নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘বৈষম্যবিরোধী’ ও ‘সমন্বয়ক’ পরিচয়ের এখন আর অস্তিত্ব নেই, এমন মন্তব্য করেছেন সদ্যগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এরপর এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের দুই নেতা।
এই দুই নেতার বক্তব্য অনুযায়ী, এনসিপি ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ গঠনের পর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতৃস্থানীয় প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন (বৈছাআ) বিলুপ্ত করার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
নাহিদ ইসলাম গতকাল শুক্রবার বিকেলে ঢাকায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী’ বা ‘সমন্বয়ক’ পরিচয়ের এখন আর অস্তিত্ব নেই। পরে এনসিপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে একই বক্তব্য তুলে ধরা হয়।
নাহিদের বক্তব্য গণমাধ্যমে আসার পর বৈছাআর অন্যতম কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও মুখপাত্র উমামা ফাতেমা গতকাল সন্ধ্যায় ফেসবুকে এক পোস্টে দাবি করেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্ল্যাটফর্মটি বিলুপ্ত করার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
উমামা ফাতিমা বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অংশীদার ছাত্রদের সবাই নতুন রাজনৈতিক দল বা নতুন ছাত্র সংগঠনে যুক্ত হয়নি। অংশীদারদের আলোচনা ছাড়া প্ল্যাটফর্ম বিলুপ্ত হবে না। এ বিষয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের প্রতি অনুরোধ জানান।
উমামার মন্তব্যের ঘণ্টাখানেক পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি বক্তব্য আসে। বৈছাআর জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বিষয়ক বিশেষ সেলের সম্পাদক হাসান ইনাম এই পোস্টে বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন একটি গণ-অভ্যুত্থানের প্ল্যাটফর্ম। জুলাই ও আগস্টে বিভিন্ন ধর্ম, বর্ণ ও রাজনৈতিক মতাদর্শের মানুষ এখানে সমবেত হয়েছিল। এই গণ-অভ্যুত্থানের স্মৃতি ও অভিজ্ঞতা সংরক্ষণ এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা পূরণের লক্ষ্যে এই প্ল্যাটফর্ম রাজনৈতিক বিভেদের ঊর্ধ্বে থেকে কাজ করবে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানই হবে এর প্রধান কর্মক্ষেত্র।
হাসান ইনাম বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা সমুন্নত রাখার জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন একটি বুদ্ধিবৃত্তিক ও অরাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে। জুলাই গণহত্যার ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এটি সর্বজনীন জনমত গঠনে ভূমিকা রাখবে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ‘পদত্যাগ করে’ শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট ভারতে চলে যান। এরপর গত ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের বেশির ভাগ এনসিপি ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ গঠন করেন।
এ বিষয়ে দেওয়া এনসিপি, বৈছাআ ও উমামা ফাতেমার গতকালের ফেসবুক পোস্টগুলোয় অনেকে বিভিন্নরকম মন্তব্য করেন।
‘বৈষম্যবিরোধী’ ও ‘সমন্বয়ক’ পরিচয়ের এখন আর অস্তিত্ব নেই, এমন মন্তব্য করেছেন সদ্যগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এরপর এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের দুই নেতা।
এই দুই নেতার বক্তব্য অনুযায়ী, এনসিপি ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ গঠনের পর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতৃস্থানীয় প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন (বৈছাআ) বিলুপ্ত করার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
নাহিদ ইসলাম গতকাল শুক্রবার বিকেলে ঢাকায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী’ বা ‘সমন্বয়ক’ পরিচয়ের এখন আর অস্তিত্ব নেই। পরে এনসিপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে একই বক্তব্য তুলে ধরা হয়।
নাহিদের বক্তব্য গণমাধ্যমে আসার পর বৈছাআর অন্যতম কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও মুখপাত্র উমামা ফাতেমা গতকাল সন্ধ্যায় ফেসবুকে এক পোস্টে দাবি করেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্ল্যাটফর্মটি বিলুপ্ত করার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
উমামা ফাতিমা বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অংশীদার ছাত্রদের সবাই নতুন রাজনৈতিক দল বা নতুন ছাত্র সংগঠনে যুক্ত হয়নি। অংশীদারদের আলোচনা ছাড়া প্ল্যাটফর্ম বিলুপ্ত হবে না। এ বিষয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের প্রতি অনুরোধ জানান।
উমামার মন্তব্যের ঘণ্টাখানেক পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি বক্তব্য আসে। বৈছাআর জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বিষয়ক বিশেষ সেলের সম্পাদক হাসান ইনাম এই পোস্টে বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন একটি গণ-অভ্যুত্থানের প্ল্যাটফর্ম। জুলাই ও আগস্টে বিভিন্ন ধর্ম, বর্ণ ও রাজনৈতিক মতাদর্শের মানুষ এখানে সমবেত হয়েছিল। এই গণ-অভ্যুত্থানের স্মৃতি ও অভিজ্ঞতা সংরক্ষণ এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা পূরণের লক্ষ্যে এই প্ল্যাটফর্ম রাজনৈতিক বিভেদের ঊর্ধ্বে থেকে কাজ করবে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানই হবে এর প্রধান কর্মক্ষেত্র।
হাসান ইনাম বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা সমুন্নত রাখার জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন একটি বুদ্ধিবৃত্তিক ও অরাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে। জুলাই গণহত্যার ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এটি সর্বজনীন জনমত গঠনে ভূমিকা রাখবে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ‘পদত্যাগ করে’ শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট ভারতে চলে যান। এরপর গত ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের বেশির ভাগ এনসিপি ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ গঠন করেন।
এ বিষয়ে দেওয়া এনসিপি, বৈছাআ ও উমামা ফাতেমার গতকালের ফেসবুক পোস্টগুলোয় অনেকে বিভিন্নরকম মন্তব্য করেন।
সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে গণভোটের প্রস্তাব জাকের পার্টি করেছে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব শামীম হায়দার। তিনি বলেছেন, বড় বড় জায়গার বিষয়ে গণভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ হওয়া উচিত। নির্বাচনে কালো টাকা ও পেশিশক্তির প্রভাব থাকলে তথাকথিত বড় দলগুলোর প্রভাব থাকে। তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে না।
৩ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনিদের আত্মনিয়ন্ত্রণ, নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার পথ উন্মুক্ত করতে হবে। পূর্ব জেরুজালেমকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের রাজধানী হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দিতে হবে। ১৯৬৭ সালের পূর্ববর্তী ভূমি ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বাধ্যবাধকতা তৈরি; গণহত্যা বন্ধে কার্যকর ও সম্মিলিত পদক্ষেপ নিতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশেষ ক্ষমতা আইন বাতিল এবং মেঘনা আলমের মুক্তির দাবি জানিয়েছে গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি। রাষ্ট্রীয় বাহিনীর অপব্যবহার ও বিদেশি কূটনীতিকের প্রভাবে নাগরিক অধিকার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় উদ্বেগ জানিয়েছে সংগঠনটি।
৫ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে মুক্তিযুদ্ধ ও ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানকে সমান গুরুত্ব দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ জাসদ। দলটি বলেছে, মুক্তিযুদ্ধকে খাটো করার প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য নয়। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক তাৎপর্য রয়েছে, সেই সঙ্গে নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থানও...
৯ ঘণ্টা আগে