অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত রায় দিয়েছে—২০২১ সালে ৬ জানুয়ারি দেশটির ক্যাপিটাল হিলে সংঘটিত দাঙ্গার আগে বিতর্কিত পদক্ষেপের জন্য কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ অবস্থায় দেশটির সাধারণ নির্বাচনের হিসেবটি কী দাঁড়াবে?
রায়ে বলা হয়েছে, কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে রিপাবলিকান প্রার্থী বাছাইয়ের প্রাথমিক প্রতিযোগিতায়ও প্রার্থী হিসাবে অযোগ্য হবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। কারণ মার্কিন সংবিধানের একটি অংশ বিদ্রোহে জড়িত ব্যক্তিদের প্রেসিডেন্ট পদের জন্য অযোগ্য ঘোষণা করে।
রায়ের প্রতিক্রিয়ায় ট্রাম্প অবশ্য বলেছেন—তিনি এই সিদ্ধান্তটি বাতিল করতে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করবেন এবং ২০২৪ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন। আসন্ন নির্বাচনে বর্তমান প্রেসিডেন্ট ও ডেমোক্র্যাট দলীয় জো বাইডেনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্পই রিপাবলিকান শিবিরের প্রথম পছন্দ।
কলোরাডো সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বলা হয়েছে—প্রেসিডেন্ট থাকা অবস্থায় ট্রাম্প দাঙ্গার সঙ্গে জড়িত বলে স্পষ্ট এবং বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে।
রায়ের উপসংহারে আরও বলা হয়েছে—অধিকাংশ আদালতই মনে করে সংবিধানের ১৪ তম সংশোধনীর ধারা ৩ এর অধীনে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট পদের জন্য অযোগ্য হয়েছেন।
ধারা ৩ অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি অফিসের কোনো কর্মকর্তা সংবিধানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করলে তাঁদের অযোগ্য ঘোষণা করা হয়। এই ধারাটি যুক্তরাষ্ট্রের গৃহযুদ্ধ-পরবর্তী যুগে যারা দক্ষিণের রাজ্যগুলোকে ইউনিয়ন ত্যাগ করার জন্য সমর্থন করেছিলেন—সরকারি পদে তাঁদের ফিরে আসা রোধ করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট পদে কোনো প্রার্থীকে অযোগ্য ঘোষণা করার জন্য এবারই প্রথম এই ধারাটি ব্যবহার করা হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে কলোরাডো সুপ্রিম কোর্টের রায়টিকে একটি বিভক্ত রায় হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কারণ ৭ জন বিচারকের মধ্যে অন্তত তিনজন বিশ্বাস করেন নির্বাচন থেকে ট্রাম্পকে বাদ দেওয়ার কোনো আইনি ভিত্তি নেই। বাকি চারজন ট্রাম্পকে বাদ দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন।
ট্রাম্পের আইনজীবীরা অবশ্য কলোরাডোর আদালতে যুক্তি দিয়ে বলেছিলেন—তাঁকে অযোগ্য ঘোষণা করা উচিত হবে না। কারণ তিনি দাঙ্গার দায় বহন করেননি।
এমন পরিস্থিতির মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে ট্রাম্প কি পারবেন পরবর্তী নির্বাচনে প্রার্থী হতে? এ বিষয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—হ্যাঁ, তিনি পারবেন। কারণ ওই রায়টি শুধু কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের জন্য প্রযোজ্য। অন্য রাজ্যগুলোতে প্রাথমিক রিপাবলিকান প্রার্থী বাছাইয়ে ট্রাম্পের অংশ নেওয়ায় কোনো বাধা নেই এবং সেসব রাজ্যে অন্য প্রার্থীদের তুলনায় তিনি বেশ ভালোভাবেই এগিয়ে রয়েছেন। এর ফলে কলোরাডোতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করেও দলের মনোনয়ন পেতে পারেন ট্রাম্প। তবে রায় পরিবর্তন না হলে কলোরাডো ছাড়াই তাঁকে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে।
বলে রাখা ভালো—২০২০ সালের নির্বাচনে কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বড় ব্যবধানে জয়ী হয়েছিলেন জো বাইডেন। আর প্রেসিডেন্ট হতে চাইলে ট্রাম্পকে এই রাজ্যটিতে জিততেই হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতাও নেই। অন্য দোদুল্যমান রাজ্যগুলোতে এগিয়ে থাকলে তিনিই প্রেসিডেন্ট হতে পারেন।
তবে কলোরাডোর রায় পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। একই মামলা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অন্য রাজ্যগুলোতেও চলমান রয়েছে। কলোরাডোর রায় ওই রাজ্যগুলোর রায়কে প্রভাবিত করতে পারে। আর বাইডেনের সঙ্গে হাড্ডা-হাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে যেসব অঙ্গরাজ্যে সেগুলোতে ট্রাম্পকে অযোগ্য ঘোষণা করা হলে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পিছিয়ে পড়তে পারেন তিনি।
ট্রাম্পের প্রচারণা শিবির ইতিমধ্যেই ঘোষণা দিয়েছে যে—কলোরাডোর রায়ের বিরুদ্ধে তারা মার্কিন সুপ্রিম কোর্টে আপিল করবে। তবে এটি কবে নাগাদ করা হবে সে বিষয়ে কোনো ধারণা পাওয়া যায়নি। আগামী ৪ জানুয়ারির মধ্যে ওই আপিল করলে এ বিষয়ে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের নতুন রুল জারির আগ পর্যন্ত কলোরাডোর ব্যালট পেপারে ট্রাম্পের নাম থাকবে বলে জানা গেছে।
সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিষয়ে আইন বিশেষজ্ঞদের মত হলো—ক্যাপিটাল হিল দাঙ্গার ক্ষেত্রে ট্রাম্পের পদক্ষেপগুলো বিদ্রোহের সমতুল্য কি-না, সেগুলো বিবেচনা করা হতে পারে। আরেকটি বিষয় হলো—মার্কিন সংবিধানের চতুর্দশ সংশোধনীর ধারা ৩ সরকারি কর্মকর্তাদের মতো প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর ক্ষেত্রেও প্রয়োগ হবে কি-না সেই বিষয়েও সিদ্ধান্ত আসতে পারে।
কলোরাডোর একটি নিম্ন আদালত ইতিমধ্যেই রায় দিয়েছে যে—ট্রাম্প বিদ্রোহের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তবে ধারাটি প্রেসিডেন্ট পদের জন্য প্রযোজ্য নয়।
যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত রায় দিয়েছে—২০২১ সালে ৬ জানুয়ারি দেশটির ক্যাপিটাল হিলে সংঘটিত দাঙ্গার আগে বিতর্কিত পদক্ষেপের জন্য কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ অবস্থায় দেশটির সাধারণ নির্বাচনের হিসেবটি কী দাঁড়াবে?
রায়ে বলা হয়েছে, কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে রিপাবলিকান প্রার্থী বাছাইয়ের প্রাথমিক প্রতিযোগিতায়ও প্রার্থী হিসাবে অযোগ্য হবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। কারণ মার্কিন সংবিধানের একটি অংশ বিদ্রোহে জড়িত ব্যক্তিদের প্রেসিডেন্ট পদের জন্য অযোগ্য ঘোষণা করে।
রায়ের প্রতিক্রিয়ায় ট্রাম্প অবশ্য বলেছেন—তিনি এই সিদ্ধান্তটি বাতিল করতে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করবেন এবং ২০২৪ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন। আসন্ন নির্বাচনে বর্তমান প্রেসিডেন্ট ও ডেমোক্র্যাট দলীয় জো বাইডেনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্পই রিপাবলিকান শিবিরের প্রথম পছন্দ।
কলোরাডো সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বলা হয়েছে—প্রেসিডেন্ট থাকা অবস্থায় ট্রাম্প দাঙ্গার সঙ্গে জড়িত বলে স্পষ্ট এবং বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে।
রায়ের উপসংহারে আরও বলা হয়েছে—অধিকাংশ আদালতই মনে করে সংবিধানের ১৪ তম সংশোধনীর ধারা ৩ এর অধীনে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট পদের জন্য অযোগ্য হয়েছেন।
ধারা ৩ অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি অফিসের কোনো কর্মকর্তা সংবিধানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করলে তাঁদের অযোগ্য ঘোষণা করা হয়। এই ধারাটি যুক্তরাষ্ট্রের গৃহযুদ্ধ-পরবর্তী যুগে যারা দক্ষিণের রাজ্যগুলোকে ইউনিয়ন ত্যাগ করার জন্য সমর্থন করেছিলেন—সরকারি পদে তাঁদের ফিরে আসা রোধ করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট পদে কোনো প্রার্থীকে অযোগ্য ঘোষণা করার জন্য এবারই প্রথম এই ধারাটি ব্যবহার করা হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে কলোরাডো সুপ্রিম কোর্টের রায়টিকে একটি বিভক্ত রায় হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কারণ ৭ জন বিচারকের মধ্যে অন্তত তিনজন বিশ্বাস করেন নির্বাচন থেকে ট্রাম্পকে বাদ দেওয়ার কোনো আইনি ভিত্তি নেই। বাকি চারজন ট্রাম্পকে বাদ দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন।
ট্রাম্পের আইনজীবীরা অবশ্য কলোরাডোর আদালতে যুক্তি দিয়ে বলেছিলেন—তাঁকে অযোগ্য ঘোষণা করা উচিত হবে না। কারণ তিনি দাঙ্গার দায় বহন করেননি।
এমন পরিস্থিতির মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে ট্রাম্প কি পারবেন পরবর্তী নির্বাচনে প্রার্থী হতে? এ বিষয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—হ্যাঁ, তিনি পারবেন। কারণ ওই রায়টি শুধু কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের জন্য প্রযোজ্য। অন্য রাজ্যগুলোতে প্রাথমিক রিপাবলিকান প্রার্থী বাছাইয়ে ট্রাম্পের অংশ নেওয়ায় কোনো বাধা নেই এবং সেসব রাজ্যে অন্য প্রার্থীদের তুলনায় তিনি বেশ ভালোভাবেই এগিয়ে রয়েছেন। এর ফলে কলোরাডোতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করেও দলের মনোনয়ন পেতে পারেন ট্রাম্প। তবে রায় পরিবর্তন না হলে কলোরাডো ছাড়াই তাঁকে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে।
বলে রাখা ভালো—২০২০ সালের নির্বাচনে কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বড় ব্যবধানে জয়ী হয়েছিলেন জো বাইডেন। আর প্রেসিডেন্ট হতে চাইলে ট্রাম্পকে এই রাজ্যটিতে জিততেই হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতাও নেই। অন্য দোদুল্যমান রাজ্যগুলোতে এগিয়ে থাকলে তিনিই প্রেসিডেন্ট হতে পারেন।
তবে কলোরাডোর রায় পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। একই মামলা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অন্য রাজ্যগুলোতেও চলমান রয়েছে। কলোরাডোর রায় ওই রাজ্যগুলোর রায়কে প্রভাবিত করতে পারে। আর বাইডেনের সঙ্গে হাড্ডা-হাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে যেসব অঙ্গরাজ্যে সেগুলোতে ট্রাম্পকে অযোগ্য ঘোষণা করা হলে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পিছিয়ে পড়তে পারেন তিনি।
ট্রাম্পের প্রচারণা শিবির ইতিমধ্যেই ঘোষণা দিয়েছে যে—কলোরাডোর রায়ের বিরুদ্ধে তারা মার্কিন সুপ্রিম কোর্টে আপিল করবে। তবে এটি কবে নাগাদ করা হবে সে বিষয়ে কোনো ধারণা পাওয়া যায়নি। আগামী ৪ জানুয়ারির মধ্যে ওই আপিল করলে এ বিষয়ে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের নতুন রুল জারির আগ পর্যন্ত কলোরাডোর ব্যালট পেপারে ট্রাম্পের নাম থাকবে বলে জানা গেছে।
সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিষয়ে আইন বিশেষজ্ঞদের মত হলো—ক্যাপিটাল হিল দাঙ্গার ক্ষেত্রে ট্রাম্পের পদক্ষেপগুলো বিদ্রোহের সমতুল্য কি-না, সেগুলো বিবেচনা করা হতে পারে। আরেকটি বিষয় হলো—মার্কিন সংবিধানের চতুর্দশ সংশোধনীর ধারা ৩ সরকারি কর্মকর্তাদের মতো প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর ক্ষেত্রেও প্রয়োগ হবে কি-না সেই বিষয়েও সিদ্ধান্ত আসতে পারে।
কলোরাডোর একটি নিম্ন আদালত ইতিমধ্যেই রায় দিয়েছে যে—ট্রাম্প বিদ্রোহের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তবে ধারাটি প্রেসিডেন্ট পদের জন্য প্রযোজ্য নয়।
সম্প্রতি দুই বিলিয়ন ডলার মূল্যের মার্কিন ডলারনির্ভর বন্ড বিক্রি করেছে চীন। গত তিন বছরের মধ্যে এবারই প্রথম দেশটি এমন উদ্যোগ নিয়েছে। ঘটনাটি বিশ্লেষকদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তাঁরা মনে করছেন, এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে একটি বার্তা দিয়েছে চীন।
৯ ঘণ্টা আগেএকটা সময় ইসরায়েলের ছোট ও সুসংহত সমাজকে বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার কাছে প্রায় অপ্রতিরোধ্য বলে বিবেচনা করা হতো। কিন্তু এখন বিষয়টি কার্যত বদলে গেছে। বর্তমান সংঘাত, ইসরায়েলে উগ্র ডানপন্থার উত্থান এবং নেতানিয়াহুর নেতৃত্বে ২০২৩ সালের বিচার বিভাগ সংস্কারের মতো বিষয়গুলো দেশটির সমাজে বিদ্যমান সূক্ষ্ম বিভাজনগুলো
১৭ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের রূপ এবং যুদ্ধ ও বাণিজ্য সম্পর্কের পরিবর্তন নিয়ে বিশ্লেষণ। চীন, রাশিয়া ও ইউরোপের সাথে নতুন কৌশল এবং মার্কিন আধিপত্যের ভবিষ্যৎ।
২ দিন আগেকোভিড-১৯ মহামারির পর সোশ্যাল মিডিয়া ফাস্ট ফ্যাশন শিল্পকে ভঙ্গুর করে তুলেছে। জায়গা করে নিচ্ছে ভয়াবহ মানবাধিকার সংকট সৃস্টিকারী ‘আলট্রা-ফাস্ট ফ্যাশন’। সেই শিল্পে তৈরি মানুষেরই ‘রক্তে’ রঞ্জিত পোশাক সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করে কিনছে অনবরত। আর রক্তের বেসাতি থেকে মালিক শ্রেণি মুনাফা কামিয়েই যাচ্ছে।
৫ দিন আগে