নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
প্রথমে মিছিলের ওপর কাঁদানে গ্যাস, পরে সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে যোগ দেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিপেটাও করা হয়। এ সময় সেনাসদস্যরা বেশ কয়েকজনকে আটক করেন।
ছত্রভঙ্গ হিযবুত তাহ্রীর সদস্যরা বিভিন্ন গলিতে প্রবেশ করলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদের ধাওয়া দেন। পুলিশের বাধার প্রথম দিকে তারা সড়কে অবস্থান করলেও পরে আর কাউকে সড়কে দেখা যায়নি। পরে পুরানা পল্টন থেকে নাইটিঙ্গেল মোড় পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নেন।

পুলিশের রমনা বিভাগের পদস্থ এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রায়তুল মোকাররম এলাকায় হিযবুত তাহ্রীরকে বাধা দেওয়া হয়নি। কেননা, সেখানে অনেক মুসল্লি ছিলেন। তাদের হালকা বাধা দিয়ে পুরানা পল্টন ও বিজয়নগরের দিকে বের করে আনা হয়। সেখানে সাধারণ মানুষ থাকায় এই এলাকাতেই তাদের প্রতিরোধ করা হয়।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, হিযবুতকে ছত্রভঙ্গ করতে বেশ কিছু সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল ছোড়া হয়েছে। পুলিশের কয়েকটি ইউনিটের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও এতে অংশ নেয়।
বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এর আগে আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর পুলিশের বাধা অতিক্রম করে ‘মার্চ ফর খিলাফত’ ব্যানারে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। রাজধানীর পুরানা পল্টনে বায়তুল মোকাররমের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করে তারা।

তাদের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সকাল থেকেই পুলিশ ও সেনাবাহিনী সতর্ক অবস্থানে ছিল। এত নিরাপত্তার মধ্যেও বায়তুল মোকাররম থেকে মিছিল বের করে পুরানা পল্টনের দিকে যায় সংগঠনের সদস্যরা।
শুরুতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাধা দিলেও তা অতিক্রম করে মিছিল নিয়ে এগোতে থাকে তারা। বেলা ২টার দিকে মিছিলটি বিজয়নগর এলাকায় অবস্থান করে।

হিযবুত তাহ্রীর ‘মার্চ ফর খিলাফত’ নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তর এক বার্তায় জানিয়েছে, হিযবুত তাহ্রীর একটি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন। আইন অনুযায়ী এদের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর তৎকালীন সরকার হিযবুত তাহ্রীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সংগঠনটি আবার প্রকাশ্যে কার্যক্রম চালাতে শুরু করেছে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিন থেকে তারা নানা দাবিতে মিছিল ও গোলটেবিল বৈঠক করেছে, এমনকি চট্টগ্রামেও কর্মসূচি পালন করেছে।
আজ শুক্রবার সংগঠনটি রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে মার্চ ফর খিলাফত কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্থানে পোস্টার লাগিয়ে ও লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে তারা প্রচারণা চালায়।

এই কর্মসূচিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এক বিবৃতিতে জানায়, ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ অনুযায়ী নিষিদ্ধঘোষিত যেকোনো সংগঠনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, পোস্টার-লিফলেট বিতরণ ও প্রচারণা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। হিযবুত তাহ্রীর যদি এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে, তবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজধানীর উত্তরায় অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ এই সংগঠনের তিনজন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র তালেবুর রহমান জানিয়েছেন, নিষিদ্ধ এই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান থাকবে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
প্রথমে মিছিলের ওপর কাঁদানে গ্যাস, পরে সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে যোগ দেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিপেটাও করা হয়। এ সময় সেনাসদস্যরা বেশ কয়েকজনকে আটক করেন।
ছত্রভঙ্গ হিযবুত তাহ্রীর সদস্যরা বিভিন্ন গলিতে প্রবেশ করলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদের ধাওয়া দেন। পুলিশের বাধার প্রথম দিকে তারা সড়কে অবস্থান করলেও পরে আর কাউকে সড়কে দেখা যায়নি। পরে পুরানা পল্টন থেকে নাইটিঙ্গেল মোড় পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নেন।

পুলিশের রমনা বিভাগের পদস্থ এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রায়তুল মোকাররম এলাকায় হিযবুত তাহ্রীরকে বাধা দেওয়া হয়নি। কেননা, সেখানে অনেক মুসল্লি ছিলেন। তাদের হালকা বাধা দিয়ে পুরানা পল্টন ও বিজয়নগরের দিকে বের করে আনা হয়। সেখানে সাধারণ মানুষ থাকায় এই এলাকাতেই তাদের প্রতিরোধ করা হয়।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, হিযবুতকে ছত্রভঙ্গ করতে বেশ কিছু সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল ছোড়া হয়েছে। পুলিশের কয়েকটি ইউনিটের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও এতে অংশ নেয়।
বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এর আগে আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর পুলিশের বাধা অতিক্রম করে ‘মার্চ ফর খিলাফত’ ব্যানারে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। রাজধানীর পুরানা পল্টনে বায়তুল মোকাররমের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করে তারা।

তাদের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সকাল থেকেই পুলিশ ও সেনাবাহিনী সতর্ক অবস্থানে ছিল। এত নিরাপত্তার মধ্যেও বায়তুল মোকাররম থেকে মিছিল বের করে পুরানা পল্টনের দিকে যায় সংগঠনের সদস্যরা।
শুরুতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাধা দিলেও তা অতিক্রম করে মিছিল নিয়ে এগোতে থাকে তারা। বেলা ২টার দিকে মিছিলটি বিজয়নগর এলাকায় অবস্থান করে।

হিযবুত তাহ্রীর ‘মার্চ ফর খিলাফত’ নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তর এক বার্তায় জানিয়েছে, হিযবুত তাহ্রীর একটি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন। আইন অনুযায়ী এদের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর তৎকালীন সরকার হিযবুত তাহ্রীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সংগঠনটি আবার প্রকাশ্যে কার্যক্রম চালাতে শুরু করেছে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিন থেকে তারা নানা দাবিতে মিছিল ও গোলটেবিল বৈঠক করেছে, এমনকি চট্টগ্রামেও কর্মসূচি পালন করেছে।
আজ শুক্রবার সংগঠনটি রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে মার্চ ফর খিলাফত কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্থানে পোস্টার লাগিয়ে ও লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে তারা প্রচারণা চালায়।

এই কর্মসূচিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এক বিবৃতিতে জানায়, ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ অনুযায়ী নিষিদ্ধঘোষিত যেকোনো সংগঠনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, পোস্টার-লিফলেট বিতরণ ও প্রচারণা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। হিযবুত তাহ্রীর যদি এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে, তবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজধানীর উত্তরায় অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ এই সংগঠনের তিনজন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র তালেবুর রহমান জানিয়েছেন, নিষিদ্ধ এই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান থাকবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
প্রথমে মিছিলের ওপর কাঁদানে গ্যাস, পরে সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে যোগ দেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিপেটাও করা হয়। এ সময় সেনাসদস্যরা বেশ কয়েকজনকে আটক করেন।
ছত্রভঙ্গ হিযবুত তাহ্রীর সদস্যরা বিভিন্ন গলিতে প্রবেশ করলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদের ধাওয়া দেন। পুলিশের বাধার প্রথম দিকে তারা সড়কে অবস্থান করলেও পরে আর কাউকে সড়কে দেখা যায়নি। পরে পুরানা পল্টন থেকে নাইটিঙ্গেল মোড় পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নেন।

পুলিশের রমনা বিভাগের পদস্থ এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রায়তুল মোকাররম এলাকায় হিযবুত তাহ্রীরকে বাধা দেওয়া হয়নি। কেননা, সেখানে অনেক মুসল্লি ছিলেন। তাদের হালকা বাধা দিয়ে পুরানা পল্টন ও বিজয়নগরের দিকে বের করে আনা হয়। সেখানে সাধারণ মানুষ থাকায় এই এলাকাতেই তাদের প্রতিরোধ করা হয়।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, হিযবুতকে ছত্রভঙ্গ করতে বেশ কিছু সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল ছোড়া হয়েছে। পুলিশের কয়েকটি ইউনিটের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও এতে অংশ নেয়।
বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এর আগে আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর পুলিশের বাধা অতিক্রম করে ‘মার্চ ফর খিলাফত’ ব্যানারে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। রাজধানীর পুরানা পল্টনে বায়তুল মোকাররমের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করে তারা।

তাদের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সকাল থেকেই পুলিশ ও সেনাবাহিনী সতর্ক অবস্থানে ছিল। এত নিরাপত্তার মধ্যেও বায়তুল মোকাররম থেকে মিছিল বের করে পুরানা পল্টনের দিকে যায় সংগঠনের সদস্যরা।
শুরুতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাধা দিলেও তা অতিক্রম করে মিছিল নিয়ে এগোতে থাকে তারা। বেলা ২টার দিকে মিছিলটি বিজয়নগর এলাকায় অবস্থান করে।

হিযবুত তাহ্রীর ‘মার্চ ফর খিলাফত’ নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তর এক বার্তায় জানিয়েছে, হিযবুত তাহ্রীর একটি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন। আইন অনুযায়ী এদের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর তৎকালীন সরকার হিযবুত তাহ্রীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সংগঠনটি আবার প্রকাশ্যে কার্যক্রম চালাতে শুরু করেছে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিন থেকে তারা নানা দাবিতে মিছিল ও গোলটেবিল বৈঠক করেছে, এমনকি চট্টগ্রামেও কর্মসূচি পালন করেছে।
আজ শুক্রবার সংগঠনটি রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে মার্চ ফর খিলাফত কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্থানে পোস্টার লাগিয়ে ও লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে তারা প্রচারণা চালায়।

এই কর্মসূচিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এক বিবৃতিতে জানায়, ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ অনুযায়ী নিষিদ্ধঘোষিত যেকোনো সংগঠনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, পোস্টার-লিফলেট বিতরণ ও প্রচারণা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। হিযবুত তাহ্রীর যদি এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে, তবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজধানীর উত্তরায় অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ এই সংগঠনের তিনজন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র তালেবুর রহমান জানিয়েছেন, নিষিদ্ধ এই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান থাকবে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
প্রথমে মিছিলের ওপর কাঁদানে গ্যাস, পরে সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে যোগ দেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিপেটাও করা হয়। এ সময় সেনাসদস্যরা বেশ কয়েকজনকে আটক করেন।
ছত্রভঙ্গ হিযবুত তাহ্রীর সদস্যরা বিভিন্ন গলিতে প্রবেশ করলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদের ধাওয়া দেন। পুলিশের বাধার প্রথম দিকে তারা সড়কে অবস্থান করলেও পরে আর কাউকে সড়কে দেখা যায়নি। পরে পুরানা পল্টন থেকে নাইটিঙ্গেল মোড় পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নেন।

পুলিশের রমনা বিভাগের পদস্থ এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রায়তুল মোকাররম এলাকায় হিযবুত তাহ্রীরকে বাধা দেওয়া হয়নি। কেননা, সেখানে অনেক মুসল্লি ছিলেন। তাদের হালকা বাধা দিয়ে পুরানা পল্টন ও বিজয়নগরের দিকে বের করে আনা হয়। সেখানে সাধারণ মানুষ থাকায় এই এলাকাতেই তাদের প্রতিরোধ করা হয়।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, হিযবুতকে ছত্রভঙ্গ করতে বেশ কিছু সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল ছোড়া হয়েছে। পুলিশের কয়েকটি ইউনিটের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও এতে অংশ নেয়।
বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এর আগে আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর পুলিশের বাধা অতিক্রম করে ‘মার্চ ফর খিলাফত’ ব্যানারে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। রাজধানীর পুরানা পল্টনে বায়তুল মোকাররমের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করে তারা।

তাদের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সকাল থেকেই পুলিশ ও সেনাবাহিনী সতর্ক অবস্থানে ছিল। এত নিরাপত্তার মধ্যেও বায়তুল মোকাররম থেকে মিছিল বের করে পুরানা পল্টনের দিকে যায় সংগঠনের সদস্যরা।
শুরুতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাধা দিলেও তা অতিক্রম করে মিছিল নিয়ে এগোতে থাকে তারা। বেলা ২টার দিকে মিছিলটি বিজয়নগর এলাকায় অবস্থান করে।

হিযবুত তাহ্রীর ‘মার্চ ফর খিলাফত’ নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তর এক বার্তায় জানিয়েছে, হিযবুত তাহ্রীর একটি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন। আইন অনুযায়ী এদের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর তৎকালীন সরকার হিযবুত তাহ্রীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সংগঠনটি আবার প্রকাশ্যে কার্যক্রম চালাতে শুরু করেছে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিন থেকে তারা নানা দাবিতে মিছিল ও গোলটেবিল বৈঠক করেছে, এমনকি চট্টগ্রামেও কর্মসূচি পালন করেছে।
আজ শুক্রবার সংগঠনটি রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে মার্চ ফর খিলাফত কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্থানে পোস্টার লাগিয়ে ও লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে তারা প্রচারণা চালায়।

এই কর্মসূচিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এক বিবৃতিতে জানায়, ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ অনুযায়ী নিষিদ্ধঘোষিত যেকোনো সংগঠনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, পোস্টার-লিফলেট বিতরণ ও প্রচারণা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। হিযবুত তাহ্রীর যদি এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে, তবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজধানীর উত্তরায় অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ এই সংগঠনের তিনজন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র তালেবুর রহমান জানিয়েছেন, নিষিদ্ধ এই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান থাকবে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১৫ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
২৩ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
২৮ মিনিট আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
৩৮ মিনিট আগেআখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
০৭ মার্চ ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
২৩ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
২৮ মিনিট আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
৩৮ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
০৭ মার্চ ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১৫ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
২৮ মিনিট আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
৩৮ মিনিট আগেশ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গতকাল মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে দেইল্লা এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহত সিকিউরিটি গার্ডের ছেলে মো. রাকিব সরদার ডেমরা থানায় দুজনকে আসামি করে মামলা করেছেন।
গ্রেপ্তার ফসিয়ার রহমান নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার মাকরাইল গ্রামের মৃত মোকাদ্দেস শিকদারের ছেলে। তিনি বর্তমানে ডেমরার বামৈল এলাকায় বসবাস করেন। মামলার অপর আসামি রাজধানী পরিবহনের বাসের হেলপার রানা (৩৮)।
নিহত ইদ্রিস সরদার (৬২) পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর থানার সাকারিকাঠি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি গত ৬–৭ মাস ধরে দেইল্লা সরদার রি-রোলিংয়ের পরিত্যক্ত মিল এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ডিউটি শেষে তিনি ডিপোতেই রাত যাপন করতেন।
জানা যায়, ঘটনার দিন সন্ধ্যায় ইদ্রিস সরদার ডিপোর মেইন গেটের পেছনে দাঁড়িয়ে ডিউটি করছিলেন। এ সময় রাজধানী পরিবহনের একটি বাস (রেজি: ঢাকা মেট্রো ব-১১-৯১১২) ব্যাক গিয়ারে ডিপোতে প্রবেশ করানোর সময় লোহার গেটে ধাক্কা দেয়। এতে গেট ভেঙে তাঁর ওপর পড়লে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে স্টাফ কোয়ার্টার হলি এইড হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত ইদ্রিস সরদারের ছেলে মো. রাকিব সরদার অভিযোগ করেন, বাসের হেলপার রানা বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়াই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। এ ছাড়া ডিপোর দায়িত্বপ্রাপ্ত ফসিয়ার রহমান দীর্ঘদিন ধরে লোহার গেটের প্রয়োজনীয় মেরামত ও ফিটিংস ঠিক না করায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। আসামিদ্বয়ের অবহেলার কারণেই তাঁর পিতার মৃত্যু হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন (পিপিএম) বলেন, মামলার পরপরই ফসিয়ার রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মুরাদ হোসেন আরও বলেন, রক্ষণাবেক্ষণে গাফিলতির কারণে ফসিয়ার রহমানকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গতকাল মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে দেইল্লা এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহত সিকিউরিটি গার্ডের ছেলে মো. রাকিব সরদার ডেমরা থানায় দুজনকে আসামি করে মামলা করেছেন।
গ্রেপ্তার ফসিয়ার রহমান নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার মাকরাইল গ্রামের মৃত মোকাদ্দেস শিকদারের ছেলে। তিনি বর্তমানে ডেমরার বামৈল এলাকায় বসবাস করেন। মামলার অপর আসামি রাজধানী পরিবহনের বাসের হেলপার রানা (৩৮)।
নিহত ইদ্রিস সরদার (৬২) পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর থানার সাকারিকাঠি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি গত ৬–৭ মাস ধরে দেইল্লা সরদার রি-রোলিংয়ের পরিত্যক্ত মিল এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ডিউটি শেষে তিনি ডিপোতেই রাত যাপন করতেন।
জানা যায়, ঘটনার দিন সন্ধ্যায় ইদ্রিস সরদার ডিপোর মেইন গেটের পেছনে দাঁড়িয়ে ডিউটি করছিলেন। এ সময় রাজধানী পরিবহনের একটি বাস (রেজি: ঢাকা মেট্রো ব-১১-৯১১২) ব্যাক গিয়ারে ডিপোতে প্রবেশ করানোর সময় লোহার গেটে ধাক্কা দেয়। এতে গেট ভেঙে তাঁর ওপর পড়লে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে স্টাফ কোয়ার্টার হলি এইড হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত ইদ্রিস সরদারের ছেলে মো. রাকিব সরদার অভিযোগ করেন, বাসের হেলপার রানা বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়াই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। এ ছাড়া ডিপোর দায়িত্বপ্রাপ্ত ফসিয়ার রহমান দীর্ঘদিন ধরে লোহার গেটের প্রয়োজনীয় মেরামত ও ফিটিংস ঠিক না করায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। আসামিদ্বয়ের অবহেলার কারণেই তাঁর পিতার মৃত্যু হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন (পিপিএম) বলেন, মামলার পরপরই ফসিয়ার রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মুরাদ হোসেন আরও বলেন, রক্ষণাবেক্ষণে গাফিলতির কারণে ফসিয়ার রহমানকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
০৭ মার্চ ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১৫ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
২৩ মিনিট আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
৩৮ মিনিট আগেনুরুল আমিন হাসান, উত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা)

রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
রাজধানীর দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে গত সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে যুবলীগ নেতা শাহজাহানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি চাপাতি ও হত্যাকারীদের একটি মাথার ক্যাপ জব্দ করে পুলিশ। শাহজাহান আশকোনা কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি এবং ইন্টারনেট ও ডিশ ব্যবসায়ী ছিলেন।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে নিহত শাহজাহানের স্ত্রী ঝর্ণা আক্তার বাদী হয়ে ডিএমপির দক্ষিণখান থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় অজ্ঞাতনামা পাঁচ থেকে ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে।
শাহজাহানের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে তাঁর কাছ থেকে চাঁদা দাবি করে আসছিল চাঁদাবাজেরা। একপর্যায়ে চাঁদা না পেয়ে তাঁর ডিশ ও ইন্টারনেটের ব্যবসা দখল করতে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
এদিকে নিহত শাহজাহানের চাচাতো ভাই সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের দুই দিন আগেও শাহজাহান ভাই ভাবিকে বলেছিলেন, আমি হয়তো বেশি দিন থাকব না। তুমি আমার ছেলেমেয়েদের দেখে রেখো।’ তিনি বলেন, ‘শাহজাহান ভাই যুবলীগের বিমানবন্দর থানার সভাপতি প্রার্থী ছিলেন। ২০২৪ সালের পর থেকে তাঁর কাছ সন্ত্রাসীরা চাঁদা দাবি করে আসছিল। তাঁর কিছু ব্যবসা-বাণিজ্যও তারা দখল করে নিয়েছিল।’
সোহেল জানান, নদ্দাপাড়া এলাকায় শাহজাহানের একটি ফ্ল্যাট কেনা ছিল। রাতে তিনি ওই ফ্ল্যাটে গিয়ে থাকতেন।
আরেক চাচাতো ভাই নাহিদ পারভেজ আজকের পত্রিকাকে জানান, ৫ আগস্টের পর চাঁদার জন্য একাধিকবার শাহজাহানকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। পরে তিনি থানায় লিখিত অভিযোগও করেছিলেন। এ ছাড়া বহুবার তৎকালীন ওসিকে জানানো হয়েছিল।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের দুই দিন পেরিয়ে গেলেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। তবে গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছেন দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম।
হত্যাকাণ্ডের কারণ ও কারা হত্যা করেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে ওসি বলেন, ‘নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে হত্যা মামলা করেছেন। আমরা আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চালাচ্ছি। গ্রেপ্তারের পর বিস্তারিত বলা যাবে। তদন্তাধীন বিষয়ে কিছু বলতে চাচ্ছি না।’
চাঁদা দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি বলেন, ‘আমরা পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। তারাও এমনটা জানিয়েছে।’

রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
রাজধানীর দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে গত সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে যুবলীগ নেতা শাহজাহানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি চাপাতি ও হত্যাকারীদের একটি মাথার ক্যাপ জব্দ করে পুলিশ। শাহজাহান আশকোনা কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি এবং ইন্টারনেট ও ডিশ ব্যবসায়ী ছিলেন।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে নিহত শাহজাহানের স্ত্রী ঝর্ণা আক্তার বাদী হয়ে ডিএমপির দক্ষিণখান থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় অজ্ঞাতনামা পাঁচ থেকে ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে।
শাহজাহানের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে তাঁর কাছ থেকে চাঁদা দাবি করে আসছিল চাঁদাবাজেরা। একপর্যায়ে চাঁদা না পেয়ে তাঁর ডিশ ও ইন্টারনেটের ব্যবসা দখল করতে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
এদিকে নিহত শাহজাহানের চাচাতো ভাই সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের দুই দিন আগেও শাহজাহান ভাই ভাবিকে বলেছিলেন, আমি হয়তো বেশি দিন থাকব না। তুমি আমার ছেলেমেয়েদের দেখে রেখো।’ তিনি বলেন, ‘শাহজাহান ভাই যুবলীগের বিমানবন্দর থানার সভাপতি প্রার্থী ছিলেন। ২০২৪ সালের পর থেকে তাঁর কাছ সন্ত্রাসীরা চাঁদা দাবি করে আসছিল। তাঁর কিছু ব্যবসা-বাণিজ্যও তারা দখল করে নিয়েছিল।’
সোহেল জানান, নদ্দাপাড়া এলাকায় শাহজাহানের একটি ফ্ল্যাট কেনা ছিল। রাতে তিনি ওই ফ্ল্যাটে গিয়ে থাকতেন।
আরেক চাচাতো ভাই নাহিদ পারভেজ আজকের পত্রিকাকে জানান, ৫ আগস্টের পর চাঁদার জন্য একাধিকবার শাহজাহানকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। পরে তিনি থানায় লিখিত অভিযোগও করেছিলেন। এ ছাড়া বহুবার তৎকালীন ওসিকে জানানো হয়েছিল।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের দুই দিন পেরিয়ে গেলেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। তবে গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছেন দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম।
হত্যাকাণ্ডের কারণ ও কারা হত্যা করেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে ওসি বলেন, ‘নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে হত্যা মামলা করেছেন। আমরা আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চালাচ্ছি। গ্রেপ্তারের পর বিস্তারিত বলা যাবে। তদন্তাধীন বিষয়ে কিছু বলতে চাচ্ছি না।’
চাঁদা দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি বলেন, ‘আমরা পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। তারাও এমনটা জানিয়েছে।’

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
০৭ মার্চ ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১৫ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
২৩ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
২৮ মিনিট আগে