আয়নাল হোসেন, ঢাকা

সরকারের মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা বিভাগের আওতাধীন দপ্তর বা সংস্থাগুলোর প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধি, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি জোরদার করা, সুশাসন ও সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতের মাধ্যমে রূপকল্প-২০৪১ নির্ধারণ করা হয়। সেটি বাস্তবায়নের জন্য সরকারের মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে শুরু করে জেলা-উপজেলা পর্যন্ত সুশাসন নিশ্চিতে বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর হয়ে আসছে নিয়মিত। কিন্তু সরকারের এই কর্মকাণ্ড মাঠ প্রশাসনে তেমন কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না। অর্থাৎ এমন সরকারি সেবার বিষয়ে জনগণ জানতেই পারছে না। ফলে সুশাসন ও জবাবদিহি নিশ্চিতের চুক্তি রয়ে যাচ্ছে কাগজে-কলমেই।
দেশে সুশাসন নিশ্চিতের জন্য জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল ও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন, অভিযোগ ও প্রতিকারের ব্যবস্থা, সেবা প্রদানের প্রতিশ্রুতি, তথ্য অধিকার বাস্তবায়ন ও বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি যথাযথভাবে পালনের জন্য ২০১৪-২০১৫ অর্থবছর থেকে দেশের ৪৮টি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়ে আসছে। অর্থাৎ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে দেশের সব মন্ত্রণালয় আগামী অর্থবছরে কী কী কাজ বাস্তবায়ন করবে, সেটির জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়। চুক্তি অনুযায়ী কাজ যথাযথভাবে পালন করতে হবে। এই চুক্তির কারণে প্রতিটি মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর, বিভাগ বা জেলা জবাবদিহির আওতায় থাকছে।
জানা গেছে, সরকারের পাঁচটি প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্য সব মন্ত্রণালয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হচ্ছে। এসব প্রতিশ্রুতি সার্বিকভাবে বাস্তবায়নের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে ৩০ নম্বর রয়েছে। আর ৭০ নম্বর নিজ নিজ মন্ত্রণালয় দিয়ে থাকে। এই চুক্তি অনুযায়ী কোনো মন্ত্রণালয় ভালো কাজ করলে তাদের পুরস্কৃতও করা হচ্ছে। এতে কাজের স্বীকৃতি হিসেবে নম্বর রয়েছে। অসাধারণ ১০০, অতি উত্তম ৯০, উত্তম ৮০, চলতি মান ৭০ ও চলতি মানের নিচে ৬০ নম্বর ধার্য রয়েছে। ফলে মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ দপ্তর বা সংস্থার মধ্যে সেবা ও প্রতিকার দেওয়ার প্রতিযোগিতা কাজ করছে।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় যদি ১০০টি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন কিনতে চায়, তবে কিছু বিষয়ে স্বচ্ছতা থাকতে হবে। দরপত্র আহ্বান, কারা অংশগ্রহণ করেছে, কে সর্বনিম্ন দরদাতা হয়েছে—এসব তথ্য স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকতে হবে। মূল্যায়ন কমিটিতে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের স্বাক্ষরযুক্ত প্রতিবেদন থাকতে হবে। এর ব্যত্যয় হলে সেটির জন্য কোনো নম্বর পাওয়া যাবে না। অর্থাৎ, প্রতিটি কাজের দালিলিক প্রমাণ থাকতে হবে।
কিন্তু মাঠ পর্যায়ে জনগণের কাজে সরকারের এসব প্রতিশ্রুতির কথা পৌঁছাচ্ছে না। এ কারণে সরকারি বিভিন্ন সেবা ও প্রতিকার নিতে এসে মানুষের হয়রানি কমছে না, দালালের খপ্পরে পড়ে প্রতারণাও থামছে না। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল, অভিযোগ ও প্রতিকার, সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি, তথ্য অধিকার ও বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তির বিষয়টি জনগণ সঠিকভাবে জানতে পারছে না। চুক্তি বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের মধ্যে ব্যাপক প্রচারণা ও সম্পাদনে প্রতিযোগিতা থাকলেও বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সেটি নেই। কর্মকর্তাদের মধ্যে সময়ে সময়ে সভা-সমাবেশ হলেও তৃণমূলের নাগরিকদের কাছে সরকারের প্রতিশ্রুতির বাণী পৌঁছাচ্ছে না। এতে জনগণ কাঙ্ক্ষিত সেবা ও প্রতিকার পেতে কখনো অর্থ, কখনো ক্ষমতার উৎসের সন্ধান করছে।
ঢাকার দোহার উপজেলা প্রশাসনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিগত এক বছরে কেউ তথ্য অধিকার আইনে কোনো তথ্য চাননি। অথচ ২০০৯ সালে আইনটি পাশ হয়। উপজেলা প্রশাসনে এসে মানুষ কী কী সেবা পাবে, সে সংক্রান্ত কোনো প্রচারণাও সেখানে নেই। তবে ভূমি অফিসের সামনে কিছু সেবার বিষয়ে বলা আছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেও সেবা প্রতিশ্রুতিসংক্রান্ত কোনো তথ্য নেই। এমনকি সেখানে কোনো অভিযোগও জমা পড়েনি বা কেউ তথ্য অধিকার আইনে তথ্যও চাননি বলে জানান উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জসিম উদ্দিন।
সেখানকার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোবাশ্বের আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি যোগদানের পর থেকে কেউ তথ্য চেয়ে আবেদনই করেননি। তবে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল, অভিযোগ ও প্রতিকার নিয়ে তাদের নিয়মিত সভা হচ্ছে বলে জানান তিনি। অন্যদিকে কুমিল্লা জেলা সিভিল সার্জন মীর মোবারক হোসাইনের সঙ্গে বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি নিয়ে কথা হয়। তিনি জানান, তথ্য অধিকার আইনে কেউ কখনো কোনো তথ্য চাননি। কোনো অভিযোগ নিয়েও কেউ আসছে না। তবে বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তির বিষয়ে তাদের সভা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
অথচ বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তির মূল উদ্দেশ্য হলো সরকারি কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি এবং সরকারি দপ্তরসমূহের দক্ষতার উন্নয়ন ও কার্যক্রমে গতিশীলতা আনা। সরকারি সম্পদের যথাযথ ব্যবহার করে কাজের মূল্যায়নের মাধ্যমে সরকারি দপ্তরসমূহের ব্যবস্থাপনার সামগ্রিক উন্নয়ন করাই এর মূল লক্ষ্য। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিভিন্ন পর্যায়ে সর্বমোট ৯১ হাজার ৫৯৩টি প্রতিষ্ঠান এপিএ স্বাক্ষর করছে। এর মধ্যে ১ হাজার ২২৮টি প্রতিষ্ঠান এপিএএমএস সফটওয়্যারের মাধ্যমে এপিএ স্বাক্ষর করেছে। কিন্তু এ থেকে জনগণকে সুবিধাভোগী করার বিষয়টি অধরাই থেকে যাচ্ছে।
বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন না হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করছেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) মো. সামসুল আরেফিন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাঠ প্রশাসনে এপিএ বাস্তবায়নে সময় লাগবে। জনগণকে গিয়ারআপ করতে চেষ্টা চলছে।’ মানুষকে সচেতন করতে গণমাধ্যমের সহযোগিতাও চান তিনি।

সরকারের মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা বিভাগের আওতাধীন দপ্তর বা সংস্থাগুলোর প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধি, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি জোরদার করা, সুশাসন ও সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতের মাধ্যমে রূপকল্প-২০৪১ নির্ধারণ করা হয়। সেটি বাস্তবায়নের জন্য সরকারের মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে শুরু করে জেলা-উপজেলা পর্যন্ত সুশাসন নিশ্চিতে বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর হয়ে আসছে নিয়মিত। কিন্তু সরকারের এই কর্মকাণ্ড মাঠ প্রশাসনে তেমন কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না। অর্থাৎ এমন সরকারি সেবার বিষয়ে জনগণ জানতেই পারছে না। ফলে সুশাসন ও জবাবদিহি নিশ্চিতের চুক্তি রয়ে যাচ্ছে কাগজে-কলমেই।
দেশে সুশাসন নিশ্চিতের জন্য জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল ও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন, অভিযোগ ও প্রতিকারের ব্যবস্থা, সেবা প্রদানের প্রতিশ্রুতি, তথ্য অধিকার বাস্তবায়ন ও বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি যথাযথভাবে পালনের জন্য ২০১৪-২০১৫ অর্থবছর থেকে দেশের ৪৮টি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়ে আসছে। অর্থাৎ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে দেশের সব মন্ত্রণালয় আগামী অর্থবছরে কী কী কাজ বাস্তবায়ন করবে, সেটির জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়। চুক্তি অনুযায়ী কাজ যথাযথভাবে পালন করতে হবে। এই চুক্তির কারণে প্রতিটি মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর, বিভাগ বা জেলা জবাবদিহির আওতায় থাকছে।
জানা গেছে, সরকারের পাঁচটি প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্য সব মন্ত্রণালয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হচ্ছে। এসব প্রতিশ্রুতি সার্বিকভাবে বাস্তবায়নের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে ৩০ নম্বর রয়েছে। আর ৭০ নম্বর নিজ নিজ মন্ত্রণালয় দিয়ে থাকে। এই চুক্তি অনুযায়ী কোনো মন্ত্রণালয় ভালো কাজ করলে তাদের পুরস্কৃতও করা হচ্ছে। এতে কাজের স্বীকৃতি হিসেবে নম্বর রয়েছে। অসাধারণ ১০০, অতি উত্তম ৯০, উত্তম ৮০, চলতি মান ৭০ ও চলতি মানের নিচে ৬০ নম্বর ধার্য রয়েছে। ফলে মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ দপ্তর বা সংস্থার মধ্যে সেবা ও প্রতিকার দেওয়ার প্রতিযোগিতা কাজ করছে।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় যদি ১০০টি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন কিনতে চায়, তবে কিছু বিষয়ে স্বচ্ছতা থাকতে হবে। দরপত্র আহ্বান, কারা অংশগ্রহণ করেছে, কে সর্বনিম্ন দরদাতা হয়েছে—এসব তথ্য স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকতে হবে। মূল্যায়ন কমিটিতে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের স্বাক্ষরযুক্ত প্রতিবেদন থাকতে হবে। এর ব্যত্যয় হলে সেটির জন্য কোনো নম্বর পাওয়া যাবে না। অর্থাৎ, প্রতিটি কাজের দালিলিক প্রমাণ থাকতে হবে।
কিন্তু মাঠ পর্যায়ে জনগণের কাজে সরকারের এসব প্রতিশ্রুতির কথা পৌঁছাচ্ছে না। এ কারণে সরকারি বিভিন্ন সেবা ও প্রতিকার নিতে এসে মানুষের হয়রানি কমছে না, দালালের খপ্পরে পড়ে প্রতারণাও থামছে না। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল, অভিযোগ ও প্রতিকার, সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি, তথ্য অধিকার ও বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তির বিষয়টি জনগণ সঠিকভাবে জানতে পারছে না। চুক্তি বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের মধ্যে ব্যাপক প্রচারণা ও সম্পাদনে প্রতিযোগিতা থাকলেও বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সেটি নেই। কর্মকর্তাদের মধ্যে সময়ে সময়ে সভা-সমাবেশ হলেও তৃণমূলের নাগরিকদের কাছে সরকারের প্রতিশ্রুতির বাণী পৌঁছাচ্ছে না। এতে জনগণ কাঙ্ক্ষিত সেবা ও প্রতিকার পেতে কখনো অর্থ, কখনো ক্ষমতার উৎসের সন্ধান করছে।
ঢাকার দোহার উপজেলা প্রশাসনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিগত এক বছরে কেউ তথ্য অধিকার আইনে কোনো তথ্য চাননি। অথচ ২০০৯ সালে আইনটি পাশ হয়। উপজেলা প্রশাসনে এসে মানুষ কী কী সেবা পাবে, সে সংক্রান্ত কোনো প্রচারণাও সেখানে নেই। তবে ভূমি অফিসের সামনে কিছু সেবার বিষয়ে বলা আছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেও সেবা প্রতিশ্রুতিসংক্রান্ত কোনো তথ্য নেই। এমনকি সেখানে কোনো অভিযোগও জমা পড়েনি বা কেউ তথ্য অধিকার আইনে তথ্যও চাননি বলে জানান উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জসিম উদ্দিন।
সেখানকার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোবাশ্বের আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি যোগদানের পর থেকে কেউ তথ্য চেয়ে আবেদনই করেননি। তবে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল, অভিযোগ ও প্রতিকার নিয়ে তাদের নিয়মিত সভা হচ্ছে বলে জানান তিনি। অন্যদিকে কুমিল্লা জেলা সিভিল সার্জন মীর মোবারক হোসাইনের সঙ্গে বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি নিয়ে কথা হয়। তিনি জানান, তথ্য অধিকার আইনে কেউ কখনো কোনো তথ্য চাননি। কোনো অভিযোগ নিয়েও কেউ আসছে না। তবে বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তির বিষয়ে তাদের সভা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
অথচ বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তির মূল উদ্দেশ্য হলো সরকারি কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি এবং সরকারি দপ্তরসমূহের দক্ষতার উন্নয়ন ও কার্যক্রমে গতিশীলতা আনা। সরকারি সম্পদের যথাযথ ব্যবহার করে কাজের মূল্যায়নের মাধ্যমে সরকারি দপ্তরসমূহের ব্যবস্থাপনার সামগ্রিক উন্নয়ন করাই এর মূল লক্ষ্য। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিভিন্ন পর্যায়ে সর্বমোট ৯১ হাজার ৫৯৩টি প্রতিষ্ঠান এপিএ স্বাক্ষর করছে। এর মধ্যে ১ হাজার ২২৮টি প্রতিষ্ঠান এপিএএমএস সফটওয়্যারের মাধ্যমে এপিএ স্বাক্ষর করেছে। কিন্তু এ থেকে জনগণকে সুবিধাভোগী করার বিষয়টি অধরাই থেকে যাচ্ছে।
বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন না হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করছেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) মো. সামসুল আরেফিন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাঠ প্রশাসনে এপিএ বাস্তবায়নে সময় লাগবে। জনগণকে গিয়ারআপ করতে চেষ্টা চলছে।’ মানুষকে সচেতন করতে গণমাধ্যমের সহযোগিতাও চান তিনি।

এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
৩ মিনিট আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
২ ঘণ্টা আগে
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
২ ঘণ্টা আগে
ভারতে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে হামলা, ভাঙচুর এবং উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর বিক্ষোভের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাঁকে তলব করেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল।
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল ও গাড়ি-পাম্প মোতায়েন থাকবে।
এ লক্ষ্যে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদের ১৩ জন সদস্য প্রয়োজনীয় সাজ-সরঞ্জামসহ সেখানে দায়িত্ব পালন করবেন।
সমঝোতা স্মারকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পক্ষে ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে যুগ্ম পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. রিয়াদ ফারজান্দ স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. নিয়ামুল কবির, নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. ফারুক হাওলাদার, পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. জবদুল ইসলামসহ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, উপপরিচালক মো. মামুনুর রশিদ, সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামানসহ অন্য কর্মকর্তারা।

সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল।
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল ও গাড়ি-পাম্প মোতায়েন থাকবে।
এ লক্ষ্যে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদের ১৩ জন সদস্য প্রয়োজনীয় সাজ-সরঞ্জামসহ সেখানে দায়িত্ব পালন করবেন।
সমঝোতা স্মারকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পক্ষে ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে যুগ্ম পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. রিয়াদ ফারজান্দ স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. নিয়ামুল কবির, নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. ফারুক হাওলাদার, পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. জবদুল ইসলামসহ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, উপপরিচালক মো. মামুনুর রশিদ, সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামানসহ অন্য কর্মকর্তারা।

সরকারের মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা বিভাগের আওতাধীন দপ্তর বা সংস্থাদের প্রতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধি, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা জোরদার করা, সুশাসন নিশ্চিত এবং সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতের মাধ্যমে রূপকল্প–২০৪১ নির্ধারণ করা হয়। সেটি বাস্তবায়নের জন্য সরকারের মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে শুরু করে...
০৭ জুন ২০২২
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
২ ঘণ্টা আগে
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
২ ঘণ্টা আগে
ভারতে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে হামলা, ভাঙচুর এবং উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর বিক্ষোভের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাঁকে তলব করেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডাসহ ১০টি দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত ৩৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থাটির একটি সূত্র আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ নিয়ে ২০১৬ সালে শুরু হওয়া এ অনুসন্ধানে অষ্টমবারের মতো দল পরিবর্তন করা হলো।
গতকাল সোমবার দুদকের কমিশন সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনকে প্রধান করে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করা হয়। দলের অপর দুই সদস্য হলেন উপসহকারী পরিচালক সুবিমল চাকমা ও রোমান উদ্দিন।
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
অভিযোগ ওঠা ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে আছেন—প্রথম সচিব মো. হালিমুজ্জামান, কাউন্সেলর ডা. মো. জাকির হোসেন খন্দকার, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. জসিম উদ্দিন, সহকারী সচিব কাজী মুনতাসির মোর্শেদ, পিও আব্দুল লতিফ ফকির, এমএলএসএস মো. আতিকুর রহমান, স্টেনোটাইপিস্ট মো. ইব্রাহিম খলিল, সচিব মো. আসগার হোসেন, মো. লুৎফর রহমান, পিও মো. কামাল হোসেন ও গাড়িচালক মো. আব্দুল কাদের।
এ ছাড়া আছেন সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, জেদ্দার কনস্যুলার জেনারেল এ কে এম শহিদুল করিম, লেবার উইংয়ের কনস্যুলার এ কে এম মোকাম্মেল হোসেন, রিয়াদের কনস্যুলার (লেবার উইং) সরোয়ার হোসেন, চীনের রাষ্ট্রদূত এম ফজলুল করিম, এম দেলোয়ার হুসাইন, কনস্যুলার তারেক আহম্মেদ, ইতালির কনস্যুলার জেনারেল রোজিনা আহমেদ, ইতালির ভাইস কনস্যুলার নাফিসা মনসুর, ইতালির রাষ্ট্রদূত মো. শাহাদাত হোসেন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, ফ্রান্সের কনস্যুলার ও হেড অব চ্যান্সারি হযরত আলী খান, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মো. শামিম আহসান, সুইজারল্যান্ডের মিনিস্টার অ্যান্ড এইচওসি মো. নজরুল ইসলাম ও কনস্যুলার মো. আলিমুজ্জামান।
এ তালিকায় আরও আছেন ওয়াশিংটনের রাষ্ট্রদূত মো. আকরামুল কাদের, কানাডার অটোয়ার রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসান, সাবেক রাষ্ট্রদূত ইয়াকুব আলী, ওয়াশিংটন ডিসির রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, ওয়াশিংটন ডিসির কনস্যুলার মো. সামসুল আলম, নিউইয়র্কের কনস্যুলার ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন, কনস্যুলার জেনারেল শামীম আহসান, লস অ্যাঞ্জেলেসের কনস্যুলার জেনারেল সুলতানা লায়লা হোসাইন, যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত মো. আব্দুল হান্নান, ডেপুটি রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম তালহা, কনস্যুলার জেনারেল (বাণিজ্যিক) সরিফা খান ও সহকারী রাষ্ট্রদূত (বাকিংহাম) ফয়সাল আহম্মেদ।
গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়ে অভিযুক্ত ওই ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য চায় দুদক।
এতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বর্তমান কর্মস্থল, পদবি, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সরবরাহ করার অনুরোধ জানানো হয়। এ ছাড়া তাঁদের ২০১৬-১৭ অর্থবছরের আগের কর্মস্থল, দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখা ও তৎকালীন পদবির তথ্য দিতে বলা হয়।
২০১৬ সালে দায়ের হওয়া একটি অভিযোগের ভিত্তিতে এ অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অভিযোগে বলা হয়, বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশি দূতাবাস ও হাইকমিশনের রাষ্ট্রদূত, সচিব ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, অর্থ আত্মসাৎ ও সরকারের আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ রয়েছে।

দুর্নীতির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডাসহ ১০টি দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত ৩৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থাটির একটি সূত্র আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ নিয়ে ২০১৬ সালে শুরু হওয়া এ অনুসন্ধানে অষ্টমবারের মতো দল পরিবর্তন করা হলো।
গতকাল সোমবার দুদকের কমিশন সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনকে প্রধান করে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করা হয়। দলের অপর দুই সদস্য হলেন উপসহকারী পরিচালক সুবিমল চাকমা ও রোমান উদ্দিন।
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
অভিযোগ ওঠা ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে আছেন—প্রথম সচিব মো. হালিমুজ্জামান, কাউন্সেলর ডা. মো. জাকির হোসেন খন্দকার, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. জসিম উদ্দিন, সহকারী সচিব কাজী মুনতাসির মোর্শেদ, পিও আব্দুল লতিফ ফকির, এমএলএসএস মো. আতিকুর রহমান, স্টেনোটাইপিস্ট মো. ইব্রাহিম খলিল, সচিব মো. আসগার হোসেন, মো. লুৎফর রহমান, পিও মো. কামাল হোসেন ও গাড়িচালক মো. আব্দুল কাদের।
এ ছাড়া আছেন সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, জেদ্দার কনস্যুলার জেনারেল এ কে এম শহিদুল করিম, লেবার উইংয়ের কনস্যুলার এ কে এম মোকাম্মেল হোসেন, রিয়াদের কনস্যুলার (লেবার উইং) সরোয়ার হোসেন, চীনের রাষ্ট্রদূত এম ফজলুল করিম, এম দেলোয়ার হুসাইন, কনস্যুলার তারেক আহম্মেদ, ইতালির কনস্যুলার জেনারেল রোজিনা আহমেদ, ইতালির ভাইস কনস্যুলার নাফিসা মনসুর, ইতালির রাষ্ট্রদূত মো. শাহাদাত হোসেন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, ফ্রান্সের কনস্যুলার ও হেড অব চ্যান্সারি হযরত আলী খান, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মো. শামিম আহসান, সুইজারল্যান্ডের মিনিস্টার অ্যান্ড এইচওসি মো. নজরুল ইসলাম ও কনস্যুলার মো. আলিমুজ্জামান।
এ তালিকায় আরও আছেন ওয়াশিংটনের রাষ্ট্রদূত মো. আকরামুল কাদের, কানাডার অটোয়ার রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসান, সাবেক রাষ্ট্রদূত ইয়াকুব আলী, ওয়াশিংটন ডিসির রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, ওয়াশিংটন ডিসির কনস্যুলার মো. সামসুল আলম, নিউইয়র্কের কনস্যুলার ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন, কনস্যুলার জেনারেল শামীম আহসান, লস অ্যাঞ্জেলেসের কনস্যুলার জেনারেল সুলতানা লায়লা হোসাইন, যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত মো. আব্দুল হান্নান, ডেপুটি রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম তালহা, কনস্যুলার জেনারেল (বাণিজ্যিক) সরিফা খান ও সহকারী রাষ্ট্রদূত (বাকিংহাম) ফয়সাল আহম্মেদ।
গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়ে অভিযুক্ত ওই ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য চায় দুদক।
এতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বর্তমান কর্মস্থল, পদবি, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সরবরাহ করার অনুরোধ জানানো হয়। এ ছাড়া তাঁদের ২০১৬-১৭ অর্থবছরের আগের কর্মস্থল, দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখা ও তৎকালীন পদবির তথ্য দিতে বলা হয়।
২০১৬ সালে দায়ের হওয়া একটি অভিযোগের ভিত্তিতে এ অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অভিযোগে বলা হয়, বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশি দূতাবাস ও হাইকমিশনের রাষ্ট্রদূত, সচিব ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, অর্থ আত্মসাৎ ও সরকারের আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ রয়েছে।

সরকারের মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা বিভাগের আওতাধীন দপ্তর বা সংস্থাদের প্রতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধি, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা জোরদার করা, সুশাসন নিশ্চিত এবং সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতের মাধ্যমে রূপকল্প–২০৪১ নির্ধারণ করা হয়। সেটি বাস্তবায়নের জন্য সরকারের মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে শুরু করে...
০৭ জুন ২০২২
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
৩ মিনিট আগে
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
২ ঘণ্টা আগে
ভারতে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে হামলা, ভাঙচুর এবং উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর বিক্ষোভের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাঁকে তলব করেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) বলেছেন, ‘নির্বাচন সফল ও সুন্দর করতে পারব। সম্পূর্ণ সক্ষমতা আমাদের আছে। এ ব্যাপারে আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারেন।’
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আজ মঙ্গলবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে ডিসি-এসপিসহ মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
আইজিপি বলেন, ‘বিভিন্ন দাবিদাওয়ার জন্য রাস্তা অবরোধ, মহাসড়ক অবরোধ, অস্থিরতা সৃষ্টি—এসব বন্ধ করার সময় এসেছে। আমরা যদি অর্ডার প্রতিষ্ঠা করতে না পারি, নির্বাচনে কমিশনকে সর্বাত্মক সহায়তা দেওয়া সম্ভব নয়।’
নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটিকে বিচারিক ক্ষমতা দেওয়ার প্রশংসা করে বাহারুল আলম বলেন, ‘তারা শুধু পুলিশ নয়, যেকোনো বাহিনীর কাছে সহায়তা চাইতে পারবেন। এই প্রতিশ্রুতি সব নির্বাচন কমিশনার ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে দিতে চাই আমরা। সর্বশক্তি দিয়ে এবং সর্বাত্মক প্রচেষ্টার মাধ্যমে এবারের নির্বাচন সফল ও সুন্দর করতে পারব আমরা। সম্পূর্ণ সক্ষমতা আমাদের আছে। এ ব্যাপারে আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারেন।’

পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) বলেছেন, ‘নির্বাচন সফল ও সুন্দর করতে পারব। সম্পূর্ণ সক্ষমতা আমাদের আছে। এ ব্যাপারে আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারেন।’
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আজ মঙ্গলবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে ডিসি-এসপিসহ মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
আইজিপি বলেন, ‘বিভিন্ন দাবিদাওয়ার জন্য রাস্তা অবরোধ, মহাসড়ক অবরোধ, অস্থিরতা সৃষ্টি—এসব বন্ধ করার সময় এসেছে। আমরা যদি অর্ডার প্রতিষ্ঠা করতে না পারি, নির্বাচনে কমিশনকে সর্বাত্মক সহায়তা দেওয়া সম্ভব নয়।’
নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটিকে বিচারিক ক্ষমতা দেওয়ার প্রশংসা করে বাহারুল আলম বলেন, ‘তারা শুধু পুলিশ নয়, যেকোনো বাহিনীর কাছে সহায়তা চাইতে পারবেন। এই প্রতিশ্রুতি সব নির্বাচন কমিশনার ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে দিতে চাই আমরা। সর্বশক্তি দিয়ে এবং সর্বাত্মক প্রচেষ্টার মাধ্যমে এবারের নির্বাচন সফল ও সুন্দর করতে পারব আমরা। সম্পূর্ণ সক্ষমতা আমাদের আছে। এ ব্যাপারে আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারেন।’

সরকারের মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা বিভাগের আওতাধীন দপ্তর বা সংস্থাদের প্রতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধি, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা জোরদার করা, সুশাসন নিশ্চিত এবং সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতের মাধ্যমে রূপকল্প–২০৪১ নির্ধারণ করা হয়। সেটি বাস্তবায়নের জন্য সরকারের মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে শুরু করে...
০৭ জুন ২০২২
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
৩ মিনিট আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে হামলা, ভাঙচুর এবং উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর বিক্ষোভের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাঁকে তলব করেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে হামলা, ভাঙচুর এবং উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর বিক্ষোভের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাঁকে তলব করেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে বিভিন্ন ইস্যুতে এ নিয়ে অন্তত ছয়বার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশটির দূতকে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এটি দ্বিতীয়বারের মতো প্রণয় ভার্মাকে তলবের ঘটনা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ও হাইকমিশনারের বাসভবনের সামনে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এবং ২২ ডিসেম্বর শিলিগুড়িতে বাংলাদেশ ভিসা কেন্দ্রে উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর ভাঙচুরের ঘটনায় ভারত সরকারের কাছে কড়া উদ্বেগ জানানো হয়েছে। এ ছাড়া ভারতের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশন প্রাঙ্গণের বাইরে আয়োজিত সহিংস বিক্ষোভের বিষয়েও বাংলাদেশ সরকার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ এ ধরনের পরিকল্পিত সহিংসতা বা কূটনৈতিক স্থাপনার প্রতি হুমকিমূলক কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানায়। এসব কর্মকাণ্ড কেবল কূটনৈতিক কর্মীদের নিরাপত্তাই বিপন্ন করে না, বরং দুই দেশের পারস্পরিক সম্মান, শান্তি ও সহনশীলতার মূল্যবোধকেও ক্ষুণ্ন করে।
বাংলাদেশ সরকার এ ঘটনাগুলোর বিষয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে প্রয়োজনীয় কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ভারত সরকারের প্রতি জোরালো আহ্বান জানিয়েছে। একই সঙ্গে ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কূটনৈতিক কর্মী ও স্থাপনার মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ভারত সরকার তার আন্তর্জাতিক ও কূটনৈতিক বাধ্যবাধকতা (ভিয়েনা কনভেনশন) অনুযায়ী দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে বাংলাদেশ সরকার প্রত্যাশা করছে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি আগরতলা, কলকাতাসহ ভারতের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ এবং কূটনৈতিক মিশনে হামলার ঘটনায় দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে একধরনের টানাপোড়েন দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আজ ফের হাইকমিশনারকে তলব করে নিজেদের শক্ত অবস্থান জানান দিল বাংলাদেশ।

ভারতে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে হামলা, ভাঙচুর এবং উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর বিক্ষোভের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাঁকে তলব করেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে বিভিন্ন ইস্যুতে এ নিয়ে অন্তত ছয়বার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশটির দূতকে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এটি দ্বিতীয়বারের মতো প্রণয় ভার্মাকে তলবের ঘটনা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ও হাইকমিশনারের বাসভবনের সামনে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এবং ২২ ডিসেম্বর শিলিগুড়িতে বাংলাদেশ ভিসা কেন্দ্রে উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর ভাঙচুরের ঘটনায় ভারত সরকারের কাছে কড়া উদ্বেগ জানানো হয়েছে। এ ছাড়া ভারতের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশন প্রাঙ্গণের বাইরে আয়োজিত সহিংস বিক্ষোভের বিষয়েও বাংলাদেশ সরকার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ এ ধরনের পরিকল্পিত সহিংসতা বা কূটনৈতিক স্থাপনার প্রতি হুমকিমূলক কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানায়। এসব কর্মকাণ্ড কেবল কূটনৈতিক কর্মীদের নিরাপত্তাই বিপন্ন করে না, বরং দুই দেশের পারস্পরিক সম্মান, শান্তি ও সহনশীলতার মূল্যবোধকেও ক্ষুণ্ন করে।
বাংলাদেশ সরকার এ ঘটনাগুলোর বিষয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে প্রয়োজনীয় কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ভারত সরকারের প্রতি জোরালো আহ্বান জানিয়েছে। একই সঙ্গে ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কূটনৈতিক কর্মী ও স্থাপনার মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ভারত সরকার তার আন্তর্জাতিক ও কূটনৈতিক বাধ্যবাধকতা (ভিয়েনা কনভেনশন) অনুযায়ী দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে বাংলাদেশ সরকার প্রত্যাশা করছে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি আগরতলা, কলকাতাসহ ভারতের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ এবং কূটনৈতিক মিশনে হামলার ঘটনায় দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে একধরনের টানাপোড়েন দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আজ ফের হাইকমিশনারকে তলব করে নিজেদের শক্ত অবস্থান জানান দিল বাংলাদেশ।

সরকারের মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা বিভাগের আওতাধীন দপ্তর বা সংস্থাদের প্রতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধি, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা জোরদার করা, সুশাসন নিশ্চিত এবং সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতের মাধ্যমে রূপকল্প–২০৪১ নির্ধারণ করা হয়। সেটি বাস্তবায়নের জন্য সরকারের মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে শুরু করে...
০৭ জুন ২০২২
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
৩ মিনিট আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
২ ঘণ্টা আগে
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
২ ঘণ্টা আগে