নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এইচএসসির ফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে চলা বিক্ষোভের মুখে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কার্যালয়ে প্রায় ১০ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর শিক্ষার্থীদের সামনে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।
আজ রোববার রাত পৌনে ১০টা পর্যন্ত অবরুদ্ধ অবস্থায় আছেন চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকারসহ বোর্ডের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
এর আগে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা তাঁর কক্ষে প্রবেশ করে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে। অফিসের কাগজপত্র তছনছ করে। এরপর কর্মচারীরা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালালে ১১ জন শিক্ষার্থী আহত হন।
পুলিশ ও বোর্ড কর্মকর্তারা কয়েক দফা শিক্ষার্থীদের অনুরোধ করেও কার্যালয় থেকে সরাতে পারেনি। তাঁদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করে যাবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। আন্দোলনে কৃতকার্য ও অকৃতকার্য উভয় ধরনের শিক্ষার্থী রয়েছেন।
শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে হ্যান্ড মাইক দিয়ে বারবার ফিরে যাওয়ার অনুরোধ জানালেও শিক্ষার্থীরা অবস্থান ছাড়ছেন না। পরে রাত ৯টার দিকে তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘তোমরা আমfর কথা ও অনুরোধ যেহেতু মানছ না, আমার পদত্যাগ চাচ্ছো, তাহলে আমি আগামীকাল মন্ত্রণালয়ে গিয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেব।’
এর আগে তিনি ফল পুনর্বিবেচনা প্রসঙ্গে শিক্ষার্থীদের বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে সরকার আলোচনা করে ব্যবস্থা নেবে। তোমাদের ওপর আজ যারা এখানে হামলা চালিয়েছে বা মারধর করেছে, তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তবে বোর্ড চেয়ারম্যানের বক্তব্য শেষ না হতেই নানা স্লোগান দিতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের দাবি, রাতেই ফল বাতিলের ঘোষণা দিতে হবে। সবাইকে অটোপাস দিতে হবে। তা না হলে তাঁরা সেখান থেকে বের হবেন না।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে মিছিল নিয়ে শিক্ষা বোর্ডের সামনে জড়ো হন এইচএসসিতে ফেল করা শিক্ষার্থীরা। পরে তাঁরা বোর্ডের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন। বেলা পৌনে ২টার দিকে তারা তালা ভেঙে বোর্ডের ভেতরে প্রবেশ করে চেয়ারম্যানের কক্ষে চলে যান। সেখানে ভাঙচুরও চালানোর অভিযোগ পাওয়া যায়।
সে সময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে কয়েকজন ছাত্রীসহ ১১ জন আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। হামলায় বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জড়িত বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। তাঁরা একই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধেও শাস্তিমূলক ব্যবস্থার দাবি জানান।
আহত ১১ শিক্ষার্থীর মধ্যে এ পর্যন্ত পাঁচজনের নাম-পরিচয় জানা গেছে। তাঁরা হলেন সরকারি শাহবাজপুর কলেজের মো. সাগর হোসেন (১৭), নারায়ণগঞ্জ কলেজের শাহরিয়ার হাসান (১৮), কিশোরগঞ্জের ওয়ালি নেওয়াজ খান কলেজের ওয়াহিদ হাসান (১৯), বাঘাপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের ফাহমিদা হোসেন (১৭) ও গোপালগঞ্জের শেখ লুৎফর রহমান আদর্শ সরকারি কলেজের আশুতোষ (১৮)। বাকি ছয়জন এখনো ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বলে জানা গেছে।
এদিকে, সেনাবাহিনীর সদস্য ও পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থান নিয়েছেন। তাঁরা শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করার অনুরোধ করছেন। একই সঙ্গে রাতে সেখানে না থেকে বাসায় চলে যাওয়ার অনুরোধ করতেও দেখা গেছে। তবে শিক্ষার্থীরা কারও কথা শুনতে নারাজ। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা সেখানে অবস্থান করবেন বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রেজাউল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বোর্ড কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসে একটি সমাধানের চেষ্টা করছি। আলোচনা করে সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করা হবে। যাদের ফলাফল নিয়ে সন্দেহ রয়েছে, তারা পুনর্মূল্যায়নের আবেদন করতে পারেন। শিক্ষার্থীরা চলে যাবেন বলে জানিয়েছেন। আমরা এখনো অপেক্ষা করছি।’

এইচএসসির ফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে চলা বিক্ষোভের মুখে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কার্যালয়ে প্রায় ১০ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর শিক্ষার্থীদের সামনে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।
আজ রোববার রাত পৌনে ১০টা পর্যন্ত অবরুদ্ধ অবস্থায় আছেন চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকারসহ বোর্ডের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
এর আগে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা তাঁর কক্ষে প্রবেশ করে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে। অফিসের কাগজপত্র তছনছ করে। এরপর কর্মচারীরা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালালে ১১ জন শিক্ষার্থী আহত হন।
পুলিশ ও বোর্ড কর্মকর্তারা কয়েক দফা শিক্ষার্থীদের অনুরোধ করেও কার্যালয় থেকে সরাতে পারেনি। তাঁদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করে যাবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। আন্দোলনে কৃতকার্য ও অকৃতকার্য উভয় ধরনের শিক্ষার্থী রয়েছেন।
শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে হ্যান্ড মাইক দিয়ে বারবার ফিরে যাওয়ার অনুরোধ জানালেও শিক্ষার্থীরা অবস্থান ছাড়ছেন না। পরে রাত ৯টার দিকে তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘তোমরা আমfর কথা ও অনুরোধ যেহেতু মানছ না, আমার পদত্যাগ চাচ্ছো, তাহলে আমি আগামীকাল মন্ত্রণালয়ে গিয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেব।’
এর আগে তিনি ফল পুনর্বিবেচনা প্রসঙ্গে শিক্ষার্থীদের বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে সরকার আলোচনা করে ব্যবস্থা নেবে। তোমাদের ওপর আজ যারা এখানে হামলা চালিয়েছে বা মারধর করেছে, তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তবে বোর্ড চেয়ারম্যানের বক্তব্য শেষ না হতেই নানা স্লোগান দিতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের দাবি, রাতেই ফল বাতিলের ঘোষণা দিতে হবে। সবাইকে অটোপাস দিতে হবে। তা না হলে তাঁরা সেখান থেকে বের হবেন না।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে মিছিল নিয়ে শিক্ষা বোর্ডের সামনে জড়ো হন এইচএসসিতে ফেল করা শিক্ষার্থীরা। পরে তাঁরা বোর্ডের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন। বেলা পৌনে ২টার দিকে তারা তালা ভেঙে বোর্ডের ভেতরে প্রবেশ করে চেয়ারম্যানের কক্ষে চলে যান। সেখানে ভাঙচুরও চালানোর অভিযোগ পাওয়া যায়।
সে সময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে কয়েকজন ছাত্রীসহ ১১ জন আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। হামলায় বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জড়িত বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। তাঁরা একই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধেও শাস্তিমূলক ব্যবস্থার দাবি জানান।
আহত ১১ শিক্ষার্থীর মধ্যে এ পর্যন্ত পাঁচজনের নাম-পরিচয় জানা গেছে। তাঁরা হলেন সরকারি শাহবাজপুর কলেজের মো. সাগর হোসেন (১৭), নারায়ণগঞ্জ কলেজের শাহরিয়ার হাসান (১৮), কিশোরগঞ্জের ওয়ালি নেওয়াজ খান কলেজের ওয়াহিদ হাসান (১৯), বাঘাপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের ফাহমিদা হোসেন (১৭) ও গোপালগঞ্জের শেখ লুৎফর রহমান আদর্শ সরকারি কলেজের আশুতোষ (১৮)। বাকি ছয়জন এখনো ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বলে জানা গেছে।
এদিকে, সেনাবাহিনীর সদস্য ও পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থান নিয়েছেন। তাঁরা শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করার অনুরোধ করছেন। একই সঙ্গে রাতে সেখানে না থেকে বাসায় চলে যাওয়ার অনুরোধ করতেও দেখা গেছে। তবে শিক্ষার্থীরা কারও কথা শুনতে নারাজ। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা সেখানে অবস্থান করবেন বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রেজাউল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বোর্ড কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসে একটি সমাধানের চেষ্টা করছি। আলোচনা করে সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করা হবে। যাদের ফলাফল নিয়ে সন্দেহ রয়েছে, তারা পুনর্মূল্যায়নের আবেদন করতে পারেন। শিক্ষার্থীরা চলে যাবেন বলে জানিয়েছেন। আমরা এখনো অপেক্ষা করছি।’

দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) এবং ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল আগামীকাল রোববার প্রকাশ হতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ১৯টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হচ্ছে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) থেকে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদনের প্রক্রিয়া চলবে। এবার সেকেন্ড টাইমেও ভর্তির আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
অ্যাডমিশন জার্নিটা জীবনের সবচেয়ে ক্রান্তীয় সময়ের একটি। কেননা অনেক শিক্ষার্থী এ পর্যায়ে এসে হাবুডুবু খান। হতাশায় ভোগেন। এই স্টেজে করণীয়-বর্জনীয় বিষয়গুলো ঠিক করতে করতেই সময় পার হয়ে যায়। সুতরাং উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রবেশের এই পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রথম দরকার প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে...
১৭ ঘণ্টা আগে
ইতালিতে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুখবর। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়ায় বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি...
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) এবং ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল আগামীকাল রোববার প্রকাশ হতে পারে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামীকাল রোববার ফলাফল প্রকাশ করা সম্ভব না হলে সোমবারের মধ্যেই তা প্রকাশের চেষ্টা চলছে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন শনিবার গণমাধ্যমকে বলেন, ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রস্তুতের কাজ চলমান রয়েছে। নির্দিষ্ট তারিখ বলা কঠিন। তবে ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ফলাফল প্রকাশের চেষ্টা চলছে। রোববার ফল প্রকাশ করা সম্ভব না হলে সোমবার দেওয়ার উদ্যোগ থাকবে। যেহেতু সোমবারের পরদিন মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবসের ছুটি, তাই সোমবারের মধ্যেই ফল প্রকাশের চেষ্টা করা হচ্ছে।
এর আগে গতকাল শুক্রবার ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে দেশের ১৭টি কেন্দ্র ও ৪৯টি ভেন্যুতে একযোগে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ফলাফলের অপেক্ষায় রয়েছেন পরীক্ষার্থীরা।
তথ্য অনুযায়ী, মোট ১৩ হাজার ৫১টি আসনের বিপরীতে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষায় এ বছর আবেদন করেছেন ১ লাখ ২২ হাজার ৬৩২ জন। এর মধ্যে ৪৯ হাজার ২৮ জন ছাত্র এবং ৭৩ হাজার ৬০৪ জন ছাত্রী।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, সাধারণত ভর্তি পরীক্ষার ফল ৭২ থেকে ৯৬ ঘণ্টার মধ্যে প্রকাশ করা হয়। এবারও নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যেই ফল প্রকাশ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ বছর প্রথমবারের মতো এমবিবিএস ও বিডিএসের ভর্তি পরীক্ষা একসঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর আগে এই দুটি কোর্সের জন্য আলাদাভাবে পরীক্ষা নেওয়া হতো।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে মোট আসন রয়েছে ১৩ হাজার ৫১টি। এর মধ্যে সরকারি মেডিকেল কলেজে ৫ হাজার ১০০টি এবং সরকারি ডেন্টাল ইউনিটে ৫৪৫টি আসন রয়েছে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ৬ হাজার ১টি এবং বেসরকারি ডেন্টাল কলেজে ১ হাজার ৪০৫টি আসন রয়েছে। ফলে এমবিবিএস কোর্সে মোট আসন ১১ হাজার ১০১টি এবং বিডিএস কোর্সে ১ হাজার ৯৫০টি।

দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) এবং ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল আগামীকাল রোববার প্রকাশ হতে পারে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামীকাল রোববার ফলাফল প্রকাশ করা সম্ভব না হলে সোমবারের মধ্যেই তা প্রকাশের চেষ্টা চলছে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন শনিবার গণমাধ্যমকে বলেন, ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রস্তুতের কাজ চলমান রয়েছে। নির্দিষ্ট তারিখ বলা কঠিন। তবে ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ফলাফল প্রকাশের চেষ্টা চলছে। রোববার ফল প্রকাশ করা সম্ভব না হলে সোমবার দেওয়ার উদ্যোগ থাকবে। যেহেতু সোমবারের পরদিন মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবসের ছুটি, তাই সোমবারের মধ্যেই ফল প্রকাশের চেষ্টা করা হচ্ছে।
এর আগে গতকাল শুক্রবার ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে দেশের ১৭টি কেন্দ্র ও ৪৯টি ভেন্যুতে একযোগে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ফলাফলের অপেক্ষায় রয়েছেন পরীক্ষার্থীরা।
তথ্য অনুযায়ী, মোট ১৩ হাজার ৫১টি আসনের বিপরীতে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষায় এ বছর আবেদন করেছেন ১ লাখ ২২ হাজার ৬৩২ জন। এর মধ্যে ৪৯ হাজার ২৮ জন ছাত্র এবং ৭৩ হাজার ৬০৪ জন ছাত্রী।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, সাধারণত ভর্তি পরীক্ষার ফল ৭২ থেকে ৯৬ ঘণ্টার মধ্যে প্রকাশ করা হয়। এবারও নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যেই ফল প্রকাশ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ বছর প্রথমবারের মতো এমবিবিএস ও বিডিএসের ভর্তি পরীক্ষা একসঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর আগে এই দুটি কোর্সের জন্য আলাদাভাবে পরীক্ষা নেওয়া হতো।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে মোট আসন রয়েছে ১৩ হাজার ৫১টি। এর মধ্যে সরকারি মেডিকেল কলেজে ৫ হাজার ১০০টি এবং সরকারি ডেন্টাল ইউনিটে ৫৪৫টি আসন রয়েছে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ৬ হাজার ১টি এবং বেসরকারি ডেন্টাল কলেজে ১ হাজার ৪০৫টি আসন রয়েছে। ফলে এমবিবিএস কোর্সে মোট আসন ১১ হাজার ১০১টি এবং বিডিএস কোর্সে ১ হাজার ৯৫০টি।

এইচএসসির ফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে চলা বিক্ষোভের মুখে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কার্যালয়ে প্রায় ১০ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর শিক্ষার্থীদের সামনে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার
২০ অক্টোবর ২০২৪
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ১৯টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হচ্ছে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) থেকে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদনের প্রক্রিয়া চলবে। এবার সেকেন্ড টাইমেও ভর্তির আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
অ্যাডমিশন জার্নিটা জীবনের সবচেয়ে ক্রান্তীয় সময়ের একটি। কেননা অনেক শিক্ষার্থী এ পর্যায়ে এসে হাবুডুবু খান। হতাশায় ভোগেন। এই স্টেজে করণীয়-বর্জনীয় বিষয়গুলো ঠিক করতে করতেই সময় পার হয়ে যায়। সুতরাং উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রবেশের এই পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রথম দরকার প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে...
১৭ ঘণ্টা আগে
ইতালিতে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুখবর। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়ায় বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি...
১৭ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ১৯টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হচ্ছে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) থেকে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদনের প্রক্রিয়া চলবে। এবার সেকেন্ড টাইমেও ভর্তির আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে।
ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুয়ায়ী, ২০২১, ২০২২ ও ২০২৩ সালের এসএসসি বা সমমান এবং ২০২৪ ও ২০২৫ সালের এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা এবার আবেদন করতে পারবেন। সে হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় দ্বিতীয়বারও ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থাকছে।
‘এ’ (বিজ্ঞান), ‘বি’ (মানবিক) ও ‘সি’ (ব্যবসায় শিক্ষা) এই তিন ইউনিটে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন আগ্রহী শিক্ষার্থী। আবেদনের প্রক্রিয়া শেষে আগামী বছরের ২৭ মার্চ মার্চ ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ৩ এপ্রিল ‘বি’ ইউনিট এবং ১০ এপ্রিল ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এবার ভর্তি পরীক্ষায় ন্যূনতম পাস নম্বর ৩০। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে। এর আগে, ৭ ডিসেম্বর গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। প্রতিটি ইউনিটের ফলাফল জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ১৯টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হচ্ছে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) থেকে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদনের প্রক্রিয়া চলবে। এবার সেকেন্ড টাইমেও ভর্তির আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে।
ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুয়ায়ী, ২০২১, ২০২২ ও ২০২৩ সালের এসএসসি বা সমমান এবং ২০২৪ ও ২০২৫ সালের এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা এবার আবেদন করতে পারবেন। সে হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় দ্বিতীয়বারও ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থাকছে।
‘এ’ (বিজ্ঞান), ‘বি’ (মানবিক) ও ‘সি’ (ব্যবসায় শিক্ষা) এই তিন ইউনিটে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন আগ্রহী শিক্ষার্থী। আবেদনের প্রক্রিয়া শেষে আগামী বছরের ২৭ মার্চ মার্চ ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ৩ এপ্রিল ‘বি’ ইউনিট এবং ১০ এপ্রিল ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এবার ভর্তি পরীক্ষায় ন্যূনতম পাস নম্বর ৩০। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে। এর আগে, ৭ ডিসেম্বর গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। প্রতিটি ইউনিটের ফলাফল জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

এইচএসসির ফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে চলা বিক্ষোভের মুখে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কার্যালয়ে প্রায় ১০ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর শিক্ষার্থীদের সামনে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার
২০ অক্টোবর ২০২৪
দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) এবং ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল আগামীকাল রোববার প্রকাশ হতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে
অ্যাডমিশন জার্নিটা জীবনের সবচেয়ে ক্রান্তীয় সময়ের একটি। কেননা অনেক শিক্ষার্থী এ পর্যায়ে এসে হাবুডুবু খান। হতাশায় ভোগেন। এই স্টেজে করণীয়-বর্জনীয় বিষয়গুলো ঠিক করতে করতেই সময় পার হয়ে যায়। সুতরাং উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রবেশের এই পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রথম দরকার প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে...
১৭ ঘণ্টা আগে
ইতালিতে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুখবর। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়ায় বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি...
১৭ ঘণ্টা আগেভর্তি পরীক্ষা প্রস্তুতি
মো. দিদার হোসেন

অ্যাডমিশন জার্নিটা জীবনের সবচেয়ে ক্রান্তীয় সময়ের একটি। কেননা অনেক শিক্ষার্থী এ পর্যায়ে এসে হাবুডুবু খান। হতাশায় ভোগেন। এই স্টেজে করণীয়-বর্জনীয় বিষয়গুলো ঠিক করতে করতেই সময় পার হয়ে যায়। সুতরাং উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রবেশের এই পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রথম দরকার প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে সেই অনুযায়ী একটা রোডম্যাপ তৈরি করে সবটুকু দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া।
অ্যাডমিশনে সবচেয়ে ভীতির নাম ইংরেজি। যদিও ছোটবেলা থেকে আমরা ইংরেজি পড়ি ও চর্চা করি; কিন্তু অ্যাডমিশনে ভর্তি-ইচ্ছুকেরা সবচেয়ে বেশি ইংরেজিতেই ফেল করেন। আর তাই, ইংরেজির সিলেবাসটা সবার আগে বোঝা দরকার।
প্রশ্ন প্যাটার্নের দিকে তাকালে দেখা যায়, কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক আছে, (Right Form of Verb, Preposition, Noun, Tense, Voice, Figure of Speech, Narration, Synonym-Antonym, Phrase, Spelling), যেগুলো থেকে প্রতিবছরই এক বা একাধিক প্রশ্ন আসে। সুতরাং সে টপিকগুলো সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে।
পাশাপাশি যেগুলো থেকে প্রশ্ন আসে না, শেষের এ সময়ে সেগুলো অতটা গুরুত্ব দিয়ে পড়ার খুব একটা প্রয়োজন নেই। আমরা ভালোভাবে লক্ষ করলে দেখব, ইংরেজি এমসিকিউর গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ এবং রিটেনের পুরোটাই আসে এইচএসসির ইংরেজি প্রথম পত্র বোর্ড বই থেকে।
যদিও বাংলার সিলেবাস তুলনামূলক সহজ। কিন্তু শিক্ষার্থীরা তাঁদের বাংলা ব্যাকরণবিষয়ক পূর্ববর্তী অনীহার জন্য বাংলায়ও বড় একটা হোঁচট খান। অ্যাডমিশনের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বাংলা প্রথম পত্রের বোর্ড বইয়ের গদ্য, পদ্য ও সহপাঠ থেকে প্রায় অর্ধেক প্রশ্ন করা হয়। বাকিটা ব্যাকরণের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক (যেমন: উপসর্গ, বানান, উচ্চারণ, ক্রিয়ার কাল, অভিধান, পদ, সমাস, সন্ধি) ও বিরচন (সমার্থক শব্দ, পরিভাষা, বাগধারা, এককথায় প্রকাশ) থেকে প্রশ্ন এসে থাকে। ব্যাকরণ ও বিরচন অংশের জন্য শিক্ষার্থীদের নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বই অনুসরণ করাটাই শ্রেয়।
সাধারণ জ্ঞান অংশটি অনেকের কাছে নতুন বিষয় বলে বেশ কঠিন হয়ে যায়। কিন্তু আমরা প্রশ্নের দিকে তাকালে দেখতে পাব, এর চারটি অংশ নির্দিষ্ট সিলেবাস অনুসরণ করে চলে। বাংলাদেশ বিষয়াবলির জন্য বাংলাদেশের ইতিহাস, ভূগোল, অর্থনীতি, সংবিধান, সংস্কৃতি, রাজনীতি, জনসংখ্যা। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য দেশ পরিক্রমা, জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সংগঠন, যুদ্ধ, চুক্তি, বিপ্লব, সভ্যতা, ইতিহাস ও সংস্কৃতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি মৌলিক বিষয়াবলি (অর্থনীতি, পৌরনীতি, ভূগোল, ইতিহাস, সমাজবিজ্ঞান) ও সাম্প্রতিক অংশটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
মানবিক শাখার অনেক শিক্ষার্থী ও মানবিক ছাড়া অন্যান্য বিভাগের অধিকাংশ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ। যেখানে চান্স পেতে আপনাকে অবশ্যই প্রথম দিকের মেরিট পজিশনগুলোতে থাকতে হবে। সবার জন্য শুভকামনা রইল।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

অ্যাডমিশন জার্নিটা জীবনের সবচেয়ে ক্রান্তীয় সময়ের একটি। কেননা অনেক শিক্ষার্থী এ পর্যায়ে এসে হাবুডুবু খান। হতাশায় ভোগেন। এই স্টেজে করণীয়-বর্জনীয় বিষয়গুলো ঠিক করতে করতেই সময় পার হয়ে যায়। সুতরাং উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রবেশের এই পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রথম দরকার প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে সেই অনুযায়ী একটা রোডম্যাপ তৈরি করে সবটুকু দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া।
অ্যাডমিশনে সবচেয়ে ভীতির নাম ইংরেজি। যদিও ছোটবেলা থেকে আমরা ইংরেজি পড়ি ও চর্চা করি; কিন্তু অ্যাডমিশনে ভর্তি-ইচ্ছুকেরা সবচেয়ে বেশি ইংরেজিতেই ফেল করেন। আর তাই, ইংরেজির সিলেবাসটা সবার আগে বোঝা দরকার।
প্রশ্ন প্যাটার্নের দিকে তাকালে দেখা যায়, কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক আছে, (Right Form of Verb, Preposition, Noun, Tense, Voice, Figure of Speech, Narration, Synonym-Antonym, Phrase, Spelling), যেগুলো থেকে প্রতিবছরই এক বা একাধিক প্রশ্ন আসে। সুতরাং সে টপিকগুলো সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে।
পাশাপাশি যেগুলো থেকে প্রশ্ন আসে না, শেষের এ সময়ে সেগুলো অতটা গুরুত্ব দিয়ে পড়ার খুব একটা প্রয়োজন নেই। আমরা ভালোভাবে লক্ষ করলে দেখব, ইংরেজি এমসিকিউর গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ এবং রিটেনের পুরোটাই আসে এইচএসসির ইংরেজি প্রথম পত্র বোর্ড বই থেকে।
যদিও বাংলার সিলেবাস তুলনামূলক সহজ। কিন্তু শিক্ষার্থীরা তাঁদের বাংলা ব্যাকরণবিষয়ক পূর্ববর্তী অনীহার জন্য বাংলায়ও বড় একটা হোঁচট খান। অ্যাডমিশনের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বাংলা প্রথম পত্রের বোর্ড বইয়ের গদ্য, পদ্য ও সহপাঠ থেকে প্রায় অর্ধেক প্রশ্ন করা হয়। বাকিটা ব্যাকরণের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক (যেমন: উপসর্গ, বানান, উচ্চারণ, ক্রিয়ার কাল, অভিধান, পদ, সমাস, সন্ধি) ও বিরচন (সমার্থক শব্দ, পরিভাষা, বাগধারা, এককথায় প্রকাশ) থেকে প্রশ্ন এসে থাকে। ব্যাকরণ ও বিরচন অংশের জন্য শিক্ষার্থীদের নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বই অনুসরণ করাটাই শ্রেয়।
সাধারণ জ্ঞান অংশটি অনেকের কাছে নতুন বিষয় বলে বেশ কঠিন হয়ে যায়। কিন্তু আমরা প্রশ্নের দিকে তাকালে দেখতে পাব, এর চারটি অংশ নির্দিষ্ট সিলেবাস অনুসরণ করে চলে। বাংলাদেশ বিষয়াবলির জন্য বাংলাদেশের ইতিহাস, ভূগোল, অর্থনীতি, সংবিধান, সংস্কৃতি, রাজনীতি, জনসংখ্যা। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য দেশ পরিক্রমা, জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সংগঠন, যুদ্ধ, চুক্তি, বিপ্লব, সভ্যতা, ইতিহাস ও সংস্কৃতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি মৌলিক বিষয়াবলি (অর্থনীতি, পৌরনীতি, ভূগোল, ইতিহাস, সমাজবিজ্ঞান) ও সাম্প্রতিক অংশটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
মানবিক শাখার অনেক শিক্ষার্থী ও মানবিক ছাড়া অন্যান্য বিভাগের অধিকাংশ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ। যেখানে চান্স পেতে আপনাকে অবশ্যই প্রথম দিকের মেরিট পজিশনগুলোতে থাকতে হবে। সবার জন্য শুভকামনা রইল।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এইচএসসির ফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে চলা বিক্ষোভের মুখে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কার্যালয়ে প্রায় ১০ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর শিক্ষার্থীদের সামনে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার
২০ অক্টোবর ২০২৪
দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) এবং ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল আগামীকাল রোববার প্রকাশ হতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ১৯টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হচ্ছে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) থেকে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদনের প্রক্রিয়া চলবে। এবার সেকেন্ড টাইমেও ভর্তির আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ইতালিতে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুখবর। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়ায় বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি...
১৭ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইতালিতে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুখবর। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়ায় বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই বৃত্তির আওতায় একদিকে যেমন আর্থিক সহায়তা পাওয়া যাবে, অন্যদিকে ইতালির সমৃদ্ধ ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ইউরোপিয়ান শিক্ষাব্যবস্থার বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ মিলবে।
ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়া ইতালির অন্যতম প্রাচীন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৪৮১ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়। উত্তর ইতালির বন্দরনগরী জেনোয়ায় অবস্থিত এ বিশ্ববিদ্যালয় ইউরোপের শিক্ষাঙ্গনে গবেষণা ও একাডেমিক উৎকর্ষের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। আধুনিক ল্যাব, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী পরিবেশ এবং শিল্প খাতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সংযোগের কারণে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়া শিক্ষার্থীদের জন্য একটি শক্তিশালী ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার আদর্শ প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত।
সুযোগ-সুবিধা
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে অধ্যয়নের জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা পাবেন আকর্ষণীয় আর্থিক সুবিধা। এই বৃত্তির আওতায় বিভিন্ন প্রোগ্রামে সম্পূর্ণ বা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক ভাতা প্রদান করা হবে, যা দিয়ে পড়াশোনার সময় জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহ করা সম্ভব হবে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা খরচে বা স্বল্পমূল্যে আবাসনের ব্যবস্থাও থাকছে। পাশাপাশি আধুনিক লাইব্রেরি, গবেষণাগার ও উন্নত শিক্ষার্থী সেবার সুবিধা তো রয়েছেই।
আবেদনের যোগ্যতা
ইতালির জেনোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তির জন্য বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। তবে বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হলে শিক্ষার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীকে অবশ্যই তাঁর নির্বাচিত কোর্সের নির্ধারিত একাডেমিক যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। ভালো শিক্ষাগত ফলাফল ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রকৃত আগ্রহ থাকতে হবে। প্রার্থীদের আগ্রহের বিষয়ে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হবে। এ ছাড়া কোর্সভেদে ইংরেজি অথবা ইতালিয়ান ভাষায় দক্ষতা থাকা বাধ্যতামূলক হতে পারে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
বৃত্তির জন্য আবেদন করতে শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র জমা দিতে হবে। অনলাইনে পূরণ করা আবেদন ফরমের পাশাপাশি একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, ইংরেজি অথবা ইতালিয়ান ভাষায় দক্ষতার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। এ ছাড়া ব্যক্তিগত বিবৃতি (পার্সোনাল স্টেটমেন্ট) ও মোটিভেশন লেটার, দুটি সুপারিশপত্র, বৈধ পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি এবং হালনাগাদ সিভি বা রিজিউমে জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। এর বাইরে নির্দিষ্ট কিছু প্রোগ্রামের জন্য অতিরিক্ত কাগজপত্রও চাওয়া হতে পারে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ, বিজ্ঞান অনুষদ, চিকিৎসাবিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য অনুষদ, ব্যবসা, অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা, সামাজিক বিজ্ঞান ও মানববিদ্যা এবং স্থাপত্য ও নকশা অনুষদ। প্রতিটি অনুষদের অধীনে রয়েছে কমপক্ষে ৭-৮টি বিভাগ। বিশ্ববিদ্যালয়ে সিভিল, মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ব্যবসা শিক্ষার অধীনে বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইকোনমিকস, ফাইন্যান্স ও ম্যানেজমেন্ট আর সামাজিক বিজ্ঞান ও মানববিদ্যার অধীনে আইন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মতো বিষয়গুলোতে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
আবেদনের পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ মার্চ, ২০২৬।

ইতালিতে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুখবর। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়ায় বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই বৃত্তির আওতায় একদিকে যেমন আর্থিক সহায়তা পাওয়া যাবে, অন্যদিকে ইতালির সমৃদ্ধ ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ইউরোপিয়ান শিক্ষাব্যবস্থার বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ মিলবে।
ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়া ইতালির অন্যতম প্রাচীন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৪৮১ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়। উত্তর ইতালির বন্দরনগরী জেনোয়ায় অবস্থিত এ বিশ্ববিদ্যালয় ইউরোপের শিক্ষাঙ্গনে গবেষণা ও একাডেমিক উৎকর্ষের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। আধুনিক ল্যাব, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী পরিবেশ এবং শিল্প খাতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সংযোগের কারণে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়া শিক্ষার্থীদের জন্য একটি শক্তিশালী ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার আদর্শ প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত।
সুযোগ-সুবিধা
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে অধ্যয়নের জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা পাবেন আকর্ষণীয় আর্থিক সুবিধা। এই বৃত্তির আওতায় বিভিন্ন প্রোগ্রামে সম্পূর্ণ বা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক ভাতা প্রদান করা হবে, যা দিয়ে পড়াশোনার সময় জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহ করা সম্ভব হবে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা খরচে বা স্বল্পমূল্যে আবাসনের ব্যবস্থাও থাকছে। পাশাপাশি আধুনিক লাইব্রেরি, গবেষণাগার ও উন্নত শিক্ষার্থী সেবার সুবিধা তো রয়েছেই।
আবেদনের যোগ্যতা
ইতালির জেনোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তির জন্য বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। তবে বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হলে শিক্ষার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীকে অবশ্যই তাঁর নির্বাচিত কোর্সের নির্ধারিত একাডেমিক যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। ভালো শিক্ষাগত ফলাফল ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রকৃত আগ্রহ থাকতে হবে। প্রার্থীদের আগ্রহের বিষয়ে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হবে। এ ছাড়া কোর্সভেদে ইংরেজি অথবা ইতালিয়ান ভাষায় দক্ষতা থাকা বাধ্যতামূলক হতে পারে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
বৃত্তির জন্য আবেদন করতে শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র জমা দিতে হবে। অনলাইনে পূরণ করা আবেদন ফরমের পাশাপাশি একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, ইংরেজি অথবা ইতালিয়ান ভাষায় দক্ষতার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। এ ছাড়া ব্যক্তিগত বিবৃতি (পার্সোনাল স্টেটমেন্ট) ও মোটিভেশন লেটার, দুটি সুপারিশপত্র, বৈধ পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি এবং হালনাগাদ সিভি বা রিজিউমে জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। এর বাইরে নির্দিষ্ট কিছু প্রোগ্রামের জন্য অতিরিক্ত কাগজপত্রও চাওয়া হতে পারে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ, বিজ্ঞান অনুষদ, চিকিৎসাবিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য অনুষদ, ব্যবসা, অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা, সামাজিক বিজ্ঞান ও মানববিদ্যা এবং স্থাপত্য ও নকশা অনুষদ। প্রতিটি অনুষদের অধীনে রয়েছে কমপক্ষে ৭-৮টি বিভাগ। বিশ্ববিদ্যালয়ে সিভিল, মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ব্যবসা শিক্ষার অধীনে বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইকোনমিকস, ফাইন্যান্স ও ম্যানেজমেন্ট আর সামাজিক বিজ্ঞান ও মানববিদ্যার অধীনে আইন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মতো বিষয়গুলোতে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
আবেদনের পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ মার্চ, ২০২৬।

এইচএসসির ফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে চলা বিক্ষোভের মুখে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কার্যালয়ে প্রায় ১০ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর শিক্ষার্থীদের সামনে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার
২০ অক্টোবর ২০২৪
দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) এবং ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল আগামীকাল রোববার প্রকাশ হতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ১৯টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হচ্ছে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) থেকে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদনের প্রক্রিয়া চলবে। এবার সেকেন্ড টাইমেও ভর্তির আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
অ্যাডমিশন জার্নিটা জীবনের সবচেয়ে ক্রান্তীয় সময়ের একটি। কেননা অনেক শিক্ষার্থী এ পর্যায়ে এসে হাবুডুবু খান। হতাশায় ভোগেন। এই স্টেজে করণীয়-বর্জনীয় বিষয়গুলো ঠিক করতে করতেই সময় পার হয়ে যায়। সুতরাং উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রবেশের এই পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রথম দরকার প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে...
১৭ ঘণ্টা আগে