নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘পত্রপত্রিকা কি লিখল সেটা দেখে নার্ভাস হওয়ারও কিছু নেই, ঘাবড়াবারও কিছু নেই। বরং দেখবেন, এর কোনো সত্যতা আছে কি না? যদি না থাকে সেটাকে সোজা ডাস্টবিনে ফেলে দেবেন, পড়ারও দরকার নেই। এটা হলো আপনাদের প্রতি আমার পরামর্শ। আমি নিজেও অনেক পত্রিকা পড়ি না।’
আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদক চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর ও এপিএ ও শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সরকারি চাকরিজীবীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা ২০১৫ সাল থেকে বৃদ্ধি করে দিয়েছি। তার কারণ, আমি চাই যারা কাজ করবেন তাদের যদি অনবরত নিজের সংসার নিয়ে চিন্তা থাকতে হয়, তাহলে দেশের কাজে মনোনিবেশ করতে পারেন না।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সেটা বিবেচনা করেই আপনাদের জীবনটা যাতে সুন্দর হয়, সে জন্য বাসস্থান থেকে শুরু করে শিক্ষা, চিকিৎসা, প্রশিক্ষণ, বিদেশে পাঠিয়ে প্রশিক্ষণ সব দিকে আমরা ব্যবস্থা নিয়ে রেখেছি। আমরা দুর্নীতিমুক্ত সমাজ যেমন গড়তে চাই, সেই সঙ্গে যারা কাজ করেন তাদের যোগ্যতা ও দক্ষতা যাতে অর্জিত হয় সেদিকেও দৃষ্টি দিয়েছি।’
সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যেখানে কোনো অনিয়ম দেখা দেবে, আপনারা যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন। অবশ্যই এখন আমরা দুর্নীতির জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছি। দুর্নীতি ধরতে গেলে পরে সরকারের ওপর দায় চাপিয়ে দেওয়া হয়—আমরা এটা বিশ্বাস করি না। দুর্নীতি খুব কম লোকেই করে কিন্তু তার বদনামটা হয় বেশি। এ কারণে যারাই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত হবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সরকারের বদনাম হবে কি না, সেটা কেয়ার করি না। আমি সমাজটাকে আরও শুদ্ধ করে দেশের মানুষ কল্যাণে কাজ করে সেই ব্যবস্থাটা নিতে চাই। সেই পদক্ষেপটা নিয়েছি যে, কোনো মতেই দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেব না।’ এ সময় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে স্বচ্ছতা আনার নির্দেশনা দেন সরকারপ্রধান।
কর্মকর্তাদের উদ্দেশে সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমার অনুরোধ পত্র-পত্রিকায় কি লিখল সেটা দেখে নার্ভাস হওয়ারও কিছু নেই, ঘাবড়াবারও কিছু নেই। বরং দেখবেন এর কোনো সত্যতা আছে কি না? যদি না থাকে, ওইটাকে সোজা ডাস্টবিনে ফেলে দেবেন। ওইটা পড়ারও দরকার নেই। এটা হলো—আপনাদের প্রতি আমার পরামর্শ।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি নিজেও অনেক পত্রিকা পড়ি না। কেন? দেশটা আমার। দেশকে ভালোভাবে চিনি, জানি। সেই ছোটবেলা থেকেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত, জন্ম নিয়েছি জাতির পিতার ঘরে। এ দেশের কীভাবে ভালো হয়, মন্দ হয় আমাদের জানার কথা বেশি, আর কারও না। আর কেউ জানতে পারে না।’ এ সময় উপস্থিত কর্মকর্তাদের করতালি দিতে দেখা যায়।
সরকারি কর্মকর্তাদের দেশের পরিচালক উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনারা দেশের পরিচালক। আমরা পাঁচ বছরের জন্য আসি। আপনারা স্থায়ী সময় নিয়ে আসেন। আমরা দেশের মাটি ও মানুষের কথা চিন্তা করে রাজনীতি করে এত দূর এসেছি। হঠাৎ করে অস্ত্র হাতে ক্ষমতা দখল করে, টেলিভিশনে ঘোষণা দিয়ে ক্ষমতায় আসি নাই। তাই দেশের প্রতি ইঞ্চি মাটি-মানুষ আমার চেনা। দেশের উন্নয়ন করা আমাদের লক্ষ্য। সেটা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে কে কি লিখল, সেটাতে ঘাবড়ে যাওয়া, সেটা নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তা করা উচিত না। নিজের আত্মবিশ্বাস, বিবেক-বিবেচনা নিয়েই সিদ্ধান্ত নিয়ে কাজ করবেন। এ আত্মবিশ্বাস, মর্যাদা নিয়ে কাজ করলে সফলতা অর্জন করতে পারবেন।’
এবারে দীর্ঘস্থায়ী বন্যার আশঙ্কা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এবারে বন্যা আসার সম্ভাবনা আরও বেশি। একটা সময় প্রচণ্ড খরা ছিল। হিমালয়ের বরফ অনেক গলেছে। যে পানিটা চলে গেছে নদী ও সাগরে। যদি সাগরে পানি আরও উচ্চস্তরে পৌঁছে যায় বন্যা দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা আছে। সামনে শ্রাবণ-ভাদ্র মাস। এ মাসে বন্যাটা বেশি দেখা দেয়। প্রথমে উত্তর দিকে, ভাদ্র মাসে যায় দক্ষিণ দিকে। সেই দিকে মাথায় রেখে এখন থেকে প্রস্তুত নিতে হবে।’
আরও খবর পড়ুন:

সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘পত্রপত্রিকা কি লিখল সেটা দেখে নার্ভাস হওয়ারও কিছু নেই, ঘাবড়াবারও কিছু নেই। বরং দেখবেন, এর কোনো সত্যতা আছে কি না? যদি না থাকে সেটাকে সোজা ডাস্টবিনে ফেলে দেবেন, পড়ারও দরকার নেই। এটা হলো আপনাদের প্রতি আমার পরামর্শ। আমি নিজেও অনেক পত্রিকা পড়ি না।’
আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদক চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর ও এপিএ ও শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সরকারি চাকরিজীবীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা ২০১৫ সাল থেকে বৃদ্ধি করে দিয়েছি। তার কারণ, আমি চাই যারা কাজ করবেন তাদের যদি অনবরত নিজের সংসার নিয়ে চিন্তা থাকতে হয়, তাহলে দেশের কাজে মনোনিবেশ করতে পারেন না।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সেটা বিবেচনা করেই আপনাদের জীবনটা যাতে সুন্দর হয়, সে জন্য বাসস্থান থেকে শুরু করে শিক্ষা, চিকিৎসা, প্রশিক্ষণ, বিদেশে পাঠিয়ে প্রশিক্ষণ সব দিকে আমরা ব্যবস্থা নিয়ে রেখেছি। আমরা দুর্নীতিমুক্ত সমাজ যেমন গড়তে চাই, সেই সঙ্গে যারা কাজ করেন তাদের যোগ্যতা ও দক্ষতা যাতে অর্জিত হয় সেদিকেও দৃষ্টি দিয়েছি।’
সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যেখানে কোনো অনিয়ম দেখা দেবে, আপনারা যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন। অবশ্যই এখন আমরা দুর্নীতির জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছি। দুর্নীতি ধরতে গেলে পরে সরকারের ওপর দায় চাপিয়ে দেওয়া হয়—আমরা এটা বিশ্বাস করি না। দুর্নীতি খুব কম লোকেই করে কিন্তু তার বদনামটা হয় বেশি। এ কারণে যারাই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত হবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সরকারের বদনাম হবে কি না, সেটা কেয়ার করি না। আমি সমাজটাকে আরও শুদ্ধ করে দেশের মানুষ কল্যাণে কাজ করে সেই ব্যবস্থাটা নিতে চাই। সেই পদক্ষেপটা নিয়েছি যে, কোনো মতেই দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেব না।’ এ সময় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে স্বচ্ছতা আনার নির্দেশনা দেন সরকারপ্রধান।
কর্মকর্তাদের উদ্দেশে সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমার অনুরোধ পত্র-পত্রিকায় কি লিখল সেটা দেখে নার্ভাস হওয়ারও কিছু নেই, ঘাবড়াবারও কিছু নেই। বরং দেখবেন এর কোনো সত্যতা আছে কি না? যদি না থাকে, ওইটাকে সোজা ডাস্টবিনে ফেলে দেবেন। ওইটা পড়ারও দরকার নেই। এটা হলো—আপনাদের প্রতি আমার পরামর্শ।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি নিজেও অনেক পত্রিকা পড়ি না। কেন? দেশটা আমার। দেশকে ভালোভাবে চিনি, জানি। সেই ছোটবেলা থেকেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত, জন্ম নিয়েছি জাতির পিতার ঘরে। এ দেশের কীভাবে ভালো হয়, মন্দ হয় আমাদের জানার কথা বেশি, আর কারও না। আর কেউ জানতে পারে না।’ এ সময় উপস্থিত কর্মকর্তাদের করতালি দিতে দেখা যায়।
সরকারি কর্মকর্তাদের দেশের পরিচালক উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনারা দেশের পরিচালক। আমরা পাঁচ বছরের জন্য আসি। আপনারা স্থায়ী সময় নিয়ে আসেন। আমরা দেশের মাটি ও মানুষের কথা চিন্তা করে রাজনীতি করে এত দূর এসেছি। হঠাৎ করে অস্ত্র হাতে ক্ষমতা দখল করে, টেলিভিশনে ঘোষণা দিয়ে ক্ষমতায় আসি নাই। তাই দেশের প্রতি ইঞ্চি মাটি-মানুষ আমার চেনা। দেশের উন্নয়ন করা আমাদের লক্ষ্য। সেটা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে কে কি লিখল, সেটাতে ঘাবড়ে যাওয়া, সেটা নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তা করা উচিত না। নিজের আত্মবিশ্বাস, বিবেক-বিবেচনা নিয়েই সিদ্ধান্ত নিয়ে কাজ করবেন। এ আত্মবিশ্বাস, মর্যাদা নিয়ে কাজ করলে সফলতা অর্জন করতে পারবেন।’
এবারে দীর্ঘস্থায়ী বন্যার আশঙ্কা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এবারে বন্যা আসার সম্ভাবনা আরও বেশি। একটা সময় প্রচণ্ড খরা ছিল। হিমালয়ের বরফ অনেক গলেছে। যে পানিটা চলে গেছে নদী ও সাগরে। যদি সাগরে পানি আরও উচ্চস্তরে পৌঁছে যায় বন্যা দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা আছে। সামনে শ্রাবণ-ভাদ্র মাস। এ মাসে বন্যাটা বেশি দেখা দেয়। প্রথমে উত্তর দিকে, ভাদ্র মাসে যায় দক্ষিণ দিকে। সেই দিকে মাথায় রেখে এখন থেকে প্রস্তুত নিতে হবে।’
আরও খবর পড়ুন:

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভাল নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার।
৩ মিনিট আগে
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
২ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
৪ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভাল নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার। উপদেষ্টা বলেন, ‘দীপুর দাসের সন্তান ও স্ত্রী এবং বাবা-মায়ের দেখভালের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহণ করল। আমি আসার আগে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা হয়েছে। তিনি আমাকে পরিবারটির সঙ্গে কথা বলতে বলেছেন। পরিবারের কী চাহিদা, তা পরিবারের সঙ্গে আলাপ করে নিরূপণ করা হবে। আমাদের স্থানীয় প্রশাসন আছে, তাদের মাধ্যমে এই যোগাযোগ হবে।’
দিপু চন্দ্র দাসের হত্যাকান্ডকে ’নৃশংস অপরাধ’ আখ্যা দিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি আইন শাসিত রাষ্ট। কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নেয়ার অধিকার রাখে না। অন্যায় হলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তদন্ত করবে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব ধর্মের মানুষ বসবাস করে। সবার মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে এবং তার রাষ্ট্র যথাযথ সম্মান করে।’
ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে সি আর আবরার বলেন, ‘অভিযোগ, গুজব বা বিশ্বাসগত পার্থক্য এই ধরণের বর্বরতার অজুহাত হতে পারে না। সরকার সর্বোচ্চ আইনপ্রয়োগ করার ক্ষমতা রাখে। ইতিমধ্যে দিপু হত্যাকান্ডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে। এর সঙ্গে জড়িত সকলকে আইনের আওতায় আনা হবে এবং দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করবে।’
এসব ঘটনায় নির্বাচনে প্রভাব পড়বে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে কোনোভাবেই প্রভাব পড়বে না এবং বাইরের দেশের উসকানিতেও নির্বাচনে কোনো প্রভাবে পড়বে না।’
গত ১৮ ডিসেম্বর রাতে ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলে দিপু চন্দ্র দাসকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করে উত্তেজিত জনতা। পরে তাঁর মরদেহ বিবস্ত্র করে গাছে ঝুলিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। এই ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই অপু দাস ১৯ ডিসেম্বর বাদী হয়ে অজ্ঞাত ১৫০ জনকে আসামি করে ভালুকা থানায় মামলা দায়ের করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনী এখন পর্যন্ত এই হত্যাকান্ডে জড়িত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত দিপু চন্দ্র দাস ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়া কান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। দুই বছর ধরে তিনি ভালুকার জামিরদিয়া পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড কোম্পানিতে কাজ করছিলেন।

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভাল নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার। উপদেষ্টা বলেন, ‘দীপুর দাসের সন্তান ও স্ত্রী এবং বাবা-মায়ের দেখভালের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহণ করল। আমি আসার আগে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা হয়েছে। তিনি আমাকে পরিবারটির সঙ্গে কথা বলতে বলেছেন। পরিবারের কী চাহিদা, তা পরিবারের সঙ্গে আলাপ করে নিরূপণ করা হবে। আমাদের স্থানীয় প্রশাসন আছে, তাদের মাধ্যমে এই যোগাযোগ হবে।’
দিপু চন্দ্র দাসের হত্যাকান্ডকে ’নৃশংস অপরাধ’ আখ্যা দিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি আইন শাসিত রাষ্ট। কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নেয়ার অধিকার রাখে না। অন্যায় হলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তদন্ত করবে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব ধর্মের মানুষ বসবাস করে। সবার মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে এবং তার রাষ্ট্র যথাযথ সম্মান করে।’
ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে সি আর আবরার বলেন, ‘অভিযোগ, গুজব বা বিশ্বাসগত পার্থক্য এই ধরণের বর্বরতার অজুহাত হতে পারে না। সরকার সর্বোচ্চ আইনপ্রয়োগ করার ক্ষমতা রাখে। ইতিমধ্যে দিপু হত্যাকান্ডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে। এর সঙ্গে জড়িত সকলকে আইনের আওতায় আনা হবে এবং দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করবে।’
এসব ঘটনায় নির্বাচনে প্রভাব পড়বে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে কোনোভাবেই প্রভাব পড়বে না এবং বাইরের দেশের উসকানিতেও নির্বাচনে কোনো প্রভাবে পড়বে না।’
গত ১৮ ডিসেম্বর রাতে ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলে দিপু চন্দ্র দাসকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করে উত্তেজিত জনতা। পরে তাঁর মরদেহ বিবস্ত্র করে গাছে ঝুলিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। এই ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই অপু দাস ১৯ ডিসেম্বর বাদী হয়ে অজ্ঞাত ১৫০ জনকে আসামি করে ভালুকা থানায় মামলা দায়ের করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনী এখন পর্যন্ত এই হত্যাকান্ডে জড়িত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত দিপু চন্দ্র দাস ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়া কান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। দুই বছর ধরে তিনি ভালুকার জামিরদিয়া পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড কোম্পানিতে কাজ করছিলেন।

সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘পত্রপত্রিকা কি লিখল সেটা দেখে নার্ভাস হওয়ারও কিছু নেই, ঘাবড়াবারও কিছু নেই। বরং দেখবেন, এর কোনো সত্যতা আছে কি না? যদি না থাকে সেটাকে সোজা ডাস্টবিনে ফেলে দেবেন, পড়ারও দরকার নেই। এটা হলো আপনাদের প্রতি আমার পরামর্শ। আমি নিজেও অনেক পত্রিকা পড়ি
১৫ জুলাই ২০২৪
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
২ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
৪ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
তথ্যবিবরণীতে জানানো হয়, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ড্রোন নিবন্ধন ও উড্ডয়ন নীতিমালা-২০২০ অনুযায়ী বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় অনুমোদনহীন ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তবে নীতিমালা থাকা সত্ত্বেও ১৯ ডিসেম্বর শহীদ শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ গ্রহণ উপলক্ষে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনজন উপদেষ্টা ও অন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে কয়েকটি ইলেকট্রনিক মিডিয়া কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ছাড়া ড্রোন উড্ডয়ন করে ছবি ধারণ করে।
বেবিচক জানায়, এ ধরনের অননুমোদিত ড্রোন উড্ডয়ন বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে মারাত্মক ঝুঁকির সৃষ্টি করতে পারে এবং জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও হুমকিস্বরূপ। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিমানবন্দর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিসহ সর্বসাধারণকে ড্রোন উড্ডয়ন থেকে বিরত থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেবিচক সতর্ক করে জানায়, ভবিষ্যতে এ ধরনের বিধিনিষেধ লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
তথ্যবিবরণীতে জানানো হয়, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ড্রোন নিবন্ধন ও উড্ডয়ন নীতিমালা-২০২০ অনুযায়ী বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় অনুমোদনহীন ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তবে নীতিমালা থাকা সত্ত্বেও ১৯ ডিসেম্বর শহীদ শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ গ্রহণ উপলক্ষে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনজন উপদেষ্টা ও অন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে কয়েকটি ইলেকট্রনিক মিডিয়া কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ছাড়া ড্রোন উড্ডয়ন করে ছবি ধারণ করে।
বেবিচক জানায়, এ ধরনের অননুমোদিত ড্রোন উড্ডয়ন বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে মারাত্মক ঝুঁকির সৃষ্টি করতে পারে এবং জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও হুমকিস্বরূপ। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিমানবন্দর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিসহ সর্বসাধারণকে ড্রোন উড্ডয়ন থেকে বিরত থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেবিচক সতর্ক করে জানায়, ভবিষ্যতে এ ধরনের বিধিনিষেধ লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘পত্রপত্রিকা কি লিখল সেটা দেখে নার্ভাস হওয়ারও কিছু নেই, ঘাবড়াবারও কিছু নেই। বরং দেখবেন, এর কোনো সত্যতা আছে কি না? যদি না থাকে সেটাকে সোজা ডাস্টবিনে ফেলে দেবেন, পড়ারও দরকার নেই। এটা হলো আপনাদের প্রতি আমার পরামর্শ। আমি নিজেও অনেক পত্রিকা পড়ি
১৫ জুলাই ২০২৪
ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভাল নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার।
৩ মিনিট আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
২ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল।
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল ও গাড়ি-পাম্প মোতায়েন থাকবে।
এ লক্ষ্যে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদের ১৩ জন সদস্য প্রয়োজনীয় সাজ-সরঞ্জামসহ সেখানে দায়িত্ব পালন করবেন।
সমঝোতা স্মারকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পক্ষে ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে যুগ্ম পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. রিয়াদ ফারজান্দ স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. নিয়ামুল কবির, নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. ফারুক হাওলাদার, পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. জবদুল ইসলামসহ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, উপপরিচালক মো. মামুনুর রশিদ, সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামানসহ অন্য কর্মকর্তারা।

সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল।
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল ও গাড়ি-পাম্প মোতায়েন থাকবে।
এ লক্ষ্যে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদের ১৩ জন সদস্য প্রয়োজনীয় সাজ-সরঞ্জামসহ সেখানে দায়িত্ব পালন করবেন।
সমঝোতা স্মারকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পক্ষে ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে যুগ্ম পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. রিয়াদ ফারজান্দ স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. নিয়ামুল কবির, নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. ফারুক হাওলাদার, পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. জবদুল ইসলামসহ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, উপপরিচালক মো. মামুনুর রশিদ, সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামানসহ অন্য কর্মকর্তারা।

সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘পত্রপত্রিকা কি লিখল সেটা দেখে নার্ভাস হওয়ারও কিছু নেই, ঘাবড়াবারও কিছু নেই। বরং দেখবেন, এর কোনো সত্যতা আছে কি না? যদি না থাকে সেটাকে সোজা ডাস্টবিনে ফেলে দেবেন, পড়ারও দরকার নেই। এটা হলো আপনাদের প্রতি আমার পরামর্শ। আমি নিজেও অনেক পত্রিকা পড়ি
১৫ জুলাই ২০২৪
ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভাল নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার।
৩ মিনিট আগে
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডাসহ ১০টি দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত ৩৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থাটির একটি সূত্র আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ নিয়ে ২০১৬ সালে শুরু হওয়া এ অনুসন্ধানে অষ্টমবারের মতো দল পরিবর্তন করা হলো।
গতকাল সোমবার দুদকের কমিশন সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনকে প্রধান করে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করা হয়। দলের অপর দুই সদস্য হলেন উপসহকারী পরিচালক সুবিমল চাকমা ও রোমান উদ্দিন।
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
অভিযোগ ওঠা ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে আছেন—প্রথম সচিব মো. হালিমুজ্জামান, কাউন্সেলর ডা. মো. জাকির হোসেন খন্দকার, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. জসিম উদ্দিন, সহকারী সচিব কাজী মুনতাসির মোর্শেদ, পিও আব্দুল লতিফ ফকির, এমএলএসএস মো. আতিকুর রহমান, স্টেনোটাইপিস্ট মো. ইব্রাহিম খলিল, সচিব মো. আসগার হোসেন, মো. লুৎফর রহমান, পিও মো. কামাল হোসেন ও গাড়িচালক মো. আব্দুল কাদের।
এ ছাড়া আছেন সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, জেদ্দার কনস্যুলার জেনারেল এ কে এম শহিদুল করিম, লেবার উইংয়ের কনস্যুলার এ কে এম মোকাম্মেল হোসেন, রিয়াদের কনস্যুলার (লেবার উইং) সরোয়ার হোসেন, চীনের রাষ্ট্রদূত এম ফজলুল করিম, এম দেলোয়ার হুসাইন, কনস্যুলার তারেক আহম্মেদ, ইতালির কনস্যুলার জেনারেল রোজিনা আহমেদ, ইতালির ভাইস কনস্যুলার নাফিসা মনসুর, ইতালির রাষ্ট্রদূত মো. শাহাদাত হোসেন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, ফ্রান্সের কনস্যুলার ও হেড অব চ্যান্সারি হযরত আলী খান, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মো. শামিম আহসান, সুইজারল্যান্ডের মিনিস্টার অ্যান্ড এইচওসি মো. নজরুল ইসলাম ও কনস্যুলার মো. আলিমুজ্জামান।
এ তালিকায় আরও আছেন ওয়াশিংটনের রাষ্ট্রদূত মো. আকরামুল কাদের, কানাডার অটোয়ার রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসান, সাবেক রাষ্ট্রদূত ইয়াকুব আলী, ওয়াশিংটন ডিসির রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, ওয়াশিংটন ডিসির কনস্যুলার মো. সামসুল আলম, নিউইয়র্কের কনস্যুলার ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন, কনস্যুলার জেনারেল শামীম আহসান, লস অ্যাঞ্জেলেসের কনস্যুলার জেনারেল সুলতানা লায়লা হোসাইন, যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত মো. আব্দুল হান্নান, ডেপুটি রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম তালহা, কনস্যুলার জেনারেল (বাণিজ্যিক) সরিফা খান ও সহকারী রাষ্ট্রদূত (বাকিংহাম) ফয়সাল আহম্মেদ।
গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়ে অভিযুক্ত ওই ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য চায় দুদক।
এতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বর্তমান কর্মস্থল, পদবি, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সরবরাহ করার অনুরোধ জানানো হয়। এ ছাড়া তাঁদের ২০১৬-১৭ অর্থবছরের আগের কর্মস্থল, দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখা ও তৎকালীন পদবির তথ্য দিতে বলা হয়।
২০১৬ সালে দায়ের হওয়া একটি অভিযোগের ভিত্তিতে এ অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অভিযোগে বলা হয়, বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশি দূতাবাস ও হাইকমিশনের রাষ্ট্রদূত, সচিব ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, অর্থ আত্মসাৎ ও সরকারের আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ রয়েছে।

দুর্নীতির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডাসহ ১০টি দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত ৩৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থাটির একটি সূত্র আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ নিয়ে ২০১৬ সালে শুরু হওয়া এ অনুসন্ধানে অষ্টমবারের মতো দল পরিবর্তন করা হলো।
গতকাল সোমবার দুদকের কমিশন সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনকে প্রধান করে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করা হয়। দলের অপর দুই সদস্য হলেন উপসহকারী পরিচালক সুবিমল চাকমা ও রোমান উদ্দিন।
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
অভিযোগ ওঠা ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে আছেন—প্রথম সচিব মো. হালিমুজ্জামান, কাউন্সেলর ডা. মো. জাকির হোসেন খন্দকার, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. জসিম উদ্দিন, সহকারী সচিব কাজী মুনতাসির মোর্শেদ, পিও আব্দুল লতিফ ফকির, এমএলএসএস মো. আতিকুর রহমান, স্টেনোটাইপিস্ট মো. ইব্রাহিম খলিল, সচিব মো. আসগার হোসেন, মো. লুৎফর রহমান, পিও মো. কামাল হোসেন ও গাড়িচালক মো. আব্দুল কাদের।
এ ছাড়া আছেন সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, জেদ্দার কনস্যুলার জেনারেল এ কে এম শহিদুল করিম, লেবার উইংয়ের কনস্যুলার এ কে এম মোকাম্মেল হোসেন, রিয়াদের কনস্যুলার (লেবার উইং) সরোয়ার হোসেন, চীনের রাষ্ট্রদূত এম ফজলুল করিম, এম দেলোয়ার হুসাইন, কনস্যুলার তারেক আহম্মেদ, ইতালির কনস্যুলার জেনারেল রোজিনা আহমেদ, ইতালির ভাইস কনস্যুলার নাফিসা মনসুর, ইতালির রাষ্ট্রদূত মো. শাহাদাত হোসেন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, ফ্রান্সের কনস্যুলার ও হেড অব চ্যান্সারি হযরত আলী খান, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মো. শামিম আহসান, সুইজারল্যান্ডের মিনিস্টার অ্যান্ড এইচওসি মো. নজরুল ইসলাম ও কনস্যুলার মো. আলিমুজ্জামান।
এ তালিকায় আরও আছেন ওয়াশিংটনের রাষ্ট্রদূত মো. আকরামুল কাদের, কানাডার অটোয়ার রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসান, সাবেক রাষ্ট্রদূত ইয়াকুব আলী, ওয়াশিংটন ডিসির রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, ওয়াশিংটন ডিসির কনস্যুলার মো. সামসুল আলম, নিউইয়র্কের কনস্যুলার ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন, কনস্যুলার জেনারেল শামীম আহসান, লস অ্যাঞ্জেলেসের কনস্যুলার জেনারেল সুলতানা লায়লা হোসাইন, যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত মো. আব্দুল হান্নান, ডেপুটি রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম তালহা, কনস্যুলার জেনারেল (বাণিজ্যিক) সরিফা খান ও সহকারী রাষ্ট্রদূত (বাকিংহাম) ফয়সাল আহম্মেদ।
গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়ে অভিযুক্ত ওই ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য চায় দুদক।
এতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বর্তমান কর্মস্থল, পদবি, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সরবরাহ করার অনুরোধ জানানো হয়। এ ছাড়া তাঁদের ২০১৬-১৭ অর্থবছরের আগের কর্মস্থল, দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখা ও তৎকালীন পদবির তথ্য দিতে বলা হয়।
২০১৬ সালে দায়ের হওয়া একটি অভিযোগের ভিত্তিতে এ অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অভিযোগে বলা হয়, বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশি দূতাবাস ও হাইকমিশনের রাষ্ট্রদূত, সচিব ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, অর্থ আত্মসাৎ ও সরকারের আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ রয়েছে।

সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘পত্রপত্রিকা কি লিখল সেটা দেখে নার্ভাস হওয়ারও কিছু নেই, ঘাবড়াবারও কিছু নেই। বরং দেখবেন, এর কোনো সত্যতা আছে কি না? যদি না থাকে সেটাকে সোজা ডাস্টবিনে ফেলে দেবেন, পড়ারও দরকার নেই। এটা হলো আপনাদের প্রতি আমার পরামর্শ। আমি নিজেও অনেক পত্রিকা পড়ি
১৫ জুলাই ২০২৪
ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভাল নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার।
৩ মিনিট আগে
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
২ ঘণ্টা আগে