শরীয়তপুর প্রতিনিধি

শরীয়তপুরে এক গৃহবধূ তাঁর তিন সন্তানসহ নদীতে ঝাঁপ দেন। পরে স্থানীয়রা ছুটে গিয়ে এক বছর ও তিন বছর বয়সী সন্তানকে উদ্ধার করতে পারলেও এখনো সাত বছর বয়সী সন্তানসহ নিখোঁজ রয়েছেন ওই গৃহবধূ।
স্থানীয়রা বলছে, ডায়াপার পরনে থাকায় ওই দুই শিশুকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
আজ রোববার সকালে নড়িয়া উপজেলার ভোজেশ্বর বাজার সংলগ্ন কীর্তিনাশা নদীতে সন্তানসহ ঝাঁপ দেন ওই তিনি। পরে খবর পেয়ে দুপুর ১টা নাগাদ ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল উদ্ধারকাজ শুরু করে। সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের না পেয়ে উদ্ধারকাজ স্থগিত রাখেন তারা।
আগামীকাল সোমবার সকাল থেকে আবার উদ্ধারকাজ শুরু করা হবে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। তাদের উদ্ধারে মাদারীপুর থেকে আসা চার সদস্যের একটি ডুবুরি দল ও নড়িয়া উপজেলা দমকল বাহিনীর সাত সদস্যদের একটি দল অংশ নেয়।
ওই গৃহবধূর পরিবারের দাবি, শ্বশুরবাড়ির লোকজনের নির্যাতনের কারণে ওই গৃহবধূ তিনি এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।
নিখোঁজ ওই গৃহবধূর নাম—সালমা বেগম (২৯)। তিনি নড়িয়া উপজেলার জপসা ইউনিয়নের মাইজপাড়া গ্রামের আজবাহার মাতবরের স্ত্রী। আজবাহার মাতবর ভোজেশ্বর বাজারে পাটের ব্যবসা করেন।
এখনো নিখোঁজ রয়েছে তাদের বড় ছেলে সাহাবীর (৭)। উদ্ধার হয়েছে—আনিকা (৩) ও জাফরকে (১)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, পারিবারিকভাবে ১০ বছর আগে আজবাহারের সঙ্গে বিয়ে হয় সালমার। বিয়ের পর থেকেই সালমা বেগমের শাশুড়ি মিলি বেগম ও ননদ কলির সঙ্গে বনিবনা হচ্ছিল না। এই নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল। এই পারিবারিক কলহের কারণে সালমা আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে তার তিন সন্তানকে নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন বলে অভিযোগ পরিবারের।
এ বিষয়ে জপসা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মাতবর আজকের পত্রিকাকে জানান, পারিবারিক কলহের জের ধরে সালমা তার তিন সন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন। ডায়াপার পড়ানো অবস্থায় থাকায় ছোট দুই শিশু নদীতে ভেসে ছিল। তাই তাদের জীবিত উদ্ধার করা গেছে। ওই দুই শিশু এখন সুস্থ রয়েছে। সালমা ও তার বড় ছেলেকে উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে নড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ও মাদারীপুর থেকে আসা একটি ডুবুরি দল।
নড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের লিডার রওশন জামিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা সাত সদস্যদের একটি দল বেলা ১১টার সময় ঘটনাস্থলে পৌঁছেছি। তার আগেই স্থানীয়রা দুই শিশুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেছে। আমরা এসে অভিযান শুরু করি এবং ডুবুরি দল পাঠানোর জন্য মাদারীপুর ফায়ার স্টেশনে কল করি। দুপুর ১টার সময় মাদারীপুর থেকে চার সদস্যদের একটি ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে কাজ শুরু করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত মা সালমা ও তার এক সন্তানকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। সন্ধ্যার পর অভিযান স্থগিত করা হয়েছে এবং আগামীকাল সকাল থেকে আবার উদ্ধার অভিযান শুরু করা হবে।’
এ বিষয়ে নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পারিবারিক কলহের জের ধরে তিন সন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া সালমা বেগম ও তার এক ছেলে এখনো নিখোঁজ রয়েছে। তাদের উদ্ধারে অভিযান চলছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

শরীয়তপুরে এক গৃহবধূ তাঁর তিন সন্তানসহ নদীতে ঝাঁপ দেন। পরে স্থানীয়রা ছুটে গিয়ে এক বছর ও তিন বছর বয়সী সন্তানকে উদ্ধার করতে পারলেও এখনো সাত বছর বয়সী সন্তানসহ নিখোঁজ রয়েছেন ওই গৃহবধূ।
স্থানীয়রা বলছে, ডায়াপার পরনে থাকায় ওই দুই শিশুকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
আজ রোববার সকালে নড়িয়া উপজেলার ভোজেশ্বর বাজার সংলগ্ন কীর্তিনাশা নদীতে সন্তানসহ ঝাঁপ দেন ওই তিনি। পরে খবর পেয়ে দুপুর ১টা নাগাদ ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল উদ্ধারকাজ শুরু করে। সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের না পেয়ে উদ্ধারকাজ স্থগিত রাখেন তারা।
আগামীকাল সোমবার সকাল থেকে আবার উদ্ধারকাজ শুরু করা হবে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। তাদের উদ্ধারে মাদারীপুর থেকে আসা চার সদস্যের একটি ডুবুরি দল ও নড়িয়া উপজেলা দমকল বাহিনীর সাত সদস্যদের একটি দল অংশ নেয়।
ওই গৃহবধূর পরিবারের দাবি, শ্বশুরবাড়ির লোকজনের নির্যাতনের কারণে ওই গৃহবধূ তিনি এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।
নিখোঁজ ওই গৃহবধূর নাম—সালমা বেগম (২৯)। তিনি নড়িয়া উপজেলার জপসা ইউনিয়নের মাইজপাড়া গ্রামের আজবাহার মাতবরের স্ত্রী। আজবাহার মাতবর ভোজেশ্বর বাজারে পাটের ব্যবসা করেন।
এখনো নিখোঁজ রয়েছে তাদের বড় ছেলে সাহাবীর (৭)। উদ্ধার হয়েছে—আনিকা (৩) ও জাফরকে (১)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, পারিবারিকভাবে ১০ বছর আগে আজবাহারের সঙ্গে বিয়ে হয় সালমার। বিয়ের পর থেকেই সালমা বেগমের শাশুড়ি মিলি বেগম ও ননদ কলির সঙ্গে বনিবনা হচ্ছিল না। এই নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল। এই পারিবারিক কলহের কারণে সালমা আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে তার তিন সন্তানকে নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন বলে অভিযোগ পরিবারের।
এ বিষয়ে জপসা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মাতবর আজকের পত্রিকাকে জানান, পারিবারিক কলহের জের ধরে সালমা তার তিন সন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন। ডায়াপার পড়ানো অবস্থায় থাকায় ছোট দুই শিশু নদীতে ভেসে ছিল। তাই তাদের জীবিত উদ্ধার করা গেছে। ওই দুই শিশু এখন সুস্থ রয়েছে। সালমা ও তার বড় ছেলেকে উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে নড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ও মাদারীপুর থেকে আসা একটি ডুবুরি দল।
নড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের লিডার রওশন জামিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা সাত সদস্যদের একটি দল বেলা ১১টার সময় ঘটনাস্থলে পৌঁছেছি। তার আগেই স্থানীয়রা দুই শিশুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেছে। আমরা এসে অভিযান শুরু করি এবং ডুবুরি দল পাঠানোর জন্য মাদারীপুর ফায়ার স্টেশনে কল করি। দুপুর ১টার সময় মাদারীপুর থেকে চার সদস্যদের একটি ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে কাজ শুরু করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত মা সালমা ও তার এক সন্তানকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। সন্ধ্যার পর অভিযান স্থগিত করা হয়েছে এবং আগামীকাল সকাল থেকে আবার উদ্ধার অভিযান শুরু করা হবে।’
এ বিষয়ে নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পারিবারিক কলহের জের ধরে তিন সন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া সালমা বেগম ও তার এক ছেলে এখনো নিখোঁজ রয়েছে। তাদের উদ্ধারে অভিযান চলছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
শরীয়তপুর প্রতিনিধি

শরীয়তপুরে এক গৃহবধূ তাঁর তিন সন্তানসহ নদীতে ঝাঁপ দেন। পরে স্থানীয়রা ছুটে গিয়ে এক বছর ও তিন বছর বয়সী সন্তানকে উদ্ধার করতে পারলেও এখনো সাত বছর বয়সী সন্তানসহ নিখোঁজ রয়েছেন ওই গৃহবধূ।
স্থানীয়রা বলছে, ডায়াপার পরনে থাকায় ওই দুই শিশুকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
আজ রোববার সকালে নড়িয়া উপজেলার ভোজেশ্বর বাজার সংলগ্ন কীর্তিনাশা নদীতে সন্তানসহ ঝাঁপ দেন ওই তিনি। পরে খবর পেয়ে দুপুর ১টা নাগাদ ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল উদ্ধারকাজ শুরু করে। সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের না পেয়ে উদ্ধারকাজ স্থগিত রাখেন তারা।
আগামীকাল সোমবার সকাল থেকে আবার উদ্ধারকাজ শুরু করা হবে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। তাদের উদ্ধারে মাদারীপুর থেকে আসা চার সদস্যের একটি ডুবুরি দল ও নড়িয়া উপজেলা দমকল বাহিনীর সাত সদস্যদের একটি দল অংশ নেয়।
ওই গৃহবধূর পরিবারের দাবি, শ্বশুরবাড়ির লোকজনের নির্যাতনের কারণে ওই গৃহবধূ তিনি এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।
নিখোঁজ ওই গৃহবধূর নাম—সালমা বেগম (২৯)। তিনি নড়িয়া উপজেলার জপসা ইউনিয়নের মাইজপাড়া গ্রামের আজবাহার মাতবরের স্ত্রী। আজবাহার মাতবর ভোজেশ্বর বাজারে পাটের ব্যবসা করেন।
এখনো নিখোঁজ রয়েছে তাদের বড় ছেলে সাহাবীর (৭)। উদ্ধার হয়েছে—আনিকা (৩) ও জাফরকে (১)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, পারিবারিকভাবে ১০ বছর আগে আজবাহারের সঙ্গে বিয়ে হয় সালমার। বিয়ের পর থেকেই সালমা বেগমের শাশুড়ি মিলি বেগম ও ননদ কলির সঙ্গে বনিবনা হচ্ছিল না। এই নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল। এই পারিবারিক কলহের কারণে সালমা আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে তার তিন সন্তানকে নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন বলে অভিযোগ পরিবারের।
এ বিষয়ে জপসা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মাতবর আজকের পত্রিকাকে জানান, পারিবারিক কলহের জের ধরে সালমা তার তিন সন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন। ডায়াপার পড়ানো অবস্থায় থাকায় ছোট দুই শিশু নদীতে ভেসে ছিল। তাই তাদের জীবিত উদ্ধার করা গেছে। ওই দুই শিশু এখন সুস্থ রয়েছে। সালমা ও তার বড় ছেলেকে উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে নড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ও মাদারীপুর থেকে আসা একটি ডুবুরি দল।
নড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের লিডার রওশন জামিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা সাত সদস্যদের একটি দল বেলা ১১টার সময় ঘটনাস্থলে পৌঁছেছি। তার আগেই স্থানীয়রা দুই শিশুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেছে। আমরা এসে অভিযান শুরু করি এবং ডুবুরি দল পাঠানোর জন্য মাদারীপুর ফায়ার স্টেশনে কল করি। দুপুর ১টার সময় মাদারীপুর থেকে চার সদস্যদের একটি ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে কাজ শুরু করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত মা সালমা ও তার এক সন্তানকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। সন্ধ্যার পর অভিযান স্থগিত করা হয়েছে এবং আগামীকাল সকাল থেকে আবার উদ্ধার অভিযান শুরু করা হবে।’
এ বিষয়ে নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পারিবারিক কলহের জের ধরে তিন সন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া সালমা বেগম ও তার এক ছেলে এখনো নিখোঁজ রয়েছে। তাদের উদ্ধারে অভিযান চলছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

শরীয়তপুরে এক গৃহবধূ তাঁর তিন সন্তানসহ নদীতে ঝাঁপ দেন। পরে স্থানীয়রা ছুটে গিয়ে এক বছর ও তিন বছর বয়সী সন্তানকে উদ্ধার করতে পারলেও এখনো সাত বছর বয়সী সন্তানসহ নিখোঁজ রয়েছেন ওই গৃহবধূ।
স্থানীয়রা বলছে, ডায়াপার পরনে থাকায় ওই দুই শিশুকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
আজ রোববার সকালে নড়িয়া উপজেলার ভোজেশ্বর বাজার সংলগ্ন কীর্তিনাশা নদীতে সন্তানসহ ঝাঁপ দেন ওই তিনি। পরে খবর পেয়ে দুপুর ১টা নাগাদ ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল উদ্ধারকাজ শুরু করে। সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের না পেয়ে উদ্ধারকাজ স্থগিত রাখেন তারা।
আগামীকাল সোমবার সকাল থেকে আবার উদ্ধারকাজ শুরু করা হবে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। তাদের উদ্ধারে মাদারীপুর থেকে আসা চার সদস্যের একটি ডুবুরি দল ও নড়িয়া উপজেলা দমকল বাহিনীর সাত সদস্যদের একটি দল অংশ নেয়।
ওই গৃহবধূর পরিবারের দাবি, শ্বশুরবাড়ির লোকজনের নির্যাতনের কারণে ওই গৃহবধূ তিনি এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।
নিখোঁজ ওই গৃহবধূর নাম—সালমা বেগম (২৯)। তিনি নড়িয়া উপজেলার জপসা ইউনিয়নের মাইজপাড়া গ্রামের আজবাহার মাতবরের স্ত্রী। আজবাহার মাতবর ভোজেশ্বর বাজারে পাটের ব্যবসা করেন।
এখনো নিখোঁজ রয়েছে তাদের বড় ছেলে সাহাবীর (৭)। উদ্ধার হয়েছে—আনিকা (৩) ও জাফরকে (১)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, পারিবারিকভাবে ১০ বছর আগে আজবাহারের সঙ্গে বিয়ে হয় সালমার। বিয়ের পর থেকেই সালমা বেগমের শাশুড়ি মিলি বেগম ও ননদ কলির সঙ্গে বনিবনা হচ্ছিল না। এই নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল। এই পারিবারিক কলহের কারণে সালমা আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে তার তিন সন্তানকে নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন বলে অভিযোগ পরিবারের।
এ বিষয়ে জপসা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মাতবর আজকের পত্রিকাকে জানান, পারিবারিক কলহের জের ধরে সালমা তার তিন সন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন। ডায়াপার পড়ানো অবস্থায় থাকায় ছোট দুই শিশু নদীতে ভেসে ছিল। তাই তাদের জীবিত উদ্ধার করা গেছে। ওই দুই শিশু এখন সুস্থ রয়েছে। সালমা ও তার বড় ছেলেকে উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে নড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ও মাদারীপুর থেকে আসা একটি ডুবুরি দল।
নড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের লিডার রওশন জামিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা সাত সদস্যদের একটি দল বেলা ১১টার সময় ঘটনাস্থলে পৌঁছেছি। তার আগেই স্থানীয়রা দুই শিশুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেছে। আমরা এসে অভিযান শুরু করি এবং ডুবুরি দল পাঠানোর জন্য মাদারীপুর ফায়ার স্টেশনে কল করি। দুপুর ১টার সময় মাদারীপুর থেকে চার সদস্যদের একটি ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে কাজ শুরু করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত মা সালমা ও তার এক সন্তানকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। সন্ধ্যার পর অভিযান স্থগিত করা হয়েছে এবং আগামীকাল সকাল থেকে আবার উদ্ধার অভিযান শুরু করা হবে।’
এ বিষয়ে নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পারিবারিক কলহের জের ধরে তিন সন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া সালমা বেগম ও তার এক ছেলে এখনো নিখোঁজ রয়েছে। তাদের উদ্ধারে অভিযান চলছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২২ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

শরীয়তপুরে এক গৃহবধূ তাঁর তিন সন্তানসহ নদীতে ঝাঁপ দেন। পরে স্থানীয়রা ছুটে গিয়ে এক বছর ও তিন বছর বয়সী সন্তানকে উদ্ধার করতে পারলেও এখনো সাত বছর বয়সী সন্তানসহ নিখোঁজ রয়েছেন ওই গৃহবধূ...
০৫ নভেম্বর ২০২৩
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২২ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

শরীয়তপুরে এক গৃহবধূ তাঁর তিন সন্তানসহ নদীতে ঝাঁপ দেন। পরে স্থানীয়রা ছুটে গিয়ে এক বছর ও তিন বছর বয়সী সন্তানকে উদ্ধার করতে পারলেও এখনো সাত বছর বয়সী সন্তানসহ নিখোঁজ রয়েছেন ওই গৃহবধূ...
০৫ নভেম্বর ২০২৩
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

শরীয়তপুরে এক গৃহবধূ তাঁর তিন সন্তানসহ নদীতে ঝাঁপ দেন। পরে স্থানীয়রা ছুটে গিয়ে এক বছর ও তিন বছর বয়সী সন্তানকে উদ্ধার করতে পারলেও এখনো সাত বছর বয়সী সন্তানসহ নিখোঁজ রয়েছেন ওই গৃহবধূ...
০৫ নভেম্বর ২০২৩
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২২ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেবীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

শরীয়তপুরে এক গৃহবধূ তাঁর তিন সন্তানসহ নদীতে ঝাঁপ দেন। পরে স্থানীয়রা ছুটে গিয়ে এক বছর ও তিন বছর বয়সী সন্তানকে উদ্ধার করতে পারলেও এখনো সাত বছর বয়সী সন্তানসহ নিখোঁজ রয়েছেন ওই গৃহবধূ...
০৫ নভেম্বর ২০২৩
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২২ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগে