সিরাজগঞ্জ থেকে রিমন রহমান

সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের শিক্ষক রায়হান শরীফ কোনো কারণ ছাড়াই শ্রেণিকক্ষে ছাত্র আরাফাত আমিন তমালকে লক্ষ্য করে গুলি চালান। তাতে তাঁর ডান ঊরুতে গুলি লাগে। গুলিবিদ্ধ আরাফাতকে সহপাঠীরা হাসপাতালে নিতে গেলে তাঁদের বাধা দেন রায়হান শরীফ।
ঘটনার সময় ক্লাসে থাকা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে। মেডিকেল কলেজের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মো. মাহির বলেন, ‘ক্লাসে আমরা প্রায় ৩০ জন শিক্ষার্থী ছিলাম। হঠাৎ তিনি ব্যাগ থেকে অস্ত্র বের করে আমাদের দুই-তিনজনের দিকে টার্গেট করেন। এরপর জিজ্ঞেস করেন, “তোমরা কি কেউ পোষা পাখি পালো? এইটা হলো আমার পোষা পাখি। এটা আমি পুষি।” এরপরই তিনি হঠাৎ শুট করে দিলেন। আরাফাতের পায়ে লাগল।’
মাহির বলেন, ‘এই ঘটনা দেখে আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। আমরা আরাফাতকে হাসপাতালে নিতে চাইলেও তিনি বাধা দেন। বলেন, “হাসপাতালে নেওয়ার দরকার নাই, এমনিই ঠিক হয়ে যাবে।” পরে আমরা ধরাধরি করে আরাফাতকে হাসপাতালে নিয়ে গেলাম।’
মাহির আরও বলেন, ‘কোনো কারণ ছাড়াই এই শিক্ষক গুলি চালিয়েছেন। তাঁর কাছে সব সময় একটা ব্যাগ থাকে। সেই ব্যাগে অস্ত্র, ছুরি, চাপাতি—সবই থাকে। এসব আমরা মৌখিকভাবে কর্তৃপক্ষকে ভয়ে ভয়ে জানিয়েছি। কারণ, এই শিক্ষকের হাতে আমাদের নম্বর থাকে। তখন নাম জানতে পারলে সমস্যা করতেন। কর্তৃপক্ষ সব জেনেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
কলেজের চতুর্থ বর্ষের আরেক শিক্ষার্থী জাহিদ হাসান বলেন, ‘রায়হান শরীফ সব সময়ই অস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করতেন। ক্লাসে, ভাইভা রুমে, খাবারের ডাইনিং, আড্ডা দেওয়ার স্থান—সবখানেই অস্ত্র দেখিয়ে বেড়াতেন। আমাদের মাথায় পিস্তল ধরে গুলি ছাড়া আগেও ফায়ার করেছেন। তবে এবার ফায়ার করেছেন গুলিসহ। অল্পের জন্য আরাফাতের প্রাণ বেঁচেছে।’
জাহিদ হাসান মনে করেন, কলেজের কারও না কারও প্রশ্রয়ে তিনি এমন বেপরোয়া ছিলেন। জাহিদ বলেন, ‘তাঁকে কেউ সাপোর্ট না দিলে তিনি এত সাহস পেতেন না। কে তাঁকে সাহস দিতেন, সেটা আমরা জানতে চাই। তাঁর বিরুদ্ধেও যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হোক।’
কলেজের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সাব্বির হোসেন বলেন, ‘একজন টিচার হিসেবে যে যোগ্যতা থাকার দরকার, তার কিছুই ছিল না রায়হান শরীফের। বেশির ভাগ সময় তিনি আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা ক্লাস নিতেন। এটা আমাদের কোনো কাজেই লাগত না। বরং সারা দিনের ক্লান্তির পর এটা আমাদের কাছে আরও বিরক্ত লাগত। তিনি সব সময় ফেল করানোর ভয় দেখাতেন।’
সাব্বির হোসেন বলেন, ‘এই শিক্ষক রাতের বেলায় আমাদের ব্যাচমেট মেয়েদের কল দিতেন। কেউ ফোন না ধরলে অন্যজনকে ফোন করে বলতেন। এভাবে কল ধরতে চাপ দিতেন। তারপরও কেউ কল না ধরলে পরদিন ক্লাসে সবার সামনেই বলতেন “এই, তুই রাতে আমার ফোন রিসিভ করিসনি কেন?” এভাবে তিনি ছাত্রীদের অপমান করতেন।’
গতকাল সোমবার বিকেলে ক্লাস নেওয়ার একপর্যায়ে শিক্ষার্থী আরাফাত আমিন তমালকে লক্ষ্য করে গুলি চালান কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের শিক্ষক রায়হান শরীফ। এ ঘটনার পর তাঁকে আটকে রাখা হলে খবর পেয়ে পুলিশ এসে আটক করে। পরে তাঁর বিরুদ্ধে দুটি মামলা করা হয়। এর মধ্যে একটি মামলা অবৈধ অস্ত্র সঙ্গে রাখার অপরাধে, অন্যটি ছাত্রকে গুলি করার ঘটনায়।
এ ঘটনায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর একটি তদন্ত কমিটি করেছে। কমিটির সদস্যরা আজ মঙ্গলবারই কলেজে এসেছেন। তাঁরা সাধারণ শিক্ষার্থী, প্রত্যক্ষদর্শী ও আহত শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলেছেন।

সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের শিক্ষক রায়হান শরীফ কোনো কারণ ছাড়াই শ্রেণিকক্ষে ছাত্র আরাফাত আমিন তমালকে লক্ষ্য করে গুলি চালান। তাতে তাঁর ডান ঊরুতে গুলি লাগে। গুলিবিদ্ধ আরাফাতকে সহপাঠীরা হাসপাতালে নিতে গেলে তাঁদের বাধা দেন রায়হান শরীফ।
ঘটনার সময় ক্লাসে থাকা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে। মেডিকেল কলেজের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মো. মাহির বলেন, ‘ক্লাসে আমরা প্রায় ৩০ জন শিক্ষার্থী ছিলাম। হঠাৎ তিনি ব্যাগ থেকে অস্ত্র বের করে আমাদের দুই-তিনজনের দিকে টার্গেট করেন। এরপর জিজ্ঞেস করেন, “তোমরা কি কেউ পোষা পাখি পালো? এইটা হলো আমার পোষা পাখি। এটা আমি পুষি।” এরপরই তিনি হঠাৎ শুট করে দিলেন। আরাফাতের পায়ে লাগল।’
মাহির বলেন, ‘এই ঘটনা দেখে আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। আমরা আরাফাতকে হাসপাতালে নিতে চাইলেও তিনি বাধা দেন। বলেন, “হাসপাতালে নেওয়ার দরকার নাই, এমনিই ঠিক হয়ে যাবে।” পরে আমরা ধরাধরি করে আরাফাতকে হাসপাতালে নিয়ে গেলাম।’
মাহির আরও বলেন, ‘কোনো কারণ ছাড়াই এই শিক্ষক গুলি চালিয়েছেন। তাঁর কাছে সব সময় একটা ব্যাগ থাকে। সেই ব্যাগে অস্ত্র, ছুরি, চাপাতি—সবই থাকে। এসব আমরা মৌখিকভাবে কর্তৃপক্ষকে ভয়ে ভয়ে জানিয়েছি। কারণ, এই শিক্ষকের হাতে আমাদের নম্বর থাকে। তখন নাম জানতে পারলে সমস্যা করতেন। কর্তৃপক্ষ সব জেনেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
কলেজের চতুর্থ বর্ষের আরেক শিক্ষার্থী জাহিদ হাসান বলেন, ‘রায়হান শরীফ সব সময়ই অস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করতেন। ক্লাসে, ভাইভা রুমে, খাবারের ডাইনিং, আড্ডা দেওয়ার স্থান—সবখানেই অস্ত্র দেখিয়ে বেড়াতেন। আমাদের মাথায় পিস্তল ধরে গুলি ছাড়া আগেও ফায়ার করেছেন। তবে এবার ফায়ার করেছেন গুলিসহ। অল্পের জন্য আরাফাতের প্রাণ বেঁচেছে।’
জাহিদ হাসান মনে করেন, কলেজের কারও না কারও প্রশ্রয়ে তিনি এমন বেপরোয়া ছিলেন। জাহিদ বলেন, ‘তাঁকে কেউ সাপোর্ট না দিলে তিনি এত সাহস পেতেন না। কে তাঁকে সাহস দিতেন, সেটা আমরা জানতে চাই। তাঁর বিরুদ্ধেও যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হোক।’
কলেজের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সাব্বির হোসেন বলেন, ‘একজন টিচার হিসেবে যে যোগ্যতা থাকার দরকার, তার কিছুই ছিল না রায়হান শরীফের। বেশির ভাগ সময় তিনি আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা ক্লাস নিতেন। এটা আমাদের কোনো কাজেই লাগত না। বরং সারা দিনের ক্লান্তির পর এটা আমাদের কাছে আরও বিরক্ত লাগত। তিনি সব সময় ফেল করানোর ভয় দেখাতেন।’
সাব্বির হোসেন বলেন, ‘এই শিক্ষক রাতের বেলায় আমাদের ব্যাচমেট মেয়েদের কল দিতেন। কেউ ফোন না ধরলে অন্যজনকে ফোন করে বলতেন। এভাবে কল ধরতে চাপ দিতেন। তারপরও কেউ কল না ধরলে পরদিন ক্লাসে সবার সামনেই বলতেন “এই, তুই রাতে আমার ফোন রিসিভ করিসনি কেন?” এভাবে তিনি ছাত্রীদের অপমান করতেন।’
গতকাল সোমবার বিকেলে ক্লাস নেওয়ার একপর্যায়ে শিক্ষার্থী আরাফাত আমিন তমালকে লক্ষ্য করে গুলি চালান কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের শিক্ষক রায়হান শরীফ। এ ঘটনার পর তাঁকে আটকে রাখা হলে খবর পেয়ে পুলিশ এসে আটক করে। পরে তাঁর বিরুদ্ধে দুটি মামলা করা হয়। এর মধ্যে একটি মামলা অবৈধ অস্ত্র সঙ্গে রাখার অপরাধে, অন্যটি ছাত্রকে গুলি করার ঘটনায়।
এ ঘটনায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর একটি তদন্ত কমিটি করেছে। কমিটির সদস্যরা আজ মঙ্গলবারই কলেজে এসেছেন। তাঁরা সাধারণ শিক্ষার্থী, প্রত্যক্ষদর্শী ও আহত শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলেছেন।
সিরাজগঞ্জ থেকে রিমন রহমান

সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের শিক্ষক রায়হান শরীফ কোনো কারণ ছাড়াই শ্রেণিকক্ষে ছাত্র আরাফাত আমিন তমালকে লক্ষ্য করে গুলি চালান। তাতে তাঁর ডান ঊরুতে গুলি লাগে। গুলিবিদ্ধ আরাফাতকে সহপাঠীরা হাসপাতালে নিতে গেলে তাঁদের বাধা দেন রায়হান শরীফ।
ঘটনার সময় ক্লাসে থাকা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে। মেডিকেল কলেজের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মো. মাহির বলেন, ‘ক্লাসে আমরা প্রায় ৩০ জন শিক্ষার্থী ছিলাম। হঠাৎ তিনি ব্যাগ থেকে অস্ত্র বের করে আমাদের দুই-তিনজনের দিকে টার্গেট করেন। এরপর জিজ্ঞেস করেন, “তোমরা কি কেউ পোষা পাখি পালো? এইটা হলো আমার পোষা পাখি। এটা আমি পুষি।” এরপরই তিনি হঠাৎ শুট করে দিলেন। আরাফাতের পায়ে লাগল।’
মাহির বলেন, ‘এই ঘটনা দেখে আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। আমরা আরাফাতকে হাসপাতালে নিতে চাইলেও তিনি বাধা দেন। বলেন, “হাসপাতালে নেওয়ার দরকার নাই, এমনিই ঠিক হয়ে যাবে।” পরে আমরা ধরাধরি করে আরাফাতকে হাসপাতালে নিয়ে গেলাম।’
মাহির আরও বলেন, ‘কোনো কারণ ছাড়াই এই শিক্ষক গুলি চালিয়েছেন। তাঁর কাছে সব সময় একটা ব্যাগ থাকে। সেই ব্যাগে অস্ত্র, ছুরি, চাপাতি—সবই থাকে। এসব আমরা মৌখিকভাবে কর্তৃপক্ষকে ভয়ে ভয়ে জানিয়েছি। কারণ, এই শিক্ষকের হাতে আমাদের নম্বর থাকে। তখন নাম জানতে পারলে সমস্যা করতেন। কর্তৃপক্ষ সব জেনেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
কলেজের চতুর্থ বর্ষের আরেক শিক্ষার্থী জাহিদ হাসান বলেন, ‘রায়হান শরীফ সব সময়ই অস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করতেন। ক্লাসে, ভাইভা রুমে, খাবারের ডাইনিং, আড্ডা দেওয়ার স্থান—সবখানেই অস্ত্র দেখিয়ে বেড়াতেন। আমাদের মাথায় পিস্তল ধরে গুলি ছাড়া আগেও ফায়ার করেছেন। তবে এবার ফায়ার করেছেন গুলিসহ। অল্পের জন্য আরাফাতের প্রাণ বেঁচেছে।’
জাহিদ হাসান মনে করেন, কলেজের কারও না কারও প্রশ্রয়ে তিনি এমন বেপরোয়া ছিলেন। জাহিদ বলেন, ‘তাঁকে কেউ সাপোর্ট না দিলে তিনি এত সাহস পেতেন না। কে তাঁকে সাহস দিতেন, সেটা আমরা জানতে চাই। তাঁর বিরুদ্ধেও যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হোক।’
কলেজের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সাব্বির হোসেন বলেন, ‘একজন টিচার হিসেবে যে যোগ্যতা থাকার দরকার, তার কিছুই ছিল না রায়হান শরীফের। বেশির ভাগ সময় তিনি আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা ক্লাস নিতেন। এটা আমাদের কোনো কাজেই লাগত না। বরং সারা দিনের ক্লান্তির পর এটা আমাদের কাছে আরও বিরক্ত লাগত। তিনি সব সময় ফেল করানোর ভয় দেখাতেন।’
সাব্বির হোসেন বলেন, ‘এই শিক্ষক রাতের বেলায় আমাদের ব্যাচমেট মেয়েদের কল দিতেন। কেউ ফোন না ধরলে অন্যজনকে ফোন করে বলতেন। এভাবে কল ধরতে চাপ দিতেন। তারপরও কেউ কল না ধরলে পরদিন ক্লাসে সবার সামনেই বলতেন “এই, তুই রাতে আমার ফোন রিসিভ করিসনি কেন?” এভাবে তিনি ছাত্রীদের অপমান করতেন।’
গতকাল সোমবার বিকেলে ক্লাস নেওয়ার একপর্যায়ে শিক্ষার্থী আরাফাত আমিন তমালকে লক্ষ্য করে গুলি চালান কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের শিক্ষক রায়হান শরীফ। এ ঘটনার পর তাঁকে আটকে রাখা হলে খবর পেয়ে পুলিশ এসে আটক করে। পরে তাঁর বিরুদ্ধে দুটি মামলা করা হয়। এর মধ্যে একটি মামলা অবৈধ অস্ত্র সঙ্গে রাখার অপরাধে, অন্যটি ছাত্রকে গুলি করার ঘটনায়।
এ ঘটনায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর একটি তদন্ত কমিটি করেছে। কমিটির সদস্যরা আজ মঙ্গলবারই কলেজে এসেছেন। তাঁরা সাধারণ শিক্ষার্থী, প্রত্যক্ষদর্শী ও আহত শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলেছেন।

সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের শিক্ষক রায়হান শরীফ কোনো কারণ ছাড়াই শ্রেণিকক্ষে ছাত্র আরাফাত আমিন তমালকে লক্ষ্য করে গুলি চালান। তাতে তাঁর ডান ঊরুতে গুলি লাগে। গুলিবিদ্ধ আরাফাতকে সহপাঠীরা হাসপাতালে নিতে গেলে তাঁদের বাধা দেন রায়হান শরীফ।
ঘটনার সময় ক্লাসে থাকা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে। মেডিকেল কলেজের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মো. মাহির বলেন, ‘ক্লাসে আমরা প্রায় ৩০ জন শিক্ষার্থী ছিলাম। হঠাৎ তিনি ব্যাগ থেকে অস্ত্র বের করে আমাদের দুই-তিনজনের দিকে টার্গেট করেন। এরপর জিজ্ঞেস করেন, “তোমরা কি কেউ পোষা পাখি পালো? এইটা হলো আমার পোষা পাখি। এটা আমি পুষি।” এরপরই তিনি হঠাৎ শুট করে দিলেন। আরাফাতের পায়ে লাগল।’
মাহির বলেন, ‘এই ঘটনা দেখে আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। আমরা আরাফাতকে হাসপাতালে নিতে চাইলেও তিনি বাধা দেন। বলেন, “হাসপাতালে নেওয়ার দরকার নাই, এমনিই ঠিক হয়ে যাবে।” পরে আমরা ধরাধরি করে আরাফাতকে হাসপাতালে নিয়ে গেলাম।’
মাহির আরও বলেন, ‘কোনো কারণ ছাড়াই এই শিক্ষক গুলি চালিয়েছেন। তাঁর কাছে সব সময় একটা ব্যাগ থাকে। সেই ব্যাগে অস্ত্র, ছুরি, চাপাতি—সবই থাকে। এসব আমরা মৌখিকভাবে কর্তৃপক্ষকে ভয়ে ভয়ে জানিয়েছি। কারণ, এই শিক্ষকের হাতে আমাদের নম্বর থাকে। তখন নাম জানতে পারলে সমস্যা করতেন। কর্তৃপক্ষ সব জেনেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
কলেজের চতুর্থ বর্ষের আরেক শিক্ষার্থী জাহিদ হাসান বলেন, ‘রায়হান শরীফ সব সময়ই অস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করতেন। ক্লাসে, ভাইভা রুমে, খাবারের ডাইনিং, আড্ডা দেওয়ার স্থান—সবখানেই অস্ত্র দেখিয়ে বেড়াতেন। আমাদের মাথায় পিস্তল ধরে গুলি ছাড়া আগেও ফায়ার করেছেন। তবে এবার ফায়ার করেছেন গুলিসহ। অল্পের জন্য আরাফাতের প্রাণ বেঁচেছে।’
জাহিদ হাসান মনে করেন, কলেজের কারও না কারও প্রশ্রয়ে তিনি এমন বেপরোয়া ছিলেন। জাহিদ বলেন, ‘তাঁকে কেউ সাপোর্ট না দিলে তিনি এত সাহস পেতেন না। কে তাঁকে সাহস দিতেন, সেটা আমরা জানতে চাই। তাঁর বিরুদ্ধেও যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হোক।’
কলেজের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সাব্বির হোসেন বলেন, ‘একজন টিচার হিসেবে যে যোগ্যতা থাকার দরকার, তার কিছুই ছিল না রায়হান শরীফের। বেশির ভাগ সময় তিনি আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা ক্লাস নিতেন। এটা আমাদের কোনো কাজেই লাগত না। বরং সারা দিনের ক্লান্তির পর এটা আমাদের কাছে আরও বিরক্ত লাগত। তিনি সব সময় ফেল করানোর ভয় দেখাতেন।’
সাব্বির হোসেন বলেন, ‘এই শিক্ষক রাতের বেলায় আমাদের ব্যাচমেট মেয়েদের কল দিতেন। কেউ ফোন না ধরলে অন্যজনকে ফোন করে বলতেন। এভাবে কল ধরতে চাপ দিতেন। তারপরও কেউ কল না ধরলে পরদিন ক্লাসে সবার সামনেই বলতেন “এই, তুই রাতে আমার ফোন রিসিভ করিসনি কেন?” এভাবে তিনি ছাত্রীদের অপমান করতেন।’
গতকাল সোমবার বিকেলে ক্লাস নেওয়ার একপর্যায়ে শিক্ষার্থী আরাফাত আমিন তমালকে লক্ষ্য করে গুলি চালান কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের শিক্ষক রায়হান শরীফ। এ ঘটনার পর তাঁকে আটকে রাখা হলে খবর পেয়ে পুলিশ এসে আটক করে। পরে তাঁর বিরুদ্ধে দুটি মামলা করা হয়। এর মধ্যে একটি মামলা অবৈধ অস্ত্র সঙ্গে রাখার অপরাধে, অন্যটি ছাত্রকে গুলি করার ঘটনায়।
এ ঘটনায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর একটি তদন্ত কমিটি করেছে। কমিটির সদস্যরা আজ মঙ্গলবারই কলেজে এসেছেন। তাঁরা সাধারণ শিক্ষার্থী, প্রত্যক্ষদর্শী ও আহত শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলেছেন।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১০ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩২ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৪৩ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

মাহির বলেন, ‘এই ঘটনা দেখে আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। আমরা আরাফাতকে হাসপাতালে নিতে চাইলেও তিনি বাধা দেন। বলেন, “হাসপাতালে নেওয়ার দরকার নাই, এমনিই ঠিক হয়ে যাবে।” পরে আমরা ধরাধরি করে আরাফাতকে হাসপাতালে নিয়ে গেলাম।’
০৫ মার্চ ২০২৪
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১০ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩২ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৪৩ মিনিট আগেঢামেক প্রতিবেদক

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

মাহির বলেন, ‘এই ঘটনা দেখে আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। আমরা আরাফাতকে হাসপাতালে নিতে চাইলেও তিনি বাধা দেন। বলেন, “হাসপাতালে নেওয়ার দরকার নাই, এমনিই ঠিক হয়ে যাবে।” পরে আমরা ধরাধরি করে আরাফাতকে হাসপাতালে নিয়ে গেলাম।’
০৫ মার্চ ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩২ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৪৩ মিনিট আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

মাহির বলেন, ‘এই ঘটনা দেখে আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। আমরা আরাফাতকে হাসপাতালে নিতে চাইলেও তিনি বাধা দেন। বলেন, “হাসপাতালে নেওয়ার দরকার নাই, এমনিই ঠিক হয়ে যাবে।” পরে আমরা ধরাধরি করে আরাফাতকে হাসপাতালে নিয়ে গেলাম।’
০৫ মার্চ ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১০ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৪৩ মিনিট আগেবীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

মাহির বলেন, ‘এই ঘটনা দেখে আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। আমরা আরাফাতকে হাসপাতালে নিতে চাইলেও তিনি বাধা দেন। বলেন, “হাসপাতালে নেওয়ার দরকার নাই, এমনিই ঠিক হয়ে যাবে।” পরে আমরা ধরাধরি করে আরাফাতকে হাসপাতালে নিয়ে গেলাম।’
০৫ মার্চ ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১০ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩২ মিনিট আগে