নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: চলতি মাসেই ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট, কোভ্যাক্স, চীনের সিনোফোর্ম এবং রাশিয়ার স্পুটনিক-ভি ভ্যাকসিন মিলে ৬৬ লাখ ডোজ টিকা আসার কথা রয়েছে। চীন ও রাশিয়ার টিকা দেশে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কারখানায় উৎপাদন করারও কথা রয়েছে। সব মিলিয়ে টিকার সঙ্কট থাকবে বলেই আশা করছে সরকার। এর মধ্যে মার্কিন কোম্পানি মডার্নার ভ্যাকসিন দেশে আনার তোড়জোড় শুরু করেছে একটি ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান। তবে এই টিকার সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্যবিভাগের কর্মকর্তারা।
গত ৩০ এপ্রিল মার্কিন ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি মডার্নার দুই ডোজের কোভিড টিকা অনুমোদন দেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এই টিকার কার্যক্ষমতা প্রায় ৯৫ শতাংশ এবং কার্যকারিতা দুই বছর পর্যন্ত থাকবে বলে দাবি করছে প্রতিষ্ঠানটি। ২০২২ সালের মধ্যে তারা ৩০০ কোটি ডোজ উৎপাদন করার পরিকল্পনা করেছে। ১৮ বছর বয়সীরাও এই টিকা নিতে পারবে বলে জানিয়েছে ডব্লিউএইচও। সেই টিকা আমদানির উদ্যোগ নিয়েছে রেনেটা ফার্মাসিউটিক্যালস।
রেনেটা এরই মধ্যে মডার্নার টিকার অনুমোদন চেয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আবেদন করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাদের আবেদনটি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। তারা সবকিছু যাচাই করে সরকারের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে পাঠাবে।
অধ্যাপক খুরশীদ আলম বলেন, রেনেটা যদি চায়, আনতে পারে। সারাদেশে না হলেও ঢাকায় এই টিকা সংরক্ষণের ব্যবস্থা আছে। আমরা সবধরনের টিকা পেতে আগ্রহী।
রেনেটার একজন কর্মকর্তা গতকাল রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা আবেদন করেছি। যেহেতু টিকাটি ডব্লিউএইচও স্বীকৃতি দিয়েছি, সেখানে কোনো সংশয় থাকার কথা নয়। যেখানে চীন ও রাশিয়ার টিকা অনুমোদন দেয়া হয়েছে সেখানে মডার্নার টিকার অনুমোদন না দেওয়ার কোনো কারণ নেই।
তবে ঔষধ প্রশাসন বলছে, আবেদন পেলেও এটির অনুমোদন দেওয়া হবে কিনা তা নিয়ে এখনো আলোচনা হয়নি। এ প্রসঙ্গে সরকারি নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির সহকারী পরিচালক অজিউল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, টিকা আনার ব্যাপারে রেনেটার একটা আবেদন অধিদপ্তরে এসেছে বলে জেনেছি। তবে এখনো এ ব্যাপারে আমাদেরকে কিছুই জানানো হয়নি।
মডার্নার টিকা দেশে আনতে চাইলেও প্রযুক্তিগত কিছু চ্যালেঞ্জ এবং সংরক্ষণাগারের সঙ্কট রয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে। টিকা পেতে বেসরকারি পর্যায়ে এমন তৎপরতাকে স্বাগত জানালেও ব্যবস্থাপনা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গঠিত অ্যাডভাইজরি কমিটির সদস্য আবু জামিল ফয়সাল।
তার মতে, বর্তমানে টিকা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে শুরু করে মন্ত্রণালয় ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যে তৎপরতা শুরু করেছে তাতে টিকা পেলেও ম্যানেজ করা কঠিন হবে। টিকা শুধু আনলেই হবে না, সারাদেশে এটির সংরক্ষণে আমাদের পুরোপুরি সক্ষমতা আছে কিনা তা আগে চিন্তা করতে হবে।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের (সিডিসি) ওয়েবসাইটে মডার্নার ভ্যাকসিনের সংরক্ষণ ও পরিবহন সংক্রান্ত গাইডলাইনে বলা হয়েছে, এই ভ্যাকসিন ফ্রিজারে মাইনাস ৫০ থেকে মাইনাস ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করে পরিবহন করা যাবে। আর ব্যবহারের আগে সাধারণ রেফ্রিজারেটরে ২ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ৩০ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যাবে।
রেনেটা ফার্মাসিউটিক্যাল বলছে, মডার্নার টিকা নিয়ে কিছু বিভ্রান্তি ছিল। এখন সেগুলো কেটে গেছে। এই টিকা অন্যান্য টিকার মতো তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা যায়। ফলে দেশে আনলে অবকাঠামো নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না।
এদিকে চলতি মাসেই মস্কো থেকে ৪০ লাখ, চীনের উপহারস্বরূপ পাঁচ লাখ, জাতিসংঘের কোভ্যাক্স থেকে এক লাখ এবং সেরাম থেকে ২০ লাখসহ মোট ৬৬ লাখ ডোজ টিকা আসার কথা রয়েছে। এর মধ্যে ১০ মের মধ্যে চীনের টিকা আসবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
দেশে দ্বিতীয় ডোজের জন্য ঘাটতি ১৩ লাখের বেশি অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পেতে এই টিকা ব্যবহারকারী বা মজুতকারী দেশগুলোতে যোগাযোগ করছে সরকার। তাদের অব্যবহৃত টিকা পেতে চেষ্টা চলছে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ডেনমার্ক, সুইডেন, বেলজিয়াম, জার্মানি ও অস্ট্রেলিয়ার দূতাবাসগুলোতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
তিন কোটি টিকা কিনতে গত বছরের নভেম্বরে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুক্তি করে সরকার। অগ্রীম অর্থ পরিশোধও করা হয়। সে অনুযায়ী প্রতিমাসে ৫০ লাখ ডোজ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও দুই দফায় এসেছে মাত্র ৭০ লাখ ডোজ। অথচ মে মাস পর্যন্ত দেড় কোটি ডোজ টিকা পাওয়ার কথা। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে উপহারের ৩৩ লাখসহ সবমিলিয়ে ১ কোটি ৩ লাখ ডোজ টিকা হাতে পেয়েছে সরকার। টিকা সংকটের কারণে বন্ধ রয়েছে প্রথম ডোজেরও টিকাদান কর্মসূচি।
ঢাকা: চলতি মাসেই ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট, কোভ্যাক্স, চীনের সিনোফোর্ম এবং রাশিয়ার স্পুটনিক-ভি ভ্যাকসিন মিলে ৬৬ লাখ ডোজ টিকা আসার কথা রয়েছে। চীন ও রাশিয়ার টিকা দেশে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কারখানায় উৎপাদন করারও কথা রয়েছে। সব মিলিয়ে টিকার সঙ্কট থাকবে বলেই আশা করছে সরকার। এর মধ্যে মার্কিন কোম্পানি মডার্নার ভ্যাকসিন দেশে আনার তোড়জোড় শুরু করেছে একটি ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান। তবে এই টিকার সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্যবিভাগের কর্মকর্তারা।
গত ৩০ এপ্রিল মার্কিন ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি মডার্নার দুই ডোজের কোভিড টিকা অনুমোদন দেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এই টিকার কার্যক্ষমতা প্রায় ৯৫ শতাংশ এবং কার্যকারিতা দুই বছর পর্যন্ত থাকবে বলে দাবি করছে প্রতিষ্ঠানটি। ২০২২ সালের মধ্যে তারা ৩০০ কোটি ডোজ উৎপাদন করার পরিকল্পনা করেছে। ১৮ বছর বয়সীরাও এই টিকা নিতে পারবে বলে জানিয়েছে ডব্লিউএইচও। সেই টিকা আমদানির উদ্যোগ নিয়েছে রেনেটা ফার্মাসিউটিক্যালস।
রেনেটা এরই মধ্যে মডার্নার টিকার অনুমোদন চেয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আবেদন করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাদের আবেদনটি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। তারা সবকিছু যাচাই করে সরকারের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে পাঠাবে।
অধ্যাপক খুরশীদ আলম বলেন, রেনেটা যদি চায়, আনতে পারে। সারাদেশে না হলেও ঢাকায় এই টিকা সংরক্ষণের ব্যবস্থা আছে। আমরা সবধরনের টিকা পেতে আগ্রহী।
রেনেটার একজন কর্মকর্তা গতকাল রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা আবেদন করেছি। যেহেতু টিকাটি ডব্লিউএইচও স্বীকৃতি দিয়েছি, সেখানে কোনো সংশয় থাকার কথা নয়। যেখানে চীন ও রাশিয়ার টিকা অনুমোদন দেয়া হয়েছে সেখানে মডার্নার টিকার অনুমোদন না দেওয়ার কোনো কারণ নেই।
তবে ঔষধ প্রশাসন বলছে, আবেদন পেলেও এটির অনুমোদন দেওয়া হবে কিনা তা নিয়ে এখনো আলোচনা হয়নি। এ প্রসঙ্গে সরকারি নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির সহকারী পরিচালক অজিউল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, টিকা আনার ব্যাপারে রেনেটার একটা আবেদন অধিদপ্তরে এসেছে বলে জেনেছি। তবে এখনো এ ব্যাপারে আমাদেরকে কিছুই জানানো হয়নি।
মডার্নার টিকা দেশে আনতে চাইলেও প্রযুক্তিগত কিছু চ্যালেঞ্জ এবং সংরক্ষণাগারের সঙ্কট রয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে। টিকা পেতে বেসরকারি পর্যায়ে এমন তৎপরতাকে স্বাগত জানালেও ব্যবস্থাপনা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গঠিত অ্যাডভাইজরি কমিটির সদস্য আবু জামিল ফয়সাল।
তার মতে, বর্তমানে টিকা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে শুরু করে মন্ত্রণালয় ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যে তৎপরতা শুরু করেছে তাতে টিকা পেলেও ম্যানেজ করা কঠিন হবে। টিকা শুধু আনলেই হবে না, সারাদেশে এটির সংরক্ষণে আমাদের পুরোপুরি সক্ষমতা আছে কিনা তা আগে চিন্তা করতে হবে।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের (সিডিসি) ওয়েবসাইটে মডার্নার ভ্যাকসিনের সংরক্ষণ ও পরিবহন সংক্রান্ত গাইডলাইনে বলা হয়েছে, এই ভ্যাকসিন ফ্রিজারে মাইনাস ৫০ থেকে মাইনাস ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করে পরিবহন করা যাবে। আর ব্যবহারের আগে সাধারণ রেফ্রিজারেটরে ২ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ৩০ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যাবে।
রেনেটা ফার্মাসিউটিক্যাল বলছে, মডার্নার টিকা নিয়ে কিছু বিভ্রান্তি ছিল। এখন সেগুলো কেটে গেছে। এই টিকা অন্যান্য টিকার মতো তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা যায়। ফলে দেশে আনলে অবকাঠামো নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না।
এদিকে চলতি মাসেই মস্কো থেকে ৪০ লাখ, চীনের উপহারস্বরূপ পাঁচ লাখ, জাতিসংঘের কোভ্যাক্স থেকে এক লাখ এবং সেরাম থেকে ২০ লাখসহ মোট ৬৬ লাখ ডোজ টিকা আসার কথা রয়েছে। এর মধ্যে ১০ মের মধ্যে চীনের টিকা আসবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
দেশে দ্বিতীয় ডোজের জন্য ঘাটতি ১৩ লাখের বেশি অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পেতে এই টিকা ব্যবহারকারী বা মজুতকারী দেশগুলোতে যোগাযোগ করছে সরকার। তাদের অব্যবহৃত টিকা পেতে চেষ্টা চলছে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ডেনমার্ক, সুইডেন, বেলজিয়াম, জার্মানি ও অস্ট্রেলিয়ার দূতাবাসগুলোতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
তিন কোটি টিকা কিনতে গত বছরের নভেম্বরে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুক্তি করে সরকার। অগ্রীম অর্থ পরিশোধও করা হয়। সে অনুযায়ী প্রতিমাসে ৫০ লাখ ডোজ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও দুই দফায় এসেছে মাত্র ৭০ লাখ ডোজ। অথচ মে মাস পর্যন্ত দেড় কোটি ডোজ টিকা পাওয়ার কথা। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে উপহারের ৩৩ লাখসহ সবমিলিয়ে ১ কোটি ৩ লাখ ডোজ টিকা হাতে পেয়েছে সরকার। টিকা সংকটের কারণে বন্ধ রয়েছে প্রথম ডোজেরও টিকাদান কর্মসূচি।
৯ লাখ টাকার জাল নোট নিয়ে আলু কিনতে রংপুরে যাওয়ার সময় নাটোরে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার নাটোর-রাজশাহী মহাসড়কের নারায়ণপাড়া এলাকায় যাত্রীবাহী বাস তল্লাশি করে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছে ৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়।
২০ মিনিট আগেরাজধানীর ফার্মগেটের ইন্দিরা রোডে একটি বহুতলা ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ভবনটির বেসমেন্টে লাগা আগুন আট ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণ আনে দমকল বাহিনীর সদস্যরা। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ভবনটিতে একটি সমবায় ব্যাংক ও কয়েকটি লাইব্রেরি রয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের পর লাইব্রেরির জিনস পত্র সরিয়ে নেয় ব্যবসায়ীরা।
১ ঘণ্টা আগেবাসে বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যুর দায় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের (আইইউটি) উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম খান। দুর্ঘটনার পর আজ (শনিবার) ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আহতদের দেখতে এসে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেমাহিনের চাচা হাসান রহমান বলেন, ‘এখানে শতভাগ অবহেলা ছিল। একটা তার ঝুলে পড়বে গায়ের মধ্যে এটা কখনোই মেনে নেওয়া যায় না। এর সুষ্ঠু তদন্ত চাই।’ রংপুর বিভাগ, রংপুর জেলা, গাজীপুর, বাস, আগুন, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে