
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা শাহ আলম। স্থানীয় মাঠে তাঁর একটি বৈদ্যুতিক সেচ পাম্প আছে। এই পাম্পে তিনি নিজেরসহ অন্য কৃষকের ১৬ বিঘা জমিতে সেচ দেন। বোরো মৌসুমের পর সেচকাজ বন্ধ রেখেছেন দুই মাস। এর পরও গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় জুন মাসের বিদ্যুৎ বিলের কাগজ শাহ আলমকে দেওয়া হয়েছে। তাঁর বন্ধ থাকা সেচপাম্পে ৮৪৯ ইউনিট খরচ দেখিয়ে ৩ হাজার ৭১০ টাকা বিল করেছে যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর আওতায় রাজগঞ্জ সাব জোনাল অফিস।
শাহ আলমের পাশের সেচযন্ত্রের মালিক সুলতান জমদ্দার। তিনি বোরো ও আমন মৌসুমে ১০ বিঘা জমিতে সেচ দেন। তাঁর বন্ধ সেচযন্ত্রে জুন মাসের ৭৪০ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার দেখিয়ে বিল করা হয়েছে ৩ হাজার ২৫২ টাকা।
দুই মাস আগে বোরো মৌসুম শেষ হয়েছে বলে জানান শাহ আলম। তিনি বলেন, ‘এরপর এক দিনও পাম্পের সুইচ টিপে দেখিনি। মে মাসে ৫০ ইউনিট ব্যবহার দেখিয়ে ৩৫৫ টাকা বিল করেছে। সর্বনিম্ন চার্জ ভেবে সেই বিল শোধ করেছি। আজ শুক্রবার বিকেলে জুন মাসের বিলের কাগজ দিয়ে গেছে। এবারের বিল করেছে ৩ হাজার ৭১০ টাকা।’
শাহ আলম বলেন, ‘যখন ধানে পুরোদমে পানি দেওয়ার চাপ ছিল, তখন ৩ হাজারের বেশি বিল আসেনি। বোরো ধান ওঠার পর এক দিনও মোটরের সুইচ দিয়ে দেখিনি। এবার ৩ হাজার ৭১০ টাকা বিল করেছে। যিনি বিলের কাগজ দিতে এসেছিলেন, তাঁর কাছে কারণ জানতে চাইলাম। তিনি হিসাব মেলাতে না পেরে চলে গেছেন।’
যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর রাজগঞ্জ সাব জোনাল দপ্তরের জুন মাসের এমন ভূতুড়ে বিলের কাগজ হাতে পেয়েছেন রঘুনাথপুর গ্রামের প্রভাষ মণ্ডল, বিনোদ রায়, মামুদকাটি গ্রামের নূর ইসলাম, কামরুল হাসান ও নাজিম উদ্দিন।
প্রভাষ মণ্ডলকে জুন মাসের বিল দেখানো হয়েছে ২ হাজার ৯৭ টাকা, বিনোদ রায়কে ১ হাজার ১৫২ টাকা, নুর ইসলামকে ১ হাজার ৬১৫ টাকা, কামরুজ্জামানকে ৯৮৪ টাকা ও নাজিম উদ্দিনকে ৫৬৪ টাকা।
নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘এবারের বিদ্যুৎ বিলের কাগজে অনেক সেচমালিকের ১০০ ইউনিট খরচ দেখিয়ে বিল করেছে। আমার মোটর বন্ধ রয়েছে। আমার জুনের বিলে ১০০ ইউনিট খরচ দেখিয়েছে।’
কৃষক নুর ইসলাম বলেন, ‘নিয়মিত যে লোক মিটারের রিডিং নিতেন, এ মাসেরটা তিনি নেননি। আমার মিটারে জুনের রিডিং নিয়েছে ইমরান নামের একটি ছেলে। তিনি খেদাপাড়া অভিযোগকেন্দ্রের আওতায় কাজ করেন। যত দূর জানি তাঁর চাকরি স্থায়ী না।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ইমরান বলেন, ‘মামুদকাটি, কদমবাড়িয়া ও রঘুনাথপুর গ্রামের সেচের মিটারের বিল আমি তুলেছি। অফিস থেকে ১০০ ইউনিট করে বেশি তুলতে বলেছিল।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এক মিটার রিডার বলেন, ‘পল্লী বিদ্যুতের বিলের মোটা অঙ্কের টাকা ঘাটতি দেখা গেছে। জুন ক্লোজিংয়ে সেই ঘাটতি পূরণ করতে গিয়ে আমাদের গ্রাহকের মাসিক ব্যবহারের ওপর বাড়তি বিল তোলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ কারণে এমনটি হয়েছে। বাড়তি বিল তুলতে গিয়ে আমদের বিভিন্ন বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই মিটার রিডার আরও বলেন, ‘কর্মীর সংকট থাকায় আমাদের কাজের ওপর বাড়তি চাপ পড়ছে। এসব কারণে আমরা কয়েক দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি।’
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর রাজগঞ্জ সাব জোনাল দপ্তরের এ জি এম শাহজাহান বলেন, ‘জুন ক্লোজিংয়ের কারণে তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে বিলে কিছু সমস্যা হয়েছে। গ্রাহকেরা সমস্যা মনে করলে অফিসে এলে আমরা সমাধান করে দেব।’
যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর জেনারেল ম্যানেজার মহম্মদ আব্দুল লতীফ বলেন, ‘পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারীরা আন্দোলন করছেন অনেক দিন ধরে। এ জন্য মিটারের বিল তোলায় সমস্যা হতে পারে। আমরা বিষয়টি দেখব।’

যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা শাহ আলম। স্থানীয় মাঠে তাঁর একটি বৈদ্যুতিক সেচ পাম্প আছে। এই পাম্পে তিনি নিজেরসহ অন্য কৃষকের ১৬ বিঘা জমিতে সেচ দেন। বোরো মৌসুমের পর সেচকাজ বন্ধ রেখেছেন দুই মাস। এর পরও গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় জুন মাসের বিদ্যুৎ বিলের কাগজ শাহ আলমকে দেওয়া হয়েছে। তাঁর বন্ধ থাকা সেচপাম্পে ৮৪৯ ইউনিট খরচ দেখিয়ে ৩ হাজার ৭১০ টাকা বিল করেছে যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর আওতায় রাজগঞ্জ সাব জোনাল অফিস।
শাহ আলমের পাশের সেচযন্ত্রের মালিক সুলতান জমদ্দার। তিনি বোরো ও আমন মৌসুমে ১০ বিঘা জমিতে সেচ দেন। তাঁর বন্ধ সেচযন্ত্রে জুন মাসের ৭৪০ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার দেখিয়ে বিল করা হয়েছে ৩ হাজার ২৫২ টাকা।
দুই মাস আগে বোরো মৌসুম শেষ হয়েছে বলে জানান শাহ আলম। তিনি বলেন, ‘এরপর এক দিনও পাম্পের সুইচ টিপে দেখিনি। মে মাসে ৫০ ইউনিট ব্যবহার দেখিয়ে ৩৫৫ টাকা বিল করেছে। সর্বনিম্ন চার্জ ভেবে সেই বিল শোধ করেছি। আজ শুক্রবার বিকেলে জুন মাসের বিলের কাগজ দিয়ে গেছে। এবারের বিল করেছে ৩ হাজার ৭১০ টাকা।’
শাহ আলম বলেন, ‘যখন ধানে পুরোদমে পানি দেওয়ার চাপ ছিল, তখন ৩ হাজারের বেশি বিল আসেনি। বোরো ধান ওঠার পর এক দিনও মোটরের সুইচ দিয়ে দেখিনি। এবার ৩ হাজার ৭১০ টাকা বিল করেছে। যিনি বিলের কাগজ দিতে এসেছিলেন, তাঁর কাছে কারণ জানতে চাইলাম। তিনি হিসাব মেলাতে না পেরে চলে গেছেন।’
যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর রাজগঞ্জ সাব জোনাল দপ্তরের জুন মাসের এমন ভূতুড়ে বিলের কাগজ হাতে পেয়েছেন রঘুনাথপুর গ্রামের প্রভাষ মণ্ডল, বিনোদ রায়, মামুদকাটি গ্রামের নূর ইসলাম, কামরুল হাসান ও নাজিম উদ্দিন।
প্রভাষ মণ্ডলকে জুন মাসের বিল দেখানো হয়েছে ২ হাজার ৯৭ টাকা, বিনোদ রায়কে ১ হাজার ১৫২ টাকা, নুর ইসলামকে ১ হাজার ৬১৫ টাকা, কামরুজ্জামানকে ৯৮৪ টাকা ও নাজিম উদ্দিনকে ৫৬৪ টাকা।
নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘এবারের বিদ্যুৎ বিলের কাগজে অনেক সেচমালিকের ১০০ ইউনিট খরচ দেখিয়ে বিল করেছে। আমার মোটর বন্ধ রয়েছে। আমার জুনের বিলে ১০০ ইউনিট খরচ দেখিয়েছে।’
কৃষক নুর ইসলাম বলেন, ‘নিয়মিত যে লোক মিটারের রিডিং নিতেন, এ মাসেরটা তিনি নেননি। আমার মিটারে জুনের রিডিং নিয়েছে ইমরান নামের একটি ছেলে। তিনি খেদাপাড়া অভিযোগকেন্দ্রের আওতায় কাজ করেন। যত দূর জানি তাঁর চাকরি স্থায়ী না।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ইমরান বলেন, ‘মামুদকাটি, কদমবাড়িয়া ও রঘুনাথপুর গ্রামের সেচের মিটারের বিল আমি তুলেছি। অফিস থেকে ১০০ ইউনিট করে বেশি তুলতে বলেছিল।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এক মিটার রিডার বলেন, ‘পল্লী বিদ্যুতের বিলের মোটা অঙ্কের টাকা ঘাটতি দেখা গেছে। জুন ক্লোজিংয়ে সেই ঘাটতি পূরণ করতে গিয়ে আমাদের গ্রাহকের মাসিক ব্যবহারের ওপর বাড়তি বিল তোলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ কারণে এমনটি হয়েছে। বাড়তি বিল তুলতে গিয়ে আমদের বিভিন্ন বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই মিটার রিডার আরও বলেন, ‘কর্মীর সংকট থাকায় আমাদের কাজের ওপর বাড়তি চাপ পড়ছে। এসব কারণে আমরা কয়েক দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি।’
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর রাজগঞ্জ সাব জোনাল দপ্তরের এ জি এম শাহজাহান বলেন, ‘জুন ক্লোজিংয়ের কারণে তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে বিলে কিছু সমস্যা হয়েছে। গ্রাহকেরা সমস্যা মনে করলে অফিসে এলে আমরা সমাধান করে দেব।’
যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর জেনারেল ম্যানেজার মহম্মদ আব্দুল লতীফ বলেন, ‘পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারীরা আন্দোলন করছেন অনেক দিন ধরে। এ জন্য মিটারের বিল তোলায় সমস্যা হতে পারে। আমরা বিষয়টি দেখব।’

যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা শাহ আলম। স্থানীয় মাঠে তাঁর একটি বৈদ্যুতিক সেচ পাম্প আছে। এই পাম্পে তিনি নিজেরসহ অন্য কৃষকের ১৬ বিঘা জমিতে সেচ দেন। বোরো মৌসুমের পর সেচকাজ বন্ধ রেখেছেন দুই মাস। এর পরও গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় জুন মাসের বিদ্যুৎ বিলের কাগজ শাহ আলমকে দেওয়া হয়েছে। তাঁর বন্ধ থাকা সেচপাম্পে ৮৪৯ ইউনিট খরচ দেখিয়ে ৩ হাজার ৭১০ টাকা বিল করেছে যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর আওতায় রাজগঞ্জ সাব জোনাল অফিস।
শাহ আলমের পাশের সেচযন্ত্রের মালিক সুলতান জমদ্দার। তিনি বোরো ও আমন মৌসুমে ১০ বিঘা জমিতে সেচ দেন। তাঁর বন্ধ সেচযন্ত্রে জুন মাসের ৭৪০ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার দেখিয়ে বিল করা হয়েছে ৩ হাজার ২৫২ টাকা।
দুই মাস আগে বোরো মৌসুম শেষ হয়েছে বলে জানান শাহ আলম। তিনি বলেন, ‘এরপর এক দিনও পাম্পের সুইচ টিপে দেখিনি। মে মাসে ৫০ ইউনিট ব্যবহার দেখিয়ে ৩৫৫ টাকা বিল করেছে। সর্বনিম্ন চার্জ ভেবে সেই বিল শোধ করেছি। আজ শুক্রবার বিকেলে জুন মাসের বিলের কাগজ দিয়ে গেছে। এবারের বিল করেছে ৩ হাজার ৭১০ টাকা।’
শাহ আলম বলেন, ‘যখন ধানে পুরোদমে পানি দেওয়ার চাপ ছিল, তখন ৩ হাজারের বেশি বিল আসেনি। বোরো ধান ওঠার পর এক দিনও মোটরের সুইচ দিয়ে দেখিনি। এবার ৩ হাজার ৭১০ টাকা বিল করেছে। যিনি বিলের কাগজ দিতে এসেছিলেন, তাঁর কাছে কারণ জানতে চাইলাম। তিনি হিসাব মেলাতে না পেরে চলে গেছেন।’
যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর রাজগঞ্জ সাব জোনাল দপ্তরের জুন মাসের এমন ভূতুড়ে বিলের কাগজ হাতে পেয়েছেন রঘুনাথপুর গ্রামের প্রভাষ মণ্ডল, বিনোদ রায়, মামুদকাটি গ্রামের নূর ইসলাম, কামরুল হাসান ও নাজিম উদ্দিন।
প্রভাষ মণ্ডলকে জুন মাসের বিল দেখানো হয়েছে ২ হাজার ৯৭ টাকা, বিনোদ রায়কে ১ হাজার ১৫২ টাকা, নুর ইসলামকে ১ হাজার ৬১৫ টাকা, কামরুজ্জামানকে ৯৮৪ টাকা ও নাজিম উদ্দিনকে ৫৬৪ টাকা।
নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘এবারের বিদ্যুৎ বিলের কাগজে অনেক সেচমালিকের ১০০ ইউনিট খরচ দেখিয়ে বিল করেছে। আমার মোটর বন্ধ রয়েছে। আমার জুনের বিলে ১০০ ইউনিট খরচ দেখিয়েছে।’
কৃষক নুর ইসলাম বলেন, ‘নিয়মিত যে লোক মিটারের রিডিং নিতেন, এ মাসেরটা তিনি নেননি। আমার মিটারে জুনের রিডিং নিয়েছে ইমরান নামের একটি ছেলে। তিনি খেদাপাড়া অভিযোগকেন্দ্রের আওতায় কাজ করেন। যত দূর জানি তাঁর চাকরি স্থায়ী না।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ইমরান বলেন, ‘মামুদকাটি, কদমবাড়িয়া ও রঘুনাথপুর গ্রামের সেচের মিটারের বিল আমি তুলেছি। অফিস থেকে ১০০ ইউনিট করে বেশি তুলতে বলেছিল।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এক মিটার রিডার বলেন, ‘পল্লী বিদ্যুতের বিলের মোটা অঙ্কের টাকা ঘাটতি দেখা গেছে। জুন ক্লোজিংয়ে সেই ঘাটতি পূরণ করতে গিয়ে আমাদের গ্রাহকের মাসিক ব্যবহারের ওপর বাড়তি বিল তোলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ কারণে এমনটি হয়েছে। বাড়তি বিল তুলতে গিয়ে আমদের বিভিন্ন বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই মিটার রিডার আরও বলেন, ‘কর্মীর সংকট থাকায় আমাদের কাজের ওপর বাড়তি চাপ পড়ছে। এসব কারণে আমরা কয়েক দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি।’
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর রাজগঞ্জ সাব জোনাল দপ্তরের এ জি এম শাহজাহান বলেন, ‘জুন ক্লোজিংয়ের কারণে তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে বিলে কিছু সমস্যা হয়েছে। গ্রাহকেরা সমস্যা মনে করলে অফিসে এলে আমরা সমাধান করে দেব।’
যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর জেনারেল ম্যানেজার মহম্মদ আব্দুল লতীফ বলেন, ‘পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারীরা আন্দোলন করছেন অনেক দিন ধরে। এ জন্য মিটারের বিল তোলায় সমস্যা হতে পারে। আমরা বিষয়টি দেখব।’

যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা শাহ আলম। স্থানীয় মাঠে তাঁর একটি বৈদ্যুতিক সেচ পাম্প আছে। এই পাম্পে তিনি নিজেরসহ অন্য কৃষকের ১৬ বিঘা জমিতে সেচ দেন। বোরো মৌসুমের পর সেচকাজ বন্ধ রেখেছেন দুই মাস। এর পরও গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় জুন মাসের বিদ্যুৎ বিলের কাগজ শাহ আলমকে দেওয়া হয়েছে। তাঁর বন্ধ থাকা সেচপাম্পে ৮৪৯ ইউনিট খরচ দেখিয়ে ৩ হাজার ৭১০ টাকা বিল করেছে যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর আওতায় রাজগঞ্জ সাব জোনাল অফিস।
শাহ আলমের পাশের সেচযন্ত্রের মালিক সুলতান জমদ্দার। তিনি বোরো ও আমন মৌসুমে ১০ বিঘা জমিতে সেচ দেন। তাঁর বন্ধ সেচযন্ত্রে জুন মাসের ৭৪০ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার দেখিয়ে বিল করা হয়েছে ৩ হাজার ২৫২ টাকা।
দুই মাস আগে বোরো মৌসুম শেষ হয়েছে বলে জানান শাহ আলম। তিনি বলেন, ‘এরপর এক দিনও পাম্পের সুইচ টিপে দেখিনি। মে মাসে ৫০ ইউনিট ব্যবহার দেখিয়ে ৩৫৫ টাকা বিল করেছে। সর্বনিম্ন চার্জ ভেবে সেই বিল শোধ করেছি। আজ শুক্রবার বিকেলে জুন মাসের বিলের কাগজ দিয়ে গেছে। এবারের বিল করেছে ৩ হাজার ৭১০ টাকা।’
শাহ আলম বলেন, ‘যখন ধানে পুরোদমে পানি দেওয়ার চাপ ছিল, তখন ৩ হাজারের বেশি বিল আসেনি। বোরো ধান ওঠার পর এক দিনও মোটরের সুইচ দিয়ে দেখিনি। এবার ৩ হাজার ৭১০ টাকা বিল করেছে। যিনি বিলের কাগজ দিতে এসেছিলেন, তাঁর কাছে কারণ জানতে চাইলাম। তিনি হিসাব মেলাতে না পেরে চলে গেছেন।’
যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর রাজগঞ্জ সাব জোনাল দপ্তরের জুন মাসের এমন ভূতুড়ে বিলের কাগজ হাতে পেয়েছেন রঘুনাথপুর গ্রামের প্রভাষ মণ্ডল, বিনোদ রায়, মামুদকাটি গ্রামের নূর ইসলাম, কামরুল হাসান ও নাজিম উদ্দিন।
প্রভাষ মণ্ডলকে জুন মাসের বিল দেখানো হয়েছে ২ হাজার ৯৭ টাকা, বিনোদ রায়কে ১ হাজার ১৫২ টাকা, নুর ইসলামকে ১ হাজার ৬১৫ টাকা, কামরুজ্জামানকে ৯৮৪ টাকা ও নাজিম উদ্দিনকে ৫৬৪ টাকা।
নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘এবারের বিদ্যুৎ বিলের কাগজে অনেক সেচমালিকের ১০০ ইউনিট খরচ দেখিয়ে বিল করেছে। আমার মোটর বন্ধ রয়েছে। আমার জুনের বিলে ১০০ ইউনিট খরচ দেখিয়েছে।’
কৃষক নুর ইসলাম বলেন, ‘নিয়মিত যে লোক মিটারের রিডিং নিতেন, এ মাসেরটা তিনি নেননি। আমার মিটারে জুনের রিডিং নিয়েছে ইমরান নামের একটি ছেলে। তিনি খেদাপাড়া অভিযোগকেন্দ্রের আওতায় কাজ করেন। যত দূর জানি তাঁর চাকরি স্থায়ী না।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ইমরান বলেন, ‘মামুদকাটি, কদমবাড়িয়া ও রঘুনাথপুর গ্রামের সেচের মিটারের বিল আমি তুলেছি। অফিস থেকে ১০০ ইউনিট করে বেশি তুলতে বলেছিল।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এক মিটার রিডার বলেন, ‘পল্লী বিদ্যুতের বিলের মোটা অঙ্কের টাকা ঘাটতি দেখা গেছে। জুন ক্লোজিংয়ে সেই ঘাটতি পূরণ করতে গিয়ে আমাদের গ্রাহকের মাসিক ব্যবহারের ওপর বাড়তি বিল তোলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ কারণে এমনটি হয়েছে। বাড়তি বিল তুলতে গিয়ে আমদের বিভিন্ন বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই মিটার রিডার আরও বলেন, ‘কর্মীর সংকট থাকায় আমাদের কাজের ওপর বাড়তি চাপ পড়ছে। এসব কারণে আমরা কয়েক দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি।’
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর রাজগঞ্জ সাব জোনাল দপ্তরের এ জি এম শাহজাহান বলেন, ‘জুন ক্লোজিংয়ের কারণে তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে বিলে কিছু সমস্যা হয়েছে। গ্রাহকেরা সমস্যা মনে করলে অফিসে এলে আমরা সমাধান করে দেব।’
যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর জেনারেল ম্যানেজার মহম্মদ আব্দুল লতীফ বলেন, ‘পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারীরা আন্দোলন করছেন অনেক দিন ধরে। এ জন্য মিটারের বিল তোলায় সমস্যা হতে পারে। আমরা বিষয়টি দেখব।’

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন।
উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এর আগে শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা। সেখান থেকে তাঁরা জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (শনিবার) বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারে হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা মানববন্ধন করি। মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যার সময় তারা চা খেয়ে অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিল। অফিসটি এক রুমের। আশপাশে জনবসতি নেই।’
পারভেজ বলেন, ‘বিশ্রাম নেওয়ার সময় কিছু সন্ত্রাসী রেদওয়ান ও ইয়াসিনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেদওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক এবং ইয়াসিন সদস্য।’
তিনি বলেন, ‘রেদওয়ান ও ইয়াসিনের মাথায় কুপিয়ে জখম করা হয়। প্রথমে তাদেরকে উদ্ধার করে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে এবং পরে নিকটবর্তী একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।’
এদিকে জুলাই যোদ্ধাদের কুপিয়ে জখম করার খবর পেয়ে ওই বেসরকারি হাসপাতালে উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোর্শেদ আলমসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তা উপস্থিত হয়েছেন। সেখানে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হতে পারে। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
তবে উত্তরা পূর্ব থানার ওসি মোর্শেদ আলম ও বিমানবন্দর জোনের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) পহন চাকমার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অপরদিকে উত্তরা পূর্ব থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আশরাফুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুপিয়ে আহতের ঘটনার কোনো তথ্য আমার জানা নেই।’

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন।
উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এর আগে শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা। সেখান থেকে তাঁরা জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (শনিবার) বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারে হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা মানববন্ধন করি। মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যার সময় তারা চা খেয়ে অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিল। অফিসটি এক রুমের। আশপাশে জনবসতি নেই।’
পারভেজ বলেন, ‘বিশ্রাম নেওয়ার সময় কিছু সন্ত্রাসী রেদওয়ান ও ইয়াসিনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেদওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক এবং ইয়াসিন সদস্য।’
তিনি বলেন, ‘রেদওয়ান ও ইয়াসিনের মাথায় কুপিয়ে জখম করা হয়। প্রথমে তাদেরকে উদ্ধার করে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে এবং পরে নিকটবর্তী একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।’
এদিকে জুলাই যোদ্ধাদের কুপিয়ে জখম করার খবর পেয়ে ওই বেসরকারি হাসপাতালে উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোর্শেদ আলমসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তা উপস্থিত হয়েছেন। সেখানে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হতে পারে। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
তবে উত্তরা পূর্ব থানার ওসি মোর্শেদ আলম ও বিমানবন্দর জোনের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) পহন চাকমার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অপরদিকে উত্তরা পূর্ব থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আশরাফুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুপিয়ে আহতের ঘটনার কোনো তথ্য আমার জানা নেই।’

যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা শাহ আলম। স্থানীয় মাঠে তাঁর একটি বৈদ্যুতিক সেচ পাম্প আছে। এই পাম্পে তিনি নিজেরসহ অন্য কৃষকের ১৬ বিঘা জমিতে সেচ দেন। বোরো মৌসুমের পর সেচকাজ বন্ধ রেখেছেন দুই মাস। এর পরও গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় জুন মাসের বিদ্যুৎ বিলের কাগজ শাহ আলমকে দেওয়া হয়েছে। তাঁর
১৩ জুলাই ২০২৪
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন।
শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মিরপুর-১ এলাকার মুক্তিযোদ্ধা শপিং কমপ্লেক্সের ছাদ থেকে একটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। বিস্ফোরণে মার্কেটের সামনের ফুটপাতে থাকা এক দোকানি সামান্য আহত হন।
এ ছাড়া রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিরপুর-১০ এলাকার পুলিশ বক্সের কাছে আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের সামনে একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ফুটপাতের এক দোকানি সামান্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মার্কেটের ওপর থেকে কেউ একজন ককটেল নিক্ষেপ করে পালিয়ে গেছে।
অন্যদিকে রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে শান্তিনগর এলাকার পশ্চিম সিগন্যালের কাছে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ককটেলটি সিগন্যালের পাশে থাকা একটি বটগাছে স্থাপিত বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে লেগে বিস্ফোরিত হয়। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এ ছাড়া রাত ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে মৌচাক ক্রসিংয়েও আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনাতেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত চলছে।

রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন।
শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মিরপুর-১ এলাকার মুক্তিযোদ্ধা শপিং কমপ্লেক্সের ছাদ থেকে একটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। বিস্ফোরণে মার্কেটের সামনের ফুটপাতে থাকা এক দোকানি সামান্য আহত হন।
এ ছাড়া রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিরপুর-১০ এলাকার পুলিশ বক্সের কাছে আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের সামনে একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ফুটপাতের এক দোকানি সামান্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মার্কেটের ওপর থেকে কেউ একজন ককটেল নিক্ষেপ করে পালিয়ে গেছে।
অন্যদিকে রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে শান্তিনগর এলাকার পশ্চিম সিগন্যালের কাছে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ককটেলটি সিগন্যালের পাশে থাকা একটি বটগাছে স্থাপিত বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে লেগে বিস্ফোরিত হয়। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এ ছাড়া রাত ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে মৌচাক ক্রসিংয়েও আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনাতেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত চলছে।

যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা শাহ আলম। স্থানীয় মাঠে তাঁর একটি বৈদ্যুতিক সেচ পাম্প আছে। এই পাম্পে তিনি নিজেরসহ অন্য কৃষকের ১৬ বিঘা জমিতে সেচ দেন। বোরো মৌসুমের পর সেচকাজ বন্ধ রেখেছেন দুই মাস। এর পরও গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় জুন মাসের বিদ্যুৎ বিলের কাগজ শাহ আলমকে দেওয়া হয়েছে। তাঁর
১৩ জুলাই ২০২৪
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম চার ঘণ্টা পূর্বের বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। তিনি বলেন, এগুলো ডামি অস্ত্র। এগুলো বিএনসিসির জন্য বানানো হচ্ছিল। আর যাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল রাতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এর আগে পুলিশ ঢাকঢোল পিটিয়ে বলেছিল নগরীর জোড়া গেট এলাকার একটি লেদ কারখানায় অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান এবং সেখান থেকে বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়।
এ ছাড়া অস্ত্রগুলো সন্ত্রাসী ও বনদস্যুদের কাছে সরবরাহ করা হতো বলে জানানো হয়।
এদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি নৌ শাখার এস এম তাফসিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি চুক্তিপত্রে দেখা গেছে, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি প্লাটুনের সেনা, নৌ এবং বিমান শাখার ক্যাডেটদের যুগোপযোগী ট্রেনিংয়ের জন্য কিছুসংখ্যক অত্যাধুনিক কাঠের অস্ত্র (৫০ পিস) তৈরি করা প্রয়োজন। ওই অস্ত্রগুলো বিএনসিসির তত্ত্বাবধানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় বিএনসিসি প্লাটুন প্রাঙ্গণে তৈরি করা হবে। ওই অস্ত্রসমূহ তৈরিতে নিম্নের প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি মো. সালাউদ্দিন গাজী পিকুকে দায়িত্ব দেওয়া হলো।
এর সত্যতা পাওয়ার পর পুলিশ তাদের অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য প্রত্যাহার করে।

খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম চার ঘণ্টা পূর্বের বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। তিনি বলেন, এগুলো ডামি অস্ত্র। এগুলো বিএনসিসির জন্য বানানো হচ্ছিল। আর যাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল রাতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এর আগে পুলিশ ঢাকঢোল পিটিয়ে বলেছিল নগরীর জোড়া গেট এলাকার একটি লেদ কারখানায় অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান এবং সেখান থেকে বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়।
এ ছাড়া অস্ত্রগুলো সন্ত্রাসী ও বনদস্যুদের কাছে সরবরাহ করা হতো বলে জানানো হয়।
এদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি নৌ শাখার এস এম তাফসিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি চুক্তিপত্রে দেখা গেছে, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি প্লাটুনের সেনা, নৌ এবং বিমান শাখার ক্যাডেটদের যুগোপযোগী ট্রেনিংয়ের জন্য কিছুসংখ্যক অত্যাধুনিক কাঠের অস্ত্র (৫০ পিস) তৈরি করা প্রয়োজন। ওই অস্ত্রগুলো বিএনসিসির তত্ত্বাবধানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় বিএনসিসি প্লাটুন প্রাঙ্গণে তৈরি করা হবে। ওই অস্ত্রসমূহ তৈরিতে নিম্নের প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি মো. সালাউদ্দিন গাজী পিকুকে দায়িত্ব দেওয়া হলো।
এর সত্যতা পাওয়ার পর পুলিশ তাদের অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য প্রত্যাহার করে।

যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা শাহ আলম। স্থানীয় মাঠে তাঁর একটি বৈদ্যুতিক সেচ পাম্প আছে। এই পাম্পে তিনি নিজেরসহ অন্য কৃষকের ১৬ বিঘা জমিতে সেচ দেন। বোরো মৌসুমের পর সেচকাজ বন্ধ রেখেছেন দুই মাস। এর পরও গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় জুন মাসের বিদ্যুৎ বিলের কাগজ শাহ আলমকে দেওয়া হয়েছে। তাঁর
১৩ জুলাই ২০২৪
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামের এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
আহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে আমবাগানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ককটেলটি পড়ে ছিল। ছোট বাচ্চা বুঝতে না পেরে ককটেলে হাত দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। তার পরিবারকে থানায় এসে মামলা দিতে বলা হয়েছে। পরিবার মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহত শিশু মিজানুর রহমানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
শিশুটির চাচা তায়েব আলী বলেন, ‘জেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমার ভাতিজাকে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছি। তার বাঁ হাতের আঙুলগুলো ঝুলে গেছে এবং ডান হাতের মাংসপেশির ভেতর কাচ ঢুকে আছে। মুখ পুড়ে গেছে এবং গলাও কেটে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামের এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
আহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে আমবাগানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ককটেলটি পড়ে ছিল। ছোট বাচ্চা বুঝতে না পেরে ককটেলে হাত দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। তার পরিবারকে থানায় এসে মামলা দিতে বলা হয়েছে। পরিবার মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহত শিশু মিজানুর রহমানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
শিশুটির চাচা তায়েব আলী বলেন, ‘জেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমার ভাতিজাকে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছি। তার বাঁ হাতের আঙুলগুলো ঝুলে গেছে এবং ডান হাতের মাংসপেশির ভেতর কাচ ঢুকে আছে। মুখ পুড়ে গেছে এবং গলাও কেটে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা শাহ আলম। স্থানীয় মাঠে তাঁর একটি বৈদ্যুতিক সেচ পাম্প আছে। এই পাম্পে তিনি নিজেরসহ অন্য কৃষকের ১৬ বিঘা জমিতে সেচ দেন। বোরো মৌসুমের পর সেচকাজ বন্ধ রেখেছেন দুই মাস। এর পরও গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় জুন মাসের বিদ্যুৎ বিলের কাগজ শাহ আলমকে দেওয়া হয়েছে। তাঁর
১৩ জুলাই ২০২৪
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে