প্রতিনিধি, নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে রান্না করার চুলার ধোঁয়া নিয়ে সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হন। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কুণ্ডা ইউনিয়নের কুণ্ডা গ্রামে। গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিন থেমে থেমে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা বলেন, গত ৮ সেপ্টেম্বর রাতে রুপালী বেগম চুলায় রান্না করছিল। সে সময় চুলার ধোঁয়া যেন পার্শ্ববর্তী বাবর আলীর বাড়িতে না যায় সে বিষয় নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে দুই পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সে সময় নারীসহ তিনজন আহত হয়। তারপরই রুপালী বেগম একই পাড়ায় নিজের বাবার বাড়িতে চলে যান। পরের দিন ৯ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) সকাল ৯টার দিকে রুপালীর বাবার বাড়িতেও অতর্কিত হামলা করেন বাবর আলীর লোকজন। এ সময় গ্রামের লোকজন দুই পক্ষকে সমর্থন করে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে দুই পক্ষের ২০ জন আহত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সংঘর্ষ থামায়।
এই সংঘর্ষে আক্কাস আলীর পক্ষের আহত ব্যক্তিরা হলেন, মো. সাজু মিয়া, জুবায়েদ মিয়া, খদিজা বেগম, সুখন ভূঁইয়া, ফয়সল মিয়া, জাহের মিয়া, তাওহিদ মিয়া, রুহেনা বেগম, কামাল ভূঁইয়া, রুপালী আক্তার ও নোয়াব ভূঁইয়া। অপরদিকে বাবর আলীর পক্ষের আহত ব্যক্তিরা হলেন, জুম্মন মিয়া, সায়েদ মিয়া, শরফত আলী, বাবর আলী, শাহজাহান মিয়া, আয়েশা বেগম ও নাহিদা বেগম।
আক্কাস আলীর মেয়ে রুপালী অভিযোগ করে বলেন, চুলার ধোঁয়া যেন তাদের বাড়িতে না যায় এ নিয়ে আমার ওপর বাবর আলীর লোকজন মারধর করে। পরে আমি ভয়ে বাবার বাড়িতে চলে যাই। সেখানে গিয়েও তারা আমাদের লোকজনদের পিটিয়ে জখম করে। তিনি আরও বলেন, বাবর আলীর দুই ছেলে আমাকে বিবস্ত্র করে পিটিয়ে বাম হাতটি ভেঙে দিয়েছে। আমার ও আমার বোনের কানের ও গলার স্বর্ণের চেইন নিয়ে যায়।
নাসিরনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিবুল্লাহ সরকার বলেন, রান্নার চুলার ধোঁয়া নিয়ে আপন দুই ভাইয়ের পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের ২০ জন সামান্য আহত হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোন পক্ষই থানায় মামলা করেনি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে রান্না করার চুলার ধোঁয়া নিয়ে সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হন। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কুণ্ডা ইউনিয়নের কুণ্ডা গ্রামে। গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিন থেমে থেমে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা বলেন, গত ৮ সেপ্টেম্বর রাতে রুপালী বেগম চুলায় রান্না করছিল। সে সময় চুলার ধোঁয়া যেন পার্শ্ববর্তী বাবর আলীর বাড়িতে না যায় সে বিষয় নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে দুই পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সে সময় নারীসহ তিনজন আহত হয়। তারপরই রুপালী বেগম একই পাড়ায় নিজের বাবার বাড়িতে চলে যান। পরের দিন ৯ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) সকাল ৯টার দিকে রুপালীর বাবার বাড়িতেও অতর্কিত হামলা করেন বাবর আলীর লোকজন। এ সময় গ্রামের লোকজন দুই পক্ষকে সমর্থন করে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে দুই পক্ষের ২০ জন আহত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সংঘর্ষ থামায়।
এই সংঘর্ষে আক্কাস আলীর পক্ষের আহত ব্যক্তিরা হলেন, মো. সাজু মিয়া, জুবায়েদ মিয়া, খদিজা বেগম, সুখন ভূঁইয়া, ফয়সল মিয়া, জাহের মিয়া, তাওহিদ মিয়া, রুহেনা বেগম, কামাল ভূঁইয়া, রুপালী আক্তার ও নোয়াব ভূঁইয়া। অপরদিকে বাবর আলীর পক্ষের আহত ব্যক্তিরা হলেন, জুম্মন মিয়া, সায়েদ মিয়া, শরফত আলী, বাবর আলী, শাহজাহান মিয়া, আয়েশা বেগম ও নাহিদা বেগম।
আক্কাস আলীর মেয়ে রুপালী অভিযোগ করে বলেন, চুলার ধোঁয়া যেন তাদের বাড়িতে না যায় এ নিয়ে আমার ওপর বাবর আলীর লোকজন মারধর করে। পরে আমি ভয়ে বাবার বাড়িতে চলে যাই। সেখানে গিয়েও তারা আমাদের লোকজনদের পিটিয়ে জখম করে। তিনি আরও বলেন, বাবর আলীর দুই ছেলে আমাকে বিবস্ত্র করে পিটিয়ে বাম হাতটি ভেঙে দিয়েছে। আমার ও আমার বোনের কানের ও গলার স্বর্ণের চেইন নিয়ে যায়।
নাসিরনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিবুল্লাহ সরকার বলেন, রান্নার চুলার ধোঁয়া নিয়ে আপন দুই ভাইয়ের পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের ২০ জন সামান্য আহত হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোন পক্ষই থানায় মামলা করেনি।
প্রতিনিধি, নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে রান্না করার চুলার ধোঁয়া নিয়ে সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হন। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কুণ্ডা ইউনিয়নের কুণ্ডা গ্রামে। গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিন থেমে থেমে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা বলেন, গত ৮ সেপ্টেম্বর রাতে রুপালী বেগম চুলায় রান্না করছিল। সে সময় চুলার ধোঁয়া যেন পার্শ্ববর্তী বাবর আলীর বাড়িতে না যায় সে বিষয় নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে দুই পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সে সময় নারীসহ তিনজন আহত হয়। তারপরই রুপালী বেগম একই পাড়ায় নিজের বাবার বাড়িতে চলে যান। পরের দিন ৯ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) সকাল ৯টার দিকে রুপালীর বাবার বাড়িতেও অতর্কিত হামলা করেন বাবর আলীর লোকজন। এ সময় গ্রামের লোকজন দুই পক্ষকে সমর্থন করে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে দুই পক্ষের ২০ জন আহত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সংঘর্ষ থামায়।
এই সংঘর্ষে আক্কাস আলীর পক্ষের আহত ব্যক্তিরা হলেন, মো. সাজু মিয়া, জুবায়েদ মিয়া, খদিজা বেগম, সুখন ভূঁইয়া, ফয়সল মিয়া, জাহের মিয়া, তাওহিদ মিয়া, রুহেনা বেগম, কামাল ভূঁইয়া, রুপালী আক্তার ও নোয়াব ভূঁইয়া। অপরদিকে বাবর আলীর পক্ষের আহত ব্যক্তিরা হলেন, জুম্মন মিয়া, সায়েদ মিয়া, শরফত আলী, বাবর আলী, শাহজাহান মিয়া, আয়েশা বেগম ও নাহিদা বেগম।
আক্কাস আলীর মেয়ে রুপালী অভিযোগ করে বলেন, চুলার ধোঁয়া যেন তাদের বাড়িতে না যায় এ নিয়ে আমার ওপর বাবর আলীর লোকজন মারধর করে। পরে আমি ভয়ে বাবার বাড়িতে চলে যাই। সেখানে গিয়েও তারা আমাদের লোকজনদের পিটিয়ে জখম করে। তিনি আরও বলেন, বাবর আলীর দুই ছেলে আমাকে বিবস্ত্র করে পিটিয়ে বাম হাতটি ভেঙে দিয়েছে। আমার ও আমার বোনের কানের ও গলার স্বর্ণের চেইন নিয়ে যায়।
নাসিরনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিবুল্লাহ সরকার বলেন, রান্নার চুলার ধোঁয়া নিয়ে আপন দুই ভাইয়ের পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের ২০ জন সামান্য আহত হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোন পক্ষই থানায় মামলা করেনি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে রান্না করার চুলার ধোঁয়া নিয়ে সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হন। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কুণ্ডা ইউনিয়নের কুণ্ডা গ্রামে। গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিন থেমে থেমে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা বলেন, গত ৮ সেপ্টেম্বর রাতে রুপালী বেগম চুলায় রান্না করছিল। সে সময় চুলার ধোঁয়া যেন পার্শ্ববর্তী বাবর আলীর বাড়িতে না যায় সে বিষয় নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে দুই পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সে সময় নারীসহ তিনজন আহত হয়। তারপরই রুপালী বেগম একই পাড়ায় নিজের বাবার বাড়িতে চলে যান। পরের দিন ৯ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) সকাল ৯টার দিকে রুপালীর বাবার বাড়িতেও অতর্কিত হামলা করেন বাবর আলীর লোকজন। এ সময় গ্রামের লোকজন দুই পক্ষকে সমর্থন করে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে দুই পক্ষের ২০ জন আহত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সংঘর্ষ থামায়।
এই সংঘর্ষে আক্কাস আলীর পক্ষের আহত ব্যক্তিরা হলেন, মো. সাজু মিয়া, জুবায়েদ মিয়া, খদিজা বেগম, সুখন ভূঁইয়া, ফয়সল মিয়া, জাহের মিয়া, তাওহিদ মিয়া, রুহেনা বেগম, কামাল ভূঁইয়া, রুপালী আক্তার ও নোয়াব ভূঁইয়া। অপরদিকে বাবর আলীর পক্ষের আহত ব্যক্তিরা হলেন, জুম্মন মিয়া, সায়েদ মিয়া, শরফত আলী, বাবর আলী, শাহজাহান মিয়া, আয়েশা বেগম ও নাহিদা বেগম।
আক্কাস আলীর মেয়ে রুপালী অভিযোগ করে বলেন, চুলার ধোঁয়া যেন তাদের বাড়িতে না যায় এ নিয়ে আমার ওপর বাবর আলীর লোকজন মারধর করে। পরে আমি ভয়ে বাবার বাড়িতে চলে যাই। সেখানে গিয়েও তারা আমাদের লোকজনদের পিটিয়ে জখম করে। তিনি আরও বলেন, বাবর আলীর দুই ছেলে আমাকে বিবস্ত্র করে পিটিয়ে বাম হাতটি ভেঙে দিয়েছে। আমার ও আমার বোনের কানের ও গলার স্বর্ণের চেইন নিয়ে যায়।
নাসিরনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিবুল্লাহ সরকার বলেন, রান্নার চুলার ধোঁয়া নিয়ে আপন দুই ভাইয়ের পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের ২০ জন সামান্য আহত হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোন পক্ষই থানায় মামলা করেনি।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে রান্না করার চুলার ধোঁয়া নিয়ে সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হন। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কুণ্ডা ইউনিয়নের কুণ্ডা গ্রামে। গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিন থেমে থেমে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে
১০ সেপ্টেম্বর ২০২১
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে রান্না করার চুলার ধোঁয়া নিয়ে সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হন। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কুণ্ডা ইউনিয়নের কুণ্ডা গ্রামে। গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিন থেমে থেমে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে
১০ সেপ্টেম্বর ২০২১
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে রান্না করার চুলার ধোঁয়া নিয়ে সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হন। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কুণ্ডা ইউনিয়নের কুণ্ডা গ্রামে। গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিন থেমে থেমে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে
১০ সেপ্টেম্বর ২০২১
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেবীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে রান্না করার চুলার ধোঁয়া নিয়ে সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হন। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কুণ্ডা ইউনিয়নের কুণ্ডা গ্রামে। গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিন থেমে থেমে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে
১০ সেপ্টেম্বর ২০২১
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে