হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ায় গাছ কাটা নিয়ে মা ও মেয়েকে বেঁধে নির্যাতনের ভিডিও ধারণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে সে ভিডিও দিয়ে টিকটক তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। আজ বুধবার এ ঘটনার বিচার চেয়ে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান।
ঘটনাটি ঘটে উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের রেহানীয়া গ্রামে। ভুক্তভোগী মেয়েটি স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী।
অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কায়সার খসরু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে বেঁধে রেখে নির্যাতন করা ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেওয়া ভিন্ন ভিন্ন অপরাধ। আমি থানায় কথা বলেছি। আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ‘বাড়ির একটি অংশ নিয়ে দীর্ঘদিন থেকে ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে অপর বাসিন্দা নবীর উদ্দিনদের বিরোধ চলে আসছিল। গত ৯ ফেব্রুয়ারি দুই পরিবারের সদস্যদের মধ্যে একটি গাছ কাটা নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে নবীর পরিবারের লোকজন ভুক্তভোগী পরিবারের মা-মেয়েকে ঘরের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন করে।
খবর পেয়ে বাড়ির বাইরে অবস্থান করা পরিবারের প্রধান লোকজন নিয়ে এসে তাদের উদ্ধার করেন। এই ঘটনায় পরিবারের প্রধান বাদী হয়ে গত ১২ ফেব্রুয়ারি থানায় নবীর উদ্দিনসহ সাতজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। ১৪ ফেব্রুয়ারি আসামিরা আদালতে হাজির হয়ে জামিন নিয়ে মা-মেয়েকে নির্যাতনের ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেন।
মো. জিল্লুর রহমান নামে একটি আইডি থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। এক মিনিট ১৮ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা যায়, মা ও মেয়েকে মোটা রশি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। তাঁরা বারবার ছেড়ে দেওয়ার আকুতি জানালেও কেউ সহযোগিতা করছে না। টিকটক করা এই ভিডির ওপরে লেখা হয় ‘এরা চোর তাই এদের বাঁধা হয়েছে, এদের চুরির অনেক রেকর্ড আছে, আপনারা বলেন এদের কি সাজা দেওয়া উচিত।’
ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এরা এলাকায় প্রভাবশালী। তাদের ভয়ে কেউ কথা বলতে চায় না। ঘটনার দিন মা মেয়েকে ঘরের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রেখে নির্যাতন করা হচ্ছে শুনে অনেকের কাছে সহযোগিতা চেয়েছি। কিন্তু কেউ সহযোগিতা করতে এগিয়ে আসেন নি। পরে ইউপি সদস্য ইরাক এসে তাদের উদ্ধার করেন।’ ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেওয়ায় সামাজিকভাবে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে বলে জানান তিনি।
বুড়িরচর ইউনিয়নের (ইউপি) সদস্য ইরাক বলেন, ঘটনার দিন ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান মোবাইলে তাকে ঘটনাটি জানান। পরে বাড়ি এসে মা ও মেয়েকে বেঁধে রাখা অবস্থায় দেখে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠাই। এই ঘটনায় থানায় একটি মামলা হয়েছে।’ এই ঘটনার ভিডিও টিকটক তৈরি করার বিষয়টি শুনেছেন বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত একই বাড়ির বাসিন্দা নবীর উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার দিন মা ও মেয়ে দা নিয়ে আমাদের আক্রমণ করায় মহিলারা দুজনকে বেঁধে রাখে। তবে কাউকে নির্যাতন করা হয়নি।’
হাতিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগীর মেয়ের বাবা একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। আমরা আইনগতভাবে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’

নোয়াখালীর হাতিয়ায় গাছ কাটা নিয়ে মা ও মেয়েকে বেঁধে নির্যাতনের ভিডিও ধারণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে সে ভিডিও দিয়ে টিকটক তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। আজ বুধবার এ ঘটনার বিচার চেয়ে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান।
ঘটনাটি ঘটে উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের রেহানীয়া গ্রামে। ভুক্তভোগী মেয়েটি স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী।
অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কায়সার খসরু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে বেঁধে রেখে নির্যাতন করা ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেওয়া ভিন্ন ভিন্ন অপরাধ। আমি থানায় কথা বলেছি। আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ‘বাড়ির একটি অংশ নিয়ে দীর্ঘদিন থেকে ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে অপর বাসিন্দা নবীর উদ্দিনদের বিরোধ চলে আসছিল। গত ৯ ফেব্রুয়ারি দুই পরিবারের সদস্যদের মধ্যে একটি গাছ কাটা নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে নবীর পরিবারের লোকজন ভুক্তভোগী পরিবারের মা-মেয়েকে ঘরের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন করে।
খবর পেয়ে বাড়ির বাইরে অবস্থান করা পরিবারের প্রধান লোকজন নিয়ে এসে তাদের উদ্ধার করেন। এই ঘটনায় পরিবারের প্রধান বাদী হয়ে গত ১২ ফেব্রুয়ারি থানায় নবীর উদ্দিনসহ সাতজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। ১৪ ফেব্রুয়ারি আসামিরা আদালতে হাজির হয়ে জামিন নিয়ে মা-মেয়েকে নির্যাতনের ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেন।
মো. জিল্লুর রহমান নামে একটি আইডি থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। এক মিনিট ১৮ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা যায়, মা ও মেয়েকে মোটা রশি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। তাঁরা বারবার ছেড়ে দেওয়ার আকুতি জানালেও কেউ সহযোগিতা করছে না। টিকটক করা এই ভিডির ওপরে লেখা হয় ‘এরা চোর তাই এদের বাঁধা হয়েছে, এদের চুরির অনেক রেকর্ড আছে, আপনারা বলেন এদের কি সাজা দেওয়া উচিত।’
ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এরা এলাকায় প্রভাবশালী। তাদের ভয়ে কেউ কথা বলতে চায় না। ঘটনার দিন মা মেয়েকে ঘরের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রেখে নির্যাতন করা হচ্ছে শুনে অনেকের কাছে সহযোগিতা চেয়েছি। কিন্তু কেউ সহযোগিতা করতে এগিয়ে আসেন নি। পরে ইউপি সদস্য ইরাক এসে তাদের উদ্ধার করেন।’ ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেওয়ায় সামাজিকভাবে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে বলে জানান তিনি।
বুড়িরচর ইউনিয়নের (ইউপি) সদস্য ইরাক বলেন, ঘটনার দিন ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান মোবাইলে তাকে ঘটনাটি জানান। পরে বাড়ি এসে মা ও মেয়েকে বেঁধে রাখা অবস্থায় দেখে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠাই। এই ঘটনায় থানায় একটি মামলা হয়েছে।’ এই ঘটনার ভিডিও টিকটক তৈরি করার বিষয়টি শুনেছেন বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত একই বাড়ির বাসিন্দা নবীর উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার দিন মা ও মেয়ে দা নিয়ে আমাদের আক্রমণ করায় মহিলারা দুজনকে বেঁধে রাখে। তবে কাউকে নির্যাতন করা হয়নি।’
হাতিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগীর মেয়ের বাবা একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। আমরা আইনগতভাবে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ায় গাছ কাটা নিয়ে মা ও মেয়েকে বেঁধে নির্যাতনের ভিডিও ধারণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে সে ভিডিও দিয়ে টিকটক তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। আজ বুধবার এ ঘটনার বিচার চেয়ে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান।
ঘটনাটি ঘটে উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের রেহানীয়া গ্রামে। ভুক্তভোগী মেয়েটি স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী।
অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কায়সার খসরু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে বেঁধে রেখে নির্যাতন করা ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেওয়া ভিন্ন ভিন্ন অপরাধ। আমি থানায় কথা বলেছি। আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ‘বাড়ির একটি অংশ নিয়ে দীর্ঘদিন থেকে ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে অপর বাসিন্দা নবীর উদ্দিনদের বিরোধ চলে আসছিল। গত ৯ ফেব্রুয়ারি দুই পরিবারের সদস্যদের মধ্যে একটি গাছ কাটা নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে নবীর পরিবারের লোকজন ভুক্তভোগী পরিবারের মা-মেয়েকে ঘরের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন করে।
খবর পেয়ে বাড়ির বাইরে অবস্থান করা পরিবারের প্রধান লোকজন নিয়ে এসে তাদের উদ্ধার করেন। এই ঘটনায় পরিবারের প্রধান বাদী হয়ে গত ১২ ফেব্রুয়ারি থানায় নবীর উদ্দিনসহ সাতজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। ১৪ ফেব্রুয়ারি আসামিরা আদালতে হাজির হয়ে জামিন নিয়ে মা-মেয়েকে নির্যাতনের ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেন।
মো. জিল্লুর রহমান নামে একটি আইডি থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। এক মিনিট ১৮ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা যায়, মা ও মেয়েকে মোটা রশি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। তাঁরা বারবার ছেড়ে দেওয়ার আকুতি জানালেও কেউ সহযোগিতা করছে না। টিকটক করা এই ভিডির ওপরে লেখা হয় ‘এরা চোর তাই এদের বাঁধা হয়েছে, এদের চুরির অনেক রেকর্ড আছে, আপনারা বলেন এদের কি সাজা দেওয়া উচিত।’
ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এরা এলাকায় প্রভাবশালী। তাদের ভয়ে কেউ কথা বলতে চায় না। ঘটনার দিন মা মেয়েকে ঘরের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রেখে নির্যাতন করা হচ্ছে শুনে অনেকের কাছে সহযোগিতা চেয়েছি। কিন্তু কেউ সহযোগিতা করতে এগিয়ে আসেন নি। পরে ইউপি সদস্য ইরাক এসে তাদের উদ্ধার করেন।’ ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেওয়ায় সামাজিকভাবে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে বলে জানান তিনি।
বুড়িরচর ইউনিয়নের (ইউপি) সদস্য ইরাক বলেন, ঘটনার দিন ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান মোবাইলে তাকে ঘটনাটি জানান। পরে বাড়ি এসে মা ও মেয়েকে বেঁধে রাখা অবস্থায় দেখে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠাই। এই ঘটনায় থানায় একটি মামলা হয়েছে।’ এই ঘটনার ভিডিও টিকটক তৈরি করার বিষয়টি শুনেছেন বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত একই বাড়ির বাসিন্দা নবীর উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার দিন মা ও মেয়ে দা নিয়ে আমাদের আক্রমণ করায় মহিলারা দুজনকে বেঁধে রাখে। তবে কাউকে নির্যাতন করা হয়নি।’
হাতিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগীর মেয়ের বাবা একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। আমরা আইনগতভাবে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’

নোয়াখালীর হাতিয়ায় গাছ কাটা নিয়ে মা ও মেয়েকে বেঁধে নির্যাতনের ভিডিও ধারণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে সে ভিডিও দিয়ে টিকটক তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। আজ বুধবার এ ঘটনার বিচার চেয়ে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান।
ঘটনাটি ঘটে উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের রেহানীয়া গ্রামে। ভুক্তভোগী মেয়েটি স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী।
অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কায়সার খসরু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে বেঁধে রেখে নির্যাতন করা ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেওয়া ভিন্ন ভিন্ন অপরাধ। আমি থানায় কথা বলেছি। আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ‘বাড়ির একটি অংশ নিয়ে দীর্ঘদিন থেকে ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে অপর বাসিন্দা নবীর উদ্দিনদের বিরোধ চলে আসছিল। গত ৯ ফেব্রুয়ারি দুই পরিবারের সদস্যদের মধ্যে একটি গাছ কাটা নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে নবীর পরিবারের লোকজন ভুক্তভোগী পরিবারের মা-মেয়েকে ঘরের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন করে।
খবর পেয়ে বাড়ির বাইরে অবস্থান করা পরিবারের প্রধান লোকজন নিয়ে এসে তাদের উদ্ধার করেন। এই ঘটনায় পরিবারের প্রধান বাদী হয়ে গত ১২ ফেব্রুয়ারি থানায় নবীর উদ্দিনসহ সাতজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। ১৪ ফেব্রুয়ারি আসামিরা আদালতে হাজির হয়ে জামিন নিয়ে মা-মেয়েকে নির্যাতনের ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেন।
মো. জিল্লুর রহমান নামে একটি আইডি থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। এক মিনিট ১৮ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা যায়, মা ও মেয়েকে মোটা রশি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। তাঁরা বারবার ছেড়ে দেওয়ার আকুতি জানালেও কেউ সহযোগিতা করছে না। টিকটক করা এই ভিডির ওপরে লেখা হয় ‘এরা চোর তাই এদের বাঁধা হয়েছে, এদের চুরির অনেক রেকর্ড আছে, আপনারা বলেন এদের কি সাজা দেওয়া উচিত।’
ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এরা এলাকায় প্রভাবশালী। তাদের ভয়ে কেউ কথা বলতে চায় না। ঘটনার দিন মা মেয়েকে ঘরের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রেখে নির্যাতন করা হচ্ছে শুনে অনেকের কাছে সহযোগিতা চেয়েছি। কিন্তু কেউ সহযোগিতা করতে এগিয়ে আসেন নি। পরে ইউপি সদস্য ইরাক এসে তাদের উদ্ধার করেন।’ ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেওয়ায় সামাজিকভাবে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে বলে জানান তিনি।
বুড়িরচর ইউনিয়নের (ইউপি) সদস্য ইরাক বলেন, ঘটনার দিন ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান মোবাইলে তাকে ঘটনাটি জানান। পরে বাড়ি এসে মা ও মেয়েকে বেঁধে রাখা অবস্থায় দেখে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠাই। এই ঘটনায় থানায় একটি মামলা হয়েছে।’ এই ঘটনার ভিডিও টিকটক তৈরি করার বিষয়টি শুনেছেন বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত একই বাড়ির বাসিন্দা নবীর উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার দিন মা ও মেয়ে দা নিয়ে আমাদের আক্রমণ করায় মহিলারা দুজনকে বেঁধে রাখে। তবে কাউকে নির্যাতন করা হয়নি।’
হাতিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগীর মেয়ের বাবা একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। আমরা আইনগতভাবে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৫ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৯ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নোয়াখালীর হাতিয়ায় গাছ কাটা নিয়ে মা ও মেয়েকে বেঁধে নির্যাতনের ভিডিও ধারণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে সে ভিডিও দিয়ে টিকটক তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। আজ বুধবার এ ঘটনার বিচার চেয়ে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৫ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৯ মিনিট আগেঢামেক প্রতিবেদক

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

নোয়াখালীর হাতিয়ায় গাছ কাটা নিয়ে মা ও মেয়েকে বেঁধে নির্যাতনের ভিডিও ধারণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে সে ভিডিও দিয়ে টিকটক তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। আজ বুধবার এ ঘটনার বিচার চেয়ে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৯ মিনিট আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

নোয়াখালীর হাতিয়ায় গাছ কাটা নিয়ে মা ও মেয়েকে বেঁধে নির্যাতনের ভিডিও ধারণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে সে ভিডিও দিয়ে টিকটক তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। আজ বুধবার এ ঘটনার বিচার চেয়ে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৫ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৯ মিনিট আগেবীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

নোয়াখালীর হাতিয়ায় গাছ কাটা নিয়ে মা ও মেয়েকে বেঁধে নির্যাতনের ভিডিও ধারণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে সে ভিডিও দিয়ে টিকটক তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। আজ বুধবার এ ঘটনার বিচার চেয়ে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৫ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে