সাখাওয়াত ফাহাদ, ঢাকা

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের গড়া জাতীয় পার্টি দফায় দফায় ভেঙে এখন পাঁচ টুকরা। দলটি শেষবার ভাঙনের মুখে পড়েছে এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদের নেতৃত্বে। পাঁচ ভাগের মধ্যে দলীয় প্রতীক লাঙ্গলের মালিকানা হাতে থাকা জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা) বর্তমানে সংসদের প্রধান বিরোধী দল। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের আনুকূল্যে মাত্র ১১ আসন নিয়ে সংসদে বা বাইরে কোথাও কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না দলটি। এমন প্রেক্ষাপটে জাতীয় পার্টির সব অংশকে একীভূত করে শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে গড়ে তুলতে তৎপরতা চালাচ্ছেন দলটির সাবেক ও বর্তমান বিভিন্ন অংশের কয়েকজন নেতা। সংশ্লিষ্ট নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা যায়, ভবিষ্যতে সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে গিয়ে রাজনীতির মাঠে সরব হতে চায় জাপা। এই লক্ষ্যে ব্র্যাকেটবন্দী সব একীভূত করার অনানুষ্ঠানিক আলোচনা চলছে। প্রক্রিয়াটি সফল হলে দলের পদত্যাগকারী, বহিষ্কৃত ও নিষ্ক্রিয় অনেকে আবার জাপার ব্যানারে সক্রিয় হতে পারেন। তবে রওশন এরশাদের নেতৃত্বে সম্মেলনের মাধ্যমে আলাদা কমিটি করার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ সামনে আসায় ঐক্যের প্রক্রিয়া অনেকটাই থমকে গেছে।
যদিও রওশনপন্থী অংশের কো-চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ার মিলন বলেছেন, ঐক্য প্রক্রিয়াকে তাঁরা স্বাগত জানাবেন। মিলন বলেন, ‘এমন একটা প্রক্রিয়া চলছে, তা শুনেছি। আমরা সব সময়ই ঐক্যের পক্ষে। একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু হলে আমরা তাকে স্বাগত জানাব।’
একাধিক সূত্রমতে, জাপাকে একীভূত করার প্রক্রিয়াটি সমন্বয় করছেন দলের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য চিত্রনায়ক মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা। দলের বেশ কয়েকজন সাবেক নেতাকে নিয়ে এরই মধ্যে তিনি একাধিক বৈঠকও করেছেন। সোহেল রানা ২০০৯ সালে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন। পরে তিনি এইচ এম এরশাদের নির্বাচনবিষয়ক উপদেষ্টাও হয়েছিলেন। ২০২০ সালে তিনি দল থেকে পদত্যাগ করেন।
জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ফেব্রুয়ারি থেকে জাপাকে একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জি এম কাদের, রওশন এরশাদ, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বাধীন অংশের একাধিক নেতা প্রক্রিয়াটির সঙ্গে যুক্ত। তবে আন্দালিব রহমান পার্থর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) প্রক্রিয়াটির সঙ্গে নেই।
মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা অবশ্য ওই প্রক্রিয়ার উদ্যোগী ভূমিকার কথা সরাসরি স্বীকার করেননি। তবে তিনি বলেন, ‘এরশাদের লাঙ্গল নিয়ে যদি কেউ আসে, সবাইকে একত্র করতে চায়, আমি তাদের সহযোগিতা করব।’
এ বিষয়ে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান রুহুল আমীন হাওলাদার বলেন, ‘এমন একটা প্রক্রিয়া তো শুরু হয়েছিল শুনেছিলাম। বন্ধ হয়ে গেল কেন জানি না।’
জাতীয় পার্টির (জেপি) মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘জাপাকে একীভূত করার উদ্যোগ চলছে—এমন কিছু জানা নেই। যদি এমন কোনো প্রক্রিয়া শুরু হয়, তবে আমরা সেটাকে স্বাগত জানাব।’
জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন বলেন, ‘জাতীয় পার্টিকে এক করার বিষয়ে আমাদের সঙ্গে কারও কোনো আলোচনা হয়নি।’

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের গড়া জাতীয় পার্টি দফায় দফায় ভেঙে এখন পাঁচ টুকরা। দলটি শেষবার ভাঙনের মুখে পড়েছে এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদের নেতৃত্বে। পাঁচ ভাগের মধ্যে দলীয় প্রতীক লাঙ্গলের মালিকানা হাতে থাকা জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা) বর্তমানে সংসদের প্রধান বিরোধী দল। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের আনুকূল্যে মাত্র ১১ আসন নিয়ে সংসদে বা বাইরে কোথাও কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না দলটি। এমন প্রেক্ষাপটে জাতীয় পার্টির সব অংশকে একীভূত করে শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে গড়ে তুলতে তৎপরতা চালাচ্ছেন দলটির সাবেক ও বর্তমান বিভিন্ন অংশের কয়েকজন নেতা। সংশ্লিষ্ট নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা যায়, ভবিষ্যতে সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে গিয়ে রাজনীতির মাঠে সরব হতে চায় জাপা। এই লক্ষ্যে ব্র্যাকেটবন্দী সব একীভূত করার অনানুষ্ঠানিক আলোচনা চলছে। প্রক্রিয়াটি সফল হলে দলের পদত্যাগকারী, বহিষ্কৃত ও নিষ্ক্রিয় অনেকে আবার জাপার ব্যানারে সক্রিয় হতে পারেন। তবে রওশন এরশাদের নেতৃত্বে সম্মেলনের মাধ্যমে আলাদা কমিটি করার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ সামনে আসায় ঐক্যের প্রক্রিয়া অনেকটাই থমকে গেছে।
যদিও রওশনপন্থী অংশের কো-চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ার মিলন বলেছেন, ঐক্য প্রক্রিয়াকে তাঁরা স্বাগত জানাবেন। মিলন বলেন, ‘এমন একটা প্রক্রিয়া চলছে, তা শুনেছি। আমরা সব সময়ই ঐক্যের পক্ষে। একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু হলে আমরা তাকে স্বাগত জানাব।’
একাধিক সূত্রমতে, জাপাকে একীভূত করার প্রক্রিয়াটি সমন্বয় করছেন দলের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য চিত্রনায়ক মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা। দলের বেশ কয়েকজন সাবেক নেতাকে নিয়ে এরই মধ্যে তিনি একাধিক বৈঠকও করেছেন। সোহেল রানা ২০০৯ সালে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন। পরে তিনি এইচ এম এরশাদের নির্বাচনবিষয়ক উপদেষ্টাও হয়েছিলেন। ২০২০ সালে তিনি দল থেকে পদত্যাগ করেন।
জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ফেব্রুয়ারি থেকে জাপাকে একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জি এম কাদের, রওশন এরশাদ, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বাধীন অংশের একাধিক নেতা প্রক্রিয়াটির সঙ্গে যুক্ত। তবে আন্দালিব রহমান পার্থর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) প্রক্রিয়াটির সঙ্গে নেই।
মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা অবশ্য ওই প্রক্রিয়ার উদ্যোগী ভূমিকার কথা সরাসরি স্বীকার করেননি। তবে তিনি বলেন, ‘এরশাদের লাঙ্গল নিয়ে যদি কেউ আসে, সবাইকে একত্র করতে চায়, আমি তাদের সহযোগিতা করব।’
এ বিষয়ে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান রুহুল আমীন হাওলাদার বলেন, ‘এমন একটা প্রক্রিয়া তো শুরু হয়েছিল শুনেছিলাম। বন্ধ হয়ে গেল কেন জানি না।’
জাতীয় পার্টির (জেপি) মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘জাপাকে একীভূত করার উদ্যোগ চলছে—এমন কিছু জানা নেই। যদি এমন কোনো প্রক্রিয়া শুরু হয়, তবে আমরা সেটাকে স্বাগত জানাব।’
জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন বলেন, ‘জাতীয় পার্টিকে এক করার বিষয়ে আমাদের সঙ্গে কারও কোনো আলোচনা হয়নি।’
সাখাওয়াত ফাহাদ, ঢাকা

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের গড়া জাতীয় পার্টি দফায় দফায় ভেঙে এখন পাঁচ টুকরা। দলটি শেষবার ভাঙনের মুখে পড়েছে এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদের নেতৃত্বে। পাঁচ ভাগের মধ্যে দলীয় প্রতীক লাঙ্গলের মালিকানা হাতে থাকা জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা) বর্তমানে সংসদের প্রধান বিরোধী দল। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের আনুকূল্যে মাত্র ১১ আসন নিয়ে সংসদে বা বাইরে কোথাও কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না দলটি। এমন প্রেক্ষাপটে জাতীয় পার্টির সব অংশকে একীভূত করে শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে গড়ে তুলতে তৎপরতা চালাচ্ছেন দলটির সাবেক ও বর্তমান বিভিন্ন অংশের কয়েকজন নেতা। সংশ্লিষ্ট নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা যায়, ভবিষ্যতে সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে গিয়ে রাজনীতির মাঠে সরব হতে চায় জাপা। এই লক্ষ্যে ব্র্যাকেটবন্দী সব একীভূত করার অনানুষ্ঠানিক আলোচনা চলছে। প্রক্রিয়াটি সফল হলে দলের পদত্যাগকারী, বহিষ্কৃত ও নিষ্ক্রিয় অনেকে আবার জাপার ব্যানারে সক্রিয় হতে পারেন। তবে রওশন এরশাদের নেতৃত্বে সম্মেলনের মাধ্যমে আলাদা কমিটি করার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ সামনে আসায় ঐক্যের প্রক্রিয়া অনেকটাই থমকে গেছে।
যদিও রওশনপন্থী অংশের কো-চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ার মিলন বলেছেন, ঐক্য প্রক্রিয়াকে তাঁরা স্বাগত জানাবেন। মিলন বলেন, ‘এমন একটা প্রক্রিয়া চলছে, তা শুনেছি। আমরা সব সময়ই ঐক্যের পক্ষে। একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু হলে আমরা তাকে স্বাগত জানাব।’
একাধিক সূত্রমতে, জাপাকে একীভূত করার প্রক্রিয়াটি সমন্বয় করছেন দলের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য চিত্রনায়ক মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা। দলের বেশ কয়েকজন সাবেক নেতাকে নিয়ে এরই মধ্যে তিনি একাধিক বৈঠকও করেছেন। সোহেল রানা ২০০৯ সালে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন। পরে তিনি এইচ এম এরশাদের নির্বাচনবিষয়ক উপদেষ্টাও হয়েছিলেন। ২০২০ সালে তিনি দল থেকে পদত্যাগ করেন।
জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ফেব্রুয়ারি থেকে জাপাকে একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জি এম কাদের, রওশন এরশাদ, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বাধীন অংশের একাধিক নেতা প্রক্রিয়াটির সঙ্গে যুক্ত। তবে আন্দালিব রহমান পার্থর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) প্রক্রিয়াটির সঙ্গে নেই।
মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা অবশ্য ওই প্রক্রিয়ার উদ্যোগী ভূমিকার কথা সরাসরি স্বীকার করেননি। তবে তিনি বলেন, ‘এরশাদের লাঙ্গল নিয়ে যদি কেউ আসে, সবাইকে একত্র করতে চায়, আমি তাদের সহযোগিতা করব।’
এ বিষয়ে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান রুহুল আমীন হাওলাদার বলেন, ‘এমন একটা প্রক্রিয়া তো শুরু হয়েছিল শুনেছিলাম। বন্ধ হয়ে গেল কেন জানি না।’
জাতীয় পার্টির (জেপি) মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘জাপাকে একীভূত করার উদ্যোগ চলছে—এমন কিছু জানা নেই। যদি এমন কোনো প্রক্রিয়া শুরু হয়, তবে আমরা সেটাকে স্বাগত জানাব।’
জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন বলেন, ‘জাতীয় পার্টিকে এক করার বিষয়ে আমাদের সঙ্গে কারও কোনো আলোচনা হয়নি।’

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের গড়া জাতীয় পার্টি দফায় দফায় ভেঙে এখন পাঁচ টুকরা। দলটি শেষবার ভাঙনের মুখে পড়েছে এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদের নেতৃত্বে। পাঁচ ভাগের মধ্যে দলীয় প্রতীক লাঙ্গলের মালিকানা হাতে থাকা জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা) বর্তমানে সংসদের প্রধান বিরোধী দল। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের আনুকূল্যে মাত্র ১১ আসন নিয়ে সংসদে বা বাইরে কোথাও কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না দলটি। এমন প্রেক্ষাপটে জাতীয় পার্টির সব অংশকে একীভূত করে শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে গড়ে তুলতে তৎপরতা চালাচ্ছেন দলটির সাবেক ও বর্তমান বিভিন্ন অংশের কয়েকজন নেতা। সংশ্লিষ্ট নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা যায়, ভবিষ্যতে সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে গিয়ে রাজনীতির মাঠে সরব হতে চায় জাপা। এই লক্ষ্যে ব্র্যাকেটবন্দী সব একীভূত করার অনানুষ্ঠানিক আলোচনা চলছে। প্রক্রিয়াটি সফল হলে দলের পদত্যাগকারী, বহিষ্কৃত ও নিষ্ক্রিয় অনেকে আবার জাপার ব্যানারে সক্রিয় হতে পারেন। তবে রওশন এরশাদের নেতৃত্বে সম্মেলনের মাধ্যমে আলাদা কমিটি করার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ সামনে আসায় ঐক্যের প্রক্রিয়া অনেকটাই থমকে গেছে।
যদিও রওশনপন্থী অংশের কো-চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ার মিলন বলেছেন, ঐক্য প্রক্রিয়াকে তাঁরা স্বাগত জানাবেন। মিলন বলেন, ‘এমন একটা প্রক্রিয়া চলছে, তা শুনেছি। আমরা সব সময়ই ঐক্যের পক্ষে। একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু হলে আমরা তাকে স্বাগত জানাব।’
একাধিক সূত্রমতে, জাপাকে একীভূত করার প্রক্রিয়াটি সমন্বয় করছেন দলের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য চিত্রনায়ক মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা। দলের বেশ কয়েকজন সাবেক নেতাকে নিয়ে এরই মধ্যে তিনি একাধিক বৈঠকও করেছেন। সোহেল রানা ২০০৯ সালে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন। পরে তিনি এইচ এম এরশাদের নির্বাচনবিষয়ক উপদেষ্টাও হয়েছিলেন। ২০২০ সালে তিনি দল থেকে পদত্যাগ করেন।
জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ফেব্রুয়ারি থেকে জাপাকে একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জি এম কাদের, রওশন এরশাদ, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বাধীন অংশের একাধিক নেতা প্রক্রিয়াটির সঙ্গে যুক্ত। তবে আন্দালিব রহমান পার্থর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) প্রক্রিয়াটির সঙ্গে নেই।
মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা অবশ্য ওই প্রক্রিয়ার উদ্যোগী ভূমিকার কথা সরাসরি স্বীকার করেননি। তবে তিনি বলেন, ‘এরশাদের লাঙ্গল নিয়ে যদি কেউ আসে, সবাইকে একত্র করতে চায়, আমি তাদের সহযোগিতা করব।’
এ বিষয়ে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান রুহুল আমীন হাওলাদার বলেন, ‘এমন একটা প্রক্রিয়া তো শুরু হয়েছিল শুনেছিলাম। বন্ধ হয়ে গেল কেন জানি না।’
জাতীয় পার্টির (জেপি) মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘জাপাকে একীভূত করার উদ্যোগ চলছে—এমন কিছু জানা নেই। যদি এমন কোনো প্রক্রিয়া শুরু হয়, তবে আমরা সেটাকে স্বাগত জানাব।’
জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন বলেন, ‘জাতীয় পার্টিকে এক করার বিষয়ে আমাদের সঙ্গে কারও কোনো আলোচনা হয়নি।’

ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. বজলুর রহমান ও বিচারপতি মো. মনজুর আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
৪০ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মিত্র দলগুলোর সঙ্গে দরকষাকষি শেষে আরও ১০টি আসনে ছাড় দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই নতুন তালিকা ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচন পেছাতে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. রেদোয়ান আহমেদ। এ ছাড়া জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজও বিএনপিতে যোগ দিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. বজলুর রহমান ও বিচারপতি মো. মনজুর আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এর ফলে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি অংশ নিতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শফিকুর রহমান।
আইনজীবী শফিকুর রহমান বলেন, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম বাদ চেয়ে রিট করেছিলেন। রিট আবেদনটি আদালত খারিজ করে দিয়েছেন। এর ফলে তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
আদালতে মান্নার পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম ও ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ুয়া। হাইকোর্টের রিট খারিজের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের বগুড়া বড়গোলা শাখা খেলাপি ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা আদায়ে ১০ ডিসেম্বর নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বাধীন প্রতিষ্ঠান আফাকু কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেডকে ‘কলব্যাক নোটিশ’ পাঠায়।
নোটিশটি প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এম নাজমুল কাদির শাজাহান চৌধুরীর ঠিকানায় পাঠানো হয়।
মাহমুদুর রহমান মান্না আফাকু কোল্ড স্টোরেজের ৫০ শতাংশের অংশীদার আর এ বি এম নাজমুল কাদির শাজাহান চৌধুরী ২৫ শতাংশ এবং তাঁর স্ত্রী ইসমত আরা লাইজু ২৫ শতাংশ অংশীদার।
নোটিশে ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে উল্লেখ করা হয়।

ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. বজলুর রহমান ও বিচারপতি মো. মনজুর আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এর ফলে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি অংশ নিতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শফিকুর রহমান।
আইনজীবী শফিকুর রহমান বলেন, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম বাদ চেয়ে রিট করেছিলেন। রিট আবেদনটি আদালত খারিজ করে দিয়েছেন। এর ফলে তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
আদালতে মান্নার পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম ও ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ুয়া। হাইকোর্টের রিট খারিজের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের বগুড়া বড়গোলা শাখা খেলাপি ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা আদায়ে ১০ ডিসেম্বর নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বাধীন প্রতিষ্ঠান আফাকু কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেডকে ‘কলব্যাক নোটিশ’ পাঠায়।
নোটিশটি প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এম নাজমুল কাদির শাজাহান চৌধুরীর ঠিকানায় পাঠানো হয়।
মাহমুদুর রহমান মান্না আফাকু কোল্ড স্টোরেজের ৫০ শতাংশের অংশীদার আর এ বি এম নাজমুল কাদির শাজাহান চৌধুরী ২৫ শতাংশ এবং তাঁর স্ত্রী ইসমত আরা লাইজু ২৫ শতাংশ অংশীদার।
নোটিশে ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে উল্লেখ করা হয়।

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের গড়া জাতীয় পার্টি দফায় দফায় ভেঙে এখন পাঁচ টুকরা। দলটি শেষবার ভাঙনের মুখে পড়েছে এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদের নেতৃত্বে
০৯ জুন ২০২৪
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মিত্র দলগুলোর সঙ্গে দরকষাকষি শেষে আরও ১০টি আসনে ছাড় দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই নতুন তালিকা ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচন পেছাতে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. রেদোয়ান আহমেদ। এ ছাড়া জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজও বিএনপিতে যোগ দিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মিত্র দলগুলোর সঙ্গে দরকষাকষি শেষে আরও ১০টি আসনে ছাড় দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই নতুন তালিকা ঘোষণা করেন।
এই ঘোষণার পাশাপাশি সংবাদ সম্মেলনে নাটকীয়ভাবে দুইজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতার বিএনপিতে আনুষ্ঠানিক যোগদানের ঘটনা নির্বাচনী প্রচারে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
সংবাদ সম্মেলনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা ছিল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদের বিএনপিতে ফেরা। এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদের সাথে দীর্ঘদিনের পথচলা ছিন্ন করে রেদোয়ান আহমেদ আজ আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগ দেন। তিনি জানান, বিএনপির সাথে আসন সমঝোতা নিয়ে এলডিপি চেয়ারম্যানের দ্বিমত থাকলেও তিনি ও তাঁর দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মী বিএনপির সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্বাচনের পক্ষে। বিএনপি তাঁকে কুমিল্লা-৭ আসনে মনোনয়ন দিয়েছে। তিনি অতীতে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
একই সাথে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজও বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। তিনি ঢাকা-১৩ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে লড়াই করবেন।
বিএনপি আজ যে আলোচিত প্রার্থীদের জন্য আসন ছেড়ে দিয়েছে, তাঁরা হলেন:
১. বগুড়া-২: মাহমুদুর রহমান মান্না (সভাপতি, নাগরিক ঐক্য)
২. ঢাকা-১২: সাইফুল হক (সাধারণ সম্পাদক, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি)
৩. পটুয়াখালী-৩: নুরুল হক নূর (সভাপতি, গণ অধিকার পরিষদ)
৪. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬: জোনায়েদ সাকি (প্রধান সমন্বয়কারী, গণসংহতি আন্দোলন)
৫. নড়াইল-২: ফরিদুজ্জামান ফরহাদ (চেয়ারম্যান, এনপিপি)। তার দল নিবন্ধিত না হওয়ায় তিনি ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন।
৬. পিরোজপুর-১: মোস্তফা জামাল হায়দার (চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি-কাজী জাফর)
৭. যশোর-৫: মুফতি রশিদ (ইসলামী ঐক্যজোট)
৮. ঝিনাইদহ-৪: মুহাম্মদ রাশেদ খান (সাধারণ সম্পাদক, গণঅধিকার পরিষদ)
৯. ঢাকা-১৩: ববি হাজ্জাজ (সদ্য বিএনপিতে যোগদানকারী)
১০. কুমিল্লা-৭: ড. রেদোয়ান আহমেদ (সদ্য বিএনপিতে যোগদানকারী)
সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, ‘আন্দোলনের সহযোদ্ধাদের সম্মানে বিএনপি কিছু ত্যাগ স্বীকার করেছে।’ যেসব আসনে শরিকদের ছাড় দেওয়া হয়েছে, সেখানে বিএনপির কেউ যদি স্বতন্ত্র বা বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়ে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেন, তবে তাঁকে সরাসরি বহিষ্কারসহ কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, শরিকদের মধ্যে যারা এখনো নিজ নিজ দলে আছেন, তাঁরা নিজ দলীয় প্রতীকেই লড়বেন।
বিএনপি এখন পর্যন্ত মোট ২৭২টি আসনে নিজস্ব প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। বাকি ২৮টি আসনের মধ্যে গতকাল জমিয়তে উলামায়ে ইসলামকে ৪টি এবং আজ মিত্রদের আরও ১০টি আসন ছাড় দেওয়া হলো। বর্তমানে অবশিষ্ট ১৪টি আসন নিয়ে নাগরিক ঐক্য ও গণসংহতি আন্দোলনসহ অন্য ছোট দলগুলোর সাথে আলোচনা চলছে। বিএনপি মহাসচিবের ইঙ্গিত অনুযায়ী, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে চূড়ান্ত সমঝোতার ঘোষণা আসতে পারে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মিত্র দলগুলোর সঙ্গে দরকষাকষি শেষে আরও ১০টি আসনে ছাড় দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই নতুন তালিকা ঘোষণা করেন।
এই ঘোষণার পাশাপাশি সংবাদ সম্মেলনে নাটকীয়ভাবে দুইজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতার বিএনপিতে আনুষ্ঠানিক যোগদানের ঘটনা নির্বাচনী প্রচারে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
সংবাদ সম্মেলনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা ছিল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদের বিএনপিতে ফেরা। এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদের সাথে দীর্ঘদিনের পথচলা ছিন্ন করে রেদোয়ান আহমেদ আজ আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগ দেন। তিনি জানান, বিএনপির সাথে আসন সমঝোতা নিয়ে এলডিপি চেয়ারম্যানের দ্বিমত থাকলেও তিনি ও তাঁর দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মী বিএনপির সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্বাচনের পক্ষে। বিএনপি তাঁকে কুমিল্লা-৭ আসনে মনোনয়ন দিয়েছে। তিনি অতীতে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
একই সাথে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজও বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। তিনি ঢাকা-১৩ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে লড়াই করবেন।
বিএনপি আজ যে আলোচিত প্রার্থীদের জন্য আসন ছেড়ে দিয়েছে, তাঁরা হলেন:
১. বগুড়া-২: মাহমুদুর রহমান মান্না (সভাপতি, নাগরিক ঐক্য)
২. ঢাকা-১২: সাইফুল হক (সাধারণ সম্পাদক, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি)
৩. পটুয়াখালী-৩: নুরুল হক নূর (সভাপতি, গণ অধিকার পরিষদ)
৪. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬: জোনায়েদ সাকি (প্রধান সমন্বয়কারী, গণসংহতি আন্দোলন)
৫. নড়াইল-২: ফরিদুজ্জামান ফরহাদ (চেয়ারম্যান, এনপিপি)। তার দল নিবন্ধিত না হওয়ায় তিনি ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন।
৬. পিরোজপুর-১: মোস্তফা জামাল হায়দার (চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি-কাজী জাফর)
৭. যশোর-৫: মুফতি রশিদ (ইসলামী ঐক্যজোট)
৮. ঝিনাইদহ-৪: মুহাম্মদ রাশেদ খান (সাধারণ সম্পাদক, গণঅধিকার পরিষদ)
৯. ঢাকা-১৩: ববি হাজ্জাজ (সদ্য বিএনপিতে যোগদানকারী)
১০. কুমিল্লা-৭: ড. রেদোয়ান আহমেদ (সদ্য বিএনপিতে যোগদানকারী)
সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, ‘আন্দোলনের সহযোদ্ধাদের সম্মানে বিএনপি কিছু ত্যাগ স্বীকার করেছে।’ যেসব আসনে শরিকদের ছাড় দেওয়া হয়েছে, সেখানে বিএনপির কেউ যদি স্বতন্ত্র বা বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়ে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেন, তবে তাঁকে সরাসরি বহিষ্কারসহ কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, শরিকদের মধ্যে যারা এখনো নিজ নিজ দলে আছেন, তাঁরা নিজ দলীয় প্রতীকেই লড়বেন।
বিএনপি এখন পর্যন্ত মোট ২৭২টি আসনে নিজস্ব প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। বাকি ২৮টি আসনের মধ্যে গতকাল জমিয়তে উলামায়ে ইসলামকে ৪টি এবং আজ মিত্রদের আরও ১০টি আসন ছাড় দেওয়া হলো। বর্তমানে অবশিষ্ট ১৪টি আসন নিয়ে নাগরিক ঐক্য ও গণসংহতি আন্দোলনসহ অন্য ছোট দলগুলোর সাথে আলোচনা চলছে। বিএনপি মহাসচিবের ইঙ্গিত অনুযায়ী, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে চূড়ান্ত সমঝোতার ঘোষণা আসতে পারে।

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের গড়া জাতীয় পার্টি দফায় দফায় ভেঙে এখন পাঁচ টুকরা। দলটি শেষবার ভাঙনের মুখে পড়েছে এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদের নেতৃত্বে
০৯ জুন ২০২৪
ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. বজলুর রহমান ও বিচারপতি মো. মনজুর আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
৪০ মিনিট আগে
নির্বাচন পেছাতে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. রেদোয়ান আহমেদ। এ ছাড়া জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজও বিএনপিতে যোগ দিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন পেছাতে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।
এনসিপি যথাসময়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট চায় বলে জানিয়ে নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী বলেন, ‘ইসি আগামী ফেব্রুয়ারির ১২ তারিখে নির্বাচন আয়োজন করতে চাচ্ছে। আমরা বলেছি এই ঘোষিত তারিখ যাতে না পেছায়; যাতে নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হয়। কারণ আওয়ামী লীগ বিভিন্নভাবে এবং ভারত বাংলাদেশে অস্থিতিশীল করে নির্বাচনকে পেছানোর চেষ্টা করছে। সেক্ষেত্রে যাতে ইলেকশন না পেছায়, যথাসময়ে যেন নির্বাচন হয়।’
সুষ্ঠু ভোট আয়োজনে ইসির প্রতি আস্থা রয়েছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনে কিছু বিশৃঙ্খলা রয়েছে। এখানে ফ্যাসিবাদের অনেক দোসর রয়েছে। নির্বাচনটা আয়োজন করবে নির্বাচন কমিশনই। আমরা বিভিন্ন জায়গায় বিশৃঙ্খলা দেখতে পাচ্ছি। আমরা সেগুলো রিপোর্ট করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বলেছি, আঞ্চলিক অফিসগুলো যদি সক্রিয় করা যায়, তাহলে ১২ তারিখে নির্বাচনটা সুন্দরভাবে করা সম্ভব। তারা সক্ষমতা বাড়ানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন। প্রথমবারের মতো তিন বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন।’
নির্বাচন নিয়ে কোনো সন্দেহ বা উদ্বেগ আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘উদ্বেগ আছে। একজন প্রার্থী অলরেডি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। আমাদের প্রার্থীদের বলেছি, নির্বাচন কমিশনের বিধিমালা মেনে চলতে এবং নির্বাচন কমিশনকেও বলেছি সব দলের প্রার্থীদের নিরাপত্তা যাতে নিশ্চিত করা হয়।’
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট নিয়ে কোনো আশঙ্কা আছে কি না এ প্রশ্নের জবাবে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘আশঙ্কা তো বাংলাদেশে রয়েছে, কিন্তু সেই আশঙ্কাটা মানিয়ে আমরা বারবার নির্বাচন কমিশনের কাছে বলেছি, যাতে ফেব্রুয়ারি ১২ তারিখে নির্বাচন করা যায়। নির্বাচন কমিশন যেন কোনো ছোট ভুলও না করে, যাতে তারিখ পিছিয়ে না যায়। আমরা আজকে অনুরোধ জানিয়েছি, মনোনয়ন আবেদনের যে তারিখগুলো আছে, সেগুলো রিথিংকিং করা যায় কিনা।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘আমরা অন্য কোনো প্রতীকে ভোট করব না। ইলেকটোরাল অ্যালায়েন্স করছি। তবে আমরা শাপলা কলি প্রতীকে নির্বাচন করব। অন্য দলের প্রতি আহ্বান করব, নিজস্ব স্বকীয়তা বিকিয়ে দেবেন না। আজকে হয়তো সুযোগ নেই, ভবিষ্যতে সুযোগ আসবে।’
এ সময় এনসিপি যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচন পেছাতে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।
এনসিপি যথাসময়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট চায় বলে জানিয়ে নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী বলেন, ‘ইসি আগামী ফেব্রুয়ারির ১২ তারিখে নির্বাচন আয়োজন করতে চাচ্ছে। আমরা বলেছি এই ঘোষিত তারিখ যাতে না পেছায়; যাতে নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হয়। কারণ আওয়ামী লীগ বিভিন্নভাবে এবং ভারত বাংলাদেশে অস্থিতিশীল করে নির্বাচনকে পেছানোর চেষ্টা করছে। সেক্ষেত্রে যাতে ইলেকশন না পেছায়, যথাসময়ে যেন নির্বাচন হয়।’
সুষ্ঠু ভোট আয়োজনে ইসির প্রতি আস্থা রয়েছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনে কিছু বিশৃঙ্খলা রয়েছে। এখানে ফ্যাসিবাদের অনেক দোসর রয়েছে। নির্বাচনটা আয়োজন করবে নির্বাচন কমিশনই। আমরা বিভিন্ন জায়গায় বিশৃঙ্খলা দেখতে পাচ্ছি। আমরা সেগুলো রিপোর্ট করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বলেছি, আঞ্চলিক অফিসগুলো যদি সক্রিয় করা যায়, তাহলে ১২ তারিখে নির্বাচনটা সুন্দরভাবে করা সম্ভব। তারা সক্ষমতা বাড়ানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন। প্রথমবারের মতো তিন বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন।’
নির্বাচন নিয়ে কোনো সন্দেহ বা উদ্বেগ আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘উদ্বেগ আছে। একজন প্রার্থী অলরেডি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। আমাদের প্রার্থীদের বলেছি, নির্বাচন কমিশনের বিধিমালা মেনে চলতে এবং নির্বাচন কমিশনকেও বলেছি সব দলের প্রার্থীদের নিরাপত্তা যাতে নিশ্চিত করা হয়।’
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট নিয়ে কোনো আশঙ্কা আছে কি না এ প্রশ্নের জবাবে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘আশঙ্কা তো বাংলাদেশে রয়েছে, কিন্তু সেই আশঙ্কাটা মানিয়ে আমরা বারবার নির্বাচন কমিশনের কাছে বলেছি, যাতে ফেব্রুয়ারি ১২ তারিখে নির্বাচন করা যায়। নির্বাচন কমিশন যেন কোনো ছোট ভুলও না করে, যাতে তারিখ পিছিয়ে না যায়। আমরা আজকে অনুরোধ জানিয়েছি, মনোনয়ন আবেদনের যে তারিখগুলো আছে, সেগুলো রিথিংকিং করা যায় কিনা।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘আমরা অন্য কোনো প্রতীকে ভোট করব না। ইলেকটোরাল অ্যালায়েন্স করছি। তবে আমরা শাপলা কলি প্রতীকে নির্বাচন করব। অন্য দলের প্রতি আহ্বান করব, নিজস্ব স্বকীয়তা বিকিয়ে দেবেন না। আজকে হয়তো সুযোগ নেই, ভবিষ্যতে সুযোগ আসবে।’
এ সময় এনসিপি যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা উপস্থিত ছিলেন।

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের গড়া জাতীয় পার্টি দফায় দফায় ভেঙে এখন পাঁচ টুকরা। দলটি শেষবার ভাঙনের মুখে পড়েছে এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদের নেতৃত্বে
০৯ জুন ২০২৪
ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. বজলুর রহমান ও বিচারপতি মো. মনজুর আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
৪০ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মিত্র দলগুলোর সঙ্গে দরকষাকষি শেষে আরও ১০টি আসনে ছাড় দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই নতুন তালিকা ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. রেদোয়ান আহমেদ। এ ছাড়া জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজও বিএনপিতে যোগ দিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. রেদোয়ান আহমেদ। এ ছাড়া জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজও বিএনপিতে যোগ দিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগদান করেন রেদোয়ান আহমেদ। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির হয়ে কুমিল্লা-৭ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক ৭টি দলের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করে ৮ আসন বণ্টনের ঘোষণা দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ সময় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে যারা যুগপৎ আন্দোলন করেছিলেন, তাঁদের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করে আমরা যে সিদ্ধান্তগুলোতে একমত হতে পেরেছি, সেই আসনগুলোতে আমরা সমঝোতা করেছি, তা আমি আপনাদের জানিয়ে দিচ্ছি। এই তালিকার পরও আলোচনা চলবে, তারপরে সিদ্ধান্ত হলে আমরা জানাব।’
আসনগুলো হলো—
১. বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
২. পিরোজপুর-১ আসনে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার।
৩. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি।
৪. যশোর-৫ আসনে ইসলামী ঐক্যজোটের মুফতি রশিদ বিন ওয়াক্কাস।
৫. ঝিনাইদহ-৪ গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।
৬. ঢাকা-১২ আসনে বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
৭. পটুয়াখালী-৩ আসনে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।
৮. নড়াইল-২ আসনে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) ফরিদুজ্জামান ফরহাদ।
বিএনপির মহাসচিব আরও জানান, ঢাকা-১৩ আসন এনডিএমের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজকে দেওয়া হয়েছে। তিনি শিগগির বিএনপিতে যোগ দেবেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যাঁদের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা হয়েছে, তাঁরা নিজ নিজ প্রতীকে অংশ নেবেন এবং যাঁরা বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন, তাঁরা ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করবেন।’
বিএনপিতে যোগ দিয়ে সংবাদ সম্মেলনে রেদোয়ান আহমেদ বলেন, ‘আমরা যুগপৎ আন্দোলনে ছিলাম। বিএনপি শরিকদের আসন বণ্টনে ছাড় দেবে, এর সঙ্গে আমি একমত। কিন্তু আমার দলের চেয়ারম্যান অলি আহমদ বিএনপির এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত নন। এলডিপির বেশির ভাগ স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং সারা দেশে এলডিপির নেতা-কর্মীরা আমার সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন।’
রেদোয়ান আহমেদ আরও বলেন, ‘আমি আশা করি, অলি আহমদের শুভবুদ্ধির উদয় হবে এবং বিএনপির সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতায় একমত হবেন। তবে অলি সাহেব নির্বাচনে আসুক আর না আসুক, আমি বিএনপির সমঝোতায় একমত হয়ে নির্বাচন করব।’
রেদোয়ান আহমেদ আরও বলেন, ‘আমি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বিএনপিতে ছিলাম। সে জন্য আমি আজকে বিএনপিতে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দিচ্ছি এবং নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব। আমি ইতিমধ্যে আমার পদত্যাগপত্র চেয়ারম্যানের কাছে পাঠিয়ে দিয়েছি।’
এলডিপির অধিকাংশ স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সারা দেশে এলডিপির নেতা-কর্মীরা বিএনপিতে যোগ দিয়ে প্রার্থীদের পক্ষে নির্বাচনে কাজ করবেন বলে জানান তিনি।
পরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর রেদোয়ান আহমেদকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘আমি তাঁকে অভিনন্দন জানাচ্ছি এবং তাঁর এই যোগদান ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে আসার মতো। এতে বিএনপি আরও শক্তিশালী হবে।’
এই যোগদান অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. রেদোয়ান আহমেদ। এ ছাড়া জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজও বিএনপিতে যোগ দিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগদান করেন রেদোয়ান আহমেদ। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির হয়ে কুমিল্লা-৭ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক ৭টি দলের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করে ৮ আসন বণ্টনের ঘোষণা দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ সময় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে যারা যুগপৎ আন্দোলন করেছিলেন, তাঁদের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করে আমরা যে সিদ্ধান্তগুলোতে একমত হতে পেরেছি, সেই আসনগুলোতে আমরা সমঝোতা করেছি, তা আমি আপনাদের জানিয়ে দিচ্ছি। এই তালিকার পরও আলোচনা চলবে, তারপরে সিদ্ধান্ত হলে আমরা জানাব।’
আসনগুলো হলো—
১. বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
২. পিরোজপুর-১ আসনে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার।
৩. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি।
৪. যশোর-৫ আসনে ইসলামী ঐক্যজোটের মুফতি রশিদ বিন ওয়াক্কাস।
৫. ঝিনাইদহ-৪ গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।
৬. ঢাকা-১২ আসনে বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
৭. পটুয়াখালী-৩ আসনে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।
৮. নড়াইল-২ আসনে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) ফরিদুজ্জামান ফরহাদ।
বিএনপির মহাসচিব আরও জানান, ঢাকা-১৩ আসন এনডিএমের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজকে দেওয়া হয়েছে। তিনি শিগগির বিএনপিতে যোগ দেবেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যাঁদের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা হয়েছে, তাঁরা নিজ নিজ প্রতীকে অংশ নেবেন এবং যাঁরা বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন, তাঁরা ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করবেন।’
বিএনপিতে যোগ দিয়ে সংবাদ সম্মেলনে রেদোয়ান আহমেদ বলেন, ‘আমরা যুগপৎ আন্দোলনে ছিলাম। বিএনপি শরিকদের আসন বণ্টনে ছাড় দেবে, এর সঙ্গে আমি একমত। কিন্তু আমার দলের চেয়ারম্যান অলি আহমদ বিএনপির এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত নন। এলডিপির বেশির ভাগ স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং সারা দেশে এলডিপির নেতা-কর্মীরা আমার সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন।’
রেদোয়ান আহমেদ আরও বলেন, ‘আমি আশা করি, অলি আহমদের শুভবুদ্ধির উদয় হবে এবং বিএনপির সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতায় একমত হবেন। তবে অলি সাহেব নির্বাচনে আসুক আর না আসুক, আমি বিএনপির সমঝোতায় একমত হয়ে নির্বাচন করব।’
রেদোয়ান আহমেদ আরও বলেন, ‘আমি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বিএনপিতে ছিলাম। সে জন্য আমি আজকে বিএনপিতে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দিচ্ছি এবং নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব। আমি ইতিমধ্যে আমার পদত্যাগপত্র চেয়ারম্যানের কাছে পাঠিয়ে দিয়েছি।’
এলডিপির অধিকাংশ স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সারা দেশে এলডিপির নেতা-কর্মীরা বিএনপিতে যোগ দিয়ে প্রার্থীদের পক্ষে নির্বাচনে কাজ করবেন বলে জানান তিনি।
পরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর রেদোয়ান আহমেদকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘আমি তাঁকে অভিনন্দন জানাচ্ছি এবং তাঁর এই যোগদান ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে আসার মতো। এতে বিএনপি আরও শক্তিশালী হবে।’
এই যোগদান অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু উপস্থিত ছিলেন।

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের গড়া জাতীয় পার্টি দফায় দফায় ভেঙে এখন পাঁচ টুকরা। দলটি শেষবার ভাঙনের মুখে পড়েছে এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদের নেতৃত্বে
০৯ জুন ২০২৪
ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. বজলুর রহমান ও বিচারপতি মো. মনজুর আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
৪০ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মিত্র দলগুলোর সঙ্গে দরকষাকষি শেষে আরও ১০টি আসনে ছাড় দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই নতুন তালিকা ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচন পেছাতে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগে