রাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থীকে মধ্যরাতে ঘুম থেকে তুলে বিছানাপত্র নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনা উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার’ নামে ফেসবুক গ্রুপে একটি পোস্ট করেন ওই শিক্ষার্থী। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ ও হল প্রশাসন বিষয়টি সমাধান করে দেন।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম লাদেন রহমান। তিনি মাদার বখশ হলের অনাবাসিক ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। লাদেন তাঁর বিভাগের বড় ভাইয়ের মাধ্যমে ওই আসনে গত বছরের মার্চ থেকে থাকছেন। সম্প্রতি আবাসিকতার জন্য আবেদন করে ব্যাংকে টাকাও জমা দিয়েছেন।
অন্যদিকে এ ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন—বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখশ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও ছাত্রলীগ কর্মী মিসকাত হাসান ও তাঁর ১০ জন অনুসারী। তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা হিল গালিবের অনুসারী।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী লাদেন রহমান ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমি মাদার বখশ হলের একজন অনাবাসিক ছাত্র। ২০২৩ সালের মার্চ মাস থেকে আমি এই হলের ৪২০ নম্বর রুমে অবস্থান করছিলাম। আমার বিভাগের বড় ভাইয়ের এলোট (আবাসিকতা) করা সিটে আমি অবস্থান করছিলাম। ভাই মাঝে মাঝে আসেন, থাকেন। এর মাঝে আমি হলে আবাসিকতার জন্য আবেদন করি (৪২০ নম্বর রুম উল্লেখ করে)।’
পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমাকে কল করা হয় এক সপ্তাহ আগে। তখন বলা হয়, আপনি সিট পাবেন। আবাসিকতা ফি ও হলভাড়া মিলিয়ে ৯০০ টাকা আমি ব্যাংকে জমা দেই। তারপর বলা হয়, আপনার ভাইয়ের সিট তিনি ক্যান্সেল করলেই আপনার নামে হয়ে যাবে। ভাই আগামীকাল (শুক্রবার) সিট ক্যান্সেল করতে আসবেন বলছেন। কিন্তু গতকাল (বুধবার) দিবাগত রাত ১২টার পর ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী এসে আমাকে জোর করে সিট থেকে নামিয়ে দেয় এবং আমার সিটে অন্য একজনকে উঠিয়ে দেয়।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমার বিভাগের বড় ভাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে ভাইয়ের সিটে ছিলাম এই এক বছর। কারণ আমার থাকা খাওয়ার খরচ বাড়ি থেকে দেওয়া প্রায় অসম্ভব।’
ফেসবুক পোস্টে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখশ হল প্রশাসন ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা হিল গালিবের কাছে সাহায্য প্রত্যাশা করেন।
লাদেনের রুমমেট কামরান শেখ বলেন, ‘গতকাল রাতে আমরা দুজনই ঘুমিয়ে পড়ছিলাম। রাত সাড়ে ১২টার পর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এসে লাদেনের বিছানাপত্র নামিয়ে দিয়ে অন্য একজনকে তুলে দিয়ে যান।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল রাতে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এসে জোর করে আমাকে আসন থেকে নামিয়ে দেন। পরে এ বিষয়ে আজ সকালে ফেসবুকে পোস্ট দিলে হল প্রশাসন ও ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক সমাধান করে দিয়েছেন। আজ দুপুর ১২টার সময় আমার আসন ফিরে পেয়েছি।’
বিছানাপত্র নামিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে জানতে অভিযুক্ত মাদার বখশ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মিসকাত হাসানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু বলেন, ‘বিষয়টি জানার সঙ্গে সঙ্গেই আমি হল প্রশাসনের মাধ্যমে সমাধান করে দিয়েছি। ওই শিক্ষার্থী তার আসনেই আছে। এ রকম ঘটনা যেন আর না ঘটে, সে ব্যাপারে আমরা সতর্ক আছি।’
এ বিষয়ে মাদার বখশ হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক রোকনুজ্জামান বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর সমাধান করে দিয়েছি। ওই শিক্ষার্থী তার সিটেই থাকবেন।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থীকে মধ্যরাতে ঘুম থেকে তুলে বিছানাপত্র নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনা উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার’ নামে ফেসবুক গ্রুপে একটি পোস্ট করেন ওই শিক্ষার্থী। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ ও হল প্রশাসন বিষয়টি সমাধান করে দেন।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম লাদেন রহমান। তিনি মাদার বখশ হলের অনাবাসিক ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। লাদেন তাঁর বিভাগের বড় ভাইয়ের মাধ্যমে ওই আসনে গত বছরের মার্চ থেকে থাকছেন। সম্প্রতি আবাসিকতার জন্য আবেদন করে ব্যাংকে টাকাও জমা দিয়েছেন।
অন্যদিকে এ ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন—বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখশ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও ছাত্রলীগ কর্মী মিসকাত হাসান ও তাঁর ১০ জন অনুসারী। তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা হিল গালিবের অনুসারী।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী লাদেন রহমান ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমি মাদার বখশ হলের একজন অনাবাসিক ছাত্র। ২০২৩ সালের মার্চ মাস থেকে আমি এই হলের ৪২০ নম্বর রুমে অবস্থান করছিলাম। আমার বিভাগের বড় ভাইয়ের এলোট (আবাসিকতা) করা সিটে আমি অবস্থান করছিলাম। ভাই মাঝে মাঝে আসেন, থাকেন। এর মাঝে আমি হলে আবাসিকতার জন্য আবেদন করি (৪২০ নম্বর রুম উল্লেখ করে)।’
পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমাকে কল করা হয় এক সপ্তাহ আগে। তখন বলা হয়, আপনি সিট পাবেন। আবাসিকতা ফি ও হলভাড়া মিলিয়ে ৯০০ টাকা আমি ব্যাংকে জমা দেই। তারপর বলা হয়, আপনার ভাইয়ের সিট তিনি ক্যান্সেল করলেই আপনার নামে হয়ে যাবে। ভাই আগামীকাল (শুক্রবার) সিট ক্যান্সেল করতে আসবেন বলছেন। কিন্তু গতকাল (বুধবার) দিবাগত রাত ১২টার পর ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী এসে আমাকে জোর করে সিট থেকে নামিয়ে দেয় এবং আমার সিটে অন্য একজনকে উঠিয়ে দেয়।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমার বিভাগের বড় ভাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে ভাইয়ের সিটে ছিলাম এই এক বছর। কারণ আমার থাকা খাওয়ার খরচ বাড়ি থেকে দেওয়া প্রায় অসম্ভব।’
ফেসবুক পোস্টে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখশ হল প্রশাসন ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা হিল গালিবের কাছে সাহায্য প্রত্যাশা করেন।
লাদেনের রুমমেট কামরান শেখ বলেন, ‘গতকাল রাতে আমরা দুজনই ঘুমিয়ে পড়ছিলাম। রাত সাড়ে ১২টার পর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এসে লাদেনের বিছানাপত্র নামিয়ে দিয়ে অন্য একজনকে তুলে দিয়ে যান।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল রাতে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এসে জোর করে আমাকে আসন থেকে নামিয়ে দেন। পরে এ বিষয়ে আজ সকালে ফেসবুকে পোস্ট দিলে হল প্রশাসন ও ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক সমাধান করে দিয়েছেন। আজ দুপুর ১২টার সময় আমার আসন ফিরে পেয়েছি।’
বিছানাপত্র নামিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে জানতে অভিযুক্ত মাদার বখশ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মিসকাত হাসানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু বলেন, ‘বিষয়টি জানার সঙ্গে সঙ্গেই আমি হল প্রশাসনের মাধ্যমে সমাধান করে দিয়েছি। ওই শিক্ষার্থী তার আসনেই আছে। এ রকম ঘটনা যেন আর না ঘটে, সে ব্যাপারে আমরা সতর্ক আছি।’
এ বিষয়ে মাদার বখশ হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক রোকনুজ্জামান বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর সমাধান করে দিয়েছি। ওই শিক্ষার্থী তার সিটেই থাকবেন।’
রাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থীকে মধ্যরাতে ঘুম থেকে তুলে বিছানাপত্র নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনা উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার’ নামে ফেসবুক গ্রুপে একটি পোস্ট করেন ওই শিক্ষার্থী। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ ও হল প্রশাসন বিষয়টি সমাধান করে দেন।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম লাদেন রহমান। তিনি মাদার বখশ হলের অনাবাসিক ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। লাদেন তাঁর বিভাগের বড় ভাইয়ের মাধ্যমে ওই আসনে গত বছরের মার্চ থেকে থাকছেন। সম্প্রতি আবাসিকতার জন্য আবেদন করে ব্যাংকে টাকাও জমা দিয়েছেন।
অন্যদিকে এ ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন—বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখশ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও ছাত্রলীগ কর্মী মিসকাত হাসান ও তাঁর ১০ জন অনুসারী। তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা হিল গালিবের অনুসারী।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী লাদেন রহমান ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমি মাদার বখশ হলের একজন অনাবাসিক ছাত্র। ২০২৩ সালের মার্চ মাস থেকে আমি এই হলের ৪২০ নম্বর রুমে অবস্থান করছিলাম। আমার বিভাগের বড় ভাইয়ের এলোট (আবাসিকতা) করা সিটে আমি অবস্থান করছিলাম। ভাই মাঝে মাঝে আসেন, থাকেন। এর মাঝে আমি হলে আবাসিকতার জন্য আবেদন করি (৪২০ নম্বর রুম উল্লেখ করে)।’
পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমাকে কল করা হয় এক সপ্তাহ আগে। তখন বলা হয়, আপনি সিট পাবেন। আবাসিকতা ফি ও হলভাড়া মিলিয়ে ৯০০ টাকা আমি ব্যাংকে জমা দেই। তারপর বলা হয়, আপনার ভাইয়ের সিট তিনি ক্যান্সেল করলেই আপনার নামে হয়ে যাবে। ভাই আগামীকাল (শুক্রবার) সিট ক্যান্সেল করতে আসবেন বলছেন। কিন্তু গতকাল (বুধবার) দিবাগত রাত ১২টার পর ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী এসে আমাকে জোর করে সিট থেকে নামিয়ে দেয় এবং আমার সিটে অন্য একজনকে উঠিয়ে দেয়।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমার বিভাগের বড় ভাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে ভাইয়ের সিটে ছিলাম এই এক বছর। কারণ আমার থাকা খাওয়ার খরচ বাড়ি থেকে দেওয়া প্রায় অসম্ভব।’
ফেসবুক পোস্টে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখশ হল প্রশাসন ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা হিল গালিবের কাছে সাহায্য প্রত্যাশা করেন।
লাদেনের রুমমেট কামরান শেখ বলেন, ‘গতকাল রাতে আমরা দুজনই ঘুমিয়ে পড়ছিলাম। রাত সাড়ে ১২টার পর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এসে লাদেনের বিছানাপত্র নামিয়ে দিয়ে অন্য একজনকে তুলে দিয়ে যান।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল রাতে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এসে জোর করে আমাকে আসন থেকে নামিয়ে দেন। পরে এ বিষয়ে আজ সকালে ফেসবুকে পোস্ট দিলে হল প্রশাসন ও ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক সমাধান করে দিয়েছেন। আজ দুপুর ১২টার সময় আমার আসন ফিরে পেয়েছি।’
বিছানাপত্র নামিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে জানতে অভিযুক্ত মাদার বখশ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মিসকাত হাসানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু বলেন, ‘বিষয়টি জানার সঙ্গে সঙ্গেই আমি হল প্রশাসনের মাধ্যমে সমাধান করে দিয়েছি। ওই শিক্ষার্থী তার আসনেই আছে। এ রকম ঘটনা যেন আর না ঘটে, সে ব্যাপারে আমরা সতর্ক আছি।’
এ বিষয়ে মাদার বখশ হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক রোকনুজ্জামান বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর সমাধান করে দিয়েছি। ওই শিক্ষার্থী তার সিটেই থাকবেন।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থীকে মধ্যরাতে ঘুম থেকে তুলে বিছানাপত্র নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনা উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার’ নামে ফেসবুক গ্রুপে একটি পোস্ট করেন ওই শিক্ষার্থী। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ ও হল প্রশাসন বিষয়টি সমাধান করে দেন।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম লাদেন রহমান। তিনি মাদার বখশ হলের অনাবাসিক ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। লাদেন তাঁর বিভাগের বড় ভাইয়ের মাধ্যমে ওই আসনে গত বছরের মার্চ থেকে থাকছেন। সম্প্রতি আবাসিকতার জন্য আবেদন করে ব্যাংকে টাকাও জমা দিয়েছেন।
অন্যদিকে এ ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন—বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখশ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও ছাত্রলীগ কর্মী মিসকাত হাসান ও তাঁর ১০ জন অনুসারী। তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা হিল গালিবের অনুসারী।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী লাদেন রহমান ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমি মাদার বখশ হলের একজন অনাবাসিক ছাত্র। ২০২৩ সালের মার্চ মাস থেকে আমি এই হলের ৪২০ নম্বর রুমে অবস্থান করছিলাম। আমার বিভাগের বড় ভাইয়ের এলোট (আবাসিকতা) করা সিটে আমি অবস্থান করছিলাম। ভাই মাঝে মাঝে আসেন, থাকেন। এর মাঝে আমি হলে আবাসিকতার জন্য আবেদন করি (৪২০ নম্বর রুম উল্লেখ করে)।’
পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমাকে কল করা হয় এক সপ্তাহ আগে। তখন বলা হয়, আপনি সিট পাবেন। আবাসিকতা ফি ও হলভাড়া মিলিয়ে ৯০০ টাকা আমি ব্যাংকে জমা দেই। তারপর বলা হয়, আপনার ভাইয়ের সিট তিনি ক্যান্সেল করলেই আপনার নামে হয়ে যাবে। ভাই আগামীকাল (শুক্রবার) সিট ক্যান্সেল করতে আসবেন বলছেন। কিন্তু গতকাল (বুধবার) দিবাগত রাত ১২টার পর ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী এসে আমাকে জোর করে সিট থেকে নামিয়ে দেয় এবং আমার সিটে অন্য একজনকে উঠিয়ে দেয়।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমার বিভাগের বড় ভাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে ভাইয়ের সিটে ছিলাম এই এক বছর। কারণ আমার থাকা খাওয়ার খরচ বাড়ি থেকে দেওয়া প্রায় অসম্ভব।’
ফেসবুক পোস্টে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখশ হল প্রশাসন ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা হিল গালিবের কাছে সাহায্য প্রত্যাশা করেন।
লাদেনের রুমমেট কামরান শেখ বলেন, ‘গতকাল রাতে আমরা দুজনই ঘুমিয়ে পড়ছিলাম। রাত সাড়ে ১২টার পর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এসে লাদেনের বিছানাপত্র নামিয়ে দিয়ে অন্য একজনকে তুলে দিয়ে যান।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল রাতে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এসে জোর করে আমাকে আসন থেকে নামিয়ে দেন। পরে এ বিষয়ে আজ সকালে ফেসবুকে পোস্ট দিলে হল প্রশাসন ও ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক সমাধান করে দিয়েছেন। আজ দুপুর ১২টার সময় আমার আসন ফিরে পেয়েছি।’
বিছানাপত্র নামিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে জানতে অভিযুক্ত মাদার বখশ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মিসকাত হাসানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু বলেন, ‘বিষয়টি জানার সঙ্গে সঙ্গেই আমি হল প্রশাসনের মাধ্যমে সমাধান করে দিয়েছি। ওই শিক্ষার্থী তার আসনেই আছে। এ রকম ঘটনা যেন আর না ঘটে, সে ব্যাপারে আমরা সতর্ক আছি।’
এ বিষয়ে মাদার বখশ হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক রোকনুজ্জামান বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর সমাধান করে দিয়েছি। ওই শিক্ষার্থী তার সিটেই থাকবেন।’

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৬ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৯ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থীকে মধ্যরাতে ঘুম থেকে তুলে বিছানাপত্র নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মে ২০২৪
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৬ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৯ মিনিট আগেঢামেক প্রতিবেদক

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থীকে মধ্যরাতে ঘুম থেকে তুলে বিছানাপত্র নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মে ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৯ মিনিট আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থীকে মধ্যরাতে ঘুম থেকে তুলে বিছানাপত্র নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মে ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৬ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৯ মিনিট আগেবীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থীকে মধ্যরাতে ঘুম থেকে তুলে বিছানাপত্র নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মে ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৬ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে