নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বড় প্রকল্পগুলো নিয়ে অনেক সমালোচকেরা অর্বাচীনের মতো মিথ্যা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিভ্রান্তি না ছড়িয়ে সংযতভাবে কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, ‘তাঁরা অর্বাচীনের মতো একেকটা কথা বলবে আর মিথ্যে বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করবে। এটা কিন্তু গ্রহণ করা যায় না।’
আজ মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) সভার সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এ সভায় গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে সংযুক্ত হন তিনি।
জরুরি অবস্থাকালীন সরকারের পদলেহনকারীরা বেশি সমালোচনা করে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তারাই বেশি কথা বলে, তারাই সমালোচনা বেশি করে, যারা ইমার্জেন্সি সরকারের পদলেহন করেছে, চাটুকারিতা করেছে, তারাই সমালোচনা বেশি করে। এটা হচ্ছে বাস্তবতা। যাই হোক কে কী বলল সেটা নিয়ে আমি কখনো ঘাবড়াইও না, চিন্তাও করি না। দেশকে ভালোবেসে দেশের মানুষের জন্য যেটা করা ন্যায় সংগত সেটাই করি।’
পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ নিয়ে সমালোচনার জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘পদ্মা সেতু নিয়ে অনেক কথা। তারপর আসলো পদ্মা সেতুর রেললাইন। ৪০ হাজার কোটি টাকা দিয়ে পদ্মা সেতুর রেললাইন করার কী দরকার ছিল। কারা চলবে এই রেল লাইনে? আমি অপেক্ষা করছি রেললাইন যখন চালু হবে তখন কেউ চলে কি না। তখন এই মানুষগুলোকে আমার মনে হয় ধরে নিয়ে দেখানো দরকার যে এই রেল সেতুতে মানুষ চড়ে কি না।’
পদ্মা খরস্রোতা নদী উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সেইখানে...রেললাইন নিয়েও তাদের সমালোচনা, এত টাকা কেন খরচ করা হলো। কিন্তু এই একটা সেতু নির্মাণ হওয়ার পর দক্ষিণ অঞ্চলের জেলাগুলোর অর্থনীতিতে যে গতিশীলতা আসবে, এই মানুষগুলোর চলাচল, পণ্য পরিবহন থেকে সর্বক্ষেত্রে সেটা তারা একবার ভেবে দেখছেন না। মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নদী পার হয়। আর এখন রেলে করে তারা চলে আসবে।’
তিনি বলেন, ‘এই রেলসেতু তো সেই মোংলা পোর্ট পর্যন্ত সংযুক্ত হচ্ছে। কাজেই ভবিষ্যতে এটা আমরা পায়রা পোর্ট যখন আমরা করব পায়রা পোর্ট পর্যন্ত যাতে সংযুক্ত হয় সেই ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি। কিন্তু সেটা এই মুহূর্তে বেশি প্রয়োজন নেই বলে আমরা একটু ধীর গতিতে যাচ্ছি।’
পদ্মা সেতু সম্পূর্ণ নিজের টাকায় করা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তাদের সমালোচনা ৪০ হাজার কোটি টাকা নাকি আমরা ধার করেছি। এখানে যারা এই কথাগুলো বলছে তাদের স্পষ্ট বলতে চাই যে পদ্মা সেতুর একটি টাকাও আমরা কারও কাছ থেকে ঋণ নেয়নি, ধার নেয়নি। এটা সম্পূর্ণ বাংলাদেশের সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে করা হচ্ছে। এটা তাদের জানা উচিত। একেবারে সরকারি কোষাগার থেকে টাকা দিয়ে আমরা তৈরি করছি।’
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট সম্পর্কে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এমনকি যখন আমরা স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করলাম তখনো তারা বলল এটার কী দরকার ছিল। মানে যাই করবেন তাতেই বলবে এটার কী দরকার ছিল। তাদের জন্য দরকার না থাকতে পারে আমাদের দেশের মানুষের জন্য দরকার আছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের মতো দুই চারজন যারা দেশের অর্থ সম্পদ ভোগ করে তাদের কথা ভাবি না। ভাবি দেশের তৃণমূলের মানুষ যারা অসহায়, যারা শোষিত, যারা বঞ্চিত, আমি তাদের কথা ভাবি। তাদের কল্যাণ যাতে হয় আমরা সেটা দেখি। শুধু বড়লোকদের দুই চারটা ছেলে মেয়ে কম্পিউটার ব্যবহার করবে আর আমার গ্রামের ছেলে মেয়েরা ব্যবহার করবে না সেটা তো হয় না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কাজেই একেবারে গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত যাতে কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারে, সমস্ত তথ্য আদান প্রদান করতে পারে, বিশ্বের সঙ্গে সংযোগ করতে পারে, বিশ্বটাকে তাদের নিজের হাতের মুঠোয় আনতে পারে আমরা সেভাবেই পদক্ষেপ নেই।’
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে সমালোচনার জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কেউ কেউ দেখলাম ইদানীং একটা কথা খুব বেশি প্রচার করার চেষ্টা করছে। একটা হলো রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। তারা টাকার অঙ্ক দিয়ে দেখাতে চাচ্ছেন যে এত টাকা খরচ করার দরকারটা কী ছিল?’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি শুধু এটুকুই বলব, আমরা যখন সরকার গঠন করে আমরা রেন্টে পাওয়ার প্ল্যান্ট এনে কাজ শুরু করলাম তখনো এরা বলছেন এটার দরকারটা কি ছিল। এতে নাকি ভীষণ দুর্নীতি হচ্ছে। আর আজকে আমরা নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট যেটা সব থেকে বেশি পরিবেশবান্ধব, কোনো পলিউশন নেই, আনাতে খরচ বেশি কিন্তু বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী আর তা ছাড়া আমরা তো এটা একটি দেশের সঙ্গে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ নিয়েই এটা করেছি। সেখানে আমাদের টাকার অঙ্ক কম। আমরা টাকা পেয়েছি এবং সেটা আমাদের শোধ দিতে হবে ৫০ বছরে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যেটাই করতে গিয়েছি সেখানেই তাদের সমালোচনা। কাজেই কিছু লোক আছে তাদের সব সময় সমালোচনা করাটা অভ্যাসই থাকে। যত ভালো কাজ করেন না কেন নিজেদেরটা তারা দেখে, নিজেদেরটা তারা বোঝে। কিন্তু জনগণের ভালো মন্দ বোঝে না।’
তিনি বলেন, ‘আজকে আমরা শতভাগ বিদ্যুৎ দিয়েছি বলে আমাদের অর্থনীতি যথেষ্ট সচল। কাজেই পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করতে পেরেছি যেটা সেই একষট্টি সালে করার কথা। আইয়ুব খানের আমলে তখন ১৯৬২ সালে দুটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র হবে। একটা তখনকার পূর্ব বাংলায়, আরেকটা পশ্চিম পাকিস্তানে। আমাদের সেই মুলোটা ঝুলিয়ে দিয়ে পরবর্তীতে আমাদের এখানে করা হলো না, দ্বিতীয়টাও পশ্চিম পাকিস্তানে করা হয়।’
তিনি বলেন, ‘এটা আমাদের একটা লক্ষ্যই ছিল। আজকে আমরা সেই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছি। এর বিদ্যুৎটা যখন আসবে সেটা তো আমাদের অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রাখবে। অর্থনীতি আরও সচল হবে, আরও চাঙা হবে এবং এটাতো সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। কাজেই এটা নিয়ে এতে সমালোচনা কেন। এটা নিয়ে কারা কথা বলছেন? গরিব মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ গেছে সেটা তাদের পছন্দ না। তারাই খাবেন, ভালো থাকবেন আর আমার গরিব মানুষগুলো ধুকে ধুকে মরবে। এটাই তারা চায়।’
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের গুরুত্ব তুলে ধরে সরকার প্রধান বলেন, ‘কাজেই এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যে বিদ্যুৎ যাবে তাতে যে আমাদের অর্থনীতির ভিত্তিটা কতটা তৈরি হবে, মজবুত হবে সেটা তারা চিন্তা করেন না। এর থেকে যে আর্থ সামাজিক উন্নয়নের একটা সুযোগ সৃষ্টি হবে এটাও তারা ভাবেন না। কারণ তারা তো এখন বিদ্যুৎ পেয়ে গেছেন। যখন ১০ ঘণ্টা, ১২ ঘণ্টা বিদ্যুৎ পেতেন না তখন হয়তো বিদ্যুতের চাহিদাটা তারা বুঝতেন।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর বিদ্যুৎ উৎপাদন করে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছি। আর সেই বিদ্যুতে ঘরে ঘরে টেলিভিশন চলছে আর এই বেসরকারি খাতে টেলিভিশন আমিই উন্মুক্ত করে দিয়েছি আর সেখানে বসেই তারা সমালোচনা করে যাচ্ছেন।’
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

দেশের বড় প্রকল্পগুলো নিয়ে অনেক সমালোচকেরা অর্বাচীনের মতো মিথ্যা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিভ্রান্তি না ছড়িয়ে সংযতভাবে কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, ‘তাঁরা অর্বাচীনের মতো একেকটা কথা বলবে আর মিথ্যে বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করবে। এটা কিন্তু গ্রহণ করা যায় না।’
আজ মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) সভার সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এ সভায় গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে সংযুক্ত হন তিনি।
জরুরি অবস্থাকালীন সরকারের পদলেহনকারীরা বেশি সমালোচনা করে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তারাই বেশি কথা বলে, তারাই সমালোচনা বেশি করে, যারা ইমার্জেন্সি সরকারের পদলেহন করেছে, চাটুকারিতা করেছে, তারাই সমালোচনা বেশি করে। এটা হচ্ছে বাস্তবতা। যাই হোক কে কী বলল সেটা নিয়ে আমি কখনো ঘাবড়াইও না, চিন্তাও করি না। দেশকে ভালোবেসে দেশের মানুষের জন্য যেটা করা ন্যায় সংগত সেটাই করি।’
পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ নিয়ে সমালোচনার জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘পদ্মা সেতু নিয়ে অনেক কথা। তারপর আসলো পদ্মা সেতুর রেললাইন। ৪০ হাজার কোটি টাকা দিয়ে পদ্মা সেতুর রেললাইন করার কী দরকার ছিল। কারা চলবে এই রেল লাইনে? আমি অপেক্ষা করছি রেললাইন যখন চালু হবে তখন কেউ চলে কি না। তখন এই মানুষগুলোকে আমার মনে হয় ধরে নিয়ে দেখানো দরকার যে এই রেল সেতুতে মানুষ চড়ে কি না।’
পদ্মা খরস্রোতা নদী উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সেইখানে...রেললাইন নিয়েও তাদের সমালোচনা, এত টাকা কেন খরচ করা হলো। কিন্তু এই একটা সেতু নির্মাণ হওয়ার পর দক্ষিণ অঞ্চলের জেলাগুলোর অর্থনীতিতে যে গতিশীলতা আসবে, এই মানুষগুলোর চলাচল, পণ্য পরিবহন থেকে সর্বক্ষেত্রে সেটা তারা একবার ভেবে দেখছেন না। মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নদী পার হয়। আর এখন রেলে করে তারা চলে আসবে।’
তিনি বলেন, ‘এই রেলসেতু তো সেই মোংলা পোর্ট পর্যন্ত সংযুক্ত হচ্ছে। কাজেই ভবিষ্যতে এটা আমরা পায়রা পোর্ট যখন আমরা করব পায়রা পোর্ট পর্যন্ত যাতে সংযুক্ত হয় সেই ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি। কিন্তু সেটা এই মুহূর্তে বেশি প্রয়োজন নেই বলে আমরা একটু ধীর গতিতে যাচ্ছি।’
পদ্মা সেতু সম্পূর্ণ নিজের টাকায় করা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তাদের সমালোচনা ৪০ হাজার কোটি টাকা নাকি আমরা ধার করেছি। এখানে যারা এই কথাগুলো বলছে তাদের স্পষ্ট বলতে চাই যে পদ্মা সেতুর একটি টাকাও আমরা কারও কাছ থেকে ঋণ নেয়নি, ধার নেয়নি। এটা সম্পূর্ণ বাংলাদেশের সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে করা হচ্ছে। এটা তাদের জানা উচিত। একেবারে সরকারি কোষাগার থেকে টাকা দিয়ে আমরা তৈরি করছি।’
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট সম্পর্কে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এমনকি যখন আমরা স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করলাম তখনো তারা বলল এটার কী দরকার ছিল। মানে যাই করবেন তাতেই বলবে এটার কী দরকার ছিল। তাদের জন্য দরকার না থাকতে পারে আমাদের দেশের মানুষের জন্য দরকার আছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের মতো দুই চারজন যারা দেশের অর্থ সম্পদ ভোগ করে তাদের কথা ভাবি না। ভাবি দেশের তৃণমূলের মানুষ যারা অসহায়, যারা শোষিত, যারা বঞ্চিত, আমি তাদের কথা ভাবি। তাদের কল্যাণ যাতে হয় আমরা সেটা দেখি। শুধু বড়লোকদের দুই চারটা ছেলে মেয়ে কম্পিউটার ব্যবহার করবে আর আমার গ্রামের ছেলে মেয়েরা ব্যবহার করবে না সেটা তো হয় না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কাজেই একেবারে গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত যাতে কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারে, সমস্ত তথ্য আদান প্রদান করতে পারে, বিশ্বের সঙ্গে সংযোগ করতে পারে, বিশ্বটাকে তাদের নিজের হাতের মুঠোয় আনতে পারে আমরা সেভাবেই পদক্ষেপ নেই।’
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে সমালোচনার জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কেউ কেউ দেখলাম ইদানীং একটা কথা খুব বেশি প্রচার করার চেষ্টা করছে। একটা হলো রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। তারা টাকার অঙ্ক দিয়ে দেখাতে চাচ্ছেন যে এত টাকা খরচ করার দরকারটা কী ছিল?’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি শুধু এটুকুই বলব, আমরা যখন সরকার গঠন করে আমরা রেন্টে পাওয়ার প্ল্যান্ট এনে কাজ শুরু করলাম তখনো এরা বলছেন এটার দরকারটা কি ছিল। এতে নাকি ভীষণ দুর্নীতি হচ্ছে। আর আজকে আমরা নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট যেটা সব থেকে বেশি পরিবেশবান্ধব, কোনো পলিউশন নেই, আনাতে খরচ বেশি কিন্তু বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী আর তা ছাড়া আমরা তো এটা একটি দেশের সঙ্গে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ নিয়েই এটা করেছি। সেখানে আমাদের টাকার অঙ্ক কম। আমরা টাকা পেয়েছি এবং সেটা আমাদের শোধ দিতে হবে ৫০ বছরে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যেটাই করতে গিয়েছি সেখানেই তাদের সমালোচনা। কাজেই কিছু লোক আছে তাদের সব সময় সমালোচনা করাটা অভ্যাসই থাকে। যত ভালো কাজ করেন না কেন নিজেদেরটা তারা দেখে, নিজেদেরটা তারা বোঝে। কিন্তু জনগণের ভালো মন্দ বোঝে না।’
তিনি বলেন, ‘আজকে আমরা শতভাগ বিদ্যুৎ দিয়েছি বলে আমাদের অর্থনীতি যথেষ্ট সচল। কাজেই পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করতে পেরেছি যেটা সেই একষট্টি সালে করার কথা। আইয়ুব খানের আমলে তখন ১৯৬২ সালে দুটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র হবে। একটা তখনকার পূর্ব বাংলায়, আরেকটা পশ্চিম পাকিস্তানে। আমাদের সেই মুলোটা ঝুলিয়ে দিয়ে পরবর্তীতে আমাদের এখানে করা হলো না, দ্বিতীয়টাও পশ্চিম পাকিস্তানে করা হয়।’
তিনি বলেন, ‘এটা আমাদের একটা লক্ষ্যই ছিল। আজকে আমরা সেই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছি। এর বিদ্যুৎটা যখন আসবে সেটা তো আমাদের অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রাখবে। অর্থনীতি আরও সচল হবে, আরও চাঙা হবে এবং এটাতো সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। কাজেই এটা নিয়ে এতে সমালোচনা কেন। এটা নিয়ে কারা কথা বলছেন? গরিব মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ গেছে সেটা তাদের পছন্দ না। তারাই খাবেন, ভালো থাকবেন আর আমার গরিব মানুষগুলো ধুকে ধুকে মরবে। এটাই তারা চায়।’
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের গুরুত্ব তুলে ধরে সরকার প্রধান বলেন, ‘কাজেই এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যে বিদ্যুৎ যাবে তাতে যে আমাদের অর্থনীতির ভিত্তিটা কতটা তৈরি হবে, মজবুত হবে সেটা তারা চিন্তা করেন না। এর থেকে যে আর্থ সামাজিক উন্নয়নের একটা সুযোগ সৃষ্টি হবে এটাও তারা ভাবেন না। কারণ তারা তো এখন বিদ্যুৎ পেয়ে গেছেন। যখন ১০ ঘণ্টা, ১২ ঘণ্টা বিদ্যুৎ পেতেন না তখন হয়তো বিদ্যুতের চাহিদাটা তারা বুঝতেন।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর বিদ্যুৎ উৎপাদন করে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছি। আর সেই বিদ্যুতে ঘরে ঘরে টেলিভিশন চলছে আর এই বেসরকারি খাতে টেলিভিশন আমিই উন্মুক্ত করে দিয়েছি আর সেখানে বসেই তারা সমালোচনা করে যাচ্ছেন।’
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভাল নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার।
১ মিনিট আগে
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
২ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
৪ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভাল নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার। উপদেষ্টা বলেন, ‘দীপুর দাসের সন্তান ও স্ত্রী এবং বাবা-মায়ের দেখভালের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহণ করল। আমি আসার আগে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা হয়েছে। তিনি আমাকে পরিবারটির সঙ্গে কথা বলতে বলেছেন। পরিবারের কী চাহিদা, তা পরিবারের সঙ্গে আলাপ করে নিরূপণ করা হবে। আমাদের স্থানীয় প্রশাসন আছে, তাদের মাধ্যমে এই যোগাযোগ হবে।’
দিপু চন্দ্র দাসের হত্যাকান্ডকে ’নৃশংস অপরাধ’ আখ্যা দিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি আইন শাসিত রাষ্ট। কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নেয়ার অধিকার রাখে না। অন্যায় হলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তদন্ত করবে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব ধর্মের মানুষ বসবাস করে। সবার মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে এবং তার রাষ্ট্র যথাযথ সম্মান করে।’
ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে সি আর আবরার বলেন, ‘অভিযোগ, গুজব বা বিশ্বাসগত পার্থক্য এই ধরণের বর্বরতার অজুহাত হতে পারে না। সরকার সর্বোচ্চ আইনপ্রয়োগ করার ক্ষমতা রাখে। ইতিমধ্যে দিপু হত্যাকান্ডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে। এর সঙ্গে জড়িত সকলকে আইনের আওতায় আনা হবে এবং দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করবে।’
এসব ঘটনায় নির্বাচনে প্রভাব পড়বে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে কোনোভাবেই প্রভাব পড়বে না এবং বাইরের দেশের উসকানিতেও নির্বাচনে কোনো প্রভাবে পড়বে না।’
গত ১৮ ডিসেম্বর রাতে ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলে দিপু চন্দ্র দাসকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করে উত্তেজিত জনতা। পরে তাঁর মরদেহ বিবস্ত্র করে গাছে ঝুলিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। এই ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই অপু দাস ১৯ ডিসেম্বর বাদী হয়ে অজ্ঞাত ১৫০ জনকে আসামি করে ভালুকা থানায় মামলা দায়ের করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনী এখন পর্যন্ত এই হত্যাকান্ডে জড়িত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত দিপু চন্দ্র দাস ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়া কান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। দুই বছর ধরে তিনি ভালুকার জামিরদিয়া পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড কোম্পানিতে কাজ করছিলেন।

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভাল নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার। উপদেষ্টা বলেন, ‘দীপুর দাসের সন্তান ও স্ত্রী এবং বাবা-মায়ের দেখভালের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহণ করল। আমি আসার আগে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা হয়েছে। তিনি আমাকে পরিবারটির সঙ্গে কথা বলতে বলেছেন। পরিবারের কী চাহিদা, তা পরিবারের সঙ্গে আলাপ করে নিরূপণ করা হবে। আমাদের স্থানীয় প্রশাসন আছে, তাদের মাধ্যমে এই যোগাযোগ হবে।’
দিপু চন্দ্র দাসের হত্যাকান্ডকে ’নৃশংস অপরাধ’ আখ্যা দিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি আইন শাসিত রাষ্ট। কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নেয়ার অধিকার রাখে না। অন্যায় হলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তদন্ত করবে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব ধর্মের মানুষ বসবাস করে। সবার মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে এবং তার রাষ্ট্র যথাযথ সম্মান করে।’
ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে সি আর আবরার বলেন, ‘অভিযোগ, গুজব বা বিশ্বাসগত পার্থক্য এই ধরণের বর্বরতার অজুহাত হতে পারে না। সরকার সর্বোচ্চ আইনপ্রয়োগ করার ক্ষমতা রাখে। ইতিমধ্যে দিপু হত্যাকান্ডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে। এর সঙ্গে জড়িত সকলকে আইনের আওতায় আনা হবে এবং দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করবে।’
এসব ঘটনায় নির্বাচনে প্রভাব পড়বে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে কোনোভাবেই প্রভাব পড়বে না এবং বাইরের দেশের উসকানিতেও নির্বাচনে কোনো প্রভাবে পড়বে না।’
গত ১৮ ডিসেম্বর রাতে ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলে দিপু চন্দ্র দাসকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করে উত্তেজিত জনতা। পরে তাঁর মরদেহ বিবস্ত্র করে গাছে ঝুলিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। এই ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই অপু দাস ১৯ ডিসেম্বর বাদী হয়ে অজ্ঞাত ১৫০ জনকে আসামি করে ভালুকা থানায় মামলা দায়ের করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনী এখন পর্যন্ত এই হত্যাকান্ডে জড়িত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত দিপু চন্দ্র দাস ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়া কান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। দুই বছর ধরে তিনি ভালুকার জামিরদিয়া পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড কোম্পানিতে কাজ করছিলেন।

পদ্মা সেতু নিয়ে অনেক কথা। তারপর আসলো পদ্মা সেতুর রেললাইন। ৪০ হাজার কোটি টাকা দিয়ে পদ্মা সেতুর রেললাইন করার কী দরকার ছিল। কারা চলবে এই রেল লাইনে?
১৭ মে ২০২২
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
২ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
৪ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
তথ্যবিবরণীতে জানানো হয়, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ড্রোন নিবন্ধন ও উড্ডয়ন নীতিমালা-২০২০ অনুযায়ী বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় অনুমোদনহীন ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তবে নীতিমালা থাকা সত্ত্বেও ১৯ ডিসেম্বর শহীদ শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ গ্রহণ উপলক্ষে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনজন উপদেষ্টা ও অন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে কয়েকটি ইলেকট্রনিক মিডিয়া কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ছাড়া ড্রোন উড্ডয়ন করে ছবি ধারণ করে।
বেবিচক জানায়, এ ধরনের অননুমোদিত ড্রোন উড্ডয়ন বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে মারাত্মক ঝুঁকির সৃষ্টি করতে পারে এবং জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও হুমকিস্বরূপ। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিমানবন্দর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিসহ সর্বসাধারণকে ড্রোন উড্ডয়ন থেকে বিরত থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেবিচক সতর্ক করে জানায়, ভবিষ্যতে এ ধরনের বিধিনিষেধ লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
তথ্যবিবরণীতে জানানো হয়, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ড্রোন নিবন্ধন ও উড্ডয়ন নীতিমালা-২০২০ অনুযায়ী বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় অনুমোদনহীন ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তবে নীতিমালা থাকা সত্ত্বেও ১৯ ডিসেম্বর শহীদ শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ গ্রহণ উপলক্ষে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনজন উপদেষ্টা ও অন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে কয়েকটি ইলেকট্রনিক মিডিয়া কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ছাড়া ড্রোন উড্ডয়ন করে ছবি ধারণ করে।
বেবিচক জানায়, এ ধরনের অননুমোদিত ড্রোন উড্ডয়ন বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে মারাত্মক ঝুঁকির সৃষ্টি করতে পারে এবং জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও হুমকিস্বরূপ। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিমানবন্দর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিসহ সর্বসাধারণকে ড্রোন উড্ডয়ন থেকে বিরত থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেবিচক সতর্ক করে জানায়, ভবিষ্যতে এ ধরনের বিধিনিষেধ লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

পদ্মা সেতু নিয়ে অনেক কথা। তারপর আসলো পদ্মা সেতুর রেললাইন। ৪০ হাজার কোটি টাকা দিয়ে পদ্মা সেতুর রেললাইন করার কী দরকার ছিল। কারা চলবে এই রেল লাইনে?
১৭ মে ২০২২
ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভাল নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার।
১ মিনিট আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
২ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল।
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল ও গাড়ি-পাম্প মোতায়েন থাকবে।
এ লক্ষ্যে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদের ১৩ জন সদস্য প্রয়োজনীয় সাজ-সরঞ্জামসহ সেখানে দায়িত্ব পালন করবেন।
সমঝোতা স্মারকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পক্ষে ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে যুগ্ম পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. রিয়াদ ফারজান্দ স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. নিয়ামুল কবির, নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. ফারুক হাওলাদার, পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. জবদুল ইসলামসহ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, উপপরিচালক মো. মামুনুর রশিদ, সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামানসহ অন্য কর্মকর্তারা।

সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল।
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল ও গাড়ি-পাম্প মোতায়েন থাকবে।
এ লক্ষ্যে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদের ১৩ জন সদস্য প্রয়োজনীয় সাজ-সরঞ্জামসহ সেখানে দায়িত্ব পালন করবেন।
সমঝোতা স্মারকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পক্ষে ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে যুগ্ম পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. রিয়াদ ফারজান্দ স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. নিয়ামুল কবির, নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. ফারুক হাওলাদার, পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. জবদুল ইসলামসহ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, উপপরিচালক মো. মামুনুর রশিদ, সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামানসহ অন্য কর্মকর্তারা।

পদ্মা সেতু নিয়ে অনেক কথা। তারপর আসলো পদ্মা সেতুর রেললাইন। ৪০ হাজার কোটি টাকা দিয়ে পদ্মা সেতুর রেললাইন করার কী দরকার ছিল। কারা চলবে এই রেল লাইনে?
১৭ মে ২০২২
ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভাল নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার।
১ মিনিট আগে
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডাসহ ১০টি দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত ৩৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থাটির একটি সূত্র আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ নিয়ে ২০১৬ সালে শুরু হওয়া এ অনুসন্ধানে অষ্টমবারের মতো দল পরিবর্তন করা হলো।
গতকাল সোমবার দুদকের কমিশন সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনকে প্রধান করে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করা হয়। দলের অপর দুই সদস্য হলেন উপসহকারী পরিচালক সুবিমল চাকমা ও রোমান উদ্দিন।
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
অভিযোগ ওঠা ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে আছেন—প্রথম সচিব মো. হালিমুজ্জামান, কাউন্সেলর ডা. মো. জাকির হোসেন খন্দকার, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. জসিম উদ্দিন, সহকারী সচিব কাজী মুনতাসির মোর্শেদ, পিও আব্দুল লতিফ ফকির, এমএলএসএস মো. আতিকুর রহমান, স্টেনোটাইপিস্ট মো. ইব্রাহিম খলিল, সচিব মো. আসগার হোসেন, মো. লুৎফর রহমান, পিও মো. কামাল হোসেন ও গাড়িচালক মো. আব্দুল কাদের।
এ ছাড়া আছেন সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, জেদ্দার কনস্যুলার জেনারেল এ কে এম শহিদুল করিম, লেবার উইংয়ের কনস্যুলার এ কে এম মোকাম্মেল হোসেন, রিয়াদের কনস্যুলার (লেবার উইং) সরোয়ার হোসেন, চীনের রাষ্ট্রদূত এম ফজলুল করিম, এম দেলোয়ার হুসাইন, কনস্যুলার তারেক আহম্মেদ, ইতালির কনস্যুলার জেনারেল রোজিনা আহমেদ, ইতালির ভাইস কনস্যুলার নাফিসা মনসুর, ইতালির রাষ্ট্রদূত মো. শাহাদাত হোসেন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, ফ্রান্সের কনস্যুলার ও হেড অব চ্যান্সারি হযরত আলী খান, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মো. শামিম আহসান, সুইজারল্যান্ডের মিনিস্টার অ্যান্ড এইচওসি মো. নজরুল ইসলাম ও কনস্যুলার মো. আলিমুজ্জামান।
এ তালিকায় আরও আছেন ওয়াশিংটনের রাষ্ট্রদূত মো. আকরামুল কাদের, কানাডার অটোয়ার রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসান, সাবেক রাষ্ট্রদূত ইয়াকুব আলী, ওয়াশিংটন ডিসির রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, ওয়াশিংটন ডিসির কনস্যুলার মো. সামসুল আলম, নিউইয়র্কের কনস্যুলার ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন, কনস্যুলার জেনারেল শামীম আহসান, লস অ্যাঞ্জেলেসের কনস্যুলার জেনারেল সুলতানা লায়লা হোসাইন, যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত মো. আব্দুল হান্নান, ডেপুটি রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম তালহা, কনস্যুলার জেনারেল (বাণিজ্যিক) সরিফা খান ও সহকারী রাষ্ট্রদূত (বাকিংহাম) ফয়সাল আহম্মেদ।
গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়ে অভিযুক্ত ওই ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য চায় দুদক।
এতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বর্তমান কর্মস্থল, পদবি, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সরবরাহ করার অনুরোধ জানানো হয়। এ ছাড়া তাঁদের ২০১৬-১৭ অর্থবছরের আগের কর্মস্থল, দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখা ও তৎকালীন পদবির তথ্য দিতে বলা হয়।
২০১৬ সালে দায়ের হওয়া একটি অভিযোগের ভিত্তিতে এ অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অভিযোগে বলা হয়, বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশি দূতাবাস ও হাইকমিশনের রাষ্ট্রদূত, সচিব ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, অর্থ আত্মসাৎ ও সরকারের আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ রয়েছে।

দুর্নীতির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডাসহ ১০টি দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত ৩৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থাটির একটি সূত্র আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ নিয়ে ২০১৬ সালে শুরু হওয়া এ অনুসন্ধানে অষ্টমবারের মতো দল পরিবর্তন করা হলো।
গতকাল সোমবার দুদকের কমিশন সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনকে প্রধান করে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করা হয়। দলের অপর দুই সদস্য হলেন উপসহকারী পরিচালক সুবিমল চাকমা ও রোমান উদ্দিন।
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
অভিযোগ ওঠা ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে আছেন—প্রথম সচিব মো. হালিমুজ্জামান, কাউন্সেলর ডা. মো. জাকির হোসেন খন্দকার, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. জসিম উদ্দিন, সহকারী সচিব কাজী মুনতাসির মোর্শেদ, পিও আব্দুল লতিফ ফকির, এমএলএসএস মো. আতিকুর রহমান, স্টেনোটাইপিস্ট মো. ইব্রাহিম খলিল, সচিব মো. আসগার হোসেন, মো. লুৎফর রহমান, পিও মো. কামাল হোসেন ও গাড়িচালক মো. আব্দুল কাদের।
এ ছাড়া আছেন সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, জেদ্দার কনস্যুলার জেনারেল এ কে এম শহিদুল করিম, লেবার উইংয়ের কনস্যুলার এ কে এম মোকাম্মেল হোসেন, রিয়াদের কনস্যুলার (লেবার উইং) সরোয়ার হোসেন, চীনের রাষ্ট্রদূত এম ফজলুল করিম, এম দেলোয়ার হুসাইন, কনস্যুলার তারেক আহম্মেদ, ইতালির কনস্যুলার জেনারেল রোজিনা আহমেদ, ইতালির ভাইস কনস্যুলার নাফিসা মনসুর, ইতালির রাষ্ট্রদূত মো. শাহাদাত হোসেন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, ফ্রান্সের কনস্যুলার ও হেড অব চ্যান্সারি হযরত আলী খান, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মো. শামিম আহসান, সুইজারল্যান্ডের মিনিস্টার অ্যান্ড এইচওসি মো. নজরুল ইসলাম ও কনস্যুলার মো. আলিমুজ্জামান।
এ তালিকায় আরও আছেন ওয়াশিংটনের রাষ্ট্রদূত মো. আকরামুল কাদের, কানাডার অটোয়ার রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসান, সাবেক রাষ্ট্রদূত ইয়াকুব আলী, ওয়াশিংটন ডিসির রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, ওয়াশিংটন ডিসির কনস্যুলার মো. সামসুল আলম, নিউইয়র্কের কনস্যুলার ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন, কনস্যুলার জেনারেল শামীম আহসান, লস অ্যাঞ্জেলেসের কনস্যুলার জেনারেল সুলতানা লায়লা হোসাইন, যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত মো. আব্দুল হান্নান, ডেপুটি রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম তালহা, কনস্যুলার জেনারেল (বাণিজ্যিক) সরিফা খান ও সহকারী রাষ্ট্রদূত (বাকিংহাম) ফয়সাল আহম্মেদ।
গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়ে অভিযুক্ত ওই ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য চায় দুদক।
এতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বর্তমান কর্মস্থল, পদবি, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সরবরাহ করার অনুরোধ জানানো হয়। এ ছাড়া তাঁদের ২০১৬-১৭ অর্থবছরের আগের কর্মস্থল, দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখা ও তৎকালীন পদবির তথ্য দিতে বলা হয়।
২০১৬ সালে দায়ের হওয়া একটি অভিযোগের ভিত্তিতে এ অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অভিযোগে বলা হয়, বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশি দূতাবাস ও হাইকমিশনের রাষ্ট্রদূত, সচিব ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, অর্থ আত্মসাৎ ও সরকারের আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ রয়েছে।

পদ্মা সেতু নিয়ে অনেক কথা। তারপর আসলো পদ্মা সেতুর রেললাইন। ৪০ হাজার কোটি টাকা দিয়ে পদ্মা সেতুর রেললাইন করার কী দরকার ছিল। কারা চলবে এই রেল লাইনে?
১৭ মে ২০২২
ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভাল নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার।
১ মিনিট আগে
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
২ ঘণ্টা আগে