অনলাইন ডেস্ক
১৭ জুলাই কিরণ নাদার আর্ট মিউজিয়ামের উদ্যোগে ‘পোড়া নয়, ঝলসানো’ (Singed but not Burnt) শিরোনামে একটি শিল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে ভারতের নয়ডায়। তবে কিরণ নাদারের বিরুদ্ধে মোদি সরকারের প্রোপাগান্ডা প্রচারের অভিযোগ তুলে প্রদর্শনী থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বাংলাদেশি আলোকচিত্র শিল্পী এবং অধিকারকর্মী শহিদুল আলম।
আজ বৃহস্পতিবার ভারতীয় পোর্টাল ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানা গেছে।
নিজের নাম প্রত্যাহারের প্রসঙ্গে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে শহিদুল আলম বলেন, ‘একজন শিল্পী, সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মী হিসেবে আমি সেই শিল্পীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে চাই—যাঁরা মনে করেন, ভারতে সরকার-চালিত সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলো সমালোচনামূলক চিন্তার বদলে রাষ্ট্রীয় প্রোপাগান্ডা প্রচারের উপকরণ হয়ে উঠেছে।’
শহিদুল আলম আরও বলেন, ‘আমার নিজের দেশ বাংলাদেশের পরিস্থিতিও ভিন্ন নয়...দুই জায়গায়ই উদ্বেগের যথেষ্ট কারণ রয়েছে।’
ভারতের বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর প্রোপাগান্ডা প্রচার করা শিল্প ইভেন্টগুলোতে মিসেস নাদারের স্পষ্ট সমর্থন রয়েছে উল্লেখ করে যাঁরা এগুলোর বৈধতা দেন তাঁদের প্রতি নিন্দাও জানান শহিদুল আলম।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ার বিবৃতিতে দিল্লির ন্যাশনাল গ্যালারি অব মডার্ন আর্টে ‘জনশক্তি: একটি যৌথ শক্তি’ প্রদর্শনীর উপদেষ্টা হিসেবে কিরণ নাদারের জড়িত থাকার কথা উল্লেখ করেন শহিদুল আলম। এই প্রদর্শনীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মাসিক রেডিও ভাষণ, ‘মন কি বাত’-এর ১০০টি পর্ব চিহ্নিত করা হয়েছিল। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য কিরণ নাদার আর্ট মিউজিয়ামের কিউরেটরিয়াল রিসার্চ অ্যান্ড পাবলিকেশন্স ম্যানেজার পদ থেকে সন্দীপ কে লুইসকে অপসারণের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে বিবৃতিতে। এই অপসারণের সঙ্গে নাদারের যোগসূত্র ছিল বলেও অভিযোগ শহিদুল আলমের।
কিরণ নাদার আর্ট মিউজিয়াম শহিদুল আলমের বিবৃতির বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করলেও এর সঙ্গে ভারতীয় শিল্পাঙ্গনের বেশ কয়েকজন একাত্মতা প্রকাশ করেছেন।
১৭ জুলাই কিরণ নাদার আর্ট মিউজিয়ামের উদ্যোগে ‘পোড়া নয়, ঝলসানো’ (Singed but not Burnt) শিরোনামে একটি শিল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে ভারতের নয়ডায়। তবে কিরণ নাদারের বিরুদ্ধে মোদি সরকারের প্রোপাগান্ডা প্রচারের অভিযোগ তুলে প্রদর্শনী থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বাংলাদেশি আলোকচিত্র শিল্পী এবং অধিকারকর্মী শহিদুল আলম।
আজ বৃহস্পতিবার ভারতীয় পোর্টাল ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানা গেছে।
নিজের নাম প্রত্যাহারের প্রসঙ্গে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে শহিদুল আলম বলেন, ‘একজন শিল্পী, সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মী হিসেবে আমি সেই শিল্পীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে চাই—যাঁরা মনে করেন, ভারতে সরকার-চালিত সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলো সমালোচনামূলক চিন্তার বদলে রাষ্ট্রীয় প্রোপাগান্ডা প্রচারের উপকরণ হয়ে উঠেছে।’
শহিদুল আলম আরও বলেন, ‘আমার নিজের দেশ বাংলাদেশের পরিস্থিতিও ভিন্ন নয়...দুই জায়গায়ই উদ্বেগের যথেষ্ট কারণ রয়েছে।’
ভারতের বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর প্রোপাগান্ডা প্রচার করা শিল্প ইভেন্টগুলোতে মিসেস নাদারের স্পষ্ট সমর্থন রয়েছে উল্লেখ করে যাঁরা এগুলোর বৈধতা দেন তাঁদের প্রতি নিন্দাও জানান শহিদুল আলম।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ার বিবৃতিতে দিল্লির ন্যাশনাল গ্যালারি অব মডার্ন আর্টে ‘জনশক্তি: একটি যৌথ শক্তি’ প্রদর্শনীর উপদেষ্টা হিসেবে কিরণ নাদারের জড়িত থাকার কথা উল্লেখ করেন শহিদুল আলম। এই প্রদর্শনীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মাসিক রেডিও ভাষণ, ‘মন কি বাত’-এর ১০০টি পর্ব চিহ্নিত করা হয়েছিল। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য কিরণ নাদার আর্ট মিউজিয়ামের কিউরেটরিয়াল রিসার্চ অ্যান্ড পাবলিকেশন্স ম্যানেজার পদ থেকে সন্দীপ কে লুইসকে অপসারণের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে বিবৃতিতে। এই অপসারণের সঙ্গে নাদারের যোগসূত্র ছিল বলেও অভিযোগ শহিদুল আলমের।
কিরণ নাদার আর্ট মিউজিয়াম শহিদুল আলমের বিবৃতির বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করলেও এর সঙ্গে ভারতীয় শিল্পাঙ্গনের বেশ কয়েকজন একাত্মতা প্রকাশ করেছেন।
আকাশি রঙের বাড়ি। দোতলায় দুটি কক্ষে আলো জ্বলছে। সন্ধ্যার আবছা আঁধারে ছেয়ে আছে বাড়িটির চারদিকের গাছগুলো। সন্ধ্যার নীল আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে পেঁজা তুলোর মতো মেঘ। বাড়ির সামনে ল্যাম্পপোস্টের আলোয় জলাশয়ে প্রকৃতির এই মোহনীয় ছবি প্রতিফলিত হয়েছে।
৩ দিন আগেচারুশিল্প হচ্ছে মানুষের অনুভূতি প্রকাশের মাধ্যম। একটি ছবি একটি বিপ্লবের উন্মেষ ঘটাতে পারে। ছবি শুধু বিনোদনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি বিপ্লবের বার্তাও নিয়ে আসে।
১৪ দিন আগেআপনি যে বয়সেরই হোন না কেন, এই বই পড়লে তারুণ্যশক্তিকে অনুভব করবেন, অনুপ্রাণিত হবেন। নতুন শুরুর একটা তাগিদ পাবেন। এই তরুণদের প্রত্যেকের মতো আপনিও বলে উঠবেন—সব সম্ভব! এই বইয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে জন্ম নেওয়া অবহেলিত অবস্থা থেকে সাফল্যের শীর্ষে যাওয়ার পথচলার গল্প উঠে এসেছে। প্রায় চার শ পৃষ্ঠার বইটির দাম
২১ দিন আগেপ্রকাশনা সংস্থা ‘ঐতিহ্য’ তার দুই যুগের পথচলা (২০০০-২০২৪) স্মরণীয় করে রাখতে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে দশ দিনব্যাপী ‘ঐতিহ্য বই উৎসব ২০২৪’ আয়োজন করেছে। আজ ২ নভেম্বর শনিবার বেলা ১১টায় যৌথভাবে উৎসব উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, বিশিষ্ট লেখক-গবেষক শারমিন আহমদ এবং তরুণ
২১ দিন আগে