বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি

মৃত্যুর পর নিজের মরদেহ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন না করার জন্য ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন দবিরুল ইসলাম নামে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি গতকাল রোববার জেলা প্রশাসক বরাবরে এ আবেদন করেছেন।
জেলা প্রশাসকের দপ্তরে আবেদনটি পাওয়ার বিষয়টি জানান দপ্তরে কর্মরত অফিস সহকারী মো. আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিঠিটা আমি পড়েছি। সকলেই সম্মান চান, কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম সম্মানটা পাওয়ার পরও নিতে চান না। বিষয়টি আমার কাছেও অবাক লেগেছে। এর আগেও একবার এমন চিঠি দপ্তরে জমা দিতে এসেছিলেন তিনি।’
তরে এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যুবরণ করলে রাষ্ট্রের দায়িত্ব হলো তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা। আমরা সেই দায়িত্ব পালন করি। তা ছাড়া আবেদনটি তিনি (বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম) হয়তো দপ্তরে এসে দিয়ে গেছেন। আমি এখনো দেখিনি। তবে কেন তিনি এমনটা চাচ্ছেন, সরাসরি আসলে আমি জানার চেষ্টা করব। এর বাইরে এটি নিয়ে এই মুহূর্তে কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলামের বাড়ি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের ছোট পলাশবাড়ী গ্রামে। তিনি ওই এলাকার মৃত সফিজ উদ্দীনের ছেলে। তাঁর মুক্তিযোদ্ধা গেজেট নম্বর-৮৯৭, এফ এফ নম্বর-২০৭৭, লাল মুক্তিবার্তা নম্বর-০৩১০০৩০০৬০।
মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল তাঁর আবেদনপত্রে লিখেছেন, ‘মুক্তিযোদ্ধার বহর দেখে চেতন মুক্তিযোদ্ধারা দুঃখিত, ব্যথিত, লজ্জিত ও অপমানিত। মৃত্যুর পর আর অপমানিত হইতে চাই না। আমাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করবেন না।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে দেশকে স্বাধীন করতে আমরা জীবন বাজি রেখেছিলাম। দেশ স্বাধীনের পর আমাদের অবদানের জন্য স্বীকৃতি দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সম্মান দেওয়া হচ্ছে এবং মৃত্যুর পর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হচ্ছে। এটা আমাদের প্রাপ্য ছিল। অথচ গত কয়েক বছরে মুক্তিযুদ্ধ না করেও অনেকেই মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন। সম্মানের সাথে সরকারি ভাতা পাচ্ছেন এবং মৃত্যুর পর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হচ্ছে।’
দবিরুল আরও বলেন, ‘যুদ্ধ করে আমরা যে সম্মানটা পাচ্ছি, যুদ্ধ না করেও তাঁরা সেই সম্মানে সম্মানিত। তাই আমি মনে করি, প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার জন্য এটা অপমান। তাই আমি ডিসি বরাবরে আবেদন করেছি, আমাকে যেন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত না করা হয়।’
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সম্মানী পাওয়ার টাকা স্থানীয় শিক্ষার্থীদের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার কথা বলে বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম বলেন, ‘এ সম্মানীর টাকা শিক্ষার্থীদের মাঝে বিলিয়ে দেব এবং মরণোত্তর দেহ প্রদান করব।’
এর আগে ১৭ ও ১৮ মার্চ তিনি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও তাঁর দপ্তরে একই আবেদন প্রদানের চেষ্টা করেছিলেন। ইউএনও এবং তাঁর দপ্তরের কেউই আবেদনটি গ্রহণ না করায় তিনি জেলা প্রশাসকের দপ্তরে গিয়ে এ আবেদন জমা দিয়েছেন বলেও জানান।
তবে এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিপুল কুমার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। দপ্তরে বিভিন্ন আবেদন যেখানে জমা হয়, সেখানে খোঁজ নিতে হবে।’
এদিকে এ বিষয়ে অনেক বীর মুক্তিযোদ্ধা মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা নীলকান্ত সিংহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থা সবারই এমন। তিনি মনের দুঃখে এমনটা করেছেন। দবিরুল ইসলাম একজন প্রতিবাদী বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাঁর মতো সবাই হলে, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা কখনো স্বীকৃতি পেত না।’
প্রসঙ্গত, এর আগেও বিভিন্ন চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করতে দেখা গেছে বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলামকে। কয়েক বছর আগে নিজেই বালিয়াডাঙ্গী চৌরাস্তায় কোটা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাসহ সব কোটা বাতিল করে মেধার মাধ্যমে নিয়োগ প্রদানের দাবি জানান। এ নিয়ে গণমাধ্যমে বেশ আলোচনাতেও আসেন তিনি।
আরও খবর পড়ুন:

মৃত্যুর পর নিজের মরদেহ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন না করার জন্য ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন দবিরুল ইসলাম নামে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি গতকাল রোববার জেলা প্রশাসক বরাবরে এ আবেদন করেছেন।
জেলা প্রশাসকের দপ্তরে আবেদনটি পাওয়ার বিষয়টি জানান দপ্তরে কর্মরত অফিস সহকারী মো. আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিঠিটা আমি পড়েছি। সকলেই সম্মান চান, কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম সম্মানটা পাওয়ার পরও নিতে চান না। বিষয়টি আমার কাছেও অবাক লেগেছে। এর আগেও একবার এমন চিঠি দপ্তরে জমা দিতে এসেছিলেন তিনি।’
তরে এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যুবরণ করলে রাষ্ট্রের দায়িত্ব হলো তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা। আমরা সেই দায়িত্ব পালন করি। তা ছাড়া আবেদনটি তিনি (বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম) হয়তো দপ্তরে এসে দিয়ে গেছেন। আমি এখনো দেখিনি। তবে কেন তিনি এমনটা চাচ্ছেন, সরাসরি আসলে আমি জানার চেষ্টা করব। এর বাইরে এটি নিয়ে এই মুহূর্তে কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলামের বাড়ি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের ছোট পলাশবাড়ী গ্রামে। তিনি ওই এলাকার মৃত সফিজ উদ্দীনের ছেলে। তাঁর মুক্তিযোদ্ধা গেজেট নম্বর-৮৯৭, এফ এফ নম্বর-২০৭৭, লাল মুক্তিবার্তা নম্বর-০৩১০০৩০০৬০।
মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল তাঁর আবেদনপত্রে লিখেছেন, ‘মুক্তিযোদ্ধার বহর দেখে চেতন মুক্তিযোদ্ধারা দুঃখিত, ব্যথিত, লজ্জিত ও অপমানিত। মৃত্যুর পর আর অপমানিত হইতে চাই না। আমাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করবেন না।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে দেশকে স্বাধীন করতে আমরা জীবন বাজি রেখেছিলাম। দেশ স্বাধীনের পর আমাদের অবদানের জন্য স্বীকৃতি দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সম্মান দেওয়া হচ্ছে এবং মৃত্যুর পর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হচ্ছে। এটা আমাদের প্রাপ্য ছিল। অথচ গত কয়েক বছরে মুক্তিযুদ্ধ না করেও অনেকেই মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন। সম্মানের সাথে সরকারি ভাতা পাচ্ছেন এবং মৃত্যুর পর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হচ্ছে।’
দবিরুল আরও বলেন, ‘যুদ্ধ করে আমরা যে সম্মানটা পাচ্ছি, যুদ্ধ না করেও তাঁরা সেই সম্মানে সম্মানিত। তাই আমি মনে করি, প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার জন্য এটা অপমান। তাই আমি ডিসি বরাবরে আবেদন করেছি, আমাকে যেন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত না করা হয়।’
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সম্মানী পাওয়ার টাকা স্থানীয় শিক্ষার্থীদের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার কথা বলে বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম বলেন, ‘এ সম্মানীর টাকা শিক্ষার্থীদের মাঝে বিলিয়ে দেব এবং মরণোত্তর দেহ প্রদান করব।’
এর আগে ১৭ ও ১৮ মার্চ তিনি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও তাঁর দপ্তরে একই আবেদন প্রদানের চেষ্টা করেছিলেন। ইউএনও এবং তাঁর দপ্তরের কেউই আবেদনটি গ্রহণ না করায় তিনি জেলা প্রশাসকের দপ্তরে গিয়ে এ আবেদন জমা দিয়েছেন বলেও জানান।
তবে এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিপুল কুমার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। দপ্তরে বিভিন্ন আবেদন যেখানে জমা হয়, সেখানে খোঁজ নিতে হবে।’
এদিকে এ বিষয়ে অনেক বীর মুক্তিযোদ্ধা মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা নীলকান্ত সিংহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থা সবারই এমন। তিনি মনের দুঃখে এমনটা করেছেন। দবিরুল ইসলাম একজন প্রতিবাদী বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাঁর মতো সবাই হলে, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা কখনো স্বীকৃতি পেত না।’
প্রসঙ্গত, এর আগেও বিভিন্ন চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করতে দেখা গেছে বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলামকে। কয়েক বছর আগে নিজেই বালিয়াডাঙ্গী চৌরাস্তায় কোটা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাসহ সব কোটা বাতিল করে মেধার মাধ্যমে নিয়োগ প্রদানের দাবি জানান। এ নিয়ে গণমাধ্যমে বেশ আলোচনাতেও আসেন তিনি।
আরও খবর পড়ুন:
বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি

মৃত্যুর পর নিজের মরদেহ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন না করার জন্য ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন দবিরুল ইসলাম নামে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি গতকাল রোববার জেলা প্রশাসক বরাবরে এ আবেদন করেছেন।
জেলা প্রশাসকের দপ্তরে আবেদনটি পাওয়ার বিষয়টি জানান দপ্তরে কর্মরত অফিস সহকারী মো. আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিঠিটা আমি পড়েছি। সকলেই সম্মান চান, কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম সম্মানটা পাওয়ার পরও নিতে চান না। বিষয়টি আমার কাছেও অবাক লেগেছে। এর আগেও একবার এমন চিঠি দপ্তরে জমা দিতে এসেছিলেন তিনি।’
তরে এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যুবরণ করলে রাষ্ট্রের দায়িত্ব হলো তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা। আমরা সেই দায়িত্ব পালন করি। তা ছাড়া আবেদনটি তিনি (বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম) হয়তো দপ্তরে এসে দিয়ে গেছেন। আমি এখনো দেখিনি। তবে কেন তিনি এমনটা চাচ্ছেন, সরাসরি আসলে আমি জানার চেষ্টা করব। এর বাইরে এটি নিয়ে এই মুহূর্তে কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলামের বাড়ি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের ছোট পলাশবাড়ী গ্রামে। তিনি ওই এলাকার মৃত সফিজ উদ্দীনের ছেলে। তাঁর মুক্তিযোদ্ধা গেজেট নম্বর-৮৯৭, এফ এফ নম্বর-২০৭৭, লাল মুক্তিবার্তা নম্বর-০৩১০০৩০০৬০।
মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল তাঁর আবেদনপত্রে লিখেছেন, ‘মুক্তিযোদ্ধার বহর দেখে চেতন মুক্তিযোদ্ধারা দুঃখিত, ব্যথিত, লজ্জিত ও অপমানিত। মৃত্যুর পর আর অপমানিত হইতে চাই না। আমাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করবেন না।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে দেশকে স্বাধীন করতে আমরা জীবন বাজি রেখেছিলাম। দেশ স্বাধীনের পর আমাদের অবদানের জন্য স্বীকৃতি দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সম্মান দেওয়া হচ্ছে এবং মৃত্যুর পর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হচ্ছে। এটা আমাদের প্রাপ্য ছিল। অথচ গত কয়েক বছরে মুক্তিযুদ্ধ না করেও অনেকেই মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন। সম্মানের সাথে সরকারি ভাতা পাচ্ছেন এবং মৃত্যুর পর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হচ্ছে।’
দবিরুল আরও বলেন, ‘যুদ্ধ করে আমরা যে সম্মানটা পাচ্ছি, যুদ্ধ না করেও তাঁরা সেই সম্মানে সম্মানিত। তাই আমি মনে করি, প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার জন্য এটা অপমান। তাই আমি ডিসি বরাবরে আবেদন করেছি, আমাকে যেন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত না করা হয়।’
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সম্মানী পাওয়ার টাকা স্থানীয় শিক্ষার্থীদের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার কথা বলে বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম বলেন, ‘এ সম্মানীর টাকা শিক্ষার্থীদের মাঝে বিলিয়ে দেব এবং মরণোত্তর দেহ প্রদান করব।’
এর আগে ১৭ ও ১৮ মার্চ তিনি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও তাঁর দপ্তরে একই আবেদন প্রদানের চেষ্টা করেছিলেন। ইউএনও এবং তাঁর দপ্তরের কেউই আবেদনটি গ্রহণ না করায় তিনি জেলা প্রশাসকের দপ্তরে গিয়ে এ আবেদন জমা দিয়েছেন বলেও জানান।
তবে এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিপুল কুমার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। দপ্তরে বিভিন্ন আবেদন যেখানে জমা হয়, সেখানে খোঁজ নিতে হবে।’
এদিকে এ বিষয়ে অনেক বীর মুক্তিযোদ্ধা মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা নীলকান্ত সিংহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থা সবারই এমন। তিনি মনের দুঃখে এমনটা করেছেন। দবিরুল ইসলাম একজন প্রতিবাদী বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাঁর মতো সবাই হলে, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা কখনো স্বীকৃতি পেত না।’
প্রসঙ্গত, এর আগেও বিভিন্ন চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করতে দেখা গেছে বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলামকে। কয়েক বছর আগে নিজেই বালিয়াডাঙ্গী চৌরাস্তায় কোটা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাসহ সব কোটা বাতিল করে মেধার মাধ্যমে নিয়োগ প্রদানের দাবি জানান। এ নিয়ে গণমাধ্যমে বেশ আলোচনাতেও আসেন তিনি।
আরও খবর পড়ুন:

মৃত্যুর পর নিজের মরদেহ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন না করার জন্য ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন দবিরুল ইসলাম নামে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি গতকাল রোববার জেলা প্রশাসক বরাবরে এ আবেদন করেছেন।
জেলা প্রশাসকের দপ্তরে আবেদনটি পাওয়ার বিষয়টি জানান দপ্তরে কর্মরত অফিস সহকারী মো. আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিঠিটা আমি পড়েছি। সকলেই সম্মান চান, কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম সম্মানটা পাওয়ার পরও নিতে চান না। বিষয়টি আমার কাছেও অবাক লেগেছে। এর আগেও একবার এমন চিঠি দপ্তরে জমা দিতে এসেছিলেন তিনি।’
তরে এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যুবরণ করলে রাষ্ট্রের দায়িত্ব হলো তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা। আমরা সেই দায়িত্ব পালন করি। তা ছাড়া আবেদনটি তিনি (বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম) হয়তো দপ্তরে এসে দিয়ে গেছেন। আমি এখনো দেখিনি। তবে কেন তিনি এমনটা চাচ্ছেন, সরাসরি আসলে আমি জানার চেষ্টা করব। এর বাইরে এটি নিয়ে এই মুহূর্তে কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলামের বাড়ি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের ছোট পলাশবাড়ী গ্রামে। তিনি ওই এলাকার মৃত সফিজ উদ্দীনের ছেলে। তাঁর মুক্তিযোদ্ধা গেজেট নম্বর-৮৯৭, এফ এফ নম্বর-২০৭৭, লাল মুক্তিবার্তা নম্বর-০৩১০০৩০০৬০।
মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল তাঁর আবেদনপত্রে লিখেছেন, ‘মুক্তিযোদ্ধার বহর দেখে চেতন মুক্তিযোদ্ধারা দুঃখিত, ব্যথিত, লজ্জিত ও অপমানিত। মৃত্যুর পর আর অপমানিত হইতে চাই না। আমাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করবেন না।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে দেশকে স্বাধীন করতে আমরা জীবন বাজি রেখেছিলাম। দেশ স্বাধীনের পর আমাদের অবদানের জন্য স্বীকৃতি দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সম্মান দেওয়া হচ্ছে এবং মৃত্যুর পর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হচ্ছে। এটা আমাদের প্রাপ্য ছিল। অথচ গত কয়েক বছরে মুক্তিযুদ্ধ না করেও অনেকেই মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন। সম্মানের সাথে সরকারি ভাতা পাচ্ছেন এবং মৃত্যুর পর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হচ্ছে।’
দবিরুল আরও বলেন, ‘যুদ্ধ করে আমরা যে সম্মানটা পাচ্ছি, যুদ্ধ না করেও তাঁরা সেই সম্মানে সম্মানিত। তাই আমি মনে করি, প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার জন্য এটা অপমান। তাই আমি ডিসি বরাবরে আবেদন করেছি, আমাকে যেন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত না করা হয়।’
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সম্মানী পাওয়ার টাকা স্থানীয় শিক্ষার্থীদের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার কথা বলে বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলাম বলেন, ‘এ সম্মানীর টাকা শিক্ষার্থীদের মাঝে বিলিয়ে দেব এবং মরণোত্তর দেহ প্রদান করব।’
এর আগে ১৭ ও ১৮ মার্চ তিনি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও তাঁর দপ্তরে একই আবেদন প্রদানের চেষ্টা করেছিলেন। ইউএনও এবং তাঁর দপ্তরের কেউই আবেদনটি গ্রহণ না করায় তিনি জেলা প্রশাসকের দপ্তরে গিয়ে এ আবেদন জমা দিয়েছেন বলেও জানান।
তবে এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিপুল কুমার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। দপ্তরে বিভিন্ন আবেদন যেখানে জমা হয়, সেখানে খোঁজ নিতে হবে।’
এদিকে এ বিষয়ে অনেক বীর মুক্তিযোদ্ধা মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা নীলকান্ত সিংহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থা সবারই এমন। তিনি মনের দুঃখে এমনটা করেছেন। দবিরুল ইসলাম একজন প্রতিবাদী বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাঁর মতো সবাই হলে, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা কখনো স্বীকৃতি পেত না।’
প্রসঙ্গত, এর আগেও বিভিন্ন চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করতে দেখা গেছে বীর মুক্তিযোদ্ধা দবিরুল ইসলামকে। কয়েক বছর আগে নিজেই বালিয়াডাঙ্গী চৌরাস্তায় কোটা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাসহ সব কোটা বাতিল করে মেধার মাধ্যমে নিয়োগ প্রদানের দাবি জানান। এ নিয়ে গণমাধ্যমে বেশ আলোচনাতেও আসেন তিনি।
আরও খবর পড়ুন:

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৩ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৬ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৬ মিনিট আগে
কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ১০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট টানা চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতা কমেনি বরং দিক পরিবর্তন করে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশের দোকানে।
৩৭ মিনিট আগেঢামেক প্রতিবেদক

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

মৃত্যুর পর নিজের মরদেহ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন না করার জন্য ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন দবিরুল ইসলাম নামে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি গতকাল রোববার জেলা প্রশাসক বরাবরে এ আবেদন
২০ মার্চ ২০২৩
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৬ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৬ মিনিট আগে
কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ১০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট টানা চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতা কমেনি বরং দিক পরিবর্তন করে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশের দোকানে।
৩৭ মিনিট আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

মৃত্যুর পর নিজের মরদেহ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন না করার জন্য ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন দবিরুল ইসলাম নামে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি গতকাল রোববার জেলা প্রশাসক বরাবরে এ আবেদন
২০ মার্চ ২০২৩
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৩ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৬ মিনিট আগে
কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ১০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট টানা চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতা কমেনি বরং দিক পরিবর্তন করে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশের দোকানে।
৩৭ মিনিট আগেবীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

মৃত্যুর পর নিজের মরদেহ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন না করার জন্য ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন দবিরুল ইসলাম নামে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি গতকাল রোববার জেলা প্রশাসক বরাবরে এ আবেদন
২০ মার্চ ২০২৩
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৩ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৬ মিনিট আগে
কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ১০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট টানা চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতা কমেনি বরং দিক পরিবর্তন করে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশের দোকানে।
৩৭ মিনিট আগেকেরানীগঞ্জ প্রতিনিধি

কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ১০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট টানা চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতা কমেনি বরং দিক পরিবর্তন করে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশের দোকানে। তবে এখন পর্যন্ত আগুনে দগ্ধ বা হতাহতের খবর মেলেনি।
আজ শনিবার ভোর আনুমানিক ৫টার দিকে মার্কেটের নিচতলায় থাকা কাপড়ের ঝুট গোডাউন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মুহূর্তের মধ্যে আগুন পুরো মার্কেটজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন হওয়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসনসহ ফায়ার সার্ভিসের প্রথমে ১৪টি এবং পরে আরও ৬টিসহ মোট ২০টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।
বেসমেন্ট দোকান ও ঝুট গোডাউন থাকায় এবং ঘন ধোঁয়ার কারণে আগুন নেভাতে বেগ পেতে হচ্ছে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় এখনো ধোঁয়া রয়েছে এবং কোথাও কোথাও আগুনের ফ্লেম দেখা যাচ্ছে। আগুন যাতে পাশের ভবনে ছড়িয়ে না পড়ে সে জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছে।
দোকানমালিকেরা বলছেন, ফায়ার সার্ভিসের লোকজন তাঁদের ভেতরে প্রবেশ করতে না দেওয়ায় ক্ষতির পরিমাণ পরিমাণ বেড়েছে। ভবনটিতে প্রায় পাঁচ শতাধিক দোকান রয়েছে। তাঁদের দাবি, আগুনে প্রায় শতকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, অগ্নিকাণ্ডের সময় ভবনের ভেতরে আটকা পড়া ৪২ জনকে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। আগুনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো নিরূপণ করা যায়নি।
এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওমর ফারুক জানান, ১০ তলা ভবনটির ৮ তলা পর্যন্ত আবাসিক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভবনটির মালিক হাজী নুর আলম। ভবন নির্মাণ ও ব্যবহারে নিয়ম মানা হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক অপারেশন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. তাজুল ইসলাম চৌধুরী জানান, ধোঁয়ার কারণে কাজ করতে বেগ পেতে হচ্ছে। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো একযোগে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ১০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট টানা চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতা কমেনি বরং দিক পরিবর্তন করে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশের দোকানে। তবে এখন পর্যন্ত আগুনে দগ্ধ বা হতাহতের খবর মেলেনি।
আজ শনিবার ভোর আনুমানিক ৫টার দিকে মার্কেটের নিচতলায় থাকা কাপড়ের ঝুট গোডাউন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মুহূর্তের মধ্যে আগুন পুরো মার্কেটজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন হওয়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসনসহ ফায়ার সার্ভিসের প্রথমে ১৪টি এবং পরে আরও ৬টিসহ মোট ২০টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।
বেসমেন্ট দোকান ও ঝুট গোডাউন থাকায় এবং ঘন ধোঁয়ার কারণে আগুন নেভাতে বেগ পেতে হচ্ছে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় এখনো ধোঁয়া রয়েছে এবং কোথাও কোথাও আগুনের ফ্লেম দেখা যাচ্ছে। আগুন যাতে পাশের ভবনে ছড়িয়ে না পড়ে সে জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছে।
দোকানমালিকেরা বলছেন, ফায়ার সার্ভিসের লোকজন তাঁদের ভেতরে প্রবেশ করতে না দেওয়ায় ক্ষতির পরিমাণ পরিমাণ বেড়েছে। ভবনটিতে প্রায় পাঁচ শতাধিক দোকান রয়েছে। তাঁদের দাবি, আগুনে প্রায় শতকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, অগ্নিকাণ্ডের সময় ভবনের ভেতরে আটকা পড়া ৪২ জনকে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। আগুনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো নিরূপণ করা যায়নি।
এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওমর ফারুক জানান, ১০ তলা ভবনটির ৮ তলা পর্যন্ত আবাসিক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভবনটির মালিক হাজী নুর আলম। ভবন নির্মাণ ও ব্যবহারে নিয়ম মানা হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক অপারেশন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. তাজুল ইসলাম চৌধুরী জানান, ধোঁয়ার কারণে কাজ করতে বেগ পেতে হচ্ছে। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো একযোগে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

মৃত্যুর পর নিজের মরদেহ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন না করার জন্য ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন দবিরুল ইসলাম নামে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি গতকাল রোববার জেলা প্রশাসক বরাবরে এ আবেদন
২০ মার্চ ২০২৩
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৩ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৬ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৬ মিনিট আগে