রঞ্জন কুমার দে, শেরপুর (বগুড়া)

বগুড়ার শেরপুরের চকখাগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) বিরুদ্ধে সরকারি বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিলকৃত ভাউচারে অনেক অসংগতি লক্ষ করা গেছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব পালন করছেন মোছা. আকলিমা।
স্কুলটির বর্তমানের নতুন ভবনে পাঠদান কার্যক্রম শুরু হয় ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে। শেরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের তথ্য অনুযায়ী ২০২২-২৩ অর্থ বছরে সেখানে বিদ্যালয় পর্যায়ে উন্নয়ন পরিকল্পনা (স্লিপ) তহবিল থেকে ৫০ হাজার, ক্ষুদ্র মেরামত বাবদ ২ লক্ষ ও রুটিন মেরামত বাবদ ৪০ হাজার মোট ২ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু এর অধিকাংশ টাকাই খরচ না করে প্রধান শিক্ষক আত্মসাৎ করেছেন বলে জানিয়েছেন স্কুলের সহকারী শিক্ষকগণ। এ ছাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিলকৃত প্রায় সকল ভাউচারই ভুয়া বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট দোকানের মালিকেরা।
ক্ষুদ্র মেরামতের বিল ভাউচারে উল্লেখ করা হয়েছে গোরা স্টোর নামের একটি দোকান থেকে। সেখানে লেখা ভবন সজ্জিত করণ ১টি ২৫ হাজার টাকা, জানালা রং বাবদ ২৫ হাজার টাকা এবং রুটিন মেরামতের তহবিল থেকে এনার্জি বাল্ব ও ইলেকট্রিক সামগ্রী ৬ হাজার টাকার ক্রয় করা হয়েছে। তবে দোকানের মালিক প্রলয় কুমার কুন্ডু জানান তিনি প্রতিষ্ঠানটির কাছে এ ধরনের কোনে সামগ্রী বিক্রি করেননি। তাছাড়া বিল ভাউচারে তাদের কোনো সাক্ষরও নেই। একইভাবে লাকী এস এস ষ্টিল করপোরেশনের জানালা মেরামত ও হাতুল লাগানো বাবদ খরচ ২৫ হাজার টাকার ভউচারটিও ভুয়া বলে দাবি করেছেন দোকানের মালিক নাজমুল হোসাইন।
কলাপসিবল গেট স্থাপনের ২৫ হাজার টাকা নেওয়ার কথাও অস্বীকার করেছেন শেরপুরের বর্ষা স্টিল হাউসের মালিক আব্দুল বাছেদ। এছাড়া সরেজমিনে স্কুলে গিয়ে নতুন কোনো কলাপসিবল গেটের অস্তিত্বও মেলেনি।
বরাদ্দ অনুযায়ী কাজ করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ওই স্কুলের সহকারী শিক্ষকেরা।
সহকারী শিক্ষক মনোয়ারা খাতুন বলেন, ‘স্কুলে প্রায় ৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ভাউচারের সঙ্গে কাজের কোনো মিল নেই। কলাপসিবল গেট তৈরি, চেয়ার টেবিল কেনা, ভবন মেরামত করা ইত্যাদি এ ধরনের কোনো কাজ করা হয়নি। বরং প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য শিক্ষা উপকরণ কেনার কথা বললে প্রধান শিক্ষক অর্থ সংকটের কথা জানিয়েছেন।’
আরেক সহকারী শিক্ষক মাশেদা খাতুন বলেন, ‘গত অর্থবছরে উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে চারটি গ্রিল তৈরি ও একটি কক্ষের মেঝেতে টাইলস লাগানো হয়েছে। এছাড়াও ভবন রং ও কিছু কিছু অংশ মেরামত করা হয়েছে। তাতে সব মিলিয়ে দেড় লক্ষ টাকার বেশি খরচ হওয়ার কথা না।’
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চকখাগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মোছা. আকলিমা। তিনি বলেন, ‘কাজ করে সঠিকভাবে হিসাব দাখিল করার পরে শিক্ষা অফিস থেকে অর্থ ছাড় করেছে। তাই অর্থ আত্মসাতের প্রশ্নই আসে না।’
এ বিষয়ে শেরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কামরুল হাসান বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হবে। কোনো ধরনের অনিয়ম দেখা গেলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

বগুড়ার শেরপুরের চকখাগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) বিরুদ্ধে সরকারি বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিলকৃত ভাউচারে অনেক অসংগতি লক্ষ করা গেছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব পালন করছেন মোছা. আকলিমা।
স্কুলটির বর্তমানের নতুন ভবনে পাঠদান কার্যক্রম শুরু হয় ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে। শেরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের তথ্য অনুযায়ী ২০২২-২৩ অর্থ বছরে সেখানে বিদ্যালয় পর্যায়ে উন্নয়ন পরিকল্পনা (স্লিপ) তহবিল থেকে ৫০ হাজার, ক্ষুদ্র মেরামত বাবদ ২ লক্ষ ও রুটিন মেরামত বাবদ ৪০ হাজার মোট ২ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু এর অধিকাংশ টাকাই খরচ না করে প্রধান শিক্ষক আত্মসাৎ করেছেন বলে জানিয়েছেন স্কুলের সহকারী শিক্ষকগণ। এ ছাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিলকৃত প্রায় সকল ভাউচারই ভুয়া বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট দোকানের মালিকেরা।
ক্ষুদ্র মেরামতের বিল ভাউচারে উল্লেখ করা হয়েছে গোরা স্টোর নামের একটি দোকান থেকে। সেখানে লেখা ভবন সজ্জিত করণ ১টি ২৫ হাজার টাকা, জানালা রং বাবদ ২৫ হাজার টাকা এবং রুটিন মেরামতের তহবিল থেকে এনার্জি বাল্ব ও ইলেকট্রিক সামগ্রী ৬ হাজার টাকার ক্রয় করা হয়েছে। তবে দোকানের মালিক প্রলয় কুমার কুন্ডু জানান তিনি প্রতিষ্ঠানটির কাছে এ ধরনের কোনে সামগ্রী বিক্রি করেননি। তাছাড়া বিল ভাউচারে তাদের কোনো সাক্ষরও নেই। একইভাবে লাকী এস এস ষ্টিল করপোরেশনের জানালা মেরামত ও হাতুল লাগানো বাবদ খরচ ২৫ হাজার টাকার ভউচারটিও ভুয়া বলে দাবি করেছেন দোকানের মালিক নাজমুল হোসাইন।
কলাপসিবল গেট স্থাপনের ২৫ হাজার টাকা নেওয়ার কথাও অস্বীকার করেছেন শেরপুরের বর্ষা স্টিল হাউসের মালিক আব্দুল বাছেদ। এছাড়া সরেজমিনে স্কুলে গিয়ে নতুন কোনো কলাপসিবল গেটের অস্তিত্বও মেলেনি।
বরাদ্দ অনুযায়ী কাজ করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ওই স্কুলের সহকারী শিক্ষকেরা।
সহকারী শিক্ষক মনোয়ারা খাতুন বলেন, ‘স্কুলে প্রায় ৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ভাউচারের সঙ্গে কাজের কোনো মিল নেই। কলাপসিবল গেট তৈরি, চেয়ার টেবিল কেনা, ভবন মেরামত করা ইত্যাদি এ ধরনের কোনো কাজ করা হয়নি। বরং প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য শিক্ষা উপকরণ কেনার কথা বললে প্রধান শিক্ষক অর্থ সংকটের কথা জানিয়েছেন।’
আরেক সহকারী শিক্ষক মাশেদা খাতুন বলেন, ‘গত অর্থবছরে উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে চারটি গ্রিল তৈরি ও একটি কক্ষের মেঝেতে টাইলস লাগানো হয়েছে। এছাড়াও ভবন রং ও কিছু কিছু অংশ মেরামত করা হয়েছে। তাতে সব মিলিয়ে দেড় লক্ষ টাকার বেশি খরচ হওয়ার কথা না।’
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চকখাগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মোছা. আকলিমা। তিনি বলেন, ‘কাজ করে সঠিকভাবে হিসাব দাখিল করার পরে শিক্ষা অফিস থেকে অর্থ ছাড় করেছে। তাই অর্থ আত্মসাতের প্রশ্নই আসে না।’
এ বিষয়ে শেরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কামরুল হাসান বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হবে। কোনো ধরনের অনিয়ম দেখা গেলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
রঞ্জন কুমার দে, শেরপুর (বগুড়া)

বগুড়ার শেরপুরের চকখাগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) বিরুদ্ধে সরকারি বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিলকৃত ভাউচারে অনেক অসংগতি লক্ষ করা গেছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব পালন করছেন মোছা. আকলিমা।
স্কুলটির বর্তমানের নতুন ভবনে পাঠদান কার্যক্রম শুরু হয় ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে। শেরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের তথ্য অনুযায়ী ২০২২-২৩ অর্থ বছরে সেখানে বিদ্যালয় পর্যায়ে উন্নয়ন পরিকল্পনা (স্লিপ) তহবিল থেকে ৫০ হাজার, ক্ষুদ্র মেরামত বাবদ ২ লক্ষ ও রুটিন মেরামত বাবদ ৪০ হাজার মোট ২ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু এর অধিকাংশ টাকাই খরচ না করে প্রধান শিক্ষক আত্মসাৎ করেছেন বলে জানিয়েছেন স্কুলের সহকারী শিক্ষকগণ। এ ছাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিলকৃত প্রায় সকল ভাউচারই ভুয়া বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট দোকানের মালিকেরা।
ক্ষুদ্র মেরামতের বিল ভাউচারে উল্লেখ করা হয়েছে গোরা স্টোর নামের একটি দোকান থেকে। সেখানে লেখা ভবন সজ্জিত করণ ১টি ২৫ হাজার টাকা, জানালা রং বাবদ ২৫ হাজার টাকা এবং রুটিন মেরামতের তহবিল থেকে এনার্জি বাল্ব ও ইলেকট্রিক সামগ্রী ৬ হাজার টাকার ক্রয় করা হয়েছে। তবে দোকানের মালিক প্রলয় কুমার কুন্ডু জানান তিনি প্রতিষ্ঠানটির কাছে এ ধরনের কোনে সামগ্রী বিক্রি করেননি। তাছাড়া বিল ভাউচারে তাদের কোনো সাক্ষরও নেই। একইভাবে লাকী এস এস ষ্টিল করপোরেশনের জানালা মেরামত ও হাতুল লাগানো বাবদ খরচ ২৫ হাজার টাকার ভউচারটিও ভুয়া বলে দাবি করেছেন দোকানের মালিক নাজমুল হোসাইন।
কলাপসিবল গেট স্থাপনের ২৫ হাজার টাকা নেওয়ার কথাও অস্বীকার করেছেন শেরপুরের বর্ষা স্টিল হাউসের মালিক আব্দুল বাছেদ। এছাড়া সরেজমিনে স্কুলে গিয়ে নতুন কোনো কলাপসিবল গেটের অস্তিত্বও মেলেনি।
বরাদ্দ অনুযায়ী কাজ করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ওই স্কুলের সহকারী শিক্ষকেরা।
সহকারী শিক্ষক মনোয়ারা খাতুন বলেন, ‘স্কুলে প্রায় ৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ভাউচারের সঙ্গে কাজের কোনো মিল নেই। কলাপসিবল গেট তৈরি, চেয়ার টেবিল কেনা, ভবন মেরামত করা ইত্যাদি এ ধরনের কোনো কাজ করা হয়নি। বরং প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য শিক্ষা উপকরণ কেনার কথা বললে প্রধান শিক্ষক অর্থ সংকটের কথা জানিয়েছেন।’
আরেক সহকারী শিক্ষক মাশেদা খাতুন বলেন, ‘গত অর্থবছরে উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে চারটি গ্রিল তৈরি ও একটি কক্ষের মেঝেতে টাইলস লাগানো হয়েছে। এছাড়াও ভবন রং ও কিছু কিছু অংশ মেরামত করা হয়েছে। তাতে সব মিলিয়ে দেড় লক্ষ টাকার বেশি খরচ হওয়ার কথা না।’
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চকখাগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মোছা. আকলিমা। তিনি বলেন, ‘কাজ করে সঠিকভাবে হিসাব দাখিল করার পরে শিক্ষা অফিস থেকে অর্থ ছাড় করেছে। তাই অর্থ আত্মসাতের প্রশ্নই আসে না।’
এ বিষয়ে শেরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কামরুল হাসান বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হবে। কোনো ধরনের অনিয়ম দেখা গেলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

বগুড়ার শেরপুরের চকখাগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) বিরুদ্ধে সরকারি বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিলকৃত ভাউচারে অনেক অসংগতি লক্ষ করা গেছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব পালন করছেন মোছা. আকলিমা।
স্কুলটির বর্তমানের নতুন ভবনে পাঠদান কার্যক্রম শুরু হয় ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে। শেরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের তথ্য অনুযায়ী ২০২২-২৩ অর্থ বছরে সেখানে বিদ্যালয় পর্যায়ে উন্নয়ন পরিকল্পনা (স্লিপ) তহবিল থেকে ৫০ হাজার, ক্ষুদ্র মেরামত বাবদ ২ লক্ষ ও রুটিন মেরামত বাবদ ৪০ হাজার মোট ২ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু এর অধিকাংশ টাকাই খরচ না করে প্রধান শিক্ষক আত্মসাৎ করেছেন বলে জানিয়েছেন স্কুলের সহকারী শিক্ষকগণ। এ ছাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিলকৃত প্রায় সকল ভাউচারই ভুয়া বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট দোকানের মালিকেরা।
ক্ষুদ্র মেরামতের বিল ভাউচারে উল্লেখ করা হয়েছে গোরা স্টোর নামের একটি দোকান থেকে। সেখানে লেখা ভবন সজ্জিত করণ ১টি ২৫ হাজার টাকা, জানালা রং বাবদ ২৫ হাজার টাকা এবং রুটিন মেরামতের তহবিল থেকে এনার্জি বাল্ব ও ইলেকট্রিক সামগ্রী ৬ হাজার টাকার ক্রয় করা হয়েছে। তবে দোকানের মালিক প্রলয় কুমার কুন্ডু জানান তিনি প্রতিষ্ঠানটির কাছে এ ধরনের কোনে সামগ্রী বিক্রি করেননি। তাছাড়া বিল ভাউচারে তাদের কোনো সাক্ষরও নেই। একইভাবে লাকী এস এস ষ্টিল করপোরেশনের জানালা মেরামত ও হাতুল লাগানো বাবদ খরচ ২৫ হাজার টাকার ভউচারটিও ভুয়া বলে দাবি করেছেন দোকানের মালিক নাজমুল হোসাইন।
কলাপসিবল গেট স্থাপনের ২৫ হাজার টাকা নেওয়ার কথাও অস্বীকার করেছেন শেরপুরের বর্ষা স্টিল হাউসের মালিক আব্দুল বাছেদ। এছাড়া সরেজমিনে স্কুলে গিয়ে নতুন কোনো কলাপসিবল গেটের অস্তিত্বও মেলেনি।
বরাদ্দ অনুযায়ী কাজ করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ওই স্কুলের সহকারী শিক্ষকেরা।
সহকারী শিক্ষক মনোয়ারা খাতুন বলেন, ‘স্কুলে প্রায় ৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ভাউচারের সঙ্গে কাজের কোনো মিল নেই। কলাপসিবল গেট তৈরি, চেয়ার টেবিল কেনা, ভবন মেরামত করা ইত্যাদি এ ধরনের কোনো কাজ করা হয়নি। বরং প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য শিক্ষা উপকরণ কেনার কথা বললে প্রধান শিক্ষক অর্থ সংকটের কথা জানিয়েছেন।’
আরেক সহকারী শিক্ষক মাশেদা খাতুন বলেন, ‘গত অর্থবছরে উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে চারটি গ্রিল তৈরি ও একটি কক্ষের মেঝেতে টাইলস লাগানো হয়েছে। এছাড়াও ভবন রং ও কিছু কিছু অংশ মেরামত করা হয়েছে। তাতে সব মিলিয়ে দেড় লক্ষ টাকার বেশি খরচ হওয়ার কথা না।’
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চকখাগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মোছা. আকলিমা। তিনি বলেন, ‘কাজ করে সঠিকভাবে হিসাব দাখিল করার পরে শিক্ষা অফিস থেকে অর্থ ছাড় করেছে। তাই অর্থ আত্মসাতের প্রশ্নই আসে না।’
এ বিষয়ে শেরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কামরুল হাসান বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হবে। কোনো ধরনের অনিয়ম দেখা গেলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বগুড়ার শেরপুরের চকখাগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) বিরুদ্ধে সরকারি বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিলকৃত ভাউচারে অনেক অসংগতি লক্ষ করা গেছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব পালন করছেন মোছা. আকলিমা।
২৫ জানুয়ারি ২০২৪
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

বগুড়ার শেরপুরের চকখাগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) বিরুদ্ধে সরকারি বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিলকৃত ভাউচারে অনেক অসংগতি লক্ষ করা গেছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব পালন করছেন মোছা. আকলিমা।
২৫ জানুয়ারি ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

বগুড়ার শেরপুরের চকখাগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) বিরুদ্ধে সরকারি বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিলকৃত ভাউচারে অনেক অসংগতি লক্ষ করা গেছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব পালন করছেন মোছা. আকলিমা।
২৫ জানুয়ারি ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেবীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

বগুড়ার শেরপুরের চকখাগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) বিরুদ্ধে সরকারি বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিলকৃত ভাউচারে অনেক অসংগতি লক্ষ করা গেছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব পালন করছেন মোছা. আকলিমা।
২৫ জানুয়ারি ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে