উজিরপুর (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের উজিরপুরে ৫০ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকটের কারণে স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হচ্ছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক থাকলেও তাঁরা অন্য জায়গায় প্রেষণে রয়েছেন। এতে সঠিক চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষজন।
জানা গেছে, উজিরপুর উপজেলায় ২ লাখ ৮৮ হাজার ৫১০ জন লোকের বিপরীতে ৫০ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা কার্যক্রম দুজন চিকিৎসক দিয়ে চলছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৭টি জুনিয়র কনসালট্যান্ট পদ থাকলেও রয়েছেন ৩ জন। তাঁদের মধ্যে জুনিয়র গাইনি কনসালট্যান্ট ডা. শাহানাজ বেগম শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়োজিত আছেন। উজিরপুরে রয়েছেন শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. অনামিকা ভট্টাচার্য।
উজিরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক ডা. সব্য সাচী দাস থাকলেও তিনি বর্তমানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে প্রেষণে আছেন। মেডিকেল অফিসার ৭ জন থাকলেও পদায়নে আছেন দুজন। তাঁরা হলেন-চিকিৎসক ডা. শামসুদ্দোহা তৌহিদ ও ডা. ঝিলম বিশ্বাস।
স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শওকত আলী প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক কাজের পাশাপাশি সাধারণ মানুষদের দিনরাত চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।
স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে বর্তমান সরকার উজিরপুরের প্রতিটি ইউনিয়নে চালু করেছে কমিউনিটি ক্লিনিক সাব সেন্টার। সেখানে ৫টি উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র ও ৪টি স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। শোলক ইউনিয়নের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের ডা. তাওহীদ কবীরের কর্মস্থল হলেও তিনি সেইখানে কাজ না করে প্রেষণে উজিরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আছেন। এ ছাড়া স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের ডা. শাহরিয়া হকও প্রেষণে শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কাজ করছেন।
আঁটিপাড়া উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডা. মুনজেরিন রহমান প্রেষণে সদর হাসপাতালে এবং গুঠিয়া ইউনিয়নের স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে ডা. তৌওফিক সেকেন্দার বর্তমানে প্রেষণে রেলওয়ে হাসপাতাল কমালপুরে কর্মরত রয়েছে।
শিকারপুর উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডা. সুমাইয়া হোসেন এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের ডা. নুসরাত জাহানকে তাঁদের স্বাস্থ্যকেন্দ্র বন্ধ করে উজিরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এনে চিকিৎসা কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। এ ছাড়া শূন্য রয়েছে চথল বাড়ি ও সাতলা স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র। এ ছাড়া উজিরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির জনবল সংকটের কারণে হাসপাতালে অন্যান্য পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। উজিরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫টি নবসৃষ্ট পদ হলেও ওই পদে এখন পর্যন্ত কোনো চিকিৎসকদের পদায়ন করা হয়নি। এ ছাড়া ৫০ শয্যা হাসপাতালে সিজারের জন্য কোনো ব্যবস্থা করেনি কর্তৃপক্ষ।
উজিরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা একাধিক রোগী বলেন, হাসপাতালে ডাক্তার দেখাইতে সকালে আসলে বিকেলে বাড়িতে যেতে হয়। রোগীদের চাপ বেশি, সেই তুলনায় ডাক্তার না থাকায় এই সমস্যা হচ্ছে।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শওকত আলী বলেন, পদায়নরত চিকিৎসকেরা প্রেষণে থাকায় এবং জুনিয়র কনসালট্যান্ট সার্জারি, গাইনি, অর্থোপেডিকস বিশেষজ্ঞ না থাকার কারণে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারে যে জিএ মেশিন রয়েছে তাও অনেক পুরোনো। অপারেশন করা চালু করতে হলে নতুন জিএ মেশিন এবং স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আধুনিকায়ন করা প্রয়োজন।
বরিশালের উজিরপুরে ৫০ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকটের কারণে স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হচ্ছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক থাকলেও তাঁরা অন্য জায়গায় প্রেষণে রয়েছেন। এতে সঠিক চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষজন।
জানা গেছে, উজিরপুর উপজেলায় ২ লাখ ৮৮ হাজার ৫১০ জন লোকের বিপরীতে ৫০ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা কার্যক্রম দুজন চিকিৎসক দিয়ে চলছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৭টি জুনিয়র কনসালট্যান্ট পদ থাকলেও রয়েছেন ৩ জন। তাঁদের মধ্যে জুনিয়র গাইনি কনসালট্যান্ট ডা. শাহানাজ বেগম শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়োজিত আছেন। উজিরপুরে রয়েছেন শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. অনামিকা ভট্টাচার্য।
উজিরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক ডা. সব্য সাচী দাস থাকলেও তিনি বর্তমানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে প্রেষণে আছেন। মেডিকেল অফিসার ৭ জন থাকলেও পদায়নে আছেন দুজন। তাঁরা হলেন-চিকিৎসক ডা. শামসুদ্দোহা তৌহিদ ও ডা. ঝিলম বিশ্বাস।
স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শওকত আলী প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক কাজের পাশাপাশি সাধারণ মানুষদের দিনরাত চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।
স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে বর্তমান সরকার উজিরপুরের প্রতিটি ইউনিয়নে চালু করেছে কমিউনিটি ক্লিনিক সাব সেন্টার। সেখানে ৫টি উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র ও ৪টি স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। শোলক ইউনিয়নের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের ডা. তাওহীদ কবীরের কর্মস্থল হলেও তিনি সেইখানে কাজ না করে প্রেষণে উজিরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আছেন। এ ছাড়া স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের ডা. শাহরিয়া হকও প্রেষণে শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কাজ করছেন।
আঁটিপাড়া উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডা. মুনজেরিন রহমান প্রেষণে সদর হাসপাতালে এবং গুঠিয়া ইউনিয়নের স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে ডা. তৌওফিক সেকেন্দার বর্তমানে প্রেষণে রেলওয়ে হাসপাতাল কমালপুরে কর্মরত রয়েছে।
শিকারপুর উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডা. সুমাইয়া হোসেন এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের ডা. নুসরাত জাহানকে তাঁদের স্বাস্থ্যকেন্দ্র বন্ধ করে উজিরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এনে চিকিৎসা কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। এ ছাড়া শূন্য রয়েছে চথল বাড়ি ও সাতলা স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র। এ ছাড়া উজিরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির জনবল সংকটের কারণে হাসপাতালে অন্যান্য পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। উজিরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫টি নবসৃষ্ট পদ হলেও ওই পদে এখন পর্যন্ত কোনো চিকিৎসকদের পদায়ন করা হয়নি। এ ছাড়া ৫০ শয্যা হাসপাতালে সিজারের জন্য কোনো ব্যবস্থা করেনি কর্তৃপক্ষ।
উজিরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা একাধিক রোগী বলেন, হাসপাতালে ডাক্তার দেখাইতে সকালে আসলে বিকেলে বাড়িতে যেতে হয়। রোগীদের চাপ বেশি, সেই তুলনায় ডাক্তার না থাকায় এই সমস্যা হচ্ছে।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শওকত আলী বলেন, পদায়নরত চিকিৎসকেরা প্রেষণে থাকায় এবং জুনিয়র কনসালট্যান্ট সার্জারি, গাইনি, অর্থোপেডিকস বিশেষজ্ঞ না থাকার কারণে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারে যে জিএ মেশিন রয়েছে তাও অনেক পুরোনো। অপারেশন করা চালু করতে হলে নতুন জিএ মেশিন এবং স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আধুনিকায়ন করা প্রয়োজন।
ঝিনাইদহ সদরের নতুন বাড়ি এলাকায় দুই ট্রাকের সংঘর্ষে আল আমিন (২৫) নামের এক ট্রাকচালকের নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হন আরও ৩ জন। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৫টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩৮ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাজেদুল লস্কর (৩২) নামের এক ব্যক্তির লাঠির আঘাতে তার চাচাতো ভাই আপেল লস্করের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুন্ডি লস্কর পাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। সাজেদুল লস্করকে আটক করেছে পুলিশ। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আউয়াল কবির বিষয়টি নিশ
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা নগরীর রাজগঞ্জ এলাকার একটি রেস্তোরাঁর কর্মী তোফাজ্জল হোসেন। অর্থের অভাবে লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি তাঁর। ১৩ বছর বয়সে কাজ শুরু করেন রেস্তোরাঁয়।
১ ঘণ্টা আগে