ফেনী প্রতিনিধি
ফেনী কেন্দ্রীয় বড় মসজিদের নামাজের সময়সূচির ডিজিটাল বিলবোর্ডের স্ক্রলিংয়ে আপত্তিকর লেখাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে স্থানীয় ছাত্র-জনতা একজনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। আজ সোমবার দুপুরে এই ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসী জানায়, আজ বেলা ২টার দিকে ফেনী কেন্দ্রীয় বড় জামে মসজিদের নামাজের সময়সূচির ডিজিটাল বিলবোর্ডের স্ক্রলিংয়ে ‘আওয়ামী লীগ আবার ফিরবে, জয় বাংলা’ এমন একটি লেখা দেখা যায়। এটি দেখার পরই স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ও ছাত্র-জনতা বড় মসজিদের সামনে অবস্থান নেন। এ সময় ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে জমির হোসেন নামের এক অপারেটরকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
খবর পেয়ে সেখানে যান জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ ফরিদ বাহার, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক এম এ খালেক, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক শওকত আলী জুয়েল পাটোয়ারীসহ বিএনপি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধিরা। পরে সেখানে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
ফয়েজ আহম্মদ নামের এক মুসল্লি বলেন, ‘আকস্মিক নামাজের সময়সূচির জন্য লাগানো ডিজিটাল বিলবোর্ডের স্ক্রলিংয়ে এ লেখা দেখতে পাই। একটি গোষ্ঠী ধর্মীয় বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে এ ষড়যন্ত্র করেছে। আমরা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি চাই।’
জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক শওকত আলী জুয়েল বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি। পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের দোসররা এখনো বিশৃঙ্খলা করার পাঁয়তারা করছে। রাজনৈতিকভাবে পরাজিত হয়ে এখন তারা ধর্মীয় বিশৃঙ্খলা তৈরির অপতৎপরতা শুরু করেছে। জনগণ আর কখনো ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে এ বাংলার মাটিতে জায়গা দেবে না।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ফেনী মডেল থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মর্ম সিংহ ত্রিপুরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে যায়। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের তদন্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে। ধর্মীয় সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি।’
ফেনী কেন্দ্রীয় বড় মসজিদের নামাজের সময়সূচির ডিজিটাল বিলবোর্ডের স্ক্রলিংয়ে আপত্তিকর লেখাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে স্থানীয় ছাত্র-জনতা একজনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। আজ সোমবার দুপুরে এই ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসী জানায়, আজ বেলা ২টার দিকে ফেনী কেন্দ্রীয় বড় জামে মসজিদের নামাজের সময়সূচির ডিজিটাল বিলবোর্ডের স্ক্রলিংয়ে ‘আওয়ামী লীগ আবার ফিরবে, জয় বাংলা’ এমন একটি লেখা দেখা যায়। এটি দেখার পরই স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ও ছাত্র-জনতা বড় মসজিদের সামনে অবস্থান নেন। এ সময় ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে জমির হোসেন নামের এক অপারেটরকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
খবর পেয়ে সেখানে যান জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ ফরিদ বাহার, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক এম এ খালেক, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক শওকত আলী জুয়েল পাটোয়ারীসহ বিএনপি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধিরা। পরে সেখানে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
ফয়েজ আহম্মদ নামের এক মুসল্লি বলেন, ‘আকস্মিক নামাজের সময়সূচির জন্য লাগানো ডিজিটাল বিলবোর্ডের স্ক্রলিংয়ে এ লেখা দেখতে পাই। একটি গোষ্ঠী ধর্মীয় বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে এ ষড়যন্ত্র করেছে। আমরা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি চাই।’
জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক শওকত আলী জুয়েল বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি। পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের দোসররা এখনো বিশৃঙ্খলা করার পাঁয়তারা করছে। রাজনৈতিকভাবে পরাজিত হয়ে এখন তারা ধর্মীয় বিশৃঙ্খলা তৈরির অপতৎপরতা শুরু করেছে। জনগণ আর কখনো ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে এ বাংলার মাটিতে জায়গা দেবে না।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ফেনী মডেল থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মর্ম সিংহ ত্রিপুরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে যায়। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের তদন্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে। ধর্মীয় সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি।’
রাজধানীর গুলশানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) জনসংযোগ কর্মকর্তা মকবুল হোসাইনকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে তিনি চিকিৎসাধীন।
৩ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় এক সাঁওতাল নারীকে লাঞ্ছিত এবং সাঁওতালদের বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন ৪৭ বিশিষ্ট নাগরিক। এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তির দাবি করেছেন তাঁরা। স্থানীয় প্রভাবশালীরা গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতালদের সম্পত্তি দখলের তৎপরতা চলছে বলেও মনে করছেন। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পা
৪ ঘণ্টা আগে‘পানি পানি করে আমার মেয়ে অনেকবার চিল্লাইছিল আমার সামনে, কিন্তু বিএসএফ পরোয়া করেনি।’ এভাবেই মেয়ের মৃত্যুর সময়ের ঘটনা স্মরণ করেন বিএসএফের গুলিতে নিহত ফেলানীর বাবা নূরুল ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রায় ১২ বছর আগে পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া নিশি মণির সঙ্গে বিয়ে হয় রুবেল মিয়ার। তবে রুবেল মিয়ার মাদক চোরাচালান, জাল টাকা ও নারীদের দিয়ে দেহ ব্যবসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ান নিশি মণি। তিনি ফেরাতে পারেননি রুবেল মিয়াকে। অভিযোগ, একপর্যায়ে তাঁকে বাধ্য করা হয় অনৈতিক কাজে। এমন অত্যাচার নির্যাতন সইতে না পেরে বাড়ি ছাড়েন
৪ ঘণ্টা আগে