ভোলা সংবাদদাতা

ভোলা সদরে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসকের ওপর হামলা ও মারধরের নেপথ্যে হাসপাতালের দালালদের একটি চক্র জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সরেজমিনে হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে। সরেজমিনে হাসপাতালে বেশ কয়েকজন দালালের উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে।
এদিকে চিকিৎসক নাইমুল হাসনাতের ওপর হামলা ও মারধরের ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে হাসপাতালে ঘটে যাওয়া অপ্রীতিকর ঘটনায় শনিবার দিনব্যাপী সমঝোতা বা আপস-মীমাংসার চেষ্টা করা হয়েছে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়কের কক্ষে চলে এ সমঝোতা বৈঠক। বিভিন্ন পর্যায়ের রাজনৈতিক দলের নেতারা এ সমঝোতা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।
হাসপাতালে হামলা ও মারধরের শিকার নাইমুল হাসনাত আজকের পত্রিকা'কে বলেন, শুক্রবার বিকেলে যে রোগী মারা গেছেন, তাঁর চিকিৎসায় কোনো অবহেলা ছিল না। তিনি বলেন, ‘সেই রোগী মুমূর্ষু অবস্থায় যে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এসেছেন, সে খবর জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত কোনো স্টাফ আমাকে জানায়নি। জানালে সেই রোগী রেখে আমি নামাজে যেতাম না। নামাজ আদায় করে যখন হাসপাতালে এসেছি, তখন দেখি রোগী মারা গেছেন।’
চিকিৎসক নাইমুল হাসনাত আরও বলেন, ‘যারা আমার ওপর হামলা চালিয়েছে, তারা রোগীর স্বজন নয়। তারা বহিরাগত। পরে জানতে পেরেছি, হামলাকারীদের মধ্যে একজন শহরের পৌর কাঠালী এলাকার আবদুর রহমান। আরেকজন সোহাগ। তাদের কেউই রোগীর আত্মীয় নয়। তারা সবাই হাসপাতালের দালাল চক্রের সদস্য।’
নিহত মাকসুদুর রহমানের স্বজন শুভ বলেন, রোগীর কোনো আত্মীয়স্বজন চিকিৎসকের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িত নয়। তিনি বলেন, রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে চিকিৎসকের ওপর হামলা ও তাঁকে মারধরের ঘটনা দুঃখজনক।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভোলা সদর উপজেলার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জনবল-সংকট রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। ফলে রোগীদের পর্যাপ্ত চিকিৎসাসেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। সে সুযোগ নিচ্ছেন বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের মালিকেরা। হাসপাতালের আশপাশে গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক।
হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাও দালালদের দৌরাত্ম্যের কথা স্বীকার করে জানান, স্থানীয় প্রভাবশালী একটি মহল দালালদের মদদ দেওয়ার কারণে হাসপাতালকে দালালমুক্ত কর সম্ভব হচ্ছে না। এ ছাড়া ওই দালালদের সঙ্গে হাসপাতালের কিছু স্টাফের সখ্য রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানতে চাইলে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক শেখ সুফিয়ান রুস্তম জানান, শুক্রবার বিকেলে হাসপাতালে ঘটে যাওয়া অপ্রীতিকর ঘটনায় যদি চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সমঝোতার বিষয়ে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলের নেতা ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, তাঁরা উভয় পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে জানাবেন। আর ডাক্তারের ওপর হামলা ও তাঁকে মারধরের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ব্যবস্থা নেবে। হাসপাতালে দালালদের বিষয়টি এড়িয়ে যান হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক শেখ সুফিয়ান রুস্তম।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু সাহাদাৎ হাসনাইন পারভেজ জানান, রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় হাসপাতালের সামনে ডাক্তারের ওপর হামলা ও মারধরের ঘটনায় কোনো পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মাকসুদুর রহমান নামের এক ব্যক্তি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হলে স্বজনেরা তাঁকে হাসাতালে নিয়ে এলে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসা কর্মকর্তা নাইমুল হাসনাত রোগীকে মৃত ঘোষণা করেন।
রোগীর এই মৃত্যুর জন্য চিকিৎসকের অবহেলাকে দায়ী করে বিকেলে নাইমুল হাসনাতের ওপর হামলা ও তাঁকে মারধর করে কিছু অতি উৎসাহী লোক।
খবর পেয়ে ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু সাহাদাৎ হাসনাইন পারভেজ তাৎক্ষণিক উত্তেজিত জনতার হাত থেকে ওই চিকিৎসককে রক্ষা করে নিরাপদে তাঁর বাড়িতে পৌঁছে দেন।
আরও খবর পড়ুন

ভোলা সদরে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসকের ওপর হামলা ও মারধরের নেপথ্যে হাসপাতালের দালালদের একটি চক্র জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সরেজমিনে হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে। সরেজমিনে হাসপাতালে বেশ কয়েকজন দালালের উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে।
এদিকে চিকিৎসক নাইমুল হাসনাতের ওপর হামলা ও মারধরের ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে হাসপাতালে ঘটে যাওয়া অপ্রীতিকর ঘটনায় শনিবার দিনব্যাপী সমঝোতা বা আপস-মীমাংসার চেষ্টা করা হয়েছে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়কের কক্ষে চলে এ সমঝোতা বৈঠক। বিভিন্ন পর্যায়ের রাজনৈতিক দলের নেতারা এ সমঝোতা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।
হাসপাতালে হামলা ও মারধরের শিকার নাইমুল হাসনাত আজকের পত্রিকা'কে বলেন, শুক্রবার বিকেলে যে রোগী মারা গেছেন, তাঁর চিকিৎসায় কোনো অবহেলা ছিল না। তিনি বলেন, ‘সেই রোগী মুমূর্ষু অবস্থায় যে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এসেছেন, সে খবর জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত কোনো স্টাফ আমাকে জানায়নি। জানালে সেই রোগী রেখে আমি নামাজে যেতাম না। নামাজ আদায় করে যখন হাসপাতালে এসেছি, তখন দেখি রোগী মারা গেছেন।’
চিকিৎসক নাইমুল হাসনাত আরও বলেন, ‘যারা আমার ওপর হামলা চালিয়েছে, তারা রোগীর স্বজন নয়। তারা বহিরাগত। পরে জানতে পেরেছি, হামলাকারীদের মধ্যে একজন শহরের পৌর কাঠালী এলাকার আবদুর রহমান। আরেকজন সোহাগ। তাদের কেউই রোগীর আত্মীয় নয়। তারা সবাই হাসপাতালের দালাল চক্রের সদস্য।’
নিহত মাকসুদুর রহমানের স্বজন শুভ বলেন, রোগীর কোনো আত্মীয়স্বজন চিকিৎসকের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িত নয়। তিনি বলেন, রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে চিকিৎসকের ওপর হামলা ও তাঁকে মারধরের ঘটনা দুঃখজনক।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভোলা সদর উপজেলার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জনবল-সংকট রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। ফলে রোগীদের পর্যাপ্ত চিকিৎসাসেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। সে সুযোগ নিচ্ছেন বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের মালিকেরা। হাসপাতালের আশপাশে গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক।
হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাও দালালদের দৌরাত্ম্যের কথা স্বীকার করে জানান, স্থানীয় প্রভাবশালী একটি মহল দালালদের মদদ দেওয়ার কারণে হাসপাতালকে দালালমুক্ত কর সম্ভব হচ্ছে না। এ ছাড়া ওই দালালদের সঙ্গে হাসপাতালের কিছু স্টাফের সখ্য রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানতে চাইলে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক শেখ সুফিয়ান রুস্তম জানান, শুক্রবার বিকেলে হাসপাতালে ঘটে যাওয়া অপ্রীতিকর ঘটনায় যদি চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সমঝোতার বিষয়ে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলের নেতা ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, তাঁরা উভয় পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে জানাবেন। আর ডাক্তারের ওপর হামলা ও তাঁকে মারধরের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ব্যবস্থা নেবে। হাসপাতালে দালালদের বিষয়টি এড়িয়ে যান হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক শেখ সুফিয়ান রুস্তম।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু সাহাদাৎ হাসনাইন পারভেজ জানান, রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় হাসপাতালের সামনে ডাক্তারের ওপর হামলা ও মারধরের ঘটনায় কোনো পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মাকসুদুর রহমান নামের এক ব্যক্তি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হলে স্বজনেরা তাঁকে হাসাতালে নিয়ে এলে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসা কর্মকর্তা নাইমুল হাসনাত রোগীকে মৃত ঘোষণা করেন।
রোগীর এই মৃত্যুর জন্য চিকিৎসকের অবহেলাকে দায়ী করে বিকেলে নাইমুল হাসনাতের ওপর হামলা ও তাঁকে মারধর করে কিছু অতি উৎসাহী লোক।
খবর পেয়ে ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু সাহাদাৎ হাসনাইন পারভেজ তাৎক্ষণিক উত্তেজিত জনতার হাত থেকে ওই চিকিৎসককে রক্ষা করে নিরাপদে তাঁর বাড়িতে পৌঁছে দেন।
আরও খবর পড়ুন
ভোলা সংবাদদাতা

ভোলা সদরে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসকের ওপর হামলা ও মারধরের নেপথ্যে হাসপাতালের দালালদের একটি চক্র জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সরেজমিনে হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে। সরেজমিনে হাসপাতালে বেশ কয়েকজন দালালের উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে।
এদিকে চিকিৎসক নাইমুল হাসনাতের ওপর হামলা ও মারধরের ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে হাসপাতালে ঘটে যাওয়া অপ্রীতিকর ঘটনায় শনিবার দিনব্যাপী সমঝোতা বা আপস-মীমাংসার চেষ্টা করা হয়েছে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়কের কক্ষে চলে এ সমঝোতা বৈঠক। বিভিন্ন পর্যায়ের রাজনৈতিক দলের নেতারা এ সমঝোতা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।
হাসপাতালে হামলা ও মারধরের শিকার নাইমুল হাসনাত আজকের পত্রিকা'কে বলেন, শুক্রবার বিকেলে যে রোগী মারা গেছেন, তাঁর চিকিৎসায় কোনো অবহেলা ছিল না। তিনি বলেন, ‘সেই রোগী মুমূর্ষু অবস্থায় যে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এসেছেন, সে খবর জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত কোনো স্টাফ আমাকে জানায়নি। জানালে সেই রোগী রেখে আমি নামাজে যেতাম না। নামাজ আদায় করে যখন হাসপাতালে এসেছি, তখন দেখি রোগী মারা গেছেন।’
চিকিৎসক নাইমুল হাসনাত আরও বলেন, ‘যারা আমার ওপর হামলা চালিয়েছে, তারা রোগীর স্বজন নয়। তারা বহিরাগত। পরে জানতে পেরেছি, হামলাকারীদের মধ্যে একজন শহরের পৌর কাঠালী এলাকার আবদুর রহমান। আরেকজন সোহাগ। তাদের কেউই রোগীর আত্মীয় নয়। তারা সবাই হাসপাতালের দালাল চক্রের সদস্য।’
নিহত মাকসুদুর রহমানের স্বজন শুভ বলেন, রোগীর কোনো আত্মীয়স্বজন চিকিৎসকের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িত নয়। তিনি বলেন, রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে চিকিৎসকের ওপর হামলা ও তাঁকে মারধরের ঘটনা দুঃখজনক।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভোলা সদর উপজেলার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জনবল-সংকট রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। ফলে রোগীদের পর্যাপ্ত চিকিৎসাসেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। সে সুযোগ নিচ্ছেন বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের মালিকেরা। হাসপাতালের আশপাশে গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক।
হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাও দালালদের দৌরাত্ম্যের কথা স্বীকার করে জানান, স্থানীয় প্রভাবশালী একটি মহল দালালদের মদদ দেওয়ার কারণে হাসপাতালকে দালালমুক্ত কর সম্ভব হচ্ছে না। এ ছাড়া ওই দালালদের সঙ্গে হাসপাতালের কিছু স্টাফের সখ্য রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানতে চাইলে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক শেখ সুফিয়ান রুস্তম জানান, শুক্রবার বিকেলে হাসপাতালে ঘটে যাওয়া অপ্রীতিকর ঘটনায় যদি চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সমঝোতার বিষয়ে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলের নেতা ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, তাঁরা উভয় পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে জানাবেন। আর ডাক্তারের ওপর হামলা ও তাঁকে মারধরের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ব্যবস্থা নেবে। হাসপাতালে দালালদের বিষয়টি এড়িয়ে যান হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক শেখ সুফিয়ান রুস্তম।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু সাহাদাৎ হাসনাইন পারভেজ জানান, রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় হাসপাতালের সামনে ডাক্তারের ওপর হামলা ও মারধরের ঘটনায় কোনো পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মাকসুদুর রহমান নামের এক ব্যক্তি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হলে স্বজনেরা তাঁকে হাসাতালে নিয়ে এলে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসা কর্মকর্তা নাইমুল হাসনাত রোগীকে মৃত ঘোষণা করেন।
রোগীর এই মৃত্যুর জন্য চিকিৎসকের অবহেলাকে দায়ী করে বিকেলে নাইমুল হাসনাতের ওপর হামলা ও তাঁকে মারধর করে কিছু অতি উৎসাহী লোক।
খবর পেয়ে ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু সাহাদাৎ হাসনাইন পারভেজ তাৎক্ষণিক উত্তেজিত জনতার হাত থেকে ওই চিকিৎসককে রক্ষা করে নিরাপদে তাঁর বাড়িতে পৌঁছে দেন।
আরও খবর পড়ুন

ভোলা সদরে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসকের ওপর হামলা ও মারধরের নেপথ্যে হাসপাতালের দালালদের একটি চক্র জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সরেজমিনে হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে। সরেজমিনে হাসপাতালে বেশ কয়েকজন দালালের উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে।
এদিকে চিকিৎসক নাইমুল হাসনাতের ওপর হামলা ও মারধরের ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে হাসপাতালে ঘটে যাওয়া অপ্রীতিকর ঘটনায় শনিবার দিনব্যাপী সমঝোতা বা আপস-মীমাংসার চেষ্টা করা হয়েছে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়কের কক্ষে চলে এ সমঝোতা বৈঠক। বিভিন্ন পর্যায়ের রাজনৈতিক দলের নেতারা এ সমঝোতা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।
হাসপাতালে হামলা ও মারধরের শিকার নাইমুল হাসনাত আজকের পত্রিকা'কে বলেন, শুক্রবার বিকেলে যে রোগী মারা গেছেন, তাঁর চিকিৎসায় কোনো অবহেলা ছিল না। তিনি বলেন, ‘সেই রোগী মুমূর্ষু অবস্থায় যে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এসেছেন, সে খবর জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত কোনো স্টাফ আমাকে জানায়নি। জানালে সেই রোগী রেখে আমি নামাজে যেতাম না। নামাজ আদায় করে যখন হাসপাতালে এসেছি, তখন দেখি রোগী মারা গেছেন।’
চিকিৎসক নাইমুল হাসনাত আরও বলেন, ‘যারা আমার ওপর হামলা চালিয়েছে, তারা রোগীর স্বজন নয়। তারা বহিরাগত। পরে জানতে পেরেছি, হামলাকারীদের মধ্যে একজন শহরের পৌর কাঠালী এলাকার আবদুর রহমান। আরেকজন সোহাগ। তাদের কেউই রোগীর আত্মীয় নয়। তারা সবাই হাসপাতালের দালাল চক্রের সদস্য।’
নিহত মাকসুদুর রহমানের স্বজন শুভ বলেন, রোগীর কোনো আত্মীয়স্বজন চিকিৎসকের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িত নয়। তিনি বলেন, রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে চিকিৎসকের ওপর হামলা ও তাঁকে মারধরের ঘটনা দুঃখজনক।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভোলা সদর উপজেলার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জনবল-সংকট রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। ফলে রোগীদের পর্যাপ্ত চিকিৎসাসেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। সে সুযোগ নিচ্ছেন বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের মালিকেরা। হাসপাতালের আশপাশে গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক।
হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাও দালালদের দৌরাত্ম্যের কথা স্বীকার করে জানান, স্থানীয় প্রভাবশালী একটি মহল দালালদের মদদ দেওয়ার কারণে হাসপাতালকে দালালমুক্ত কর সম্ভব হচ্ছে না। এ ছাড়া ওই দালালদের সঙ্গে হাসপাতালের কিছু স্টাফের সখ্য রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানতে চাইলে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক শেখ সুফিয়ান রুস্তম জানান, শুক্রবার বিকেলে হাসপাতালে ঘটে যাওয়া অপ্রীতিকর ঘটনায় যদি চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সমঝোতার বিষয়ে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলের নেতা ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, তাঁরা উভয় পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে জানাবেন। আর ডাক্তারের ওপর হামলা ও তাঁকে মারধরের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ব্যবস্থা নেবে। হাসপাতালে দালালদের বিষয়টি এড়িয়ে যান হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক শেখ সুফিয়ান রুস্তম।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু সাহাদাৎ হাসনাইন পারভেজ জানান, রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় হাসপাতালের সামনে ডাক্তারের ওপর হামলা ও মারধরের ঘটনায় কোনো পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মাকসুদুর রহমান নামের এক ব্যক্তি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হলে স্বজনেরা তাঁকে হাসাতালে নিয়ে এলে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসা কর্মকর্তা নাইমুল হাসনাত রোগীকে মৃত ঘোষণা করেন।
রোগীর এই মৃত্যুর জন্য চিকিৎসকের অবহেলাকে দায়ী করে বিকেলে নাইমুল হাসনাতের ওপর হামলা ও তাঁকে মারধর করে কিছু অতি উৎসাহী লোক।
খবর পেয়ে ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু সাহাদাৎ হাসনাইন পারভেজ তাৎক্ষণিক উত্তেজিত জনতার হাত থেকে ওই চিকিৎসককে রক্ষা করে নিরাপদে তাঁর বাড়িতে পৌঁছে দেন।
আরও খবর পড়ুন

পাবনা শহরের দারুল আমান ট্রাস্ট এলাকায় ওয়াজ মাহফিলে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে সুজন মোল্লা (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় জড়িত অভিযোগে সোহান ইসলাম (২০) নামের এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ায় মাদক ও কিশোর গ্যাংবিরোধী অভিযানে পাঁচজনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শহরের ঘোড়াঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে পাঁচজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। অভিযান শেষে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালত...
২৬ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রবিউল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর গলাচিপা এলাকার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৮ মিনিট আগে
ঢাকার সাভারে নানার বাসায় বেড়াতে এসে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশু মাইশা আক্তার (১০) নিহত হয়েছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আশুলিয়া থানাধীন কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগেপাবনা প্রতিনিধি

পাবনা শহরের দারুল আমান ট্রাস্ট এলাকায় ওয়াজ মাহফিলের পাশে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে সুজন মোল্লা (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় জড়িত অভিযোগে সোহান ইসলাম (২০) নামের এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত সুজন মোল্লা পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার পিপুলিয়া গ্রামের সাইফুল মোল্লার ছেলে। আর আটক সোহান ইসলাম পাবনা সদর উপজেলার মহেন্দ্রপুর গ্রামের শরিফ প্রামাণিকের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দারুল আমান ট্রাস্টে আয়োজিত ওয়াজ মাহফিল উপলক্ষে সংলগ্ন এলাকায় দোকান বসানো নিয়ে সুজন ও সোহানের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে সোহান ধারালো ছুরি দিয়ে সুজনকে আঘাত করেন। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় সুজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে পাবনা সদর থানার ওসি দুলাল হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত সোহান ইসলামকে আটক করেছে। মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।

পাবনা শহরের দারুল আমান ট্রাস্ট এলাকায় ওয়াজ মাহফিলের পাশে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে সুজন মোল্লা (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় জড়িত অভিযোগে সোহান ইসলাম (২০) নামের এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত সুজন মোল্লা পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার পিপুলিয়া গ্রামের সাইফুল মোল্লার ছেলে। আর আটক সোহান ইসলাম পাবনা সদর উপজেলার মহেন্দ্রপুর গ্রামের শরিফ প্রামাণিকের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দারুল আমান ট্রাস্টে আয়োজিত ওয়াজ মাহফিল উপলক্ষে সংলগ্ন এলাকায় দোকান বসানো নিয়ে সুজন ও সোহানের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে সোহান ধারালো ছুরি দিয়ে সুজনকে আঘাত করেন। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় সুজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে পাবনা সদর থানার ওসি দুলাল হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত সোহান ইসলামকে আটক করেছে। মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।

ভোলা সদরে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসকের ওপর হামলা ও মারধরের নেপথ্যে হাসপাতালের দালালদের একটি চক্র জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সরেজমিনে হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে।
১২ এপ্রিল ২০২৫
কুষ্টিয়ায় মাদক ও কিশোর গ্যাংবিরোধী অভিযানে পাঁচজনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শহরের ঘোড়াঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে পাঁচজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। অভিযান শেষে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালত...
২৬ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রবিউল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর গলাচিপা এলাকার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৮ মিনিট আগে
ঢাকার সাভারে নানার বাসায় বেড়াতে এসে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশু মাইশা আক্তার (১০) নিহত হয়েছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আশুলিয়া থানাধীন কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ায় মাদক ও কিশোর গ্যাংবিরোধী অভিযানে পাঁচজনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শহরের ঘোড়াঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে পাঁচজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। অভিযান শেষে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে আটক ব্যক্তিদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান করেন।
অভিযানে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) ফয়সাল মাহমুদসহ যৌথ বাহিনীর সদস্যরা অংশ নেন। ফয়সাল মাহমুদ জানান, মাদক ও কিশোর গ্যাং নির্মূলে যৌথ বাহিনী বদ্ধপরিকর। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শহরের বড় বাজার ঘোড়াঘাট এলাকায় মাদক কেনাবেচা ও কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বাড়ার তথ্য পেয়ে এ অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া মাদকদ্রব্য ও বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। ভবিষ্যতেও এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।

কুষ্টিয়ায় মাদক ও কিশোর গ্যাংবিরোধী অভিযানে পাঁচজনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শহরের ঘোড়াঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে পাঁচজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। অভিযান শেষে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে আটক ব্যক্তিদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান করেন।
অভিযানে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) ফয়সাল মাহমুদসহ যৌথ বাহিনীর সদস্যরা অংশ নেন। ফয়সাল মাহমুদ জানান, মাদক ও কিশোর গ্যাং নির্মূলে যৌথ বাহিনী বদ্ধপরিকর। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শহরের বড় বাজার ঘোড়াঘাট এলাকায় মাদক কেনাবেচা ও কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বাড়ার তথ্য পেয়ে এ অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া মাদকদ্রব্য ও বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। ভবিষ্যতেও এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।

ভোলা সদরে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসকের ওপর হামলা ও মারধরের নেপথ্যে হাসপাতালের দালালদের একটি চক্র জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সরেজমিনে হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে।
১২ এপ্রিল ২০২৫
পাবনা শহরের দারুল আমান ট্রাস্ট এলাকায় ওয়াজ মাহফিলে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে সুজন মোল্লা (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় জড়িত অভিযোগে সোহান ইসলাম (২০) নামের এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রবিউল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর গলাচিপা এলাকার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৮ মিনিট আগে
ঢাকার সাভারে নানার বাসায় বেড়াতে এসে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশু মাইশা আক্তার (১০) নিহত হয়েছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আশুলিয়া থানাধীন কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রবিউল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর গলাচিপা এলাকার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) তারেক আল মেহেদী। তিনি বলেন, সদর মডেল থানা-পুলিশের একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল হালিম বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে সদর মডেল থানায় নিয়মিত মামলা রয়েছে। ওই মামলাতেই তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
রবিউল হোসেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমানের ঘনিষ্ঠ অনুসারী। গত বছর ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্যান্য আওয়ামী লীগ নেতার মতো রবিউলও এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে চলে যান। কিন্তু সম্প্রতি তিনি তাঁর বাড়িতে যাতায়াত শুরু করেন। বুধবার তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রবিউল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর গলাচিপা এলাকার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) তারেক আল মেহেদী। তিনি বলেন, সদর মডেল থানা-পুলিশের একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল হালিম বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে সদর মডেল থানায় নিয়মিত মামলা রয়েছে। ওই মামলাতেই তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
রবিউল হোসেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমানের ঘনিষ্ঠ অনুসারী। গত বছর ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্যান্য আওয়ামী লীগ নেতার মতো রবিউলও এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে চলে যান। কিন্তু সম্প্রতি তিনি তাঁর বাড়িতে যাতায়াত শুরু করেন। বুধবার তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

ভোলা সদরে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসকের ওপর হামলা ও মারধরের নেপথ্যে হাসপাতালের দালালদের একটি চক্র জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সরেজমিনে হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে।
১২ এপ্রিল ২০২৫
পাবনা শহরের দারুল আমান ট্রাস্ট এলাকায় ওয়াজ মাহফিলে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে সুজন মোল্লা (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় জড়িত অভিযোগে সোহান ইসলাম (২০) নামের এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ায় মাদক ও কিশোর গ্যাংবিরোধী অভিযানে পাঁচজনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শহরের ঘোড়াঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে পাঁচজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। অভিযান শেষে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালত...
২৬ মিনিট আগে
ঢাকার সাভারে নানার বাসায় বেড়াতে এসে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশু মাইশা আক্তার (১০) নিহত হয়েছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আশুলিয়া থানাধীন কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

ঢাকার সাভারে নানার বাসায় বেড়াতে এসে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশু মাইশা আক্তার (১০) নিহত হয়েছে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আশুলিয়া থানাধীন কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মাইশা আক্তার (১০) ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলার শিবপুরের মো. মাইনুদ্দিনের মেয়ে। খালার সঙ্গে সাভারের আশুলিয়ায় গ্যাস বেলুন বিক্রেতা নানা মান্নানের কাছে বেড়াতে এসেছিল সে।
পুলিশ ও নিহত শিশুর স্বজনেরা জানায়, গত সোমবার ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলার শিবপুর থেকে খালার সঙ্গে শিশু মাইশা সাভারে গ্যাস বেলুন বিক্রেতা নানা মান্নানের কাছে বেড়াতে আসে। মান্নান আশুলিয়ার কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে একটি বাড়িতে কেয়ারটেকার হিসেবে থাকেন। এ ছাড়া বাড়ির একটি অংশে বেলুনে গ্যাস ভরে পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করেন। আজ বিকেলে বেলুনে গ্যাস ভরে সিলিন্ডারটি ঠান্ডা করতে সেখানেই রেখে দেন মান্নান। একপর্যায়ে মাইশা ওই সিলিন্ডারের কাছে গেলে সিলিন্ডারটি বিস্ফোরিত হয়ে মাইশা মারা যায়। খবর পেয়ে আশুলিয়া থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।
নিহত শিশুর খালা সীমা আক্তার বলেন, ‘আমি রান্না করতেছিলাম। মাইশা বাইরে খেলতেছিল। সেখানে কেউ ছিল না। বাবা গ্যাস ভইরা বোতল (সিলিন্ডার) ঠান্ডা কইরা বাইরে চইলা গেছে। এরপর শব্দ হইছে।’
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুবেল হাওলাদার বলেন, গ্যাস বেলুনের সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশুটি নিহত হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

ঢাকার সাভারে নানার বাসায় বেড়াতে এসে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশু মাইশা আক্তার (১০) নিহত হয়েছে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আশুলিয়া থানাধীন কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মাইশা আক্তার (১০) ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলার শিবপুরের মো. মাইনুদ্দিনের মেয়ে। খালার সঙ্গে সাভারের আশুলিয়ায় গ্যাস বেলুন বিক্রেতা নানা মান্নানের কাছে বেড়াতে এসেছিল সে।
পুলিশ ও নিহত শিশুর স্বজনেরা জানায়, গত সোমবার ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলার শিবপুর থেকে খালার সঙ্গে শিশু মাইশা সাভারে গ্যাস বেলুন বিক্রেতা নানা মান্নানের কাছে বেড়াতে আসে। মান্নান আশুলিয়ার কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে একটি বাড়িতে কেয়ারটেকার হিসেবে থাকেন। এ ছাড়া বাড়ির একটি অংশে বেলুনে গ্যাস ভরে পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করেন। আজ বিকেলে বেলুনে গ্যাস ভরে সিলিন্ডারটি ঠান্ডা করতে সেখানেই রেখে দেন মান্নান। একপর্যায়ে মাইশা ওই সিলিন্ডারের কাছে গেলে সিলিন্ডারটি বিস্ফোরিত হয়ে মাইশা মারা যায়। খবর পেয়ে আশুলিয়া থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।
নিহত শিশুর খালা সীমা আক্তার বলেন, ‘আমি রান্না করতেছিলাম। মাইশা বাইরে খেলতেছিল। সেখানে কেউ ছিল না। বাবা গ্যাস ভইরা বোতল (সিলিন্ডার) ঠান্ডা কইরা বাইরে চইলা গেছে। এরপর শব্দ হইছে।’
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুবেল হাওলাদার বলেন, গ্যাস বেলুনের সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশুটি নিহত হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

ভোলা সদরে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসকের ওপর হামলা ও মারধরের নেপথ্যে হাসপাতালের দালালদের একটি চক্র জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সরেজমিনে হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে।
১২ এপ্রিল ২০২৫
পাবনা শহরের দারুল আমান ট্রাস্ট এলাকায় ওয়াজ মাহফিলে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে সুজন মোল্লা (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় জড়িত অভিযোগে সোহান ইসলাম (২০) নামের এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ায় মাদক ও কিশোর গ্যাংবিরোধী অভিযানে পাঁচজনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শহরের ঘোড়াঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে পাঁচজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। অভিযান শেষে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালত...
২৬ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রবিউল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর গলাচিপা এলাকার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৮ মিনিট আগে