নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সিলেটে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জিতলে একাধিক রেকর্ড নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ। দলীয় সর্বোচ্চ রান, টেস্টে নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড—চতুর্থ ইনিংসের এই দুটি রেকর্ড তো বাংলাদেশের হবেই। একই সঙ্গে টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডও নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া শ্রীলঙ্কা প্রথম ইনিংসে ২৮০ রানে অলআউট হয়েছে। বাংলাদেশ তাদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়েছে ১৮৮ রানে। ৯২ রানে এগিয়ে থাকা লঙ্কানরা দ্বিতীয় ইনিংসে ৪১৮ রান করে অলআউট হয়েছে। সিরিজের প্রথম টেস্টে জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য এখন ৫১১ রান। টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৪১৮ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজের। অ্যান্টিগায় উইন্ডিজ রেকর্ড গড়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ২১৫ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড রয়েছে। ২০০৯ সালে গ্রেনাডার সেন্ট জর্জেস স্টেডিয়ামে উইন্ডিজের বিপক্ষে। চতুর্থ ইনিংসে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ৪১৩ রান হয়েছে লঙ্কানদের বিপক্ষেই। ২০০৮ সালে মিরপুরে করেছিল বাংলাদেশ।
৫ উইকেটে ১১৯ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে শ্রীলঙ্কা। লঙ্কানদের ইনিংসে তখন ২১১ রানের লিড। নামের পাশে তখন ৩৬ ওভার। সেখান থেকে তৃতীয় দিনের খেলা শুরুর তৃতীয় ওভারেই উইকেট হারায় লঙ্কানরা। নাইটওয়াচম্যান হিসেবে নামা বিশ্ব ফার্নান্দোকে ৩৯তম ওভারের পঞ্চম বলে ফেলান খালেদ আহমেদ। লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় তখন ৩৮.৫ ওভারে ৬ উইকেটে ১২৬ রান।
বিশ্ব আউট হওয়ার পর ৮ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন কামিন্দু। ধনাঞ্জয়া-কামিন্দু সপ্তম উইকেটে জুটি বেঁধে বাংলাদেশকে ভোগান্তিতে ফেলার দায়িত্বটা নিজেদের কাঁধে তুলে নেন আবারও। এই জুটি গড়ার পেছনে দায় রয়েছে বাংলাদেশেরও। ৬৩ তম ওভারের পঞ্চম বলে খালেদ করেন ধনাঞ্জয়াকে। নন স্ট্রাইক প্রান্ত থেকে কামিন্দু বেরিয়ে গেলে রানআউট করার সুযোগ পেয়েও করেননি খালেদ। সফরকারীদের স্কোর তখন ৬২.৪ ওভারে ৬ উইকেটে ২৩১ রান। কামিন্দুর স্কোর তখন ৪৯ ও ধনাঞ্জয়া ৮৪ রানে ব্যাটিং করছেন।
বেঁচে যাওয়ার এই সুযোগে সাবলীল ব্যাটিং করতে থাকেন ধনাঞ্জয়া ও কামিন্দু। কামিন্দু টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নেন। এরপর নার্ভাস নাইন্টিতে সহজেই কাটা পড়তে পারতেন ধনাঞ্জয়া। ৭২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মেহেদী হাসান মিরাজকে কাট করতে যান ধনাঞ্জয়া। উইকেটরক্ষক লিটন দাস বল ধরেও কোনো আবেদন করেননি। আবেদন করেননি আর কেউই। অথচ রিপ্লেতে দেখা গেছে, ব্যাট ছুয়ে বল জমা পড়েছে লিটনের গ্লাভসে। ৯৪ রানে বেঁচে যাওয়া ধনাঞ্জয়া ১২ তম টেস্ট সেঞ্চুরি পেয়েছেন ৭৬তম ওভারে। ৭৬তম ওভারের তৃতীয় বলে শর্ট মিড উইকেট এলাকায় সিঙ্গেল নিয়ে ফৌঁছে যান তিন অঙ্কে। ১০ বছর পর টেস্টে লঙ্কান কোনো ব্যাটার দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির কীর্তি গড়লেন। এর আগে ২০১৪ সালে চট্টগ্রামে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন কুমার সাঙ্গাকারা।
ধনাঞ্জয়ার জোড়া সেঞ্চুরি প্রথম লঙ্কান অধিনায়ক হিসেবে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি। সেঞ্চুরির পর অবশ্য ইনিংস বড় করতে পারেননি তিনি। ৮৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মিরাজের শর্ট পিচ বল পুল করতে যান ধনাঞ্জয়া। শর্ট মিড উইকেটে ক্যাচ ধরেন জাকির হাসান। ১৭৯ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ১০৮ রান করেন ধনাঞ্জয়া। লঙ্কান অধিনায়কের বিদায়ের পর চা পানের বিরতিতে যাওয়ার আগেই টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নেন কামিন্দু। ৯৪তম ওভারের প্রথম বলে শান্তকে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ঠেলে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন কামিন্দু। অষ্টম উইকেট জুটিতে প্রবাথ জয়াসুরিয়াকে নিয়ে ১০৩ বলে ৬৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন কামিন্দু। ১০২তম ওভারের তৃতীয় বলে জয়াসুরিয়াকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মিরাজ। ঠিক তার পরের বলে লাহিরু কুমারাকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন মিরাজ।
মিরাজের জোড়া আঘাতে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ১০১.৪ ওভারে ৯ উইকেটে ৩৬৬ রান। শেষ উইকেটে কাসুন রাজিথার সঙ্গে ৫৪ বলে ৫২ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন কামিন্দু। ১১১তম ওভারের চতুর্থ বলে তাইজুলকে পুল করতে যান কামিন্দু। এজ হওয়া বল মিড উইকেটে ক্যাচ ধরেন মিরাজ। ১১০.৪ ওভারে ৪১৮ রানে অলআউট হয়ে যায় লঙ্কানরা। টেস্ট ক্যারিয়ারের সেরা ১৬৪ রানের ইনিংস খেলেন কামিন্দু।

সিলেটে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জিতলে একাধিক রেকর্ড নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ। দলীয় সর্বোচ্চ রান, টেস্টে নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড—চতুর্থ ইনিংসের এই দুটি রেকর্ড তো বাংলাদেশের হবেই। একই সঙ্গে টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডও নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া শ্রীলঙ্কা প্রথম ইনিংসে ২৮০ রানে অলআউট হয়েছে। বাংলাদেশ তাদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়েছে ১৮৮ রানে। ৯২ রানে এগিয়ে থাকা লঙ্কানরা দ্বিতীয় ইনিংসে ৪১৮ রান করে অলআউট হয়েছে। সিরিজের প্রথম টেস্টে জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য এখন ৫১১ রান। টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৪১৮ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজের। অ্যান্টিগায় উইন্ডিজ রেকর্ড গড়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ২১৫ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড রয়েছে। ২০০৯ সালে গ্রেনাডার সেন্ট জর্জেস স্টেডিয়ামে উইন্ডিজের বিপক্ষে। চতুর্থ ইনিংসে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ৪১৩ রান হয়েছে লঙ্কানদের বিপক্ষেই। ২০০৮ সালে মিরপুরে করেছিল বাংলাদেশ।
৫ উইকেটে ১১৯ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে শ্রীলঙ্কা। লঙ্কানদের ইনিংসে তখন ২১১ রানের লিড। নামের পাশে তখন ৩৬ ওভার। সেখান থেকে তৃতীয় দিনের খেলা শুরুর তৃতীয় ওভারেই উইকেট হারায় লঙ্কানরা। নাইটওয়াচম্যান হিসেবে নামা বিশ্ব ফার্নান্দোকে ৩৯তম ওভারের পঞ্চম বলে ফেলান খালেদ আহমেদ। লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় তখন ৩৮.৫ ওভারে ৬ উইকেটে ১২৬ রান।
বিশ্ব আউট হওয়ার পর ৮ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন কামিন্দু। ধনাঞ্জয়া-কামিন্দু সপ্তম উইকেটে জুটি বেঁধে বাংলাদেশকে ভোগান্তিতে ফেলার দায়িত্বটা নিজেদের কাঁধে তুলে নেন আবারও। এই জুটি গড়ার পেছনে দায় রয়েছে বাংলাদেশেরও। ৬৩ তম ওভারের পঞ্চম বলে খালেদ করেন ধনাঞ্জয়াকে। নন স্ট্রাইক প্রান্ত থেকে কামিন্দু বেরিয়ে গেলে রানআউট করার সুযোগ পেয়েও করেননি খালেদ। সফরকারীদের স্কোর তখন ৬২.৪ ওভারে ৬ উইকেটে ২৩১ রান। কামিন্দুর স্কোর তখন ৪৯ ও ধনাঞ্জয়া ৮৪ রানে ব্যাটিং করছেন।
বেঁচে যাওয়ার এই সুযোগে সাবলীল ব্যাটিং করতে থাকেন ধনাঞ্জয়া ও কামিন্দু। কামিন্দু টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নেন। এরপর নার্ভাস নাইন্টিতে সহজেই কাটা পড়তে পারতেন ধনাঞ্জয়া। ৭২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মেহেদী হাসান মিরাজকে কাট করতে যান ধনাঞ্জয়া। উইকেটরক্ষক লিটন দাস বল ধরেও কোনো আবেদন করেননি। আবেদন করেননি আর কেউই। অথচ রিপ্লেতে দেখা গেছে, ব্যাট ছুয়ে বল জমা পড়েছে লিটনের গ্লাভসে। ৯৪ রানে বেঁচে যাওয়া ধনাঞ্জয়া ১২ তম টেস্ট সেঞ্চুরি পেয়েছেন ৭৬তম ওভারে। ৭৬তম ওভারের তৃতীয় বলে শর্ট মিড উইকেট এলাকায় সিঙ্গেল নিয়ে ফৌঁছে যান তিন অঙ্কে। ১০ বছর পর টেস্টে লঙ্কান কোনো ব্যাটার দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির কীর্তি গড়লেন। এর আগে ২০১৪ সালে চট্টগ্রামে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন কুমার সাঙ্গাকারা।
ধনাঞ্জয়ার জোড়া সেঞ্চুরি প্রথম লঙ্কান অধিনায়ক হিসেবে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি। সেঞ্চুরির পর অবশ্য ইনিংস বড় করতে পারেননি তিনি। ৮৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মিরাজের শর্ট পিচ বল পুল করতে যান ধনাঞ্জয়া। শর্ট মিড উইকেটে ক্যাচ ধরেন জাকির হাসান। ১৭৯ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ১০৮ রান করেন ধনাঞ্জয়া। লঙ্কান অধিনায়কের বিদায়ের পর চা পানের বিরতিতে যাওয়ার আগেই টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নেন কামিন্দু। ৯৪তম ওভারের প্রথম বলে শান্তকে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ঠেলে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন কামিন্দু। অষ্টম উইকেট জুটিতে প্রবাথ জয়াসুরিয়াকে নিয়ে ১০৩ বলে ৬৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন কামিন্দু। ১০২তম ওভারের তৃতীয় বলে জয়াসুরিয়াকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মিরাজ। ঠিক তার পরের বলে লাহিরু কুমারাকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন মিরাজ।
মিরাজের জোড়া আঘাতে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ১০১.৪ ওভারে ৯ উইকেটে ৩৬৬ রান। শেষ উইকেটে কাসুন রাজিথার সঙ্গে ৫৪ বলে ৫২ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন কামিন্দু। ১১১তম ওভারের চতুর্থ বলে তাইজুলকে পুল করতে যান কামিন্দু। এজ হওয়া বল মিড উইকেটে ক্যাচ ধরেন মিরাজ। ১১০.৪ ওভারে ৪১৮ রানে অলআউট হয়ে যায় লঙ্কানরা। টেস্ট ক্যারিয়ারের সেরা ১৬৪ রানের ইনিংস খেলেন কামিন্দু।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সিলেটে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জিতলে একাধিক রেকর্ড নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ। দলীয় সর্বোচ্চ রান, টেস্টে নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড—চতুর্থ ইনিংসের এই দুটি রেকর্ড তো বাংলাদেশের হবেই। একই সঙ্গে টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডও নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া শ্রীলঙ্কা প্রথম ইনিংসে ২৮০ রানে অলআউট হয়েছে। বাংলাদেশ তাদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়েছে ১৮৮ রানে। ৯২ রানে এগিয়ে থাকা লঙ্কানরা দ্বিতীয় ইনিংসে ৪১৮ রান করে অলআউট হয়েছে। সিরিজের প্রথম টেস্টে জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য এখন ৫১১ রান। টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৪১৮ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজের। অ্যান্টিগায় উইন্ডিজ রেকর্ড গড়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ২১৫ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড রয়েছে। ২০০৯ সালে গ্রেনাডার সেন্ট জর্জেস স্টেডিয়ামে উইন্ডিজের বিপক্ষে। চতুর্থ ইনিংসে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ৪১৩ রান হয়েছে লঙ্কানদের বিপক্ষেই। ২০০৮ সালে মিরপুরে করেছিল বাংলাদেশ।
৫ উইকেটে ১১৯ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে শ্রীলঙ্কা। লঙ্কানদের ইনিংসে তখন ২১১ রানের লিড। নামের পাশে তখন ৩৬ ওভার। সেখান থেকে তৃতীয় দিনের খেলা শুরুর তৃতীয় ওভারেই উইকেট হারায় লঙ্কানরা। নাইটওয়াচম্যান হিসেবে নামা বিশ্ব ফার্নান্দোকে ৩৯তম ওভারের পঞ্চম বলে ফেলান খালেদ আহমেদ। লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় তখন ৩৮.৫ ওভারে ৬ উইকেটে ১২৬ রান।
বিশ্ব আউট হওয়ার পর ৮ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন কামিন্দু। ধনাঞ্জয়া-কামিন্দু সপ্তম উইকেটে জুটি বেঁধে বাংলাদেশকে ভোগান্তিতে ফেলার দায়িত্বটা নিজেদের কাঁধে তুলে নেন আবারও। এই জুটি গড়ার পেছনে দায় রয়েছে বাংলাদেশেরও। ৬৩ তম ওভারের পঞ্চম বলে খালেদ করেন ধনাঞ্জয়াকে। নন স্ট্রাইক প্রান্ত থেকে কামিন্দু বেরিয়ে গেলে রানআউট করার সুযোগ পেয়েও করেননি খালেদ। সফরকারীদের স্কোর তখন ৬২.৪ ওভারে ৬ উইকেটে ২৩১ রান। কামিন্দুর স্কোর তখন ৪৯ ও ধনাঞ্জয়া ৮৪ রানে ব্যাটিং করছেন।
বেঁচে যাওয়ার এই সুযোগে সাবলীল ব্যাটিং করতে থাকেন ধনাঞ্জয়া ও কামিন্দু। কামিন্দু টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নেন। এরপর নার্ভাস নাইন্টিতে সহজেই কাটা পড়তে পারতেন ধনাঞ্জয়া। ৭২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মেহেদী হাসান মিরাজকে কাট করতে যান ধনাঞ্জয়া। উইকেটরক্ষক লিটন দাস বল ধরেও কোনো আবেদন করেননি। আবেদন করেননি আর কেউই। অথচ রিপ্লেতে দেখা গেছে, ব্যাট ছুয়ে বল জমা পড়েছে লিটনের গ্লাভসে। ৯৪ রানে বেঁচে যাওয়া ধনাঞ্জয়া ১২ তম টেস্ট সেঞ্চুরি পেয়েছেন ৭৬তম ওভারে। ৭৬তম ওভারের তৃতীয় বলে শর্ট মিড উইকেট এলাকায় সিঙ্গেল নিয়ে ফৌঁছে যান তিন অঙ্কে। ১০ বছর পর টেস্টে লঙ্কান কোনো ব্যাটার দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির কীর্তি গড়লেন। এর আগে ২০১৪ সালে চট্টগ্রামে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন কুমার সাঙ্গাকারা।
ধনাঞ্জয়ার জোড়া সেঞ্চুরি প্রথম লঙ্কান অধিনায়ক হিসেবে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি। সেঞ্চুরির পর অবশ্য ইনিংস বড় করতে পারেননি তিনি। ৮৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মিরাজের শর্ট পিচ বল পুল করতে যান ধনাঞ্জয়া। শর্ট মিড উইকেটে ক্যাচ ধরেন জাকির হাসান। ১৭৯ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ১০৮ রান করেন ধনাঞ্জয়া। লঙ্কান অধিনায়কের বিদায়ের পর চা পানের বিরতিতে যাওয়ার আগেই টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নেন কামিন্দু। ৯৪তম ওভারের প্রথম বলে শান্তকে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ঠেলে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন কামিন্দু। অষ্টম উইকেট জুটিতে প্রবাথ জয়াসুরিয়াকে নিয়ে ১০৩ বলে ৬৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন কামিন্দু। ১০২তম ওভারের তৃতীয় বলে জয়াসুরিয়াকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মিরাজ। ঠিক তার পরের বলে লাহিরু কুমারাকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন মিরাজ।
মিরাজের জোড়া আঘাতে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ১০১.৪ ওভারে ৯ উইকেটে ৩৬৬ রান। শেষ উইকেটে কাসুন রাজিথার সঙ্গে ৫৪ বলে ৫২ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন কামিন্দু। ১১১তম ওভারের চতুর্থ বলে তাইজুলকে পুল করতে যান কামিন্দু। এজ হওয়া বল মিড উইকেটে ক্যাচ ধরেন মিরাজ। ১১০.৪ ওভারে ৪১৮ রানে অলআউট হয়ে যায় লঙ্কানরা। টেস্ট ক্যারিয়ারের সেরা ১৬৪ রানের ইনিংস খেলেন কামিন্দু।

সিলেটে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জিতলে একাধিক রেকর্ড নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ। দলীয় সর্বোচ্চ রান, টেস্টে নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড—চতুর্থ ইনিংসের এই দুটি রেকর্ড তো বাংলাদেশের হবেই। একই সঙ্গে টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডও নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া শ্রীলঙ্কা প্রথম ইনিংসে ২৮০ রানে অলআউট হয়েছে। বাংলাদেশ তাদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়েছে ১৮৮ রানে। ৯২ রানে এগিয়ে থাকা লঙ্কানরা দ্বিতীয় ইনিংসে ৪১৮ রান করে অলআউট হয়েছে। সিরিজের প্রথম টেস্টে জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য এখন ৫১১ রান। টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৪১৮ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজের। অ্যান্টিগায় উইন্ডিজ রেকর্ড গড়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ২১৫ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড রয়েছে। ২০০৯ সালে গ্রেনাডার সেন্ট জর্জেস স্টেডিয়ামে উইন্ডিজের বিপক্ষে। চতুর্থ ইনিংসে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ৪১৩ রান হয়েছে লঙ্কানদের বিপক্ষেই। ২০০৮ সালে মিরপুরে করেছিল বাংলাদেশ।
৫ উইকেটে ১১৯ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে শ্রীলঙ্কা। লঙ্কানদের ইনিংসে তখন ২১১ রানের লিড। নামের পাশে তখন ৩৬ ওভার। সেখান থেকে তৃতীয় দিনের খেলা শুরুর তৃতীয় ওভারেই উইকেট হারায় লঙ্কানরা। নাইটওয়াচম্যান হিসেবে নামা বিশ্ব ফার্নান্দোকে ৩৯তম ওভারের পঞ্চম বলে ফেলান খালেদ আহমেদ। লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় তখন ৩৮.৫ ওভারে ৬ উইকেটে ১২৬ রান।
বিশ্ব আউট হওয়ার পর ৮ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন কামিন্দু। ধনাঞ্জয়া-কামিন্দু সপ্তম উইকেটে জুটি বেঁধে বাংলাদেশকে ভোগান্তিতে ফেলার দায়িত্বটা নিজেদের কাঁধে তুলে নেন আবারও। এই জুটি গড়ার পেছনে দায় রয়েছে বাংলাদেশেরও। ৬৩ তম ওভারের পঞ্চম বলে খালেদ করেন ধনাঞ্জয়াকে। নন স্ট্রাইক প্রান্ত থেকে কামিন্দু বেরিয়ে গেলে রানআউট করার সুযোগ পেয়েও করেননি খালেদ। সফরকারীদের স্কোর তখন ৬২.৪ ওভারে ৬ উইকেটে ২৩১ রান। কামিন্দুর স্কোর তখন ৪৯ ও ধনাঞ্জয়া ৮৪ রানে ব্যাটিং করছেন।
বেঁচে যাওয়ার এই সুযোগে সাবলীল ব্যাটিং করতে থাকেন ধনাঞ্জয়া ও কামিন্দু। কামিন্দু টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নেন। এরপর নার্ভাস নাইন্টিতে সহজেই কাটা পড়তে পারতেন ধনাঞ্জয়া। ৭২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মেহেদী হাসান মিরাজকে কাট করতে যান ধনাঞ্জয়া। উইকেটরক্ষক লিটন দাস বল ধরেও কোনো আবেদন করেননি। আবেদন করেননি আর কেউই। অথচ রিপ্লেতে দেখা গেছে, ব্যাট ছুয়ে বল জমা পড়েছে লিটনের গ্লাভসে। ৯৪ রানে বেঁচে যাওয়া ধনাঞ্জয়া ১২ তম টেস্ট সেঞ্চুরি পেয়েছেন ৭৬তম ওভারে। ৭৬তম ওভারের তৃতীয় বলে শর্ট মিড উইকেট এলাকায় সিঙ্গেল নিয়ে ফৌঁছে যান তিন অঙ্কে। ১০ বছর পর টেস্টে লঙ্কান কোনো ব্যাটার দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির কীর্তি গড়লেন। এর আগে ২০১৪ সালে চট্টগ্রামে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন কুমার সাঙ্গাকারা।
ধনাঞ্জয়ার জোড়া সেঞ্চুরি প্রথম লঙ্কান অধিনায়ক হিসেবে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি। সেঞ্চুরির পর অবশ্য ইনিংস বড় করতে পারেননি তিনি। ৮৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মিরাজের শর্ট পিচ বল পুল করতে যান ধনাঞ্জয়া। শর্ট মিড উইকেটে ক্যাচ ধরেন জাকির হাসান। ১৭৯ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ১০৮ রান করেন ধনাঞ্জয়া। লঙ্কান অধিনায়কের বিদায়ের পর চা পানের বিরতিতে যাওয়ার আগেই টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নেন কামিন্দু। ৯৪তম ওভারের প্রথম বলে শান্তকে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ঠেলে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন কামিন্দু। অষ্টম উইকেট জুটিতে প্রবাথ জয়াসুরিয়াকে নিয়ে ১০৩ বলে ৬৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন কামিন্দু। ১০২তম ওভারের তৃতীয় বলে জয়াসুরিয়াকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মিরাজ। ঠিক তার পরের বলে লাহিরু কুমারাকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন মিরাজ।
মিরাজের জোড়া আঘাতে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ১০১.৪ ওভারে ৯ উইকেটে ৩৬৬ রান। শেষ উইকেটে কাসুন রাজিথার সঙ্গে ৫৪ বলে ৫২ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন কামিন্দু। ১১১তম ওভারের চতুর্থ বলে তাইজুলকে পুল করতে যান কামিন্দু। এজ হওয়া বল মিড উইকেটে ক্যাচ ধরেন মিরাজ। ১১০.৪ ওভারে ৪১৮ রানে অলআউট হয়ে যায় লঙ্কানরা। টেস্ট ক্যারিয়ারের সেরা ১৬৪ রানের ইনিংস খেলেন কামিন্দু।

এই ভালো, এই খারাপ। ঘরোয়া ফুটবলে এমনই সময় কাটছে আবাহনী লিমিটেডের। আজ ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবকে ৫-০ গোলে হারিয়ে লিগে জয়ে ফিরেছে তারা। জোড়া গোল করেছেন সুলেমান দিয়াবাতে।
১ ঘণ্টা আগে
লিওনেল মেসিকে ভারতে নিয়ে আসার পেছনে মূল উদ্যোক্তা যিনি, সেই শতদ্রু দত্তকে বিমানবন্দর থেকে আটক করেছে পুলিশ। মেসির মতো বড় তারকাকে কলকাতায় নিয়ে আসলেও পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত আয়োজন ছিল না। আর ছিল না বলেই মেসিকে ঘিরে সব আয়োজনের প্রস্তুতি ভেস্তে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
লিওনেল মেসির উপস্থিতি এক তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়ে থাকল কলকাতাবাসীর জন্য। নানা অব্যবস্থাপনায় আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের অনুষ্ঠানকে ঘিরে যুবভারতী স্টেডিয়াম রীতিমতো রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল। এই ঘটনায় মেসির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
২ ঘণ্টা আগে
টিকিট জটিলতার কারণে আজ কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইটে ইংল্যান্ডে ফিরতে পারেননি লাতিন–বাংলা সুপার কাপে রেড অ্যান্ড গ্রিন ফিউচার স্টারের দুই প্রবাসী ফুটবলার ক্যাসপার হক ও ইব্রাহিম নাওয়াজ।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এই ভালো, এই খারাপ। ঘরোয়া ফুটবলে এমনই সময় কাটছে আবাহনী লিমিটেডের। আজ ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবকে ৫-০ গোলে হারিয়ে লিগে জয়ে ফিরেছে তারা। জোড়া গোল করেছেন সুলেমান দিয়াবাতে।
কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে প্রথমার্ধেই ৩ গোল আদায় করে আবাহনী। ৩২ মিনিটে কাজেম শাহর পাস থেকে দলকে এগিয়ে দেন দিয়াবাতে। ৪১ মিনিটে মিরাজুল মিরাজুল ইসলামের সহায়তায় এক ডিফেন্ডারের পায়ের ফাঁক দিয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন এই ফরোয়ার্।
প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগে মিরাজুল নিজেও নাম লেখান গোলের খাতায়। তাঁর সাইড ভলিতে গতি না থাকলেও ফকিরেরপুল গোলরক্ষক সঞ্জু আহমেদ বলকে জালে যাওয়া থেকে আটকাতে পারেননি।
দ্বিতীয়ার্ধে গোল পেতে অবশ্য বেশি সময় অপেক্ষা করা লাগে আকাশি-নীল সমর্থকদের। ৭৯ মিনিটে ব্যবধান ৪-০ করেন শেখ মোরসালিন। বক্সে ঢুকে নিচু শটে জাল কাঁপান তিনি। ৮৬ মিনিটে ফকিরেরপুলের কফিনে শেষ পেরেকটি মারেন আল আমিন।
বড় জয়ে ৬ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চারে উঠে এসেছে আবাহনী। পেছনে ফেলেছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবকে। ৭ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচে আছে সাদা কালোরা। আর ১৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে বসুন্ধরা কিংস।
দিনের অপর ম্যাচে মাঠে নিয়েই যত আলোচনা। বাংলাদেশ পুলিশ ও পিডব্লিউডি’র মধ্যকার খেলা হওয়ার কথা ছিল গাজীপুরের শহীদ বরকত স্টেডিয়ামে। দুই দলেরই এটি হোম ভেন্যু। কিন্তু শেষ মুহূর্তে ভেন্যু বদলে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় হয়েছে ম্যাচটি। যদিও গোলশূন্য ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছে দুই দল। এই ড্রয়ে পুলিশ ৭ পয়েন্ট নিয়ে ছয়ে। পিডব্লিউডি ৬ পয়েন্ট নিয়ে আটে উঠে এসেছে।
ভেন্যু বদলের কারণ হিসেবে লিগ কমিটির ডেপুটি চেয়ারম্যান জাকির হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘ম্যাচের নির্ধারিত ভেন্যু ছিল গাজীপুর। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান উপলক্ষে স্থানীয় প্রশাসনের প্রস্তুতিমূলক কাজ রয়েছে। আমরা অনুরোধ করেছিলাম খেলার সময় প্রয়োজনে এগিয়ে, দ্রুত মাঠ ছেড়ে দেয়ার। জেলা প্রশাসন আমাদের মাঠ দিতে পারেনি এজন্য ভেন্যু পরিবর্তন হয়েছে।’

এই ভালো, এই খারাপ। ঘরোয়া ফুটবলে এমনই সময় কাটছে আবাহনী লিমিটেডের। আজ ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবকে ৫-০ গোলে হারিয়ে লিগে জয়ে ফিরেছে তারা। জোড়া গোল করেছেন সুলেমান দিয়াবাতে।
কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে প্রথমার্ধেই ৩ গোল আদায় করে আবাহনী। ৩২ মিনিটে কাজেম শাহর পাস থেকে দলকে এগিয়ে দেন দিয়াবাতে। ৪১ মিনিটে মিরাজুল মিরাজুল ইসলামের সহায়তায় এক ডিফেন্ডারের পায়ের ফাঁক দিয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন এই ফরোয়ার্।
প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগে মিরাজুল নিজেও নাম লেখান গোলের খাতায়। তাঁর সাইড ভলিতে গতি না থাকলেও ফকিরেরপুল গোলরক্ষক সঞ্জু আহমেদ বলকে জালে যাওয়া থেকে আটকাতে পারেননি।
দ্বিতীয়ার্ধে গোল পেতে অবশ্য বেশি সময় অপেক্ষা করা লাগে আকাশি-নীল সমর্থকদের। ৭৯ মিনিটে ব্যবধান ৪-০ করেন শেখ মোরসালিন। বক্সে ঢুকে নিচু শটে জাল কাঁপান তিনি। ৮৬ মিনিটে ফকিরেরপুলের কফিনে শেষ পেরেকটি মারেন আল আমিন।
বড় জয়ে ৬ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চারে উঠে এসেছে আবাহনী। পেছনে ফেলেছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবকে। ৭ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচে আছে সাদা কালোরা। আর ১৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে বসুন্ধরা কিংস।
দিনের অপর ম্যাচে মাঠে নিয়েই যত আলোচনা। বাংলাদেশ পুলিশ ও পিডব্লিউডি’র মধ্যকার খেলা হওয়ার কথা ছিল গাজীপুরের শহীদ বরকত স্টেডিয়ামে। দুই দলেরই এটি হোম ভেন্যু। কিন্তু শেষ মুহূর্তে ভেন্যু বদলে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় হয়েছে ম্যাচটি। যদিও গোলশূন্য ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছে দুই দল। এই ড্রয়ে পুলিশ ৭ পয়েন্ট নিয়ে ছয়ে। পিডব্লিউডি ৬ পয়েন্ট নিয়ে আটে উঠে এসেছে।
ভেন্যু বদলের কারণ হিসেবে লিগ কমিটির ডেপুটি চেয়ারম্যান জাকির হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘ম্যাচের নির্ধারিত ভেন্যু ছিল গাজীপুর। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান উপলক্ষে স্থানীয় প্রশাসনের প্রস্তুতিমূলক কাজ রয়েছে। আমরা অনুরোধ করেছিলাম খেলার সময় প্রয়োজনে এগিয়ে, দ্রুত মাঠ ছেড়ে দেয়ার। জেলা প্রশাসন আমাদের মাঠ দিতে পারেনি এজন্য ভেন্যু পরিবর্তন হয়েছে।’

সিলেটে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জিতলে একাধিক রেকর্ড নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ। দলীয় সর্বোচ্চ রান, টেস্টে নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড—চতুর্থ ইনিংসের এই দুটি রেকর্ড তো বাংলাদেশের হবেই। একই সঙ্গে টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডও নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ।
২৪ মার্চ ২০২৪
লিওনেল মেসিকে ভারতে নিয়ে আসার পেছনে মূল উদ্যোক্তা যিনি, সেই শতদ্রু দত্তকে বিমানবন্দর থেকে আটক করেছে পুলিশ। মেসির মতো বড় তারকাকে কলকাতায় নিয়ে আসলেও পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত আয়োজন ছিল না। আর ছিল না বলেই মেসিকে ঘিরে সব আয়োজনের প্রস্তুতি ভেস্তে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
লিওনেল মেসির উপস্থিতি এক তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়ে থাকল কলকাতাবাসীর জন্য। নানা অব্যবস্থাপনায় আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের অনুষ্ঠানকে ঘিরে যুবভারতী স্টেডিয়াম রীতিমতো রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল। এই ঘটনায় মেসির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
২ ঘণ্টা আগে
টিকিট জটিলতার কারণে আজ কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইটে ইংল্যান্ডে ফিরতে পারেননি লাতিন–বাংলা সুপার কাপে রেড অ্যান্ড গ্রিন ফিউচার স্টারের দুই প্রবাসী ফুটবলার ক্যাসপার হক ও ইব্রাহিম নাওয়াজ।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

লিওনেল মেসিকে ভারতে নিয়ে আসার পেছনে মূল উদ্যোক্তা যিনি, সেই শতদ্রু দত্তকে বিমানবন্দর থেকে আটক করেছে পুলিশ। মেসির মতো বড় তারকাকে কলকাতায় নিয়ে আসলেও পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত আয়োজন ছিল না। আর ছিল না বলেই মেসিকে ঘিরে সব আয়োজনের প্রস্তুতি ভেস্তে গেছে।
হোটল থেকে মেসিকে যুব ভারতী স্টেডিয়ামে নেওয়ার পরই গন্ডগোলের শুরু। একদল লোক মেসিকে ঘিরে রাখলে গ্যালারির দর্শকদের আড়াল হয়ে যান তিনি। টাকা দিয়ে টিকিট কেটে মেসিকে এক নজর দেখতে না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন দর্শকেরা। মাঠের ফেন্সিং টপকে মাঠে ঢুকে পড়ে দর্শকেরা। দর্শকদের লুট-তারাজ, ভাঙচুরের শিকার হয় যুব ভারতী। এই অরাজকতার জন্য দায়ী করা হচ্ছে মেসির ভারত সফরের মূল উদ্যোক্তা শতদ্রু দত্তকে। তাঁকে আটকের জানিয়েছে ভারতের পত্রপত্রিকা।
বিমানবন্দরে মেসিদের বিদায় দিতে গিয়েছিলেন শতদ্রু। সেখান থেকেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ারও আশ্বাস দেন রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি।
যাঁরা টিকিট কেটে মাঠে ঢুকেছেন কিন্তু মেসিকে দেখতে পাননি, তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে বলে মুচলেকা দিয়েছেন শতদ্রু দত্ত।

লিওনেল মেসিকে ভারতে নিয়ে আসার পেছনে মূল উদ্যোক্তা যিনি, সেই শতদ্রু দত্তকে বিমানবন্দর থেকে আটক করেছে পুলিশ। মেসির মতো বড় তারকাকে কলকাতায় নিয়ে আসলেও পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত আয়োজন ছিল না। আর ছিল না বলেই মেসিকে ঘিরে সব আয়োজনের প্রস্তুতি ভেস্তে গেছে।
হোটল থেকে মেসিকে যুব ভারতী স্টেডিয়ামে নেওয়ার পরই গন্ডগোলের শুরু। একদল লোক মেসিকে ঘিরে রাখলে গ্যালারির দর্শকদের আড়াল হয়ে যান তিনি। টাকা দিয়ে টিকিট কেটে মেসিকে এক নজর দেখতে না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন দর্শকেরা। মাঠের ফেন্সিং টপকে মাঠে ঢুকে পড়ে দর্শকেরা। দর্শকদের লুট-তারাজ, ভাঙচুরের শিকার হয় যুব ভারতী। এই অরাজকতার জন্য দায়ী করা হচ্ছে মেসির ভারত সফরের মূল উদ্যোক্তা শতদ্রু দত্তকে। তাঁকে আটকের জানিয়েছে ভারতের পত্রপত্রিকা।
বিমানবন্দরে মেসিদের বিদায় দিতে গিয়েছিলেন শতদ্রু। সেখান থেকেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ারও আশ্বাস দেন রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি।
যাঁরা টিকিট কেটে মাঠে ঢুকেছেন কিন্তু মেসিকে দেখতে পাননি, তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে বলে মুচলেকা দিয়েছেন শতদ্রু দত্ত।

সিলেটে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জিতলে একাধিক রেকর্ড নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ। দলীয় সর্বোচ্চ রান, টেস্টে নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড—চতুর্থ ইনিংসের এই দুটি রেকর্ড তো বাংলাদেশের হবেই। একই সঙ্গে টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডও নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ।
২৪ মার্চ ২০২৪
এই ভালো, এই খারাপ। ঘরোয়া ফুটবলে এমনই সময় কাটছে আবাহনী লিমিটেডের। আজ ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবকে ৫-০ গোলে হারিয়ে লিগে জয়ে ফিরেছে তারা। জোড়া গোল করেছেন সুলেমান দিয়াবাতে।
১ ঘণ্টা আগে
লিওনেল মেসির উপস্থিতি এক তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়ে থাকল কলকাতাবাসীর জন্য। নানা অব্যবস্থাপনায় আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের অনুষ্ঠানকে ঘিরে যুবভারতী স্টেডিয়াম রীতিমতো রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল। এই ঘটনায় মেসির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
২ ঘণ্টা আগে
টিকিট জটিলতার কারণে আজ কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইটে ইংল্যান্ডে ফিরতে পারেননি লাতিন–বাংলা সুপার কাপে রেড অ্যান্ড গ্রিন ফিউচার স্টারের দুই প্রবাসী ফুটবলার ক্যাসপার হক ও ইব্রাহিম নাওয়াজ।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

লিওনেল মেসির উপস্থিতি এক তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়ে থাকল কলকাতাবাসীর জন্য। নানা অব্যবস্থাপনায় আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের অনুষ্ঠানকে ঘিরে যুবভারতী স্টেডিয়াম রীতিমতো রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল। এই ঘটনায় মেসির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক্সে দেওয়া বার্তায় তিনি লিখেছেন, ‘সল্টলেক স্টেডিয়াম শনিবার যে অব্যবস্থা দেখা গেল, তাতে আমি বিচলিত এবং স্তম্ভিত। এই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনার জন্য আমি লিওনেল মেসি, সকল ক্রীড়াপ্রেমী এবং তাঁর ভক্তদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।’
পূর্ব নির্ধারিত আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে যুবভারতী স্টেডিয়ামে যান মেসি। সেখানেই ঘটে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। মেসি গাড়ি থেকে নামতেই তাঁকে ঘিরে ধরেন সাবেক ফুটবলার এবং সেলিব্রেটিরা। ভিড়ে পড়ে বেশ বিরক্ত ছিলেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ দি পল ও সুয়ারেজ। এমন ভিড়ের কারণে গ্যালারি থেকে মেসিকে দেখতে পাননি ভক্তরা। চড়া দামে টিকিট কিনে বিশ্বকাপ জয়ী ফুটবলারকে না দেখতে পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন সবাই। শুরু হয় ‘উই ওয়ান্ট মেসি’ স্লোগান।
পরিস্থিতি খারাপ দেখে ১২টার কিছুক্ষণ আগে মেসিকে মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তাতে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। গ্যালারি থেকে একের পর এক বোতল ছোড়া হয়। ভেঙে ফেলা হয় গ্যালারির চেয়ার। বোতলের মতো ভাঙা চেয়ারও ছোড়া হয় মাঠে। কয়েকজন আগুন ধরানোর চেষ্টা করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠিপেটা করেন পুলিশ সদস্যরা। তাতে অবশ্য কোনো কাজ হয়নি।
গ্যালারির সীমানা ভাঙেন উত্তেজিত ভক্তরা। একপর্যায়ে মাঠে ঢুকে পড়েন দুই-আড়াই হাজার মানুষ। কয়েকজন ছিঁড়ে ফেলেন গোল পোস্টের জাল। ভেঙে ফেলেন সাজঘরে যাওয়ার ট্যানেলের ছাউনি। মাঠের পাশে রাখা সোফা পোড়ানো হয়। উপড়ে ফেলা হয় তাঁবুসহ একাধিক জিনিস। এককথায় রণক্ষেত্রে পরিণত হয় যুবভারতী। অনেকে তো মাঠের কার্পেট, ফুলের টবসহ অন্যান্য জিনিস নিয়ে স্টেডিয়াম থেকে বের হন। সব মিলিয়ে বিশাল ক্ষতি হয়ে গেল ভেন্যুটির।

লিওনেল মেসির উপস্থিতি এক তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়ে থাকল কলকাতাবাসীর জন্য। নানা অব্যবস্থাপনায় আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের অনুষ্ঠানকে ঘিরে যুবভারতী স্টেডিয়াম রীতিমতো রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল। এই ঘটনায় মেসির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক্সে দেওয়া বার্তায় তিনি লিখেছেন, ‘সল্টলেক স্টেডিয়াম শনিবার যে অব্যবস্থা দেখা গেল, তাতে আমি বিচলিত এবং স্তম্ভিত। এই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনার জন্য আমি লিওনেল মেসি, সকল ক্রীড়াপ্রেমী এবং তাঁর ভক্তদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।’
পূর্ব নির্ধারিত আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে যুবভারতী স্টেডিয়ামে যান মেসি। সেখানেই ঘটে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। মেসি গাড়ি থেকে নামতেই তাঁকে ঘিরে ধরেন সাবেক ফুটবলার এবং সেলিব্রেটিরা। ভিড়ে পড়ে বেশ বিরক্ত ছিলেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ দি পল ও সুয়ারেজ। এমন ভিড়ের কারণে গ্যালারি থেকে মেসিকে দেখতে পাননি ভক্তরা। চড়া দামে টিকিট কিনে বিশ্বকাপ জয়ী ফুটবলারকে না দেখতে পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন সবাই। শুরু হয় ‘উই ওয়ান্ট মেসি’ স্লোগান।
পরিস্থিতি খারাপ দেখে ১২টার কিছুক্ষণ আগে মেসিকে মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তাতে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। গ্যালারি থেকে একের পর এক বোতল ছোড়া হয়। ভেঙে ফেলা হয় গ্যালারির চেয়ার। বোতলের মতো ভাঙা চেয়ারও ছোড়া হয় মাঠে। কয়েকজন আগুন ধরানোর চেষ্টা করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠিপেটা করেন পুলিশ সদস্যরা। তাতে অবশ্য কোনো কাজ হয়নি।
গ্যালারির সীমানা ভাঙেন উত্তেজিত ভক্তরা। একপর্যায়ে মাঠে ঢুকে পড়েন দুই-আড়াই হাজার মানুষ। কয়েকজন ছিঁড়ে ফেলেন গোল পোস্টের জাল। ভেঙে ফেলেন সাজঘরে যাওয়ার ট্যানেলের ছাউনি। মাঠের পাশে রাখা সোফা পোড়ানো হয়। উপড়ে ফেলা হয় তাঁবুসহ একাধিক জিনিস। এককথায় রণক্ষেত্রে পরিণত হয় যুবভারতী। অনেকে তো মাঠের কার্পেট, ফুলের টবসহ অন্যান্য জিনিস নিয়ে স্টেডিয়াম থেকে বের হন। সব মিলিয়ে বিশাল ক্ষতি হয়ে গেল ভেন্যুটির।

সিলেটে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জিতলে একাধিক রেকর্ড নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ। দলীয় সর্বোচ্চ রান, টেস্টে নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড—চতুর্থ ইনিংসের এই দুটি রেকর্ড তো বাংলাদেশের হবেই। একই সঙ্গে টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডও নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ।
২৪ মার্চ ২০২৪
এই ভালো, এই খারাপ। ঘরোয়া ফুটবলে এমনই সময় কাটছে আবাহনী লিমিটেডের। আজ ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবকে ৫-০ গোলে হারিয়ে লিগে জয়ে ফিরেছে তারা। জোড়া গোল করেছেন সুলেমান দিয়াবাতে।
১ ঘণ্টা আগে
লিওনেল মেসিকে ভারতে নিয়ে আসার পেছনে মূল উদ্যোক্তা যিনি, সেই শতদ্রু দত্তকে বিমানবন্দর থেকে আটক করেছে পুলিশ। মেসির মতো বড় তারকাকে কলকাতায় নিয়ে আসলেও পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত আয়োজন ছিল না। আর ছিল না বলেই মেসিকে ঘিরে সব আয়োজনের প্রস্তুতি ভেস্তে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
টিকিট জটিলতার কারণে আজ কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইটে ইংল্যান্ডে ফিরতে পারেননি লাতিন–বাংলা সুপার কাপে রেড অ্যান্ড গ্রিন ফিউচার স্টারের দুই প্রবাসী ফুটবলার ক্যাসপার হক ও ইব্রাহিম নাওয়াজ।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

টিকিট জটিলতার কারণে আজ কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইটে ইংল্যান্ডে ফিরতে পারেননি লাতিন–বাংলা সুপার কাপে রেড অ্যান্ড গ্রিন ফিউচার স্টারের দুই প্রবাসী ফুটবলার ক্যাসপার হক ও ইব্রাহিম নাওয়াজ। তবে মঙ্গলবার সকালে তারা বাংলাদেশ ছাড়বেন বলে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ইব্রাহীম নাওয়াজের বাবা সরফরাজ নেওয়াজ ও ক্যাসপার হকের চাচা রুবায়েত হক হিমেল।
আজ সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের নির্ধারিত কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইট ধরতে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালেও শেষ পর্যন্ত বিমানে ওঠা সম্ভব হয়নি এই দুই ফুটবলারের।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, এক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)-এর পক্ষ থেকে যে টিকিট দেওয়া হয়েছিল, সেটির ভিত্তিতেই কাসপার-ইব্রাহিম বিমানবন্দরে যান। গত এক সপ্তাহ ধরে টিকিটের বিষয়ে নিয়মিত খোঁজ নেওয়া হলেও বাফুফের পক্ষ থেকে কোনো স্পষ্ট নিশ্চয়তা দেওয়া হয়নি। বিমানবন্দরে গিয়ে কাতার এয়ারওয়েজ কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রদত্ত টিকিটটি কনফার্ম নয়; এটি ছিল কেবল বুকিং, যার শতভাগ নিশ্চয়তা নেই।
এই ঘটনায় ক্যাসপার-ইব্রাহীম নাওয়াজের পরিবার বাফুফের ওপর চরম বিরক্তি ও হতাশা প্রকাশ করেছে। তাদের মতে, এতে বাফুফে সম্পর্কে খুবই নেতিবাচক একটি ছাপ তৈরি হয়েছে। ঘটনার পর বাফুফের সঙ্গে যোগাযোগ করে তারা। তখন বাফুফে থেকে বলা হয় টিকিটের টাকা আলাদা করে অ্যাকাউন্টে জমা করা হবে।
বাফুফে তরফ থেকে দুই পরিবারকে জানানো হয় লাতিন–বাংলা সুপার কাপের আয়োজক প্রোমোটারদের কাছ থেকে এখনো অর্থ না পাওয়ায় টিকিট কনফার্ম করা সম্ভব হয়নি। তবে আয়োজকদের সঙ্গে বাফুফের আর্থিক লেনদেন ঠিকমতো না হওয়ার প্রভাব কেন খেলোয়াড় ওপর এসে পড়বে?
যদিও বাফুফের দিকে তাকিয়ে না থেকে নিজ উদ্যোগে ক্যাসপার ও ইব্রাহিম নতুন টিকিট কেটে ফেলেছেন। এক সপ্তাহ সময় থাকার পরও কোনো স্পষ্ট আপডেট না দেওয়া এবং শেষ মুহূর্তে এমন পরিস্থিতি তৈরি হওয়াকে চরম অপেশাদার আচরণ হিসেবে দেখছে কাসপার-ইব্রাহিমের পরিবার। এ ব্যাপারে বাফুফে সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার বলেন, ‘আমাদের তো একটা কথা ছিল শুধুমাত্র টিম দিবো আর মাঠটা পাওয়ার জন্য সহযোগিতা করবো। আয়োজক যারা টিকিট দিয়েছে, যাওয়ার টিকিট আর দেয়নি। ওটা নিয়ে আজকে দিচ্ছি, কালকে দিচ্ছি বলে ঘুরাচ্ছে। পরে আমি বলছি টিকিট করে দাও অথবা ওরা করুক, আমরা ওদের টাকা দিয়ে দেব।’
কোনো উত্তর দেননি। লাতিন বাংলা সুপার কাপে ব্রাজিলের ক্লাব ও আর্জেন্টিনার ক্লাবের বিপক্ষে ম্যাচ খেলেছেন কাসপার-ইব্রাহিম।

টিকিট জটিলতার কারণে আজ কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইটে ইংল্যান্ডে ফিরতে পারেননি লাতিন–বাংলা সুপার কাপে রেড অ্যান্ড গ্রিন ফিউচার স্টারের দুই প্রবাসী ফুটবলার ক্যাসপার হক ও ইব্রাহিম নাওয়াজ। তবে মঙ্গলবার সকালে তারা বাংলাদেশ ছাড়বেন বলে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ইব্রাহীম নাওয়াজের বাবা সরফরাজ নেওয়াজ ও ক্যাসপার হকের চাচা রুবায়েত হক হিমেল।
আজ সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের নির্ধারিত কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইট ধরতে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালেও শেষ পর্যন্ত বিমানে ওঠা সম্ভব হয়নি এই দুই ফুটবলারের।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, এক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)-এর পক্ষ থেকে যে টিকিট দেওয়া হয়েছিল, সেটির ভিত্তিতেই কাসপার-ইব্রাহিম বিমানবন্দরে যান। গত এক সপ্তাহ ধরে টিকিটের বিষয়ে নিয়মিত খোঁজ নেওয়া হলেও বাফুফের পক্ষ থেকে কোনো স্পষ্ট নিশ্চয়তা দেওয়া হয়নি। বিমানবন্দরে গিয়ে কাতার এয়ারওয়েজ কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রদত্ত টিকিটটি কনফার্ম নয়; এটি ছিল কেবল বুকিং, যার শতভাগ নিশ্চয়তা নেই।
এই ঘটনায় ক্যাসপার-ইব্রাহীম নাওয়াজের পরিবার বাফুফের ওপর চরম বিরক্তি ও হতাশা প্রকাশ করেছে। তাদের মতে, এতে বাফুফে সম্পর্কে খুবই নেতিবাচক একটি ছাপ তৈরি হয়েছে। ঘটনার পর বাফুফের সঙ্গে যোগাযোগ করে তারা। তখন বাফুফে থেকে বলা হয় টিকিটের টাকা আলাদা করে অ্যাকাউন্টে জমা করা হবে।
বাফুফে তরফ থেকে দুই পরিবারকে জানানো হয় লাতিন–বাংলা সুপার কাপের আয়োজক প্রোমোটারদের কাছ থেকে এখনো অর্থ না পাওয়ায় টিকিট কনফার্ম করা সম্ভব হয়নি। তবে আয়োজকদের সঙ্গে বাফুফের আর্থিক লেনদেন ঠিকমতো না হওয়ার প্রভাব কেন খেলোয়াড় ওপর এসে পড়বে?
যদিও বাফুফের দিকে তাকিয়ে না থেকে নিজ উদ্যোগে ক্যাসপার ও ইব্রাহিম নতুন টিকিট কেটে ফেলেছেন। এক সপ্তাহ সময় থাকার পরও কোনো স্পষ্ট আপডেট না দেওয়া এবং শেষ মুহূর্তে এমন পরিস্থিতি তৈরি হওয়াকে চরম অপেশাদার আচরণ হিসেবে দেখছে কাসপার-ইব্রাহিমের পরিবার। এ ব্যাপারে বাফুফে সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার বলেন, ‘আমাদের তো একটা কথা ছিল শুধুমাত্র টিম দিবো আর মাঠটা পাওয়ার জন্য সহযোগিতা করবো। আয়োজক যারা টিকিট দিয়েছে, যাওয়ার টিকিট আর দেয়নি। ওটা নিয়ে আজকে দিচ্ছি, কালকে দিচ্ছি বলে ঘুরাচ্ছে। পরে আমি বলছি টিকিট করে দাও অথবা ওরা করুক, আমরা ওদের টাকা দিয়ে দেব।’
কোনো উত্তর দেননি। লাতিন বাংলা সুপার কাপে ব্রাজিলের ক্লাব ও আর্জেন্টিনার ক্লাবের বিপক্ষে ম্যাচ খেলেছেন কাসপার-ইব্রাহিম।

সিলেটে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জিতলে একাধিক রেকর্ড নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ। দলীয় সর্বোচ্চ রান, টেস্টে নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড—চতুর্থ ইনিংসের এই দুটি রেকর্ড তো বাংলাদেশের হবেই। একই সঙ্গে টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডও নিজেদের করে নেবে বাংলাদেশ।
২৪ মার্চ ২০২৪
এই ভালো, এই খারাপ। ঘরোয়া ফুটবলে এমনই সময় কাটছে আবাহনী লিমিটেডের। আজ ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবকে ৫-০ গোলে হারিয়ে লিগে জয়ে ফিরেছে তারা। জোড়া গোল করেছেন সুলেমান দিয়াবাতে।
১ ঘণ্টা আগে
লিওনেল মেসিকে ভারতে নিয়ে আসার পেছনে মূল উদ্যোক্তা যিনি, সেই শতদ্রু দত্তকে বিমানবন্দর থেকে আটক করেছে পুলিশ। মেসির মতো বড় তারকাকে কলকাতায় নিয়ে আসলেও পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত আয়োজন ছিল না। আর ছিল না বলেই মেসিকে ঘিরে সব আয়োজনের প্রস্তুতি ভেস্তে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
লিওনেল মেসির উপস্থিতি এক তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়ে থাকল কলকাতাবাসীর জন্য। নানা অব্যবস্থাপনায় আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের অনুষ্ঠানকে ঘিরে যুবভারতী স্টেডিয়াম রীতিমতো রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল। এই ঘটনায় মেসির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
২ ঘণ্টা আগে