মীর রাকিব হাসান

বেশ কিছু শর্ত আরোপের কারণে সব রকম প্রস্তুতি শেষেও হুমায়ূন আহমেদের ‘পেন্সিলে আঁকা পরী’ উপন্যাস নিয়ে ছবি না বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নির্মাতা অমিতাভ রেজা। এমনকি অনুদানের টাকাও ফেরত দিচ্ছেন। কী এমন শর্ত, যার কারণে অনুদান পেয়েও ছবি না বানানোর সিদ্ধান্ত নিলেন অমিতাভ? কথা হলো হুমায়ূন আহমেদের সহধর্মিণী মেহের আফরোজ শাওনের সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মীর রাকিব হাসান
কী এমন শর্ত দিয়েছেন, যে কারণে ছবি না বানানোর সিন্ধান্ত নিয়েছেন অমিতাভ রেজা?
একটা পরিষ্কার ব্যাপারকে সবাই ঘোলা করছেন। গল্প, উপন্যাস কিংবা কবিতা যা-ই হোক না কেন, লেখকের মৃত্যুর পর তাঁর সৃষ্টি নিয়ে কাজ করতে চাইলে লেখকের পরিবারের সদস্যদের অনুমতি নিতে হয়। কপিরাইট বাবদ একটা অর্থ নির্ধারণও করতে পারেন পরিবারের সদস্যরা। যিনি বানাবেন, তিনি যদি সেই অর্থ দেন তাহলে ছবি বানাবেন, যদি তাঁর সামর্থ্য না থাকে তাহলে বানাবেন না। অনুমতি পেলে বানানোর পর দেখানোও উচিত। কারণ একটা সৃষ্টি তো যেনতেনভাবে কিছু একটা তৈরি করে নষ্ট করা যাবে না। লেখকের সৃষ্ট চরিত্রগুলোর কোনো পরিবর্তন করা যাবে না। আন্তর্জাতিকভাবে কপিরাইট আইনে যা আছে, সেটাই আমাদের শর্ত। আলাদা বা অতিরিক্ত কিছু নেই। স্ট্যান্ডার্ড একটা ফরম্যাট। এবং এটা একজন আইনজীবী বানিয়েছেন।
হুমায়ূন আহমেদের ট্রাস্টি বোর্ডে কারা আছেন?
প্রথমত হুমায়ূন আহমেদের কোনো ট্রাস্টি বোর্ড নেই। হুমায়ূন আহমেদের যেকোনো সৃষ্টি থেকে নতুন কিছু তৈরি বা এ ধরনের বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেন তাঁর পরিবারের ১২ জন। এর মধ্যে রয়েছেন তাঁর চারজন প্রাপ্তবয়স্ক সন্তান। নোভা আহমেদ, শিলা আহমেদ, বিপাশা আহমেদ ও নুহাশ হুমায়ূন। তাঁর ভাইবোনেরা এবং আমি। পরিবারের সবাই আলাপ করে সিদ্ধান্ত নিই। কেউ ছবি বানাতে চাইলে অবশ্যই কপিরাইটের ব্যাপার আসবে। সেখানে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিতে হবে। অমিতাভ রেজা যেহেতু সেটা পারছেন না, উনি ওভাবেই জানিয়েছেন, ‘আমি এই টাকাটা দিতে পারব না, তাই ছবি বানাতে পারছি না’।
হুমায়ূন আহমেদ মৃত্যুর আগেই নাকি অনুমতি দিয়েছিলেন অমিতাভ রেজাকে?
হুমায়ূন আহমেদকে যদি কেউ এসে বলতেন, এটা বানাতে চাই। খুব সহজভাবে তিনি বলতেন, ‘হ্যাঁ বানাও’। কিন্তু এটাকে কি অনুমতি বলবেন? লিখিত একটা ব্যাপার তো আছে। তাঁর মৃত্যুর পর সেই ব্যাপারটি নানা কারণে আরও শক্তপোক্ত হয়েছে। তা না হলে অমিতাভ রেজা অনুমতির জন্য পরিবারের কাছে কেন এসেছেন? একটা তো অফিশিয়াল কাগজপত্র লাগবে। হুমায়ূন আহমেদ চিকিৎসার জন্য যখন বিদেশে যাচ্ছিলেন, এয়ারপোর্টে দেখা হয়েছে। সেখানে অমিতাভ রেজা কথা বলেছেন। এটা সত্যি। কিন্তু সেটা যদি অনুমতি হতো, তাহলে এখন তো পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের প্রয়োজনীয়তা বোধ করতেন না। সবকিছুরই একটা আইনগত ভিত্তি আছে। আমরা কিন্তু ইতিবাচক ছিলাম। নইলে তো পুরো পরিবার বসতাম না। অমিতাভ রেজার সঙ্গে পরিবারের সবার মিটিং হয়েছে। আমরা একসঙ্গেই মিটিং করেছি। কেউ একটা জামা নেবেন, সেই জামার জন্য যে মূল্য নির্ধারণ করা আছে তা যদি পছন্দ না হয়, কিনবেন না! এটাই তো স্বাভাবিক। আমাদের কাছে হুমায়ূন আহমেদ এক্সক্লুসিভ। আমরা হুমায়ূন আহমেদকে যে উচ্চতায় ভাবি, সেই উচ্চতায় কেউ যদি ছবি বানাতে না চান, বানাবেন না। আর এসব বিষয়ে শুধু আমাকে কেন প্রশ্ন করা হচ্ছে?
আপনি তো তাঁর স্ত্রী, পরিবারের সদস্য...
আমি শাওন একমাত্র পরিবার না। হুমায়ূন আহমেদের যেকোনো বিষয়ে পরিবারের সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেন। সবাই তাঁদের মতামত দেন। কিন্তু কোনো ইস্যু হলে আমাকেই কেন প্রশ্ন করা হয় বুঝে আসে না। আমিই কেন ইস্যু হয়ে উঠি? তাঁর উত্তরাধিকার বা ভোগীও তো একা নই। আমার একার দায়িত্বও না। এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত কখনো আমার একার হওয়া উচিত না, এখন পর্যন্ত হয়ওনি।
ভ্যালু বা মূল্য নির্ধারণ বাধা হয়ে দাঁড়ালে ভবিষ্যতে হুমায়ূন আহমেদের গল্প নিয়ে ছবি বানাতে নির্মাতারা যদি সাহস না করেন?
এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। আন্তর্জাতিকভাবেই এই নিয়ম আছে। আমরা কেন মানব না? বা কেউ না মানলে কেন তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব না? কপিরাইট ভ্যালু তো দিতে হবে। এই ভ্যালুটা তো পরিবারই ঠিক করবে। যিনি অনুমতি নেবেন, তিনি তো ভ্যালু ঠিক করবেন না। অমিতাভ রেজা মনে করছেন এটা তিনি অ্যাফোর্ট করতে পারবেন না বা করতে চান না। তাই, ছবিটা উনি বানাচ্ছেন না। এটা কোনো বাধা নয়।
হুমায়ূন আহমেদের গল্প কিংবা উপন্যাস নিয়ে কাজ করার আপনার কোনো প্ল্যানিং আছে?
আপাতত নেই। তবে এমন কিছু হলে অবশ্যই সেটা সবাইকে জানাব। তবে কয়েকজন অনুমতি নিয়েছেন। কথা বলেছেন নেওয়ার জন্য। তারাই তাদের সময়মতো সেই কাজগুলোর ঘোষণা দেবেন।

বেশ কিছু শর্ত আরোপের কারণে সব রকম প্রস্তুতি শেষেও হুমায়ূন আহমেদের ‘পেন্সিলে আঁকা পরী’ উপন্যাস নিয়ে ছবি না বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নির্মাতা অমিতাভ রেজা। এমনকি অনুদানের টাকাও ফেরত দিচ্ছেন। কী এমন শর্ত, যার কারণে অনুদান পেয়েও ছবি না বানানোর সিদ্ধান্ত নিলেন অমিতাভ? কথা হলো হুমায়ূন আহমেদের সহধর্মিণী মেহের আফরোজ শাওনের সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মীর রাকিব হাসান
কী এমন শর্ত দিয়েছেন, যে কারণে ছবি না বানানোর সিন্ধান্ত নিয়েছেন অমিতাভ রেজা?
একটা পরিষ্কার ব্যাপারকে সবাই ঘোলা করছেন। গল্প, উপন্যাস কিংবা কবিতা যা-ই হোক না কেন, লেখকের মৃত্যুর পর তাঁর সৃষ্টি নিয়ে কাজ করতে চাইলে লেখকের পরিবারের সদস্যদের অনুমতি নিতে হয়। কপিরাইট বাবদ একটা অর্থ নির্ধারণও করতে পারেন পরিবারের সদস্যরা। যিনি বানাবেন, তিনি যদি সেই অর্থ দেন তাহলে ছবি বানাবেন, যদি তাঁর সামর্থ্য না থাকে তাহলে বানাবেন না। অনুমতি পেলে বানানোর পর দেখানোও উচিত। কারণ একটা সৃষ্টি তো যেনতেনভাবে কিছু একটা তৈরি করে নষ্ট করা যাবে না। লেখকের সৃষ্ট চরিত্রগুলোর কোনো পরিবর্তন করা যাবে না। আন্তর্জাতিকভাবে কপিরাইট আইনে যা আছে, সেটাই আমাদের শর্ত। আলাদা বা অতিরিক্ত কিছু নেই। স্ট্যান্ডার্ড একটা ফরম্যাট। এবং এটা একজন আইনজীবী বানিয়েছেন।
হুমায়ূন আহমেদের ট্রাস্টি বোর্ডে কারা আছেন?
প্রথমত হুমায়ূন আহমেদের কোনো ট্রাস্টি বোর্ড নেই। হুমায়ূন আহমেদের যেকোনো সৃষ্টি থেকে নতুন কিছু তৈরি বা এ ধরনের বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেন তাঁর পরিবারের ১২ জন। এর মধ্যে রয়েছেন তাঁর চারজন প্রাপ্তবয়স্ক সন্তান। নোভা আহমেদ, শিলা আহমেদ, বিপাশা আহমেদ ও নুহাশ হুমায়ূন। তাঁর ভাইবোনেরা এবং আমি। পরিবারের সবাই আলাপ করে সিদ্ধান্ত নিই। কেউ ছবি বানাতে চাইলে অবশ্যই কপিরাইটের ব্যাপার আসবে। সেখানে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিতে হবে। অমিতাভ রেজা যেহেতু সেটা পারছেন না, উনি ওভাবেই জানিয়েছেন, ‘আমি এই টাকাটা দিতে পারব না, তাই ছবি বানাতে পারছি না’।
হুমায়ূন আহমেদ মৃত্যুর আগেই নাকি অনুমতি দিয়েছিলেন অমিতাভ রেজাকে?
হুমায়ূন আহমেদকে যদি কেউ এসে বলতেন, এটা বানাতে চাই। খুব সহজভাবে তিনি বলতেন, ‘হ্যাঁ বানাও’। কিন্তু এটাকে কি অনুমতি বলবেন? লিখিত একটা ব্যাপার তো আছে। তাঁর মৃত্যুর পর সেই ব্যাপারটি নানা কারণে আরও শক্তপোক্ত হয়েছে। তা না হলে অমিতাভ রেজা অনুমতির জন্য পরিবারের কাছে কেন এসেছেন? একটা তো অফিশিয়াল কাগজপত্র লাগবে। হুমায়ূন আহমেদ চিকিৎসার জন্য যখন বিদেশে যাচ্ছিলেন, এয়ারপোর্টে দেখা হয়েছে। সেখানে অমিতাভ রেজা কথা বলেছেন। এটা সত্যি। কিন্তু সেটা যদি অনুমতি হতো, তাহলে এখন তো পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের প্রয়োজনীয়তা বোধ করতেন না। সবকিছুরই একটা আইনগত ভিত্তি আছে। আমরা কিন্তু ইতিবাচক ছিলাম। নইলে তো পুরো পরিবার বসতাম না। অমিতাভ রেজার সঙ্গে পরিবারের সবার মিটিং হয়েছে। আমরা একসঙ্গেই মিটিং করেছি। কেউ একটা জামা নেবেন, সেই জামার জন্য যে মূল্য নির্ধারণ করা আছে তা যদি পছন্দ না হয়, কিনবেন না! এটাই তো স্বাভাবিক। আমাদের কাছে হুমায়ূন আহমেদ এক্সক্লুসিভ। আমরা হুমায়ূন আহমেদকে যে উচ্চতায় ভাবি, সেই উচ্চতায় কেউ যদি ছবি বানাতে না চান, বানাবেন না। আর এসব বিষয়ে শুধু আমাকে কেন প্রশ্ন করা হচ্ছে?
আপনি তো তাঁর স্ত্রী, পরিবারের সদস্য...
আমি শাওন একমাত্র পরিবার না। হুমায়ূন আহমেদের যেকোনো বিষয়ে পরিবারের সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেন। সবাই তাঁদের মতামত দেন। কিন্তু কোনো ইস্যু হলে আমাকেই কেন প্রশ্ন করা হয় বুঝে আসে না। আমিই কেন ইস্যু হয়ে উঠি? তাঁর উত্তরাধিকার বা ভোগীও তো একা নই। আমার একার দায়িত্বও না। এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত কখনো আমার একার হওয়া উচিত না, এখন পর্যন্ত হয়ওনি।
ভ্যালু বা মূল্য নির্ধারণ বাধা হয়ে দাঁড়ালে ভবিষ্যতে হুমায়ূন আহমেদের গল্প নিয়ে ছবি বানাতে নির্মাতারা যদি সাহস না করেন?
এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। আন্তর্জাতিকভাবেই এই নিয়ম আছে। আমরা কেন মানব না? বা কেউ না মানলে কেন তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব না? কপিরাইট ভ্যালু তো দিতে হবে। এই ভ্যালুটা তো পরিবারই ঠিক করবে। যিনি অনুমতি নেবেন, তিনি তো ভ্যালু ঠিক করবেন না। অমিতাভ রেজা মনে করছেন এটা তিনি অ্যাফোর্ট করতে পারবেন না বা করতে চান না। তাই, ছবিটা উনি বানাচ্ছেন না। এটা কোনো বাধা নয়।
হুমায়ূন আহমেদের গল্প কিংবা উপন্যাস নিয়ে কাজ করার আপনার কোনো প্ল্যানিং আছে?
আপাতত নেই। তবে এমন কিছু হলে অবশ্যই সেটা সবাইকে জানাব। তবে কয়েকজন অনুমতি নিয়েছেন। কথা বলেছেন নেওয়ার জন্য। তারাই তাদের সময়মতো সেই কাজগুলোর ঘোষণা দেবেন।

দুই দশকের বেশি সময় ধরে গান গাইছেন পান্থ কানাই। এখনো সংগীতের সঙ্গেই কাটে তাঁর পুরোটা সময়। সাম্প্রতিক সময়ে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন তিনি। অক্টোবরে প্রকাশিত ‘সেই এক সময় ছিল’ ব্যাপক আলোচিত হওয়ার পর আবারও নতুন গান নিয়ে আসছেন পান্থ কানাই।
১৯ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’।
১৯ ঘণ্টা আগে
নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে।
১৯ ঘণ্টা আগে
১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

দুই দশকের বেশি সময় ধরে গান গাইছেন পান্থ কানাই। এখনো সংগীতের সঙ্গেই কাটে তাঁর পুরোটা সময়। সাম্প্রতিক সময়ে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন তিনি। অক্টোবরে প্রকাশিত ‘সেই এক সময় ছিল’ ব্যাপক আলোচিত হওয়ার পর আবারও নতুন গান নিয়ে আসছেন পান্থ কানাই। তাঁর এবারের গানের শিরোনাম ‘আবার তোরা মানুষ হ’।
এই সময়ের অস্থিরতা ও হতাশা ফুটে উঠেছে পান্থর নতুন এই গানে। মানুষ যেন তাদের বিবেককে কাজে লাগিয়ে প্রকৃত মানুষ হয়ে ওঠে, সে প্রত্যাশা ফুটে উঠেছে গানের কথায়। ফারুক আনোয়ারের লেখা গানটিতে সুর দিয়েছেন কামাল আহমেদ, সংগীতায়োজন করেছেন জাহিদ বাশার পংকজ। গানের ভিডিও বানিয়েছেন সম্রাট আহমেদ। জানা গেছে, এফ এ মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে শিগগির প্রকাশ পাবে গানটি।
আবার তোরা মানুষ হ গানটি নিয়ে গীতিকার ফারুক আনোয়ার বলেন, ‘সময়টা অস্বস্তিকর। চারপাশে এত শব্দ, অথচ সত্যি কথাগুলো যেন আরও একা হয়ে পড়ছে। ভাঙচুর শুধু রাস্তায় নয়, মানুষের ভেতরেও চলছে। এই গান কাউকে দোষারোপ করতে নয়, নিজেদের আয়নার সামনে দাঁড় করাতে। সমাজে বিশৃঙ্খলা ছড়ানোর মধ্যে কোনো সফলতা নেই। বরং ভেদাভেদ ভুলে মানুষের মঙ্গলে পাশে দাঁড়ানোটাই মানুষ হিসেবে আমাদের পরিচয় বহন করে।’
আবার তোরা মানুষ হ ছাড়াও পান্থ কানাইয়ের আরও কিছু নতুন গান রয়েছে প্রকাশের অপেক্ষায়। তিনি বলেন, ‘আমার কম্পিউটারে ৩০টির বেশি গান আছে, সব আমার নিজের সুর ও সংগীতে। সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি, কোন প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ করব। তবে তিনটি গানের রেকর্ডিং আর ভিডিওর শুটিং পুরোপুরি শেষ।’ গানগুলো পর্যায়ক্রমে প্রকাশ পাবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ ছাড়া ২৬ ডিসেম্বর বিটিভিতে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র যে নতুন পর্বটি প্রচারিত হবে, তাতেও রয়েছে পান্থ কানাইয়ের গান। মোহাম্মদ রফিকউজ্জামানের লেখা ওই গানে তাঁর সহশিল্পী হিসেবে আছেন লোকসংগীতশিল্পী বিউটি।
ছোটদের মধ্যে সংগীতকে ছড়িয়ে দিতে ২০১৮ সালে পান্থ কানাই শুরু করেছিলেন সংগীত শেখানোর স্কুল ‘ড্রামবাজ’। তবে করোনার সময় থেমে যায় এ উদ্যোগ। এখন আবার প্রতিষ্ঠানটি শুরুর স্বপ্ন দেখছেন পান্থ কানাই। তিনি বলেন, ‘স্বপ্নটা এখনো মরেনি। মনমতো জায়গা পেলে আবার শুরু করব। আবার ড্রামস, গিটার, গান শেখানো হবে।’

দুই দশকের বেশি সময় ধরে গান গাইছেন পান্থ কানাই। এখনো সংগীতের সঙ্গেই কাটে তাঁর পুরোটা সময়। সাম্প্রতিক সময়ে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন তিনি। অক্টোবরে প্রকাশিত ‘সেই এক সময় ছিল’ ব্যাপক আলোচিত হওয়ার পর আবারও নতুন গান নিয়ে আসছেন পান্থ কানাই। তাঁর এবারের গানের শিরোনাম ‘আবার তোরা মানুষ হ’।
এই সময়ের অস্থিরতা ও হতাশা ফুটে উঠেছে পান্থর নতুন এই গানে। মানুষ যেন তাদের বিবেককে কাজে লাগিয়ে প্রকৃত মানুষ হয়ে ওঠে, সে প্রত্যাশা ফুটে উঠেছে গানের কথায়। ফারুক আনোয়ারের লেখা গানটিতে সুর দিয়েছেন কামাল আহমেদ, সংগীতায়োজন করেছেন জাহিদ বাশার পংকজ। গানের ভিডিও বানিয়েছেন সম্রাট আহমেদ। জানা গেছে, এফ এ মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে শিগগির প্রকাশ পাবে গানটি।
আবার তোরা মানুষ হ গানটি নিয়ে গীতিকার ফারুক আনোয়ার বলেন, ‘সময়টা অস্বস্তিকর। চারপাশে এত শব্দ, অথচ সত্যি কথাগুলো যেন আরও একা হয়ে পড়ছে। ভাঙচুর শুধু রাস্তায় নয়, মানুষের ভেতরেও চলছে। এই গান কাউকে দোষারোপ করতে নয়, নিজেদের আয়নার সামনে দাঁড় করাতে। সমাজে বিশৃঙ্খলা ছড়ানোর মধ্যে কোনো সফলতা নেই। বরং ভেদাভেদ ভুলে মানুষের মঙ্গলে পাশে দাঁড়ানোটাই মানুষ হিসেবে আমাদের পরিচয় বহন করে।’
আবার তোরা মানুষ হ ছাড়াও পান্থ কানাইয়ের আরও কিছু নতুন গান রয়েছে প্রকাশের অপেক্ষায়। তিনি বলেন, ‘আমার কম্পিউটারে ৩০টির বেশি গান আছে, সব আমার নিজের সুর ও সংগীতে। সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি, কোন প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ করব। তবে তিনটি গানের রেকর্ডিং আর ভিডিওর শুটিং পুরোপুরি শেষ।’ গানগুলো পর্যায়ক্রমে প্রকাশ পাবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ ছাড়া ২৬ ডিসেম্বর বিটিভিতে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র যে নতুন পর্বটি প্রচারিত হবে, তাতেও রয়েছে পান্থ কানাইয়ের গান। মোহাম্মদ রফিকউজ্জামানের লেখা ওই গানে তাঁর সহশিল্পী হিসেবে আছেন লোকসংগীতশিল্পী বিউটি।
ছোটদের মধ্যে সংগীতকে ছড়িয়ে দিতে ২০১৮ সালে পান্থ কানাই শুরু করেছিলেন সংগীত শেখানোর স্কুল ‘ড্রামবাজ’। তবে করোনার সময় থেমে যায় এ উদ্যোগ। এখন আবার প্রতিষ্ঠানটি শুরুর স্বপ্ন দেখছেন পান্থ কানাই। তিনি বলেন, ‘স্বপ্নটা এখনো মরেনি। মনমতো জায়গা পেলে আবার শুরু করব। আবার ড্রামস, গিটার, গান শেখানো হবে।’

বেশ কিছু শর্ত আরোপের কারণে সব রকম প্রস্তুতি শেষেও হুমায়ূন আহমেদের ‘পেন্সিলে আঁকা পরী’ উপন্যাস নিয়ে ছবি না বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নির্মাতা অমিতাভ রেজা। এমনকি অনুদানের টাকাও ফেরত দিচ্ছেন। কী এমন শর্ত, যার কারণে অনুদান পেয়েও ছবি না বানানোর সিদ্ধান্ত নিলেন অমিতাভ? কথা হলো হুমায়ূন আহমেদের সহধর্মিণী মে
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’।
১৯ ঘণ্টা আগে
নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে।
১৯ ঘণ্টা আগে
১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’। নাটকটি রচনা করেছেন শফিকুর রহমান শান্তনু। পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। টানা তিন দিনের শুটিং শেষে এখন চলছে সম্পাদনার কাজ। নতুন বছর উপলক্ষে নাটকটি প্রকাশ করা হবে রঙ্গন মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে।
লাইফ ইজ বিউটিফুল নিয়ে নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী বলেন, ‘কমেডি আর থ্রিলার গল্পের ভিড়ে দর্শক এখন পারিবারিক গল্পের নাটকে স্বস্তি খোঁজেন। প্রযোজক আর চ্যানেল কর্তৃপক্ষও নতুন করে ঝুঁকছে পারিবারিক সম্পর্কের গল্পে। ২৪ বছর ধরে আমি সম্পর্ক, ভালোবাসা আর জীবনের নানা টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক, টেলিফিল্ম বানিয়েছি। সে কারণেই প্রযোজক জামাল ভাই আমাকে নব্বইয়ের দশকের আবেগ নিয়ে একটি নাটক নির্মাণের জন্য বললেন। গল্পটা তিনি খুব পছন্দ করেছেন। শান্তনু ভালো লেখে। আমি কী চাই তা ভালো বোঝে সে। চমৎকার একটি চিত্রনাট্য লিখেছে সে। চিত্রনাট্যের প্রয়োজনেই বেছে নিয়েছি আবুল হায়াত আর ডলি জহুরের মতো গুণী দুই শিল্পীকে। দারুণ একটি নাটক হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, দর্শকের মন জয় করতে পারব।’
অভিনেতা আবুল হায়াত বলেন, ‘নির্মাতা হিসেবে চয়নিকা সব সময়ই ভীষণ সচেতন, বিচক্ষণ। তাঁর নাটকে গল্পই হচ্ছে প্রাণ। আর যাঁরা কাজ করেন তাঁরা সবাই ভীষণ আন্তরিকতা নিয়ে নিজের মতো করে অভিনয়টা করার সুযোগ পান। লাইফ ইজ বিউটিফুল নাটকটি নিয়ে আমি আশাবাদী। অনেক দিন পর ডলির সঙ্গে কাজ করে ভালো লাগল।’
ডলি জহুর বলেন, ‘হায়াত ভাই বাংলাদেশের একজন কিংবদন্তি অভিনেতা। তাঁর সঙ্গে বহু নাটক-সিনেমায় অভিনয় করেছি। অনেক স্মৃতি তাঁর সঙ্গে। হায়াত ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করলে গল্পের ফাঁকে ফাঁকে স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ হয়ে যায়। ধন্যবাদ চয়নকে এত সুন্দর একটি গল্প নির্বাচনের জন্য। নাটকটি প্রচারে এলে আশা করছি ভালো লাগবে দর্শকের।’

অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’। নাটকটি রচনা করেছেন শফিকুর রহমান শান্তনু। পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। টানা তিন দিনের শুটিং শেষে এখন চলছে সম্পাদনার কাজ। নতুন বছর উপলক্ষে নাটকটি প্রকাশ করা হবে রঙ্গন মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে।
লাইফ ইজ বিউটিফুল নিয়ে নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী বলেন, ‘কমেডি আর থ্রিলার গল্পের ভিড়ে দর্শক এখন পারিবারিক গল্পের নাটকে স্বস্তি খোঁজেন। প্রযোজক আর চ্যানেল কর্তৃপক্ষও নতুন করে ঝুঁকছে পারিবারিক সম্পর্কের গল্পে। ২৪ বছর ধরে আমি সম্পর্ক, ভালোবাসা আর জীবনের নানা টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক, টেলিফিল্ম বানিয়েছি। সে কারণেই প্রযোজক জামাল ভাই আমাকে নব্বইয়ের দশকের আবেগ নিয়ে একটি নাটক নির্মাণের জন্য বললেন। গল্পটা তিনি খুব পছন্দ করেছেন। শান্তনু ভালো লেখে। আমি কী চাই তা ভালো বোঝে সে। চমৎকার একটি চিত্রনাট্য লিখেছে সে। চিত্রনাট্যের প্রয়োজনেই বেছে নিয়েছি আবুল হায়াত আর ডলি জহুরের মতো গুণী দুই শিল্পীকে। দারুণ একটি নাটক হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, দর্শকের মন জয় করতে পারব।’
অভিনেতা আবুল হায়াত বলেন, ‘নির্মাতা হিসেবে চয়নিকা সব সময়ই ভীষণ সচেতন, বিচক্ষণ। তাঁর নাটকে গল্পই হচ্ছে প্রাণ। আর যাঁরা কাজ করেন তাঁরা সবাই ভীষণ আন্তরিকতা নিয়ে নিজের মতো করে অভিনয়টা করার সুযোগ পান। লাইফ ইজ বিউটিফুল নাটকটি নিয়ে আমি আশাবাদী। অনেক দিন পর ডলির সঙ্গে কাজ করে ভালো লাগল।’
ডলি জহুর বলেন, ‘হায়াত ভাই বাংলাদেশের একজন কিংবদন্তি অভিনেতা। তাঁর সঙ্গে বহু নাটক-সিনেমায় অভিনয় করেছি। অনেক স্মৃতি তাঁর সঙ্গে। হায়াত ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করলে গল্পের ফাঁকে ফাঁকে স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ হয়ে যায়। ধন্যবাদ চয়নকে এত সুন্দর একটি গল্প নির্বাচনের জন্য। নাটকটি প্রচারে এলে আশা করছি ভালো লাগবে দর্শকের।’

বেশ কিছু শর্ত আরোপের কারণে সব রকম প্রস্তুতি শেষেও হুমায়ূন আহমেদের ‘পেন্সিলে আঁকা পরী’ উপন্যাস নিয়ে ছবি না বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নির্মাতা অমিতাভ রেজা। এমনকি অনুদানের টাকাও ফেরত দিচ্ছেন। কী এমন শর্ত, যার কারণে অনুদান পেয়েও ছবি না বানানোর সিদ্ধান্ত নিলেন অমিতাভ? কথা হলো হুমায়ূন আহমেদের সহধর্মিণী মে
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
দুই দশকের বেশি সময় ধরে গান গাইছেন পান্থ কানাই। এখনো সংগীতের সঙ্গেই কাটে তাঁর পুরোটা সময়। সাম্প্রতিক সময়ে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন তিনি। অক্টোবরে প্রকাশিত ‘সেই এক সময় ছিল’ ব্যাপক আলোচিত হওয়ার পর আবারও নতুন গান নিয়ে আসছেন পান্থ কানাই।
১৯ ঘণ্টা আগে
নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে।
১৯ ঘণ্টা আগে
১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে। বড়দিনের ছুটিতে রাইজ অ্যান্ড শাইন নাটকের দুটি প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে বটতলা নাট্যদল।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে ২৪ ও ২৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে রাইজ অ্যান্ড শাইন। ইতালীয় নাট্যকার যুগল দারিও ফো ও ফ্র্যাঙ্কা রামের লেখা নাটকটি ইংরেজি থেকে রূপান্তর করেছেন অধ্যাপক আবদুস সেলিম, নির্দেশনা দিয়েছেন ম. সাঈদ।
বটতলা নাট্যদলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাইজ অ্যান্ড শাইন মূলত একজন শ্রমজীবী নারীর দৈনন্দিন জীবনসংগ্রামের মোড়কে শোষিত, নিপীড়িত মানুষের গল্প। ক্ষমতাচর্চার বিবিধ সমীকরণে পিষ্ট মানুষ কীভাবে বাঁচে, তারই শিল্পিত উপস্থাপন এই নাটক। মঞ্চে একজন মরিয়মের মা প্রতিনিধিত্ব করেন দীপু চন্দ্র দাসের মতো যেকোনো শ্রমজীবী, প্রান্তিক, ভাগ্যাহত মানুষের।
নির্দেশক বলেন, ‘এটি আমাদের সবার গল্প। প্রায় সব নারীর, সব মায়ের, সব কর্মজীবী নারীর গাথা। মঞ্চে হয়তো শুধুই একজন অভিনেত্রীকে দেখা যাবে, কিন্তু আপনি আপনার চেনা যেকোনো নারীর সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারবেন তার জীবন। এক নারীর সকাল থেকে শুরু হওয়া জীবনাচার, তার রোজনামচা, সংসারের যন্ত্রণা চুপচাপ সয়ে যাওয়া জীবন, মাল্টিন্যাশনাল ক্রেতার জন্য তৈরি পোশাকের কারখানায় ওভারটাইম, স্বামীর বদমেজাজ এবং একদিন সব ছেড়ে জ্বলে ওঠার চেষ্টার নাম রাইজ অ্যান্ড শাইন।’
এ নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন কাজী রোকসানা রুমা, তৌফিক হাসান ভুঁইয়া, হাফিজা আক্তার ঝুমা, শাহ নেওয়াজ ইফতিসহ অনেকে।

নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে। বড়দিনের ছুটিতে রাইজ অ্যান্ড শাইন নাটকের দুটি প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে বটতলা নাট্যদল।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে ২৪ ও ২৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে রাইজ অ্যান্ড শাইন। ইতালীয় নাট্যকার যুগল দারিও ফো ও ফ্র্যাঙ্কা রামের লেখা নাটকটি ইংরেজি থেকে রূপান্তর করেছেন অধ্যাপক আবদুস সেলিম, নির্দেশনা দিয়েছেন ম. সাঈদ।
বটতলা নাট্যদলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাইজ অ্যান্ড শাইন মূলত একজন শ্রমজীবী নারীর দৈনন্দিন জীবনসংগ্রামের মোড়কে শোষিত, নিপীড়িত মানুষের গল্প। ক্ষমতাচর্চার বিবিধ সমীকরণে পিষ্ট মানুষ কীভাবে বাঁচে, তারই শিল্পিত উপস্থাপন এই নাটক। মঞ্চে একজন মরিয়মের মা প্রতিনিধিত্ব করেন দীপু চন্দ্র দাসের মতো যেকোনো শ্রমজীবী, প্রান্তিক, ভাগ্যাহত মানুষের।
নির্দেশক বলেন, ‘এটি আমাদের সবার গল্প। প্রায় সব নারীর, সব মায়ের, সব কর্মজীবী নারীর গাথা। মঞ্চে হয়তো শুধুই একজন অভিনেত্রীকে দেখা যাবে, কিন্তু আপনি আপনার চেনা যেকোনো নারীর সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারবেন তার জীবন। এক নারীর সকাল থেকে শুরু হওয়া জীবনাচার, তার রোজনামচা, সংসারের যন্ত্রণা চুপচাপ সয়ে যাওয়া জীবন, মাল্টিন্যাশনাল ক্রেতার জন্য তৈরি পোশাকের কারখানায় ওভারটাইম, স্বামীর বদমেজাজ এবং একদিন সব ছেড়ে জ্বলে ওঠার চেষ্টার নাম রাইজ অ্যান্ড শাইন।’
এ নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন কাজী রোকসানা রুমা, তৌফিক হাসান ভুঁইয়া, হাফিজা আক্তার ঝুমা, শাহ নেওয়াজ ইফতিসহ অনেকে।

বেশ কিছু শর্ত আরোপের কারণে সব রকম প্রস্তুতি শেষেও হুমায়ূন আহমেদের ‘পেন্সিলে আঁকা পরী’ উপন্যাস নিয়ে ছবি না বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নির্মাতা অমিতাভ রেজা। এমনকি অনুদানের টাকাও ফেরত দিচ্ছেন। কী এমন শর্ত, যার কারণে অনুদান পেয়েও ছবি না বানানোর সিদ্ধান্ত নিলেন অমিতাভ? কথা হলো হুমায়ূন আহমেদের সহধর্মিণী মে
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
দুই দশকের বেশি সময় ধরে গান গাইছেন পান্থ কানাই। এখনো সংগীতের সঙ্গেই কাটে তাঁর পুরোটা সময়। সাম্প্রতিক সময়ে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন তিনি। অক্টোবরে প্রকাশিত ‘সেই এক সময় ছিল’ ব্যাপক আলোচিত হওয়ার পর আবারও নতুন গান নিয়ে আসছেন পান্থ কানাই।
১৯ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’।
১৯ ঘণ্টা আগে
১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। ১৭ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয় জিয়ার লেখা আরও এক গান ‘এই হাদি একা নয়, হাদি কোটি লক্ষ’। ১৮ ডিসেম্বর মারা গেছেন হাদি। শহীদ শরিফ ওসমান হাদির স্মৃতি ও বিপ্লবী চেতনাকে সংগীতে ধারণ করে এবার নতুন গান লিখেছেন জিয়া হক। মুনাইম বিল্লাহর কণ্ঠে গতকাল ইউটিউবে প্রকাশিত হয়েছে ‘কোটি হাদির ডাক’ শিরোনামের গানটি। সুর করেছেন আবু উবায়দা।
নতুন গানটি প্রসঙ্গে মুনাইম বিল্লাহ বলেন, ‘কোটি হাদির ডাক শুধু একটি গান নয়, এটি একটি ইতিহাস, একটি বিপ্লবের প্রতিধ্বনি। শহীদ শরিফ ওসমান হাদি ভাইয়ের যে চেতনা, যে সাহস, এই গান তারই স্বীকৃতি। এই গান শুধু বিপ্লবী মানুষের নয়, সাধারণ মানুষের মনেও গভীর প্রভাব ফেলবে এবং হাদি ভাইকে চিরকাল স্মরণীয় করে রাখবে।’
অন্যদিকে ব্যান্ড বাংলাদেশ রেবেলস তাদের দুটি গান উৎসর্গ করেছে শরিফ ওসমান হাদিকে। গান দুটি হলো ‘এ কোন লাশ যায় না চেনা’ ও ‘আমি হুংকার দিয়ে আসব’। এখন থেকে প্রতিটি শোতে তারা হাদির স্মরণে গান দুটি গাইবে বলে জানিয়েছে। ব্যান্ডের ভোকাল মালিহা তাবাসসুম খেয়া বলেন, ‘হাদি ছিলেন নিখুঁত দেশপ্রেমিক। আমাদের গান তিনি খুব পছন্দ করতেন। ঢাকায় আমাদের শো মানেই হাদি ভাই উপস্থিত! এই দুটি গান তিনি সব সময় গাইবার জন্য বলতেন। তাই গান দুটি তাঁকে উৎসর্গ করলাম। এখন থেকে আমাদের ব্যান্ড প্রতিটি শোতে গান দুটি পরিবেশন করবে এবং হাদি ভাইকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।’

১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। ১৭ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয় জিয়ার লেখা আরও এক গান ‘এই হাদি একা নয়, হাদি কোটি লক্ষ’। ১৮ ডিসেম্বর মারা গেছেন হাদি। শহীদ শরিফ ওসমান হাদির স্মৃতি ও বিপ্লবী চেতনাকে সংগীতে ধারণ করে এবার নতুন গান লিখেছেন জিয়া হক। মুনাইম বিল্লাহর কণ্ঠে গতকাল ইউটিউবে প্রকাশিত হয়েছে ‘কোটি হাদির ডাক’ শিরোনামের গানটি। সুর করেছেন আবু উবায়দা।
নতুন গানটি প্রসঙ্গে মুনাইম বিল্লাহ বলেন, ‘কোটি হাদির ডাক শুধু একটি গান নয়, এটি একটি ইতিহাস, একটি বিপ্লবের প্রতিধ্বনি। শহীদ শরিফ ওসমান হাদি ভাইয়ের যে চেতনা, যে সাহস, এই গান তারই স্বীকৃতি। এই গান শুধু বিপ্লবী মানুষের নয়, সাধারণ মানুষের মনেও গভীর প্রভাব ফেলবে এবং হাদি ভাইকে চিরকাল স্মরণীয় করে রাখবে।’
অন্যদিকে ব্যান্ড বাংলাদেশ রেবেলস তাদের দুটি গান উৎসর্গ করেছে শরিফ ওসমান হাদিকে। গান দুটি হলো ‘এ কোন লাশ যায় না চেনা’ ও ‘আমি হুংকার দিয়ে আসব’। এখন থেকে প্রতিটি শোতে তারা হাদির স্মরণে গান দুটি গাইবে বলে জানিয়েছে। ব্যান্ডের ভোকাল মালিহা তাবাসসুম খেয়া বলেন, ‘হাদি ছিলেন নিখুঁত দেশপ্রেমিক। আমাদের গান তিনি খুব পছন্দ করতেন। ঢাকায় আমাদের শো মানেই হাদি ভাই উপস্থিত! এই দুটি গান তিনি সব সময় গাইবার জন্য বলতেন। তাই গান দুটি তাঁকে উৎসর্গ করলাম। এখন থেকে আমাদের ব্যান্ড প্রতিটি শোতে গান দুটি পরিবেশন করবে এবং হাদি ভাইকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।’

বেশ কিছু শর্ত আরোপের কারণে সব রকম প্রস্তুতি শেষেও হুমায়ূন আহমেদের ‘পেন্সিলে আঁকা পরী’ উপন্যাস নিয়ে ছবি না বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নির্মাতা অমিতাভ রেজা। এমনকি অনুদানের টাকাও ফেরত দিচ্ছেন। কী এমন শর্ত, যার কারণে অনুদান পেয়েও ছবি না বানানোর সিদ্ধান্ত নিলেন অমিতাভ? কথা হলো হুমায়ূন আহমেদের সহধর্মিণী মে
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
দুই দশকের বেশি সময় ধরে গান গাইছেন পান্থ কানাই। এখনো সংগীতের সঙ্গেই কাটে তাঁর পুরোটা সময়। সাম্প্রতিক সময়ে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন তিনি। অক্টোবরে প্রকাশিত ‘সেই এক সময় ছিল’ ব্যাপক আলোচিত হওয়ার পর আবারও নতুন গান নিয়ে আসছেন পান্থ কানাই।
১৯ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’।
১৯ ঘণ্টা আগে
নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে।
১৯ ঘণ্টা আগে