রাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়ানোর পর এবার এক নেতাকে ‘হত্যার’ হুমকির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে ফের নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। তারা রামদা, রড, ইটপাটকেল ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ক্যাম্পাসে মহড়া দিয়েছে।
এদিকে এ ঘটনায় মধ্যরাতে বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসন এবং পুলিশ সদস্যরা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে অভিযান চালান। অভিযান শেষ হলে আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
দ্বন্দ্বে জড়ানো দুটি পক্ষ হলো—বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান এবং শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদ। জড়ো হওয়া নেতা-কর্মীরা ছাত্রলীগ সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু এবং সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের অনুসারী।
ছাত্রলীগ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, গতকাল সোমবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে নিয়াজ মোর্শেদ তাঁর অন্তত ১২ জন অনুসারীকে নিয়ে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে প্রবেশ করেন। এ সময় হলগেটে ওই হলের সহসভাপতি আতিকুর রহমান আতিকের সঙ্গে নিয়াজের দেখা হয়। একপর্যায়ে নিয়াজ তাঁকে মারধর ও হত্যার হুমকি দেন বলে অভিযোগ করেন আতিক। তবে হত্যার হুমকির বিষয়টি অস্বীকার করেন নিয়াজ। খবরটি জানাজানি হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখশ হলের সামনে বাবু ও গালিবের অনুসারীরা জড়ো হতে থাকেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য হল থেকেও নেতা-কর্মীরা সেখানে যোগ দেন। এ সময় নেতা-কর্মীদের হাতে রামদা, রড, দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ও ইটপাটকেল দেখা গেছে।
খবর পেয়ে রাত আড়াইটার দিকে ঘটনাস্থলে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ, জনসংযোগ প্রশাসক অধ্যাপক প্রণব কুমার পান্ডে, সোহরাওয়ার্দী হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেনসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এর কিছুক্ষণ পর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সেখানে উপস্থিত হন।
এ সময় ছাত্রলীগের সভাপতি-সম্পাদক সোহরাওয়ার্দী হলে বহিরাগত প্রবেশ করেছে বলে অভিযোগ করেন। সেই সঙ্গে একটি চক্র ক্যাম্পাসের পরিবেশ অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে বলেও জানান। পরে পুলিশ সদস্যদের নিয়ে রাত সোয়া ৩টার দিকে সোহরাওয়ার্দী হলে অভিযান চালায় হল প্রশাসন। ভোর সাড়ে ৪টার দিকে অভিযান শেষ হলে নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। পরিস্থিতি নিরসনে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল ও মাদার বখশ হলের সামনে আগে থেকেই পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। এক পক্ষের এই উত্তেজনা ও অস্ত্রশস্ত্র দেখে কয়েক গাড়ি পুলিশ এবং পুলিশের গোয়েন্দা ইউনিটের (ডিবি) সদস্যরা সেখানে যোগ দেন।
এ ব্যাপারে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব বলেন, জোহা ও মাদার বখ্শ হলের ছাদ থেকে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বেশ কিছু বহিরাগতদের ডাইনিংয়ের ছাদ দিয়ে হলে প্রবেশ করতে দেখেন। বিষয়টা তাঁরা জানতে পেরে প্রক্টর স্যারকে অবহিত করেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় হলে অভিযান চালায়। তাঁদের এক নেতাকে হত্যার হুমকির অভিযোগে নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়েছিলেন।
তবে তাঁদের নেতা-কর্মীদের হাতে রামদা ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র থাকার বিষয়টি জানেন না বলে এড়িয়ে যান ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক।
হুমকির ব্যাপারে জানতে চাইলে সোহরাওয়ার্দী হলের সহসভাপতি আতিকুর রহমান আতিক বলেন, ‘হলগেটে নিয়াজ ও তার অনুসারীদের সঙ্গে আমার দেখা হয়। এ সময় তারা আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল দিতে থাকে। একপর্যায়ে আমার পা ভাঙবে বলে হত্যার হুমকি দেয়। পরে বিষয়টি জানালে নেতা-কর্মীরা হলের সামনে জড়ো হয়।’
তবে বহিরাগত প্রবেশ ও হত্যার হুমকির বিষয়টি অস্বীকার করেছেন ছাত্রলীগ নেতা নিয়াজ মোর্শেদ। তিনি জানান, কালকে সবার সামনে দিয়ে হলের ১০ জন ছোট ভাই নিয়ে তিনি হলে প্রবেশ করেন। সেখানে পুলিশ প্রশাসনও উপস্থিত ছিল। হলগেটে প্রবেশ করার সময় আতিকের সঙ্গে তার দেখা হয়েছিল, কিন্তু কোনো কথা হয়নি। হত্যার হুমকির অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। তিনি হলের প্রধান ফটক দিয়েই বের হন। এ সময় তার সঙ্গে কোনো বহিরাগত ছিল না। সত্যতা যাচাইয়ে তিনি হলের সিসিটিভি ফুটেজ দেখতে বলেন।
প্রায় দুই ঘণ্টা সোহরাওয়ার্দী হলে অভিযান শেষে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা একটি সূত্র থেকে হলে বহিরাগত প্রবেশের খবর পেয়ে অভিযান চালাই। এ সময় আমরা একটি চাইনিজ কুড়ালের অংশবিশেষ পেয়েছি। এ ছাড়া কিছু সন্দেহজনক কক্ষে অভিযান চালিয়েছি। সেখানে কিছু অনাবাসিক শিক্ষার্থী দেখতে পাই। কিন্তু কোনো বহিরাগতকে হলে পাওয়া যায়নি। পরিস্থিতি বিবেচনায় অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের ছাড় দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে হল প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে।’
হলের বাইরে এক পক্ষের নেতা-কর্মীদের হাতে রামদা, রড ও দেশীয় অস্ত্রের মহড়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের চোখে এখনো এমন দৃশ্য পড়েনি। হলে রাজনীতির বিষয়টা থাকায় আমরা উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনার চেষ্টা করছি।’
সার্বিক বিষয়ে সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘হলে বহিরাগত প্রবেশের অভিযোগে আমরা অভিযান চালিয়েছি। কিন্তু কোনো বহিরাগত পাইনি। তবে প্রায় ২০ জন অনাবাসিক শিক্ষার্থী পাওয়া গেছে। যারা মূলত হল প্রশাসনকে না জানিয়ে টাকা দিয়ে হলে উঠেছে। ছাত্রলীগের আদর্শের পরিপন্থী কিছু নেতা-কর্মী ক্যাম্পাসের পরিবেশকে অস্থিতিশীল করতে চাইছে। আগামীকাল সব বিষয়ে নিয়ে হল প্রশাসনের সভা হবে। সেখানে সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
প্রসঙ্গত, গত শনিবার অতিথিকক্ষে বসাকে কেন্দ্র করে রাত ১১টা থেকে দিবাগত রাত আড়াইটা পর্যন্ত ছাত্রলীগের দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ছয়টি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ সময় দফায় দফায় রামদা ও লাঠিসোঁটা হাতে একে অপরকে ধাওয়া দেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল গেট ও মাদার বখ্শ হলের মধ্যবর্তী স্থানে দুই পক্ষ অবস্থান নিয়ে এ হামলা চালায়।
সংঘর্ষে জড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান এবং শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদের পক্ষ। তবে সংঘর্ষ চলাকালে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের অনুসারীদের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমানের হয়ে হামলা চালাতে দেখা গেছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়ানোর পর এবার এক নেতাকে ‘হত্যার’ হুমকির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে ফের নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। তারা রামদা, রড, ইটপাটকেল ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ক্যাম্পাসে মহড়া দিয়েছে।
এদিকে এ ঘটনায় মধ্যরাতে বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসন এবং পুলিশ সদস্যরা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে অভিযান চালান। অভিযান শেষ হলে আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
দ্বন্দ্বে জড়ানো দুটি পক্ষ হলো—বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান এবং শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদ। জড়ো হওয়া নেতা-কর্মীরা ছাত্রলীগ সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু এবং সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের অনুসারী।
ছাত্রলীগ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, গতকাল সোমবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে নিয়াজ মোর্শেদ তাঁর অন্তত ১২ জন অনুসারীকে নিয়ে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে প্রবেশ করেন। এ সময় হলগেটে ওই হলের সহসভাপতি আতিকুর রহমান আতিকের সঙ্গে নিয়াজের দেখা হয়। একপর্যায়ে নিয়াজ তাঁকে মারধর ও হত্যার হুমকি দেন বলে অভিযোগ করেন আতিক। তবে হত্যার হুমকির বিষয়টি অস্বীকার করেন নিয়াজ। খবরটি জানাজানি হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখশ হলের সামনে বাবু ও গালিবের অনুসারীরা জড়ো হতে থাকেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য হল থেকেও নেতা-কর্মীরা সেখানে যোগ দেন। এ সময় নেতা-কর্মীদের হাতে রামদা, রড, দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ও ইটপাটকেল দেখা গেছে।
খবর পেয়ে রাত আড়াইটার দিকে ঘটনাস্থলে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ, জনসংযোগ প্রশাসক অধ্যাপক প্রণব কুমার পান্ডে, সোহরাওয়ার্দী হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেনসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এর কিছুক্ষণ পর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সেখানে উপস্থিত হন।
এ সময় ছাত্রলীগের সভাপতি-সম্পাদক সোহরাওয়ার্দী হলে বহিরাগত প্রবেশ করেছে বলে অভিযোগ করেন। সেই সঙ্গে একটি চক্র ক্যাম্পাসের পরিবেশ অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে বলেও জানান। পরে পুলিশ সদস্যদের নিয়ে রাত সোয়া ৩টার দিকে সোহরাওয়ার্দী হলে অভিযান চালায় হল প্রশাসন। ভোর সাড়ে ৪টার দিকে অভিযান শেষ হলে নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। পরিস্থিতি নিরসনে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল ও মাদার বখশ হলের সামনে আগে থেকেই পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। এক পক্ষের এই উত্তেজনা ও অস্ত্রশস্ত্র দেখে কয়েক গাড়ি পুলিশ এবং পুলিশের গোয়েন্দা ইউনিটের (ডিবি) সদস্যরা সেখানে যোগ দেন।
এ ব্যাপারে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব বলেন, জোহা ও মাদার বখ্শ হলের ছাদ থেকে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বেশ কিছু বহিরাগতদের ডাইনিংয়ের ছাদ দিয়ে হলে প্রবেশ করতে দেখেন। বিষয়টা তাঁরা জানতে পেরে প্রক্টর স্যারকে অবহিত করেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় হলে অভিযান চালায়। তাঁদের এক নেতাকে হত্যার হুমকির অভিযোগে নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়েছিলেন।
তবে তাঁদের নেতা-কর্মীদের হাতে রামদা ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র থাকার বিষয়টি জানেন না বলে এড়িয়ে যান ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক।
হুমকির ব্যাপারে জানতে চাইলে সোহরাওয়ার্দী হলের সহসভাপতি আতিকুর রহমান আতিক বলেন, ‘হলগেটে নিয়াজ ও তার অনুসারীদের সঙ্গে আমার দেখা হয়। এ সময় তারা আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল দিতে থাকে। একপর্যায়ে আমার পা ভাঙবে বলে হত্যার হুমকি দেয়। পরে বিষয়টি জানালে নেতা-কর্মীরা হলের সামনে জড়ো হয়।’
তবে বহিরাগত প্রবেশ ও হত্যার হুমকির বিষয়টি অস্বীকার করেছেন ছাত্রলীগ নেতা নিয়াজ মোর্শেদ। তিনি জানান, কালকে সবার সামনে দিয়ে হলের ১০ জন ছোট ভাই নিয়ে তিনি হলে প্রবেশ করেন। সেখানে পুলিশ প্রশাসনও উপস্থিত ছিল। হলগেটে প্রবেশ করার সময় আতিকের সঙ্গে তার দেখা হয়েছিল, কিন্তু কোনো কথা হয়নি। হত্যার হুমকির অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। তিনি হলের প্রধান ফটক দিয়েই বের হন। এ সময় তার সঙ্গে কোনো বহিরাগত ছিল না। সত্যতা যাচাইয়ে তিনি হলের সিসিটিভি ফুটেজ দেখতে বলেন।
প্রায় দুই ঘণ্টা সোহরাওয়ার্দী হলে অভিযান শেষে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা একটি সূত্র থেকে হলে বহিরাগত প্রবেশের খবর পেয়ে অভিযান চালাই। এ সময় আমরা একটি চাইনিজ কুড়ালের অংশবিশেষ পেয়েছি। এ ছাড়া কিছু সন্দেহজনক কক্ষে অভিযান চালিয়েছি। সেখানে কিছু অনাবাসিক শিক্ষার্থী দেখতে পাই। কিন্তু কোনো বহিরাগতকে হলে পাওয়া যায়নি। পরিস্থিতি বিবেচনায় অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের ছাড় দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে হল প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে।’
হলের বাইরে এক পক্ষের নেতা-কর্মীদের হাতে রামদা, রড ও দেশীয় অস্ত্রের মহড়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের চোখে এখনো এমন দৃশ্য পড়েনি। হলে রাজনীতির বিষয়টা থাকায় আমরা উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনার চেষ্টা করছি।’
সার্বিক বিষয়ে সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘হলে বহিরাগত প্রবেশের অভিযোগে আমরা অভিযান চালিয়েছি। কিন্তু কোনো বহিরাগত পাইনি। তবে প্রায় ২০ জন অনাবাসিক শিক্ষার্থী পাওয়া গেছে। যারা মূলত হল প্রশাসনকে না জানিয়ে টাকা দিয়ে হলে উঠেছে। ছাত্রলীগের আদর্শের পরিপন্থী কিছু নেতা-কর্মী ক্যাম্পাসের পরিবেশকে অস্থিতিশীল করতে চাইছে। আগামীকাল সব বিষয়ে নিয়ে হল প্রশাসনের সভা হবে। সেখানে সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
প্রসঙ্গত, গত শনিবার অতিথিকক্ষে বসাকে কেন্দ্র করে রাত ১১টা থেকে দিবাগত রাত আড়াইটা পর্যন্ত ছাত্রলীগের দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ছয়টি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ সময় দফায় দফায় রামদা ও লাঠিসোঁটা হাতে একে অপরকে ধাওয়া দেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল গেট ও মাদার বখ্শ হলের মধ্যবর্তী স্থানে দুই পক্ষ অবস্থান নিয়ে এ হামলা চালায়।
সংঘর্ষে জড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান এবং শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদের পক্ষ। তবে সংঘর্ষ চলাকালে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের অনুসারীদের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমানের হয়ে হামলা চালাতে দেখা গেছে।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়ানোর পর এবার এক নেতাকে ‘হত্যার’ হুমকির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে ফের একটি পক্ষের নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে
১৪ মে ২০২৪
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়ানোর পর এবার এক নেতাকে ‘হত্যার’ হুমকির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে ফের একটি পক্ষের নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে
১৪ মে ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়ানোর পর এবার এক নেতাকে ‘হত্যার’ হুমকির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে ফের একটি পক্ষের নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে
১৪ মে ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেবীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়ানোর পর এবার এক নেতাকে ‘হত্যার’ হুমকির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে ফের একটি পক্ষের নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে
১৪ মে ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগে