জবি প্রতিনিধি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরের দাবিসহ তিন দফা দাবিতে এবার গণ-অনশনে বসেছেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। আজ রোববার সকাল ১০টায় এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে ব্যানার টানিয়ে, মাটিতে চাদর বিছিয়ে অনশনে বসে থাকতে দেখা যায় ১২ জন শিক্ষার্থীকে।
অনশনে বসা শিক্ষার্থীরা হলেন—উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ১৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী ও শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি এ কে এম রাকিব, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ১৪ ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. রাশিদুল ইসলাম, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী সোহান প্রামাণিক, ব্যবস্থাপনা বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী ফয়সাল মুরাদ, দর্শন বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী তাওহিদুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা বিভাগের ১৬ ব্যাচের শিক্ষার্থী ফেরদৌস শেখ, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী আতিকুর রহমান তানজিল, দর্শন বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী সুজন চন্দ্র সুকুল, সমাজকর্ম বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী জুবায়ের ইসলাম রিয়ন, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী আবু মুসা, ফিন্যান্স বিভাগের ১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী রাকিব হোসেন এবং আইন বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী রাকিউল ইসলাম।
অনশনে বসা ছাত্র অধিকার পরিষদ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি এ কে এম রাকিব বলেন, ‘প্রশাসনকে অনেক সময় দিয়েছি, আর নয়।
দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর ও অস্থায়ী আবাসন নিশ্চিতের আগ পর্যন্ত আমাদের অনশন চলবে।’
জবি শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক তাওহিদুল ইসলাম বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাণের দাবি দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর হাতে দেওয়া এবং অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করা। কিন্তু বারবার আমলাতান্ত্রিক জটিলতার অজুহাত দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একধরনের প্রহসন করে আসছে প্রশাসন। এর জন্যই আমরা সর্বশেষ পদক্ষেপ হিসেবে আজ থেকে অনশনে বসেছি। আমরা যে কোনো মূল্যেই হোক আমাদের শিক্ষার্থীদের প্রাণের দাবি পূরণ করেই উঠব ইনশা আল্লাহ।’
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিল বলেন, ‘আমরা যে তিন দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি পালন করছি, তা আদায়ের লক্ষ্যে জবিয়ানরা জবির ইতিহাসে সর্ববৃহৎ আন্দোলনও করেছে। জবি প্রশাসনের আশ্বাসের প্রতি আস্থা রেখে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন বন্ধ করে আল্টিমেটাম দিয়ে রাখলেও প্রশাসন দৃশ্যমান কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই আমাদের প্রশাসন আমাদেরই আস্থা হারিয়েছে। প্রশাসনের সঙ্গে আর লিয়াজোঁ নয়। আন্দোলন সংগ্রাম করেই আমাদের অধিকার আদায় করে নিব ইনশা আল্লাহ।’
অনশনে বসা শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবিগুলো হলো—সেনাবাহিনীর কাছে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ হস্তান্তরের চুক্তি অনতিবিলম্বে স্বাক্ষর করতে হবে; পুরান ঢাকার বাণী ভবন ও ড. হাবিবুর রহমান হলের স্টিল বেইজড ভবনের কাজ দ্রুত শুরু এবং শেষ করতে হবে; যত দিন অবধি আবাসন ব্যবস্থা না হয়, তত দিন পর্যন্ত ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর আবাসন ভাতা নিশ্চিত করতে হবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরের দাবিসহ তিন দফা দাবিতে এবার গণ-অনশনে বসেছেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। আজ রোববার সকাল ১০টায় এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে ব্যানার টানিয়ে, মাটিতে চাদর বিছিয়ে অনশনে বসে থাকতে দেখা যায় ১২ জন শিক্ষার্থীকে।
অনশনে বসা শিক্ষার্থীরা হলেন—উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ১৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী ও শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি এ কে এম রাকিব, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ১৪ ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. রাশিদুল ইসলাম, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী সোহান প্রামাণিক, ব্যবস্থাপনা বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী ফয়সাল মুরাদ, দর্শন বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী তাওহিদুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা বিভাগের ১৬ ব্যাচের শিক্ষার্থী ফেরদৌস শেখ, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী আতিকুর রহমান তানজিল, দর্শন বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী সুজন চন্দ্র সুকুল, সমাজকর্ম বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী জুবায়ের ইসলাম রিয়ন, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী আবু মুসা, ফিন্যান্স বিভাগের ১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী রাকিব হোসেন এবং আইন বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী রাকিউল ইসলাম।
অনশনে বসা ছাত্র অধিকার পরিষদ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি এ কে এম রাকিব বলেন, ‘প্রশাসনকে অনেক সময় দিয়েছি, আর নয়।
দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর ও অস্থায়ী আবাসন নিশ্চিতের আগ পর্যন্ত আমাদের অনশন চলবে।’
জবি শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক তাওহিদুল ইসলাম বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাণের দাবি দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর হাতে দেওয়া এবং অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করা। কিন্তু বারবার আমলাতান্ত্রিক জটিলতার অজুহাত দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একধরনের প্রহসন করে আসছে প্রশাসন। এর জন্যই আমরা সর্বশেষ পদক্ষেপ হিসেবে আজ থেকে অনশনে বসেছি। আমরা যে কোনো মূল্যেই হোক আমাদের শিক্ষার্থীদের প্রাণের দাবি পূরণ করেই উঠব ইনশা আল্লাহ।’
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিল বলেন, ‘আমরা যে তিন দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি পালন করছি, তা আদায়ের লক্ষ্যে জবিয়ানরা জবির ইতিহাসে সর্ববৃহৎ আন্দোলনও করেছে। জবি প্রশাসনের আশ্বাসের প্রতি আস্থা রেখে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন বন্ধ করে আল্টিমেটাম দিয়ে রাখলেও প্রশাসন দৃশ্যমান কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই আমাদের প্রশাসন আমাদেরই আস্থা হারিয়েছে। প্রশাসনের সঙ্গে আর লিয়াজোঁ নয়। আন্দোলন সংগ্রাম করেই আমাদের অধিকার আদায় করে নিব ইনশা আল্লাহ।’
অনশনে বসা শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবিগুলো হলো—সেনাবাহিনীর কাছে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ হস্তান্তরের চুক্তি অনতিবিলম্বে স্বাক্ষর করতে হবে; পুরান ঢাকার বাণী ভবন ও ড. হাবিবুর রহমান হলের স্টিল বেইজড ভবনের কাজ দ্রুত শুরু এবং শেষ করতে হবে; যত দিন অবধি আবাসন ব্যবস্থা না হয়, তত দিন পর্যন্ত ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর আবাসন ভাতা নিশ্চিত করতে হবে।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে