ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি

জামালপুরের ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল্লাহ সাইফের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের পদধারী নেতাদের গ্রেপ্তার না করার অভিযোগ তুলেছেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। তিনি ইসলামপুর উপজেলা জাতীয়তাবাদী যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আছেন।
হামিদুর রহমানের অভিযোগ, নৌকা প্রতীক নিয়ে যাঁরা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হয়েছেন, তাঁরা এলাকায় দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছেন। পদধারী আওয়ামী লীগের অনেক নেতাও দাপটের সঙ্গে তাঁদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু ওসি সাইফুল্লাহ সাইফ তাঁদের কাউকেই গ্রেপ্তার করছেন না।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে মোবাইল ফোনে সাংবাদিকদের কাছে এ অভিযোগ করেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। তবে ওসি মো. সাইফুল্লাহ সাইফের পাল্টা অভিযোগ, পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার এজাহারভুক্ত আসামিকে ছেড়ে না দেওয়ায় তাঁকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বদলির হুমকি দিয়েছেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান।
যুবদল নেতার দাবি, ওসির অভিযোগ সঠিক নয়। তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
ইসলামপুর থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ১১ মার্চ উপজেলার চরপুঁটিমারী ইউনিয়নের বেনুয়ারচর এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে শত্রুতার জের ধরে মারধরের ঘটনা ঘটে।
এ নিয়ে গত রোববার (১৬ মার্চ) রাতে বেনুয়ারচর সরদার গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে আনিছুর রহমানকে প্রধান আসামি করে ১১ জনের নাম উল্লেখ করে ইসলামপুর থানায় মামলা করেন বেনুয়ারচর ব্যাপারীপাড়া গ্রামের মৃত মজিবুর রহমানের ছেলে মিষ্টার আলী। রাত ২টার দিকে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ডিগ্রিরচর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সামছুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল এজাহারভুক্ত ১১ নম্বর আসামি আব্দুল খালেককে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে।
এরপর পুলিশকে ফোন করে আব্দুল খালেককে ছেড়ে দিতে বলেন যুবদল নেতা মলিন। এ নিয়ে পুলিশের সঙ্গে তাঁর বাগ্বিতণ্ডা হয়। ভোরের দিকে ঘটনাস্থলে যান ওসি মো. সাইফুল্লাহ সাইফ। এ সময় যুবদল নেতা মলিন গ্রেপ্তার আব্দুল খালেককে ছেড়ে দিতে ওসিকে ফোন করেন। এতে রাজি না হওয়ায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ওসিকে বদলি করা হবে বলে হুমকি দেন তিনি।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ডিগ্রিরচর পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ এসআই মো. সামছুল ইসলাম বলেন, ‘রাত ২টার দিকে আব্দুল খালেককে আটক করি। যুবদল নেতা মলিন মোবাইল ফোনে আসামি আব্দুল খালেককে ছেড়ে দিতে বলেন। একপর্যায়ে তিনি আমাদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। বিষয়টি আমি জানালে ঘটনাস্থলে ওসি স্যার গিয়ে আসামিকে থানায় আনেন।’
এ বিষয়ে ইসলামপুর থানার ওসি মো. সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, ‘এজাহারভুক্ত আসামি হওয়ায় আব্দুল খালেককে পুলিশ আটক করে। আব্দুল খালেক ৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ৪৭ নম্বর সদস্য।
তাঁকে ছাড়াতে বেআইনি তদবির করেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। পরে আমি অনেকটা বাধ্য হয়ে ভোরে ঘটনাস্থলে যাই। এজাহারভুক্ত আসামি হওয়ায় আব্দুল খালেককে ছেড়ে দেওয়া হবে না জানালে আমার ওপর ক্ষুব্ধ হন যুবদল নেতা মলিন। একপর্যায়ে তিনি স্বরাষ্ট্রসচিব স্যারের কাছে গিয়ে আমাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বদলি করে দেবেন বলে হুমকি দেন।’
ওসির অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হামিদুর রহমান মলিন বলেন, ‘আমি ওসি সাহেবকে বদলির হুমকি দিইনি। এটা প্রমাণ করতে পারবেন না তিনি। মূলত আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর অপপ্রচার করা হচ্ছে। নৌকা প্রতীকে ইউপি চেয়ারম্যানেরাসহ আওয়ামী লীগের পদধারী নেতারা এলাকায় দিব্যি ঘুরে বেড়ালেও তাঁদের গ্রেপ্তার করছেন না ওসি। এ নিয়ে কথা বলায় ওসি সাহেব আমার বিরুদ্ধে ক্ষেপেছেন। সেদিন ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আনিছুর রহমানের বাবা নিরপরাধ আব্দুল খালেককে আটক করার বিষয়ে শুধু কথা বলেছি। ওসি সাহেব আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন।’
তবে ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক মুকুল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আনিছুর রহমান যুবদল করেন না। তিনি মূলত ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশী ছিলেন, কিন্তু পাননি।’
এ বিষয়ে মামলার বাদী মিষ্টার আলীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মারামারির ওই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধেই মামলা করেছি। ১১ নম্বর আসামি আব্দুল খালেক আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক শেখ হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘ওসিকে বদলির হুমকির বিষয়টি কেউ আমাকে জানায়নি। এইমাত্র শুনলাম। কাউকে বদলির হুমকি দেওয়া শিশুসুলভ আচরণ। আমরা কাউকে এ রকম হুমকি দেওয়ার এখতিয়ার রাখি না। পাল্টাপাল্টি অভিযোগও শুভ নয়।’

জামালপুরের ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল্লাহ সাইফের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের পদধারী নেতাদের গ্রেপ্তার না করার অভিযোগ তুলেছেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। তিনি ইসলামপুর উপজেলা জাতীয়তাবাদী যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আছেন।
হামিদুর রহমানের অভিযোগ, নৌকা প্রতীক নিয়ে যাঁরা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হয়েছেন, তাঁরা এলাকায় দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছেন। পদধারী আওয়ামী লীগের অনেক নেতাও দাপটের সঙ্গে তাঁদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু ওসি সাইফুল্লাহ সাইফ তাঁদের কাউকেই গ্রেপ্তার করছেন না।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে মোবাইল ফোনে সাংবাদিকদের কাছে এ অভিযোগ করেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। তবে ওসি মো. সাইফুল্লাহ সাইফের পাল্টা অভিযোগ, পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার এজাহারভুক্ত আসামিকে ছেড়ে না দেওয়ায় তাঁকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বদলির হুমকি দিয়েছেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান।
যুবদল নেতার দাবি, ওসির অভিযোগ সঠিক নয়। তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
ইসলামপুর থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ১১ মার্চ উপজেলার চরপুঁটিমারী ইউনিয়নের বেনুয়ারচর এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে শত্রুতার জের ধরে মারধরের ঘটনা ঘটে।
এ নিয়ে গত রোববার (১৬ মার্চ) রাতে বেনুয়ারচর সরদার গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে আনিছুর রহমানকে প্রধান আসামি করে ১১ জনের নাম উল্লেখ করে ইসলামপুর থানায় মামলা করেন বেনুয়ারচর ব্যাপারীপাড়া গ্রামের মৃত মজিবুর রহমানের ছেলে মিষ্টার আলী। রাত ২টার দিকে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ডিগ্রিরচর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সামছুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল এজাহারভুক্ত ১১ নম্বর আসামি আব্দুল খালেককে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে।
এরপর পুলিশকে ফোন করে আব্দুল খালেককে ছেড়ে দিতে বলেন যুবদল নেতা মলিন। এ নিয়ে পুলিশের সঙ্গে তাঁর বাগ্বিতণ্ডা হয়। ভোরের দিকে ঘটনাস্থলে যান ওসি মো. সাইফুল্লাহ সাইফ। এ সময় যুবদল নেতা মলিন গ্রেপ্তার আব্দুল খালেককে ছেড়ে দিতে ওসিকে ফোন করেন। এতে রাজি না হওয়ায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ওসিকে বদলি করা হবে বলে হুমকি দেন তিনি।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ডিগ্রিরচর পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ এসআই মো. সামছুল ইসলাম বলেন, ‘রাত ২টার দিকে আব্দুল খালেককে আটক করি। যুবদল নেতা মলিন মোবাইল ফোনে আসামি আব্দুল খালেককে ছেড়ে দিতে বলেন। একপর্যায়ে তিনি আমাদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। বিষয়টি আমি জানালে ঘটনাস্থলে ওসি স্যার গিয়ে আসামিকে থানায় আনেন।’
এ বিষয়ে ইসলামপুর থানার ওসি মো. সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, ‘এজাহারভুক্ত আসামি হওয়ায় আব্দুল খালেককে পুলিশ আটক করে। আব্দুল খালেক ৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ৪৭ নম্বর সদস্য।
তাঁকে ছাড়াতে বেআইনি তদবির করেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। পরে আমি অনেকটা বাধ্য হয়ে ভোরে ঘটনাস্থলে যাই। এজাহারভুক্ত আসামি হওয়ায় আব্দুল খালেককে ছেড়ে দেওয়া হবে না জানালে আমার ওপর ক্ষুব্ধ হন যুবদল নেতা মলিন। একপর্যায়ে তিনি স্বরাষ্ট্রসচিব স্যারের কাছে গিয়ে আমাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বদলি করে দেবেন বলে হুমকি দেন।’
ওসির অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হামিদুর রহমান মলিন বলেন, ‘আমি ওসি সাহেবকে বদলির হুমকি দিইনি। এটা প্রমাণ করতে পারবেন না তিনি। মূলত আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর অপপ্রচার করা হচ্ছে। নৌকা প্রতীকে ইউপি চেয়ারম্যানেরাসহ আওয়ামী লীগের পদধারী নেতারা এলাকায় দিব্যি ঘুরে বেড়ালেও তাঁদের গ্রেপ্তার করছেন না ওসি। এ নিয়ে কথা বলায় ওসি সাহেব আমার বিরুদ্ধে ক্ষেপেছেন। সেদিন ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আনিছুর রহমানের বাবা নিরপরাধ আব্দুল খালেককে আটক করার বিষয়ে শুধু কথা বলেছি। ওসি সাহেব আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন।’
তবে ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক মুকুল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আনিছুর রহমান যুবদল করেন না। তিনি মূলত ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশী ছিলেন, কিন্তু পাননি।’
এ বিষয়ে মামলার বাদী মিষ্টার আলীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মারামারির ওই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধেই মামলা করেছি। ১১ নম্বর আসামি আব্দুল খালেক আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক শেখ হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘ওসিকে বদলির হুমকির বিষয়টি কেউ আমাকে জানায়নি। এইমাত্র শুনলাম। কাউকে বদলির হুমকি দেওয়া শিশুসুলভ আচরণ। আমরা কাউকে এ রকম হুমকি দেওয়ার এখতিয়ার রাখি না। পাল্টাপাল্টি অভিযোগও শুভ নয়।’
ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি

জামালপুরের ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল্লাহ সাইফের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের পদধারী নেতাদের গ্রেপ্তার না করার অভিযোগ তুলেছেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। তিনি ইসলামপুর উপজেলা জাতীয়তাবাদী যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আছেন।
হামিদুর রহমানের অভিযোগ, নৌকা প্রতীক নিয়ে যাঁরা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হয়েছেন, তাঁরা এলাকায় দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছেন। পদধারী আওয়ামী লীগের অনেক নেতাও দাপটের সঙ্গে তাঁদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু ওসি সাইফুল্লাহ সাইফ তাঁদের কাউকেই গ্রেপ্তার করছেন না।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে মোবাইল ফোনে সাংবাদিকদের কাছে এ অভিযোগ করেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। তবে ওসি মো. সাইফুল্লাহ সাইফের পাল্টা অভিযোগ, পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার এজাহারভুক্ত আসামিকে ছেড়ে না দেওয়ায় তাঁকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বদলির হুমকি দিয়েছেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান।
যুবদল নেতার দাবি, ওসির অভিযোগ সঠিক নয়। তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
ইসলামপুর থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ১১ মার্চ উপজেলার চরপুঁটিমারী ইউনিয়নের বেনুয়ারচর এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে শত্রুতার জের ধরে মারধরের ঘটনা ঘটে।
এ নিয়ে গত রোববার (১৬ মার্চ) রাতে বেনুয়ারচর সরদার গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে আনিছুর রহমানকে প্রধান আসামি করে ১১ জনের নাম উল্লেখ করে ইসলামপুর থানায় মামলা করেন বেনুয়ারচর ব্যাপারীপাড়া গ্রামের মৃত মজিবুর রহমানের ছেলে মিষ্টার আলী। রাত ২টার দিকে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ডিগ্রিরচর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সামছুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল এজাহারভুক্ত ১১ নম্বর আসামি আব্দুল খালেককে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে।
এরপর পুলিশকে ফোন করে আব্দুল খালেককে ছেড়ে দিতে বলেন যুবদল নেতা মলিন। এ নিয়ে পুলিশের সঙ্গে তাঁর বাগ্বিতণ্ডা হয়। ভোরের দিকে ঘটনাস্থলে যান ওসি মো. সাইফুল্লাহ সাইফ। এ সময় যুবদল নেতা মলিন গ্রেপ্তার আব্দুল খালেককে ছেড়ে দিতে ওসিকে ফোন করেন। এতে রাজি না হওয়ায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ওসিকে বদলি করা হবে বলে হুমকি দেন তিনি।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ডিগ্রিরচর পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ এসআই মো. সামছুল ইসলাম বলেন, ‘রাত ২টার দিকে আব্দুল খালেককে আটক করি। যুবদল নেতা মলিন মোবাইল ফোনে আসামি আব্দুল খালেককে ছেড়ে দিতে বলেন। একপর্যায়ে তিনি আমাদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। বিষয়টি আমি জানালে ঘটনাস্থলে ওসি স্যার গিয়ে আসামিকে থানায় আনেন।’
এ বিষয়ে ইসলামপুর থানার ওসি মো. সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, ‘এজাহারভুক্ত আসামি হওয়ায় আব্দুল খালেককে পুলিশ আটক করে। আব্দুল খালেক ৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ৪৭ নম্বর সদস্য।
তাঁকে ছাড়াতে বেআইনি তদবির করেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। পরে আমি অনেকটা বাধ্য হয়ে ভোরে ঘটনাস্থলে যাই। এজাহারভুক্ত আসামি হওয়ায় আব্দুল খালেককে ছেড়ে দেওয়া হবে না জানালে আমার ওপর ক্ষুব্ধ হন যুবদল নেতা মলিন। একপর্যায়ে তিনি স্বরাষ্ট্রসচিব স্যারের কাছে গিয়ে আমাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বদলি করে দেবেন বলে হুমকি দেন।’
ওসির অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হামিদুর রহমান মলিন বলেন, ‘আমি ওসি সাহেবকে বদলির হুমকি দিইনি। এটা প্রমাণ করতে পারবেন না তিনি। মূলত আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর অপপ্রচার করা হচ্ছে। নৌকা প্রতীকে ইউপি চেয়ারম্যানেরাসহ আওয়ামী লীগের পদধারী নেতারা এলাকায় দিব্যি ঘুরে বেড়ালেও তাঁদের গ্রেপ্তার করছেন না ওসি। এ নিয়ে কথা বলায় ওসি সাহেব আমার বিরুদ্ধে ক্ষেপেছেন। সেদিন ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আনিছুর রহমানের বাবা নিরপরাধ আব্দুল খালেককে আটক করার বিষয়ে শুধু কথা বলেছি। ওসি সাহেব আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন।’
তবে ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক মুকুল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আনিছুর রহমান যুবদল করেন না। তিনি মূলত ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশী ছিলেন, কিন্তু পাননি।’
এ বিষয়ে মামলার বাদী মিষ্টার আলীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মারামারির ওই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধেই মামলা করেছি। ১১ নম্বর আসামি আব্দুল খালেক আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক শেখ হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘ওসিকে বদলির হুমকির বিষয়টি কেউ আমাকে জানায়নি। এইমাত্র শুনলাম। কাউকে বদলির হুমকি দেওয়া শিশুসুলভ আচরণ। আমরা কাউকে এ রকম হুমকি দেওয়ার এখতিয়ার রাখি না। পাল্টাপাল্টি অভিযোগও শুভ নয়।’

জামালপুরের ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল্লাহ সাইফের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের পদধারী নেতাদের গ্রেপ্তার না করার অভিযোগ তুলেছেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। তিনি ইসলামপুর উপজেলা জাতীয়তাবাদী যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আছেন।
হামিদুর রহমানের অভিযোগ, নৌকা প্রতীক নিয়ে যাঁরা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হয়েছেন, তাঁরা এলাকায় দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছেন। পদধারী আওয়ামী লীগের অনেক নেতাও দাপটের সঙ্গে তাঁদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু ওসি সাইফুল্লাহ সাইফ তাঁদের কাউকেই গ্রেপ্তার করছেন না।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে মোবাইল ফোনে সাংবাদিকদের কাছে এ অভিযোগ করেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। তবে ওসি মো. সাইফুল্লাহ সাইফের পাল্টা অভিযোগ, পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার এজাহারভুক্ত আসামিকে ছেড়ে না দেওয়ায় তাঁকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বদলির হুমকি দিয়েছেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান।
যুবদল নেতার দাবি, ওসির অভিযোগ সঠিক নয়। তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
ইসলামপুর থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ১১ মার্চ উপজেলার চরপুঁটিমারী ইউনিয়নের বেনুয়ারচর এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে শত্রুতার জের ধরে মারধরের ঘটনা ঘটে।
এ নিয়ে গত রোববার (১৬ মার্চ) রাতে বেনুয়ারচর সরদার গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে আনিছুর রহমানকে প্রধান আসামি করে ১১ জনের নাম উল্লেখ করে ইসলামপুর থানায় মামলা করেন বেনুয়ারচর ব্যাপারীপাড়া গ্রামের মৃত মজিবুর রহমানের ছেলে মিষ্টার আলী। রাত ২টার দিকে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ডিগ্রিরচর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সামছুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল এজাহারভুক্ত ১১ নম্বর আসামি আব্দুল খালেককে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে।
এরপর পুলিশকে ফোন করে আব্দুল খালেককে ছেড়ে দিতে বলেন যুবদল নেতা মলিন। এ নিয়ে পুলিশের সঙ্গে তাঁর বাগ্বিতণ্ডা হয়। ভোরের দিকে ঘটনাস্থলে যান ওসি মো. সাইফুল্লাহ সাইফ। এ সময় যুবদল নেতা মলিন গ্রেপ্তার আব্দুল খালেককে ছেড়ে দিতে ওসিকে ফোন করেন। এতে রাজি না হওয়ায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ওসিকে বদলি করা হবে বলে হুমকি দেন তিনি।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ডিগ্রিরচর পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ এসআই মো. সামছুল ইসলাম বলেন, ‘রাত ২টার দিকে আব্দুল খালেককে আটক করি। যুবদল নেতা মলিন মোবাইল ফোনে আসামি আব্দুল খালেককে ছেড়ে দিতে বলেন। একপর্যায়ে তিনি আমাদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। বিষয়টি আমি জানালে ঘটনাস্থলে ওসি স্যার গিয়ে আসামিকে থানায় আনেন।’
এ বিষয়ে ইসলামপুর থানার ওসি মো. সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, ‘এজাহারভুক্ত আসামি হওয়ায় আব্দুল খালেককে পুলিশ আটক করে। আব্দুল খালেক ৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ৪৭ নম্বর সদস্য।
তাঁকে ছাড়াতে বেআইনি তদবির করেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। পরে আমি অনেকটা বাধ্য হয়ে ভোরে ঘটনাস্থলে যাই। এজাহারভুক্ত আসামি হওয়ায় আব্দুল খালেককে ছেড়ে দেওয়া হবে না জানালে আমার ওপর ক্ষুব্ধ হন যুবদল নেতা মলিন। একপর্যায়ে তিনি স্বরাষ্ট্রসচিব স্যারের কাছে গিয়ে আমাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বদলি করে দেবেন বলে হুমকি দেন।’
ওসির অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হামিদুর রহমান মলিন বলেন, ‘আমি ওসি সাহেবকে বদলির হুমকি দিইনি। এটা প্রমাণ করতে পারবেন না তিনি। মূলত আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর অপপ্রচার করা হচ্ছে। নৌকা প্রতীকে ইউপি চেয়ারম্যানেরাসহ আওয়ামী লীগের পদধারী নেতারা এলাকায় দিব্যি ঘুরে বেড়ালেও তাঁদের গ্রেপ্তার করছেন না ওসি। এ নিয়ে কথা বলায় ওসি সাহেব আমার বিরুদ্ধে ক্ষেপেছেন। সেদিন ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আনিছুর রহমানের বাবা নিরপরাধ আব্দুল খালেককে আটক করার বিষয়ে শুধু কথা বলেছি। ওসি সাহেব আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন।’
তবে ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক মুকুল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আনিছুর রহমান যুবদল করেন না। তিনি মূলত ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশী ছিলেন, কিন্তু পাননি।’
এ বিষয়ে মামলার বাদী মিষ্টার আলীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মারামারির ওই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধেই মামলা করেছি। ১১ নম্বর আসামি আব্দুল খালেক আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক শেখ হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘ওসিকে বদলির হুমকির বিষয়টি কেউ আমাকে জানায়নি। এইমাত্র শুনলাম। কাউকে বদলির হুমকি দেওয়া শিশুসুলভ আচরণ। আমরা কাউকে এ রকম হুমকি দেওয়ার এখতিয়ার রাখি না। পাল্টাপাল্টি অভিযোগও শুভ নয়।’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
২৪ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
৩২ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩৭ মিনিট আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেআখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

জামালপুরের ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মো. সাইফুল্লাহ সাইফের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের পদধারী নেতাদের গ্রেপ্তার না করার অভিযোগ তুলেছেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। তিনি ইসলামপুর উপজেলা জাতীয়তাবাদী যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আছেন।
১৮ মার্চ ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
৩২ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩৭ মিনিট আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

জামালপুরের ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মো. সাইফুল্লাহ সাইফের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের পদধারী নেতাদের গ্রেপ্তার না করার অভিযোগ তুলেছেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। তিনি ইসলামপুর উপজেলা জাতীয়তাবাদী যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আছেন।
১৮ মার্চ ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
২৪ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩৭ মিনিট আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেশ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গতকাল মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে দেইল্লা এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহত সিকিউরিটি গার্ডের ছেলে মো. রাকিব সরদার ডেমরা থানায় দুজনকে আসামি করে মামলা করেছেন।
গ্রেপ্তার ফসিয়ার রহমান নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার মাকরাইল গ্রামের মৃত মোকাদ্দেস শিকদারের ছেলে। তিনি বর্তমানে ডেমরার বামৈল এলাকায় বসবাস করেন। মামলার অপর আসামি রাজধানী পরিবহনের বাসের হেলপার রানা (৩৮)।
নিহত ইদ্রিস সরদার (৬২) পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর থানার সাকারিকাঠি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি গত ৬–৭ মাস ধরে দেইল্লা সরদার রি-রোলিংয়ের পরিত্যক্ত মিল এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ডিউটি শেষে তিনি ডিপোতেই রাত যাপন করতেন।
জানা যায়, ঘটনার দিন সন্ধ্যায় ইদ্রিস সরদার ডিপোর মেইন গেটের পেছনে দাঁড়িয়ে ডিউটি করছিলেন। এ সময় রাজধানী পরিবহনের একটি বাস (রেজি: ঢাকা মেট্রো ব-১১-৯১১২) ব্যাক গিয়ারে ডিপোতে প্রবেশ করানোর সময় লোহার গেটে ধাক্কা দেয়। এতে গেট ভেঙে তাঁর ওপর পড়লে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে স্টাফ কোয়ার্টার হলি এইড হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত ইদ্রিস সরদারের ছেলে মো. রাকিব সরদার অভিযোগ করেন, বাসের হেলপার রানা বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়াই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। এ ছাড়া ডিপোর দায়িত্বপ্রাপ্ত ফসিয়ার রহমান দীর্ঘদিন ধরে লোহার গেটের প্রয়োজনীয় মেরামত ও ফিটিংস ঠিক না করায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। আসামিদ্বয়ের অবহেলার কারণেই তাঁর পিতার মৃত্যু হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন (পিপিএম) বলেন, মামলার পরপরই ফসিয়ার রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মুরাদ হোসেন আরও বলেন, রক্ষণাবেক্ষণে গাফিলতির কারণে ফসিয়ার রহমানকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গতকাল মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে দেইল্লা এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহত সিকিউরিটি গার্ডের ছেলে মো. রাকিব সরদার ডেমরা থানায় দুজনকে আসামি করে মামলা করেছেন।
গ্রেপ্তার ফসিয়ার রহমান নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার মাকরাইল গ্রামের মৃত মোকাদ্দেস শিকদারের ছেলে। তিনি বর্তমানে ডেমরার বামৈল এলাকায় বসবাস করেন। মামলার অপর আসামি রাজধানী পরিবহনের বাসের হেলপার রানা (৩৮)।
নিহত ইদ্রিস সরদার (৬২) পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর থানার সাকারিকাঠি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি গত ৬–৭ মাস ধরে দেইল্লা সরদার রি-রোলিংয়ের পরিত্যক্ত মিল এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ডিউটি শেষে তিনি ডিপোতেই রাত যাপন করতেন।
জানা যায়, ঘটনার দিন সন্ধ্যায় ইদ্রিস সরদার ডিপোর মেইন গেটের পেছনে দাঁড়িয়ে ডিউটি করছিলেন। এ সময় রাজধানী পরিবহনের একটি বাস (রেজি: ঢাকা মেট্রো ব-১১-৯১১২) ব্যাক গিয়ারে ডিপোতে প্রবেশ করানোর সময় লোহার গেটে ধাক্কা দেয়। এতে গেট ভেঙে তাঁর ওপর পড়লে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে স্টাফ কোয়ার্টার হলি এইড হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত ইদ্রিস সরদারের ছেলে মো. রাকিব সরদার অভিযোগ করেন, বাসের হেলপার রানা বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়াই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। এ ছাড়া ডিপোর দায়িত্বপ্রাপ্ত ফসিয়ার রহমান দীর্ঘদিন ধরে লোহার গেটের প্রয়োজনীয় মেরামত ও ফিটিংস ঠিক না করায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। আসামিদ্বয়ের অবহেলার কারণেই তাঁর পিতার মৃত্যু হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন (পিপিএম) বলেন, মামলার পরপরই ফসিয়ার রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মুরাদ হোসেন আরও বলেন, রক্ষণাবেক্ষণে গাফিলতির কারণে ফসিয়ার রহমানকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

জামালপুরের ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মো. সাইফুল্লাহ সাইফের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের পদধারী নেতাদের গ্রেপ্তার না করার অভিযোগ তুলেছেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। তিনি ইসলামপুর উপজেলা জাতীয়তাবাদী যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আছেন।
১৮ মার্চ ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
২৪ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
৩২ মিনিট আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনুরুল আমিন হাসান, উত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা)

রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
রাজধানীর দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে গত সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে যুবলীগ নেতা শাহজাহানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি চাপাতি ও হত্যাকারীদের একটি মাথার ক্যাপ জব্দ করে পুলিশ। শাহজাহান আশকোনা কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি এবং ইন্টারনেট ও ডিশ ব্যবসায়ী ছিলেন।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে নিহত শাহজাহানের স্ত্রী ঝর্ণা আক্তার বাদী হয়ে ডিএমপির দক্ষিণখান থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় অজ্ঞাতনামা পাঁচ থেকে ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে।
শাহজাহানের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে তাঁর কাছ থেকে চাঁদা দাবি করে আসছিল চাঁদাবাজেরা। একপর্যায়ে চাঁদা না পেয়ে তাঁর ডিশ ও ইন্টারনেটের ব্যবসা দখল করতে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
এদিকে নিহত শাহজাহানের চাচাতো ভাই সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের দুই দিন আগেও শাহজাহান ভাই ভাবিকে বলেছিলেন, আমি হয়তো বেশি দিন থাকব না। তুমি আমার ছেলেমেয়েদের দেখে রেখো।’ তিনি বলেন, ‘শাহজাহান ভাই যুবলীগের বিমানবন্দর থানার সভাপতি প্রার্থী ছিলেন। ২০২৪ সালের পর থেকে তাঁর কাছ সন্ত্রাসীরা চাঁদা দাবি করে আসছিল। তাঁর কিছু ব্যবসা-বাণিজ্যও তারা দখল করে নিয়েছিল।’
সোহেল জানান, নদ্দাপাড়া এলাকায় শাহজাহানের একটি ফ্ল্যাট কেনা ছিল। রাতে তিনি ওই ফ্ল্যাটে গিয়ে থাকতেন।
আরেক চাচাতো ভাই নাহিদ পারভেজ আজকের পত্রিকাকে জানান, ৫ আগস্টের পর চাঁদার জন্য একাধিকবার শাহজাহানকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। পরে তিনি থানায় লিখিত অভিযোগও করেছিলেন। এ ছাড়া বহুবার তৎকালীন ওসিকে জানানো হয়েছিল।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের দুই দিন পেরিয়ে গেলেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। তবে গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছেন দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম।
হত্যাকাণ্ডের কারণ ও কারা হত্যা করেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে ওসি বলেন, ‘নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে হত্যা মামলা করেছেন। আমরা আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চালাচ্ছি। গ্রেপ্তারের পর বিস্তারিত বলা যাবে। তদন্তাধীন বিষয়ে কিছু বলতে চাচ্ছি না।’
চাঁদা দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি বলেন, ‘আমরা পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। তারাও এমনটা জানিয়েছে।’

রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
রাজধানীর দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে গত সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে যুবলীগ নেতা শাহজাহানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি চাপাতি ও হত্যাকারীদের একটি মাথার ক্যাপ জব্দ করে পুলিশ। শাহজাহান আশকোনা কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি এবং ইন্টারনেট ও ডিশ ব্যবসায়ী ছিলেন।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে নিহত শাহজাহানের স্ত্রী ঝর্ণা আক্তার বাদী হয়ে ডিএমপির দক্ষিণখান থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় অজ্ঞাতনামা পাঁচ থেকে ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে।
শাহজাহানের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে তাঁর কাছ থেকে চাঁদা দাবি করে আসছিল চাঁদাবাজেরা। একপর্যায়ে চাঁদা না পেয়ে তাঁর ডিশ ও ইন্টারনেটের ব্যবসা দখল করতে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
এদিকে নিহত শাহজাহানের চাচাতো ভাই সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের দুই দিন আগেও শাহজাহান ভাই ভাবিকে বলেছিলেন, আমি হয়তো বেশি দিন থাকব না। তুমি আমার ছেলেমেয়েদের দেখে রেখো।’ তিনি বলেন, ‘শাহজাহান ভাই যুবলীগের বিমানবন্দর থানার সভাপতি প্রার্থী ছিলেন। ২০২৪ সালের পর থেকে তাঁর কাছ সন্ত্রাসীরা চাঁদা দাবি করে আসছিল। তাঁর কিছু ব্যবসা-বাণিজ্যও তারা দখল করে নিয়েছিল।’
সোহেল জানান, নদ্দাপাড়া এলাকায় শাহজাহানের একটি ফ্ল্যাট কেনা ছিল। রাতে তিনি ওই ফ্ল্যাটে গিয়ে থাকতেন।
আরেক চাচাতো ভাই নাহিদ পারভেজ আজকের পত্রিকাকে জানান, ৫ আগস্টের পর চাঁদার জন্য একাধিকবার শাহজাহানকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। পরে তিনি থানায় লিখিত অভিযোগও করেছিলেন। এ ছাড়া বহুবার তৎকালীন ওসিকে জানানো হয়েছিল।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের দুই দিন পেরিয়ে গেলেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। তবে গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছেন দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম।
হত্যাকাণ্ডের কারণ ও কারা হত্যা করেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে ওসি বলেন, ‘নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে হত্যা মামলা করেছেন। আমরা আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চালাচ্ছি। গ্রেপ্তারের পর বিস্তারিত বলা যাবে। তদন্তাধীন বিষয়ে কিছু বলতে চাচ্ছি না।’
চাঁদা দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি বলেন, ‘আমরা পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। তারাও এমনটা জানিয়েছে।’

জামালপুরের ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মো. সাইফুল্লাহ সাইফের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের পদধারী নেতাদের গ্রেপ্তার না করার অভিযোগ তুলেছেন যুবদল নেতা হামিদুর রহমান মলিন। তিনি ইসলামপুর উপজেলা জাতীয়তাবাদী যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আছেন।
১৮ মার্চ ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
২৪ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
৩২ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩৭ মিনিট আগে