কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে বিএনপির উপজেলা কমিটির কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় স্থানীয় এক বিএনপি নেতা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁর তিন ভাতিজা গুরুতর আহত হন। রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে বলে নিহতের স্বজনদের অভিযোগ। তবে দলীয় নেতাদের দাবি, এটি পারিবারিক বিরোধ।
আজ রোববার (১২ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার রাউতি ইউনিয়নের বানাইল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মো. আবুল হাছান রতন (৫৫) বানাইল গ্রামের মৃত নুরুল হুদার ছেলে। তিনি বিএনপির রাউতি ইউনিয়ন শাখার দুইবারের সভাপতি।
আহতরা হলেন— খালিদ (২২), রাসেল (২৭) ও হৃদয় (১৮)। তাদেরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আহত তিনজনই নিহত মো. আবুল হাছান রতনের ভাতিজা।
এ ঘটনায় পুরো উপজেলায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। দুপুরে নিহত রতনের লাশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে রেখেই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন নেতাকর্মী। উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. ছাইদুজ্জামান মোস্তফার নেতৃত্বে হাসপাতাল গেইট থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের করা হয়। বিক্ষোভ মিছিল থেকে খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়।
বিকালে জেলা বিএনপির যুব বিষয়ক সম্পাদক ভিপি সাইফুল ইসলাম সুমন ও বিএনপি নেতা সামীর হোসেন সাকীর নেতৃত্বে বিএনপির আরেকটি গ্রুপ বিক্ষোভ মিছিল করে হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি জানিয়েছে।
বিএনপি ও স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, চিরকুমার আবুল হাছান রতন বিএনপির একজন নিবেদিতপ্রাণ নেতা ছিলেন। কর্মীবান্ধব একজন নেতা হিসেবে এলাকায় তার সুনাম রয়েছে। সম্প্রতি তাড়াইল উপজেলা বিএনপির কাউন্সিল আয়োজনের জন্য আগামী ১৫ই জানুয়ারি তারিখ নির্ধারণ করা হয়। উপজেলা বিএনপির সভাপতি পদপ্রত্যাশী হিসেবে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. ছাইদুজ্জামান মোস্তফা এবং সদস্য সচিব সারোয়ার হোসেন লিটন তৎপরতা চালিয়ে আসছেন। এই দুই নেতাকে ঘিরে দীর্ঘদিন ধরে দুই শিবিরে বিভক্ত তাড়াইল উপজেলা বিএনপি। এর মধ্যে রতন ছাইদুজ্জামান মোস্তফার পক্ষে তৎপরতা চালিয়ে আসছিলেন।
অন্যদিকে বানাইল গ্রামেরই বিএনপি নেতা গিয়াসউদ্দিন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব সারোয়ার হোসেন লিটনের পক্ষে সক্রিয়ভাবে তৎপরতা চালিয়ে আসছিলেন। গিয়াস উদ্দিন রাউতি ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য। কাউন্সিলকে সামনে রেখে গিয়াস উদ্দিনের সভাপতিত্বে শনিবার রাতে বানাইল গ্রামে গণসংযোগ সভা হয়। সেখানে রতন সম্পর্কে নেতিবাচক কথাবার্তা হয়। আবুল হাছান রতন ও গিয়াস উদ্দিন প্রতিবেশী এবং নিকটাত্মীয়।
এরপর রোববার সকালে গিয়াসের সঙ্গে রাতের সভার বিষয়ে জানতে চান রতন। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে গিয়াস লোকজনসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে রতনের উপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে তিন ভাতিজা খালিদ, রাসেল ও হৃদয় এগিয়ে গেলে তাদের উপরও হামলা হয়। হামলার পর মুমূর্ষু অবস্থায় রতনকে উদ্ধার করে তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এছাড়া গুরুতর আহত তার তিন ভাতিজাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডা. শাহনূর শুভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহত আবুল হাছান রতনের বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে।
নিহত আবুল হাছান রতনের ভাগনে শামীম মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মামাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। আমরা এ হত্যাকাণ্ডের দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করছি।’
তবে সভাপতি পদপ্রত্যাশী তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব সারোয়ার হোসেন লিটন দাবি করেন, গিয়াসউদ্দিন তার সমর্থক নয়।
তিনি বলেন, ‘তাঁরা (রতন ও গিয়াস) সম্পর্কে চাচা-ভাতিজা, তাঁরা আত্মীয়। আমাদের সমাজ ব্যবস্থা এতোটাই কলুষিত যে সত্যি চিত্রটা সামনে আনা আসলেই কষ্টকর। এটা সম্পূর্ণই তাদের পারিবারিক ইস্যু। এটা কোনোভাবেই অন্যদিকে ঘোরানোর কোনো স্কোপ নাই৷ গিয়াসউদ্দিন আমার সমর্থক না। অনেকেই ইনটেনশনালি বলে। কিন্তু গিয়াসউদ্দিন আমার সমর্থক না।’
এ ব্যাপারে তাড়াইল উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. ছাইদুজ্জামান মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলা বিএনপির কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১১ জানুয়ারি) রাতে রাউতি ইউনিয়ন বিএনপির একটি মিটিং হয়। ওই মিটিংয়ে রাউতি ইউনিয়ন বিএনপির নির্বাচিত সভাপতি আবুল হাছান রতনকে নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য রাখা হয়। এই বক্তব্যের প্রতিবাদ করায় তাঁর ওপরে হামলা করা হয়।
আর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘ওদের মধ্যে পারিবারিক বিরোধ ছিল আগে থেকেই। এরাতো তাড়াইল বিএনপির কোনো পদে ছিলো না। পারিবারিক বিরোধ থেকেই এই ঘটনা সংগঠিত হয়েছে। দলীয়ভাবে তদন্ত করে আমরা দেখব কে বা কারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত ও কী কারণে ঘটনাটি ঘটেছে। যদি দলীয় নেতৃবৃন্দ জড়িত থাকে তবে আমরা তো জেল ফাঁসি দিতে পারব না। আমরা তাদের দলীয় শাস্তির আওতায় আনব।’
ঘটনার বিষয়ে তাড়াইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাব্বির রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার সময় ছুরিকাঘাতে আবুল হাছান রতন গুরুতর আহত হন। তাঁকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। এখনো কাউকে আটক করা যায়নি।
কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে বিএনপির উপজেলা কমিটির কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় স্থানীয় এক বিএনপি নেতা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁর তিন ভাতিজা গুরুতর আহত হন। রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে বলে নিহতের স্বজনদের অভিযোগ। তবে দলীয় নেতাদের দাবি, এটি পারিবারিক বিরোধ।
আজ রোববার (১২ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার রাউতি ইউনিয়নের বানাইল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মো. আবুল হাছান রতন (৫৫) বানাইল গ্রামের মৃত নুরুল হুদার ছেলে। তিনি বিএনপির রাউতি ইউনিয়ন শাখার দুইবারের সভাপতি।
আহতরা হলেন— খালিদ (২২), রাসেল (২৭) ও হৃদয় (১৮)। তাদেরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আহত তিনজনই নিহত মো. আবুল হাছান রতনের ভাতিজা।
এ ঘটনায় পুরো উপজেলায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। দুপুরে নিহত রতনের লাশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে রেখেই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন নেতাকর্মী। উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. ছাইদুজ্জামান মোস্তফার নেতৃত্বে হাসপাতাল গেইট থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের করা হয়। বিক্ষোভ মিছিল থেকে খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়।
বিকালে জেলা বিএনপির যুব বিষয়ক সম্পাদক ভিপি সাইফুল ইসলাম সুমন ও বিএনপি নেতা সামীর হোসেন সাকীর নেতৃত্বে বিএনপির আরেকটি গ্রুপ বিক্ষোভ মিছিল করে হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি জানিয়েছে।
বিএনপি ও স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, চিরকুমার আবুল হাছান রতন বিএনপির একজন নিবেদিতপ্রাণ নেতা ছিলেন। কর্মীবান্ধব একজন নেতা হিসেবে এলাকায় তার সুনাম রয়েছে। সম্প্রতি তাড়াইল উপজেলা বিএনপির কাউন্সিল আয়োজনের জন্য আগামী ১৫ই জানুয়ারি তারিখ নির্ধারণ করা হয়। উপজেলা বিএনপির সভাপতি পদপ্রত্যাশী হিসেবে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. ছাইদুজ্জামান মোস্তফা এবং সদস্য সচিব সারোয়ার হোসেন লিটন তৎপরতা চালিয়ে আসছেন। এই দুই নেতাকে ঘিরে দীর্ঘদিন ধরে দুই শিবিরে বিভক্ত তাড়াইল উপজেলা বিএনপি। এর মধ্যে রতন ছাইদুজ্জামান মোস্তফার পক্ষে তৎপরতা চালিয়ে আসছিলেন।
অন্যদিকে বানাইল গ্রামেরই বিএনপি নেতা গিয়াসউদ্দিন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব সারোয়ার হোসেন লিটনের পক্ষে সক্রিয়ভাবে তৎপরতা চালিয়ে আসছিলেন। গিয়াস উদ্দিন রাউতি ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য। কাউন্সিলকে সামনে রেখে গিয়াস উদ্দিনের সভাপতিত্বে শনিবার রাতে বানাইল গ্রামে গণসংযোগ সভা হয়। সেখানে রতন সম্পর্কে নেতিবাচক কথাবার্তা হয়। আবুল হাছান রতন ও গিয়াস উদ্দিন প্রতিবেশী এবং নিকটাত্মীয়।
এরপর রোববার সকালে গিয়াসের সঙ্গে রাতের সভার বিষয়ে জানতে চান রতন। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে গিয়াস লোকজনসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে রতনের উপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে তিন ভাতিজা খালিদ, রাসেল ও হৃদয় এগিয়ে গেলে তাদের উপরও হামলা হয়। হামলার পর মুমূর্ষু অবস্থায় রতনকে উদ্ধার করে তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এছাড়া গুরুতর আহত তার তিন ভাতিজাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডা. শাহনূর শুভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহত আবুল হাছান রতনের বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে।
নিহত আবুল হাছান রতনের ভাগনে শামীম মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মামাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। আমরা এ হত্যাকাণ্ডের দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করছি।’
তবে সভাপতি পদপ্রত্যাশী তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব সারোয়ার হোসেন লিটন দাবি করেন, গিয়াসউদ্দিন তার সমর্থক নয়।
তিনি বলেন, ‘তাঁরা (রতন ও গিয়াস) সম্পর্কে চাচা-ভাতিজা, তাঁরা আত্মীয়। আমাদের সমাজ ব্যবস্থা এতোটাই কলুষিত যে সত্যি চিত্রটা সামনে আনা আসলেই কষ্টকর। এটা সম্পূর্ণই তাদের পারিবারিক ইস্যু। এটা কোনোভাবেই অন্যদিকে ঘোরানোর কোনো স্কোপ নাই৷ গিয়াসউদ্দিন আমার সমর্থক না। অনেকেই ইনটেনশনালি বলে। কিন্তু গিয়াসউদ্দিন আমার সমর্থক না।’
এ ব্যাপারে তাড়াইল উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. ছাইদুজ্জামান মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলা বিএনপির কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১১ জানুয়ারি) রাতে রাউতি ইউনিয়ন বিএনপির একটি মিটিং হয়। ওই মিটিংয়ে রাউতি ইউনিয়ন বিএনপির নির্বাচিত সভাপতি আবুল হাছান রতনকে নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য রাখা হয়। এই বক্তব্যের প্রতিবাদ করায় তাঁর ওপরে হামলা করা হয়।
আর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘ওদের মধ্যে পারিবারিক বিরোধ ছিল আগে থেকেই। এরাতো তাড়াইল বিএনপির কোনো পদে ছিলো না। পারিবারিক বিরোধ থেকেই এই ঘটনা সংগঠিত হয়েছে। দলীয়ভাবে তদন্ত করে আমরা দেখব কে বা কারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত ও কী কারণে ঘটনাটি ঘটেছে। যদি দলীয় নেতৃবৃন্দ জড়িত থাকে তবে আমরা তো জেল ফাঁসি দিতে পারব না। আমরা তাদের দলীয় শাস্তির আওতায় আনব।’
ঘটনার বিষয়ে তাড়াইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাব্বির রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার সময় ছুরিকাঘাতে আবুল হাছান রতন গুরুতর আহত হন। তাঁকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। এখনো কাউকে আটক করা যায়নি।
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে সম্প্রসারিত ছয় লেন জাতীয় মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। জমির শ্রেণি পরিবর্তন, স্থাপনার জন্য ক্ষতিপূরণসহ নানা কাজে ঘুষ-বাণিজ্যের মহোৎসব চলছে। এতে ব্যক্তি লাভবান হলেও সরকারের কোটি কোটি টাকা গচ্চা যাচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, গাইবান্ধা জেলা প্রশাসনের ভূমি অধিগ্রহণ শ
৬ ঘণ্টা আগেঢাকার সাভারে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটে (বিএলআরআই) ১১টি অকেজো গাড়ি বছরের পর বছর ধরে খোলা জায়গায় পড়ে রয়েছে। বিভিন্ন উন্নয়ন ও গবেষণা প্রকল্পের জন্য কেনা এসব যান এখন মাটির সঙ্গে মিশে যাচ্ছে। চুরি হচ্ছে যন্ত্রাংশ। গাড়িগুলো এভাবে ফেলে না রেখে নিলামে বিক্রি করা হলে সরকারের এ খাত থেকে আয় হতো ব
৬ ঘণ্টা আগেঘটনাস্থলে উপস্থিত শাখা ছাত্রদলের নেতা–কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শাখা ছাত্রদলের সাবেক নেতা–কর্মীদের একটি মতবিনিময় সভা উপলক্ষে গেরুয়া বাজারে একটি দোকানে খাবার খাচ্ছিলেন শাখা ছাত্রদলের সদস্যসচিব ওয়াসিম আহমেদ অনীক ও সাবেক সহসভাপতি নবীনুর রহমান নবীনসহ কয়েকজন নেতা-কর্মী।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মতিঝিলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সামনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা করেছে পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ। এতে ১৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ৩০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। ডিএমপির মতিঝিল থানায় এ মামলা করেন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ঢাকা মহানগরের সভাপতি জগদীশ চাকমা।
৮ ঘণ্টা আগে