বাগেরহাট প্রতিনিধি

ছাত্র-জনতার ওপর গুলি, বোমা ছোড়া ও স্থাপনা ধ্বংসের অভিযোগে বাগেরহাট-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ তন্ময়, সাবেক জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আবুল হাসনাত খানসহ আওয়ামী লীগের ৩৫ নেতা-কর্মীর নামে মামলা করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রফিকুল ইসলাম মিঠু নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে ফকিরহাট থানায় মামলাটি করেন। এই মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
গতকাল রাতে হওয়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন—বাগেরহাট-২ আসনের আরেক সাবেক সদস্য মীর শওকত আলী বাদশা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ কামরুজ্জামান টুকু, সাধারণ সম্পাদক ভূঁইয়া হেমায়েত উদ্দিন, বাগেরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র খান হাবিবুর রহমান, বাগেরহাট সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সরদার নাসির উদ্দিন, শেখ হেলাল উদ্দিনের একান্ত সচিব ফিরোজুল ইসলাম জোমাদ্দার, ফকিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি স্বপন কুমার দাস, আবুল কালাম আজাদ ওরফে সাহেব মল্লিক, ফকিরহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ওয়াহিদুর রহমান বাবু, ইমরুল হাসান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শিপন মিনা, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি রেজাউর রহমান মন্টু, সাধারণ সম্পাদক খান আবু বক্কর সিদ্দিক, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বসিরুল ইসলাম।
মামলায় আসামির তালিকায় আরও যাঁদের নাম রয়েছে তাঁরা হলেন—শামীম আহসান, মহিতুর রহমান পল্টন, সৈয়দ বাদশা হোসেন, দুলাল আকন, আব্দুল কাদের সরদার, হুমায়ুন কবির পলি, সুমন রাহি, মো. ফারুক হোসেন বাদল, দোলন মোল্লা, মমিনুল হক আকাশ, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর জায়েসী আশরাফী জেমস, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাহিয়ান সুলতান ওশান, কচুয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান বাবু, সাবেক চেয়ারম্যান নাজমা সারোয়ার, লিয়াকত হোসেন লিটন, ফারুক তালুকদার, নকিব নজিবুল হক নজু।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার ন্যায্য আন্দোলন নস্যাৎ করার উদ্দেশ্যে আসামিরা গত ৪ আগস্ট দুপুরে ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালী গোলচত্বর এলাকায় জড়ো হয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ধ্বংস করেন। এ সময় ছাত্র-জনতাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন তারা। আতঙ্ক সৃষ্টির উদ্দেশ্যে কয়েকটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটান এবং হত্যার উদ্দেশ্যে একাধিক গুলি ছোড়েন।
এ ছাড়া বাগেরহাটের সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা থাকায় ফ্যাসিস্ট সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন সময় উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। একটি ব্যালট, একটি বুলেটসহ নানা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে তিনি আসামিদের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে কর্মকাণ্ডে উদ্বুদ্ধ করেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ফকিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আলমগীর কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলি, বোমা ছোড়া, স্থাপনা ধ্বংসসহ কয়েকটি অভিযোগে ৩৫ জনের নামে মামলা হয়েছে। সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ ছাড়া কয়েকজন বিভিন্ন মামলায় কারাগারে ছিলেন, তাঁদেরও এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে।’
এর আগে গত শুক্রবার রাতে বাগেরহাটের সাবেক এসপি আবুল হাসনাত খানকে আটক করা হয়। তাঁর সঙ্গে আটক করা হয় পুলিশের আরও তিন কর্মকর্তাকে। তাঁরা হলেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সাবেক কমিশনার মোল্লা নজরুল ইসলাম, নোয়াখালীর সাবেক এসপি আসাদুজ্জামান ও সিলেটের সাবেক এসপি আব্দুল মান্নান।

ছাত্র-জনতার ওপর গুলি, বোমা ছোড়া ও স্থাপনা ধ্বংসের অভিযোগে বাগেরহাট-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ তন্ময়, সাবেক জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আবুল হাসনাত খানসহ আওয়ামী লীগের ৩৫ নেতা-কর্মীর নামে মামলা করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রফিকুল ইসলাম মিঠু নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে ফকিরহাট থানায় মামলাটি করেন। এই মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
গতকাল রাতে হওয়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন—বাগেরহাট-২ আসনের আরেক সাবেক সদস্য মীর শওকত আলী বাদশা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ কামরুজ্জামান টুকু, সাধারণ সম্পাদক ভূঁইয়া হেমায়েত উদ্দিন, বাগেরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র খান হাবিবুর রহমান, বাগেরহাট সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সরদার নাসির উদ্দিন, শেখ হেলাল উদ্দিনের একান্ত সচিব ফিরোজুল ইসলাম জোমাদ্দার, ফকিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি স্বপন কুমার দাস, আবুল কালাম আজাদ ওরফে সাহেব মল্লিক, ফকিরহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ওয়াহিদুর রহমান বাবু, ইমরুল হাসান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শিপন মিনা, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি রেজাউর রহমান মন্টু, সাধারণ সম্পাদক খান আবু বক্কর সিদ্দিক, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বসিরুল ইসলাম।
মামলায় আসামির তালিকায় আরও যাঁদের নাম রয়েছে তাঁরা হলেন—শামীম আহসান, মহিতুর রহমান পল্টন, সৈয়দ বাদশা হোসেন, দুলাল আকন, আব্দুল কাদের সরদার, হুমায়ুন কবির পলি, সুমন রাহি, মো. ফারুক হোসেন বাদল, দোলন মোল্লা, মমিনুল হক আকাশ, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর জায়েসী আশরাফী জেমস, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাহিয়ান সুলতান ওশান, কচুয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান বাবু, সাবেক চেয়ারম্যান নাজমা সারোয়ার, লিয়াকত হোসেন লিটন, ফারুক তালুকদার, নকিব নজিবুল হক নজু।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার ন্যায্য আন্দোলন নস্যাৎ করার উদ্দেশ্যে আসামিরা গত ৪ আগস্ট দুপুরে ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালী গোলচত্বর এলাকায় জড়ো হয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ধ্বংস করেন। এ সময় ছাত্র-জনতাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন তারা। আতঙ্ক সৃষ্টির উদ্দেশ্যে কয়েকটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটান এবং হত্যার উদ্দেশ্যে একাধিক গুলি ছোড়েন।
এ ছাড়া বাগেরহাটের সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা থাকায় ফ্যাসিস্ট সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন সময় উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। একটি ব্যালট, একটি বুলেটসহ নানা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে তিনি আসামিদের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে কর্মকাণ্ডে উদ্বুদ্ধ করেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ফকিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আলমগীর কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলি, বোমা ছোড়া, স্থাপনা ধ্বংসসহ কয়েকটি অভিযোগে ৩৫ জনের নামে মামলা হয়েছে। সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ ছাড়া কয়েকজন বিভিন্ন মামলায় কারাগারে ছিলেন, তাঁদেরও এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে।’
এর আগে গত শুক্রবার রাতে বাগেরহাটের সাবেক এসপি আবুল হাসনাত খানকে আটক করা হয়। তাঁর সঙ্গে আটক করা হয় পুলিশের আরও তিন কর্মকর্তাকে। তাঁরা হলেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সাবেক কমিশনার মোল্লা নজরুল ইসলাম, নোয়াখালীর সাবেক এসপি আসাদুজ্জামান ও সিলেটের সাবেক এসপি আব্দুল মান্নান।
বাগেরহাট প্রতিনিধি

ছাত্র-জনতার ওপর গুলি, বোমা ছোড়া ও স্থাপনা ধ্বংসের অভিযোগে বাগেরহাট-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ তন্ময়, সাবেক জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আবুল হাসনাত খানসহ আওয়ামী লীগের ৩৫ নেতা-কর্মীর নামে মামলা করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রফিকুল ইসলাম মিঠু নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে ফকিরহাট থানায় মামলাটি করেন। এই মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
গতকাল রাতে হওয়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন—বাগেরহাট-২ আসনের আরেক সাবেক সদস্য মীর শওকত আলী বাদশা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ কামরুজ্জামান টুকু, সাধারণ সম্পাদক ভূঁইয়া হেমায়েত উদ্দিন, বাগেরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র খান হাবিবুর রহমান, বাগেরহাট সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সরদার নাসির উদ্দিন, শেখ হেলাল উদ্দিনের একান্ত সচিব ফিরোজুল ইসলাম জোমাদ্দার, ফকিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি স্বপন কুমার দাস, আবুল কালাম আজাদ ওরফে সাহেব মল্লিক, ফকিরহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ওয়াহিদুর রহমান বাবু, ইমরুল হাসান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শিপন মিনা, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি রেজাউর রহমান মন্টু, সাধারণ সম্পাদক খান আবু বক্কর সিদ্দিক, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বসিরুল ইসলাম।
মামলায় আসামির তালিকায় আরও যাঁদের নাম রয়েছে তাঁরা হলেন—শামীম আহসান, মহিতুর রহমান পল্টন, সৈয়দ বাদশা হোসেন, দুলাল আকন, আব্দুল কাদের সরদার, হুমায়ুন কবির পলি, সুমন রাহি, মো. ফারুক হোসেন বাদল, দোলন মোল্লা, মমিনুল হক আকাশ, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর জায়েসী আশরাফী জেমস, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাহিয়ান সুলতান ওশান, কচুয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান বাবু, সাবেক চেয়ারম্যান নাজমা সারোয়ার, লিয়াকত হোসেন লিটন, ফারুক তালুকদার, নকিব নজিবুল হক নজু।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার ন্যায্য আন্দোলন নস্যাৎ করার উদ্দেশ্যে আসামিরা গত ৪ আগস্ট দুপুরে ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালী গোলচত্বর এলাকায় জড়ো হয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ধ্বংস করেন। এ সময় ছাত্র-জনতাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন তারা। আতঙ্ক সৃষ্টির উদ্দেশ্যে কয়েকটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটান এবং হত্যার উদ্দেশ্যে একাধিক গুলি ছোড়েন।
এ ছাড়া বাগেরহাটের সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা থাকায় ফ্যাসিস্ট সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন সময় উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। একটি ব্যালট, একটি বুলেটসহ নানা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে তিনি আসামিদের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে কর্মকাণ্ডে উদ্বুদ্ধ করেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ফকিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আলমগীর কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলি, বোমা ছোড়া, স্থাপনা ধ্বংসসহ কয়েকটি অভিযোগে ৩৫ জনের নামে মামলা হয়েছে। সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ ছাড়া কয়েকজন বিভিন্ন মামলায় কারাগারে ছিলেন, তাঁদেরও এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে।’
এর আগে গত শুক্রবার রাতে বাগেরহাটের সাবেক এসপি আবুল হাসনাত খানকে আটক করা হয়। তাঁর সঙ্গে আটক করা হয় পুলিশের আরও তিন কর্মকর্তাকে। তাঁরা হলেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সাবেক কমিশনার মোল্লা নজরুল ইসলাম, নোয়াখালীর সাবেক এসপি আসাদুজ্জামান ও সিলেটের সাবেক এসপি আব্দুল মান্নান।

ছাত্র-জনতার ওপর গুলি, বোমা ছোড়া ও স্থাপনা ধ্বংসের অভিযোগে বাগেরহাট-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ তন্ময়, সাবেক জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আবুল হাসনাত খানসহ আওয়ামী লীগের ৩৫ নেতা-কর্মীর নামে মামলা করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রফিকুল ইসলাম মিঠু নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে ফকিরহাট থানায় মামলাটি করেন। এই মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
গতকাল রাতে হওয়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন—বাগেরহাট-২ আসনের আরেক সাবেক সদস্য মীর শওকত আলী বাদশা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ কামরুজ্জামান টুকু, সাধারণ সম্পাদক ভূঁইয়া হেমায়েত উদ্দিন, বাগেরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র খান হাবিবুর রহমান, বাগেরহাট সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সরদার নাসির উদ্দিন, শেখ হেলাল উদ্দিনের একান্ত সচিব ফিরোজুল ইসলাম জোমাদ্দার, ফকিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি স্বপন কুমার দাস, আবুল কালাম আজাদ ওরফে সাহেব মল্লিক, ফকিরহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ওয়াহিদুর রহমান বাবু, ইমরুল হাসান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শিপন মিনা, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি রেজাউর রহমান মন্টু, সাধারণ সম্পাদক খান আবু বক্কর সিদ্দিক, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বসিরুল ইসলাম।
মামলায় আসামির তালিকায় আরও যাঁদের নাম রয়েছে তাঁরা হলেন—শামীম আহসান, মহিতুর রহমান পল্টন, সৈয়দ বাদশা হোসেন, দুলাল আকন, আব্দুল কাদের সরদার, হুমায়ুন কবির পলি, সুমন রাহি, মো. ফারুক হোসেন বাদল, দোলন মোল্লা, মমিনুল হক আকাশ, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর জায়েসী আশরাফী জেমস, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাহিয়ান সুলতান ওশান, কচুয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান বাবু, সাবেক চেয়ারম্যান নাজমা সারোয়ার, লিয়াকত হোসেন লিটন, ফারুক তালুকদার, নকিব নজিবুল হক নজু।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার ন্যায্য আন্দোলন নস্যাৎ করার উদ্দেশ্যে আসামিরা গত ৪ আগস্ট দুপুরে ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালী গোলচত্বর এলাকায় জড়ো হয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ধ্বংস করেন। এ সময় ছাত্র-জনতাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন তারা। আতঙ্ক সৃষ্টির উদ্দেশ্যে কয়েকটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটান এবং হত্যার উদ্দেশ্যে একাধিক গুলি ছোড়েন।
এ ছাড়া বাগেরহাটের সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা থাকায় ফ্যাসিস্ট সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন সময় উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। একটি ব্যালট, একটি বুলেটসহ নানা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে তিনি আসামিদের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে কর্মকাণ্ডে উদ্বুদ্ধ করেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ফকিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আলমগীর কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলি, বোমা ছোড়া, স্থাপনা ধ্বংসসহ কয়েকটি অভিযোগে ৩৫ জনের নামে মামলা হয়েছে। সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ ছাড়া কয়েকজন বিভিন্ন মামলায় কারাগারে ছিলেন, তাঁদেরও এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে।’
এর আগে গত শুক্রবার রাতে বাগেরহাটের সাবেক এসপি আবুল হাসনাত খানকে আটক করা হয়। তাঁর সঙ্গে আটক করা হয় পুলিশের আরও তিন কর্মকর্তাকে। তাঁরা হলেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সাবেক কমিশনার মোল্লা নজরুল ইসলাম, নোয়াখালীর সাবেক এসপি আসাদুজ্জামান ও সিলেটের সাবেক এসপি আব্দুল মান্নান।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার মূল আসামিকে গ্রেপ্তারসহ সাত দফা দাবিতে নারায়ণগঞ্জে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর গাড়ি আটকে রাখলেন বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
৫ মিনিট আগে
ভিডিওতে বিএনপি নেতা খোরশেদুল আলমকে ‘হাদির ওপর হামলা কেন, সাদিক কায়েম জবাব চাই’—এই স্লোগান দিতে দেখা যায়। একই সঙ্গে তিনি ডাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমার কাছেও এ ঘটনার জবাব দাবি করে বলেন, ‘জুমা, তোমাকেও জবাব দিতে হবে।’
২৬ মিনিট আগে
‘কে নির্বাচন করবে আর করবে না, সে কী জন্য করবে না, কেন করবে না—এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এটা নিয়ে আমাদের বলার মতো কিছু নেই।’
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মস্তিষ্ক সক্রিয় করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন। তাঁর বর্তমান স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার মূল আসামিকে গ্রেপ্তারসহ সাত দফা দাবিতে নারায়ণগঞ্জে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর গাড়ি আটকে রাখলেন বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ শহরের বিকেএমইএর প্রধান কার্যালয়ের সামনে রাস্তা আটকে ছাত্রশক্তি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ছাত্রদল, এনসিপি ও ওয়ারিয়র্স অব জুলাইয়ের নেতা-কর্মীরা এই দাবি জানান। পরে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে গাড়ির সামনে থেকে সরে যান তাঁরা।
এ দিন নারায়ণগঞ্জ শহরে বিকেএমইএর পক্ষ থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ ও শিল্প পুলিশ-৪-কে ছয়টি পুলিশভ্যান হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়েছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। সেখান থেকে যাওয়ার সময় গাড়ি আটকে দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রায় আধা ঘণ্টা অবরুদ্ধ ছিলেন তিনি।
ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তার, সীমান্তে হত্যা বন্ধ, ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ করার ঘটনায় মূল আসামিকে গ্রেপ্তার, আওয়ামী সন্ত্রাসীদের পুনর্বাসনে তদবির-বাণিজ্য বন্ধসহ সাতটি দাবি জানান।
পরে তাঁদের দাবি মেনে নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ওসমান হাদি এখন সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আপনারা সবাই তার জন্য বেশি বেশি দোয়া করবেন; যেন সে দ্রুত সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসে। পাশাপাশি আপনারা আরও যেসব দাবি জানিয়েছেন, তা সবই যৌক্তিক। আমরা তা বাস্তবায়নে কাজ করব।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার মূল আসামিকে গ্রেপ্তারসহ সাত দফা দাবিতে নারায়ণগঞ্জে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর গাড়ি আটকে রাখলেন বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ শহরের বিকেএমইএর প্রধান কার্যালয়ের সামনে রাস্তা আটকে ছাত্রশক্তি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ছাত্রদল, এনসিপি ও ওয়ারিয়র্স অব জুলাইয়ের নেতা-কর্মীরা এই দাবি জানান। পরে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে গাড়ির সামনে থেকে সরে যান তাঁরা।
এ দিন নারায়ণগঞ্জ শহরে বিকেএমইএর পক্ষ থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ ও শিল্প পুলিশ-৪-কে ছয়টি পুলিশভ্যান হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়েছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। সেখান থেকে যাওয়ার সময় গাড়ি আটকে দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রায় আধা ঘণ্টা অবরুদ্ধ ছিলেন তিনি।
ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তার, সীমান্তে হত্যা বন্ধ, ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ করার ঘটনায় মূল আসামিকে গ্রেপ্তার, আওয়ামী সন্ত্রাসীদের পুনর্বাসনে তদবির-বাণিজ্য বন্ধসহ সাতটি দাবি জানান।
পরে তাঁদের দাবি মেনে নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ওসমান হাদি এখন সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আপনারা সবাই তার জন্য বেশি বেশি দোয়া করবেন; যেন সে দ্রুত সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসে। পাশাপাশি আপনারা আরও যেসব দাবি জানিয়েছেন, তা সবই যৌক্তিক। আমরা তা বাস্তবায়নে কাজ করব।’

ছাত্র-জনতাকে গুলি, বোমা ছোড়া ও স্থাপনা ধ্বংসের অভিযোগে বাগেরহাট-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ তন্ময়, সাবেক জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আবুল হাসনাত খানসহ আওয়ামী লীগের ৩৫ নেতা-কর্মীর নামে মামলা করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রফিকুল ইসলাম মিঠু নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে ফকিরহাট থানায়...
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ভিডিওতে বিএনপি নেতা খোরশেদুল আলমকে ‘হাদির ওপর হামলা কেন, সাদিক কায়েম জবাব চাই’—এই স্লোগান দিতে দেখা যায়। একই সঙ্গে তিনি ডাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমার কাছেও এ ঘটনার জবাব দাবি করে বলেন, ‘জুমা, তোমাকেও জবাব দিতে হবে।’
২৬ মিনিট আগে
‘কে নির্বাচন করবে আর করবে না, সে কী জন্য করবে না, কেন করবে না—এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এটা নিয়ে আমাদের বলার মতো কিছু নেই।’
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মস্তিষ্ক সক্রিয় করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন। তাঁর বর্তমান স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা

রাজধানীতে শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েমের কাছে জবাব চাইলেন চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব খোরশেদুল আলম। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলায় বিএনপির বিজয় র্যালি শুরুর আগে এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
এদিকে তাঁর এই বক্তব্যের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে; যা নিয়ে জেলার রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হয়েছে।
তিন মিনিট ৪১ সেকেন্ডের ভিডিওতে বিএনপি নেতা খোরশেদুল আলমকে ‘হাদির ওপর হামলা কেন, সাদিক কায়েম জবাব চাই’—এই স্লোগান দিতে দেখা যায়। একই সঙ্গে তিনি ডাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমার কাছেও এ ঘটনার জবাব দাবি করে বলেন, ‘জুমা, তোমাকেও জবাব দিতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে খোরশেদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাদির ওপর হামলার ঘটনায় কোনো কারণ ছাড়াই সাদিক কায়েম বিএনপির ওপর দায় চাপিয়েছেন। আবার জুমাদের নেতৃত্বেই দেশের একজন সিনিয়র সিটিজেন মির্জা আব্বাস হাসপাতালে মবের শিকার হয়েছেন, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। হাদি ইস্যুতে জল ঘোলা করার দায় তাদেরই বেশি।’
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় চলন্ত একটি মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা রিকশায় থাকা শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ও পরে বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

রাজধানীতে শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েমের কাছে জবাব চাইলেন চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব খোরশেদুল আলম। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলায় বিএনপির বিজয় র্যালি শুরুর আগে এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
এদিকে তাঁর এই বক্তব্যের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে; যা নিয়ে জেলার রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হয়েছে।
তিন মিনিট ৪১ সেকেন্ডের ভিডিওতে বিএনপি নেতা খোরশেদুল আলমকে ‘হাদির ওপর হামলা কেন, সাদিক কায়েম জবাব চাই’—এই স্লোগান দিতে দেখা যায়। একই সঙ্গে তিনি ডাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমার কাছেও এ ঘটনার জবাব দাবি করে বলেন, ‘জুমা, তোমাকেও জবাব দিতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে খোরশেদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাদির ওপর হামলার ঘটনায় কোনো কারণ ছাড়াই সাদিক কায়েম বিএনপির ওপর দায় চাপিয়েছেন। আবার জুমাদের নেতৃত্বেই দেশের একজন সিনিয়র সিটিজেন মির্জা আব্বাস হাসপাতালে মবের শিকার হয়েছেন, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। হাদি ইস্যুতে জল ঘোলা করার দায় তাদেরই বেশি।’
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় চলন্ত একটি মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা রিকশায় থাকা শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ও পরে বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

ছাত্র-জনতাকে গুলি, বোমা ছোড়া ও স্থাপনা ধ্বংসের অভিযোগে বাগেরহাট-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ তন্ময়, সাবেক জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আবুল হাসনাত খানসহ আওয়ামী লীগের ৩৫ নেতা-কর্মীর নামে মামলা করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রফিকুল ইসলাম মিঠু নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে ফকিরহাট থানায়...
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার মূল আসামিকে গ্রেপ্তারসহ সাত দফা দাবিতে নারায়ণগঞ্জে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর গাড়ি আটকে রাখলেন বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
৫ মিনিট আগে
‘কে নির্বাচন করবে আর করবে না, সে কী জন্য করবে না, কেন করবে না—এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এটা নিয়ে আমাদের বলার মতো কিছু নেই।’
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মস্তিষ্ক সক্রিয় করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন। তাঁর বর্তমান স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

‘নিরাপত্তার’ অজুহাতে নারায়ণগঞ্জ–৫ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর নির্বাচনপ্রক্রিয়া থেকে সরে যাওয়া প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘আমরা জানি, এটা উনার ব্যক্তিগত কারণ। কে নির্বাচন করবে আর কে করবে না, সে কী জন্য করবে না, কেন করবে না—এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এটা নিয়ে আমাদের বলার মতো কিছু নেই।’
আজ বুধবার বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) পক্ষ থেকে নারায়ণগঞ্জে শিল্প পুলিশ-৪ ও জেলা পুলিশকে ছয়টি পুলিশভ্যান হস্তান্তর অনুষ্ঠান শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘নিরাপত্তা একটা বড় বিষয়। এখানে সবাই আসছেন। এখানে যাঁরা আসছেন, তাঁরা বলতে পারতেন—নিরাপত্তা সংকট আছে, আমরা কেউ আসব না। এটার ক্ষেত্রে বলা যায়, এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তিনি নির্বাচন কেন করবেন না, এটা সাংবাদিকেরা অনুসন্ধান করলে বেরিয়ে আসবে।’
নিরাপত্তার শঙ্কায় ঢাকায় ভারতীয় ভিসা সেন্টার বন্ধ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এই বিষয়ে আমার জানা নেই। আপনাদের কাছ থেকেই শুনেছি।’
শরিফ ওসমান হাদি প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের ওসমান হাদি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন আছেন। আপনারা সবাই উনার জন্য দোয়া করবেন। উনি যেন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন। তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা। দেশের জন্য উনার ব্যাপক অংশগ্রহণ রয়েছে। আপনারা উনার জন্য খাস দিলে দোয়া করবেন।’
মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প বিশেষ করে নিটওয়্যার খাত আমাদের জাতীয় অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। এই খাতের টেকসই উন্নয়নের জন্য নিরাপদ শিল্পাঞ্চল, স্থিতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং প্রশাসনের সঙ্গে শিল্পমালিকদের সহযোগিতা অত্যন্ত জরুরি।
‘বিকেএমইএ সেই সহযোগিতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে এই পুলিশভ্যান উপহারের মাধ্যমে। আমি বিশ্বাস করি, এ ধরনের অংশীদারত্ব দেশকে আরও এগিয়ে নিতে সহায়তা করবে।’
বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী। উপস্থিত ছিলেন শিল্প পুলিশের প্রধান গাজী জসিম উদ্দিন, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. রায়হান কবির, শিল্প পুলিশ-৪-এর প্রধান মো. আসাদুজ্জামান, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান মুন্সী, বিকেএমইএর সহসভাপতি মোরশেদ সারোয়ার সোহেল প্রমুখ।

‘নিরাপত্তার’ অজুহাতে নারায়ণগঞ্জ–৫ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর নির্বাচনপ্রক্রিয়া থেকে সরে যাওয়া প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘আমরা জানি, এটা উনার ব্যক্তিগত কারণ। কে নির্বাচন করবে আর কে করবে না, সে কী জন্য করবে না, কেন করবে না—এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এটা নিয়ে আমাদের বলার মতো কিছু নেই।’
আজ বুধবার বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) পক্ষ থেকে নারায়ণগঞ্জে শিল্প পুলিশ-৪ ও জেলা পুলিশকে ছয়টি পুলিশভ্যান হস্তান্তর অনুষ্ঠান শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘নিরাপত্তা একটা বড় বিষয়। এখানে সবাই আসছেন। এখানে যাঁরা আসছেন, তাঁরা বলতে পারতেন—নিরাপত্তা সংকট আছে, আমরা কেউ আসব না। এটার ক্ষেত্রে বলা যায়, এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তিনি নির্বাচন কেন করবেন না, এটা সাংবাদিকেরা অনুসন্ধান করলে বেরিয়ে আসবে।’
নিরাপত্তার শঙ্কায় ঢাকায় ভারতীয় ভিসা সেন্টার বন্ধ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এই বিষয়ে আমার জানা নেই। আপনাদের কাছ থেকেই শুনেছি।’
শরিফ ওসমান হাদি প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের ওসমান হাদি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন আছেন। আপনারা সবাই উনার জন্য দোয়া করবেন। উনি যেন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন। তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা। দেশের জন্য উনার ব্যাপক অংশগ্রহণ রয়েছে। আপনারা উনার জন্য খাস দিলে দোয়া করবেন।’
মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প বিশেষ করে নিটওয়্যার খাত আমাদের জাতীয় অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। এই খাতের টেকসই উন্নয়নের জন্য নিরাপদ শিল্পাঞ্চল, স্থিতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং প্রশাসনের সঙ্গে শিল্পমালিকদের সহযোগিতা অত্যন্ত জরুরি।
‘বিকেএমইএ সেই সহযোগিতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে এই পুলিশভ্যান উপহারের মাধ্যমে। আমি বিশ্বাস করি, এ ধরনের অংশীদারত্ব দেশকে আরও এগিয়ে নিতে সহায়তা করবে।’
বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী। উপস্থিত ছিলেন শিল্প পুলিশের প্রধান গাজী জসিম উদ্দিন, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. রায়হান কবির, শিল্প পুলিশ-৪-এর প্রধান মো. আসাদুজ্জামান, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান মুন্সী, বিকেএমইএর সহসভাপতি মোরশেদ সারোয়ার সোহেল প্রমুখ।

ছাত্র-জনতাকে গুলি, বোমা ছোড়া ও স্থাপনা ধ্বংসের অভিযোগে বাগেরহাট-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ তন্ময়, সাবেক জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আবুল হাসনাত খানসহ আওয়ামী লীগের ৩৫ নেতা-কর্মীর নামে মামলা করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রফিকুল ইসলাম মিঠু নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে ফকিরহাট থানায়...
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার মূল আসামিকে গ্রেপ্তারসহ সাত দফা দাবিতে নারায়ণগঞ্জে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর গাড়ি আটকে রাখলেন বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
৫ মিনিট আগে
ভিডিওতে বিএনপি নেতা খোরশেদুল আলমকে ‘হাদির ওপর হামলা কেন, সাদিক কায়েম জবাব চাই’—এই স্লোগান দিতে দেখা যায়। একই সঙ্গে তিনি ডাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমার কাছেও এ ঘটনার জবাব দাবি করে বলেন, ‘জুমা, তোমাকেও জবাব দিতে হবে।’
২৬ মিনিট আগে
ঢাকা–৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মস্তিষ্ক সক্রিয় করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন। তাঁর বর্তমান স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকা–৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মস্তিষ্ক সক্রিয় করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন। তাঁর বর্তমান স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষা করা হচ্ছে।
আজ বুধবার সকালে ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে তাদের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক বিবৃতিতে তাঁর শারীরিক অবস্থার এই হালনাগাদ তথ্য জানানো হয়।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা গুলি করলে গুরুতর আহত হন শরীফ ওসমান হাদি। তিনি বর্তমানে সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ইনকিলাব মঞ্চের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ওসমান হাদির স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। অপারেশনের জন্য প্রস্তুত করতে হলে প্রথমে শরীরকে সম্পূর্ণভাবে স্থিতিশীল করতে হবে। চিকিৎসা সিঙ্গাপুরে অথবা ইংল্যান্ড—যে কোনো স্থানে হতে পারে। ব্রেন সক্রিয় করার জন্য অপারেশনের প্রয়োজন। বর্তমানে মূল লক্ষ্য হলো শরীর ও ব্রেনের মধ্যে সংযোগ পুনঃস্থাপন করা। ব্রেন ছাড়া শরীরের অন্যান্য সব অঙ্গ সক্রিয় রয়েছে।’
পরিবারের পক্ষ থেকে এই কঠিন সময়ে শরিফ ওসমান হাদির দ্রুত আরোগ্যের জন্য দেশবাসীর কাছে বিশেষ দোয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

ঢাকা–৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মস্তিষ্ক সক্রিয় করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন। তাঁর বর্তমান স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষা করা হচ্ছে।
আজ বুধবার সকালে ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে তাদের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক বিবৃতিতে তাঁর শারীরিক অবস্থার এই হালনাগাদ তথ্য জানানো হয়।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা গুলি করলে গুরুতর আহত হন শরীফ ওসমান হাদি। তিনি বর্তমানে সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ইনকিলাব মঞ্চের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ওসমান হাদির স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। অপারেশনের জন্য প্রস্তুত করতে হলে প্রথমে শরীরকে সম্পূর্ণভাবে স্থিতিশীল করতে হবে। চিকিৎসা সিঙ্গাপুরে অথবা ইংল্যান্ড—যে কোনো স্থানে হতে পারে। ব্রেন সক্রিয় করার জন্য অপারেশনের প্রয়োজন। বর্তমানে মূল লক্ষ্য হলো শরীর ও ব্রেনের মধ্যে সংযোগ পুনঃস্থাপন করা। ব্রেন ছাড়া শরীরের অন্যান্য সব অঙ্গ সক্রিয় রয়েছে।’
পরিবারের পক্ষ থেকে এই কঠিন সময়ে শরিফ ওসমান হাদির দ্রুত আরোগ্যের জন্য দেশবাসীর কাছে বিশেষ দোয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

ছাত্র-জনতাকে গুলি, বোমা ছোড়া ও স্থাপনা ধ্বংসের অভিযোগে বাগেরহাট-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ তন্ময়, সাবেক জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আবুল হাসনাত খানসহ আওয়ামী লীগের ৩৫ নেতা-কর্মীর নামে মামলা করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রফিকুল ইসলাম মিঠু নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে ফকিরহাট থানায়...
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার মূল আসামিকে গ্রেপ্তারসহ সাত দফা দাবিতে নারায়ণগঞ্জে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর গাড়ি আটকে রাখলেন বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
৫ মিনিট আগে
ভিডিওতে বিএনপি নেতা খোরশেদুল আলমকে ‘হাদির ওপর হামলা কেন, সাদিক কায়েম জবাব চাই’—এই স্লোগান দিতে দেখা যায়। একই সঙ্গে তিনি ডাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমার কাছেও এ ঘটনার জবাব দাবি করে বলেন, ‘জুমা, তোমাকেও জবাব দিতে হবে।’
২৬ মিনিট আগে
‘কে নির্বাচন করবে আর করবে না, সে কী জন্য করবে না, কেন করবে না—এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এটা নিয়ে আমাদের বলার মতো কিছু নেই।’
১ ঘণ্টা আগে