মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের মুলাদীতে দুজনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় দুটি মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার নিহত আলমগীর কবিরাজের স্ত্রী রাবেয়া বেগম বাদী হয়ে ৬৪ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন। এর আগে গতকাল বুধবার পুলিশ বাদী হয়ে সরকারি কাজে বাধা ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগ এনে ৫৫ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ১৫০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করে।
পুলিশের মামলায় ওই দিনই জামাল সরদার নামের একজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া হত্যার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে একই দিন বাটামারা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আলম ব্যাপারীকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তুষার কুমার মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহতের পরিবারের একজন বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেছেন। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এ ছাড়া পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় বাটামারা অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পের উপপরিদর্শক বেল্লাল হোসেন মাতুব্বর বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন।
নিহতের পরিবারের মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, ১০ এপ্রিল উত্তর বালিয়াতলী গ্রামের দাদন হাওলাদারের ছেলে কাজল ও ইয়াকুব, আলমগীর হাওলাদারের ছেলে মিলন ও রবিন, আনিছ হাওলাদারের ছেলে নয়ন ও সজল, বাটামারা ইউপি সদস্য আলম ব্যাপারীসহ ৬৫-৭০ জন লোক উত্তর বালিয়াতলী গ্রামে বোমা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি ও ঘরবাড়ি ভাঙচুর করেন। ওই সময় আলমগীর কবিরাজ, হেলাল ব্যাপারী, কামাল ব্যাপারী ও তাঁদের লোকজন বাধা দিলে সংঘর্ষ হয়।
একপর্যায়ে আসামিরা আলমগীর কবিরাজ, হেলাল ও কামালকে তুলে নিয়ে কুপিয়ে, পিটিয়ে মারাত্মক আহত করে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে চলে যান। পরে সমীর কবিরাজের বাড়ির পাশে বিলে আলমগীর কবিরাজের এবং চাকলা বাজার এলাকায় হেলাল ব্যাপারীর লাশ পাওয়া যায়।
অন্যদিকে পুলিশের মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, গত সোমবার উপজেলার উত্তর বালিয়াতলী এলাকায় ঘটনার সূত্রপাত হয়। ওই দিন মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তুষার কুমার মণ্ডল ও পরিদর্শক (তদন্ত) সমীর কুমার দাসের নেতৃত্বে পুলিশ বাটামারা ও সফিপুর ইউনিয়নের নিয়মিত মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার ও মাদক উদ্ধারের জন্য বিশেষ অভিযানে যায়। পুলিশ সদস্যরা বেলা পৌনে তিনটার দিকে উত্তর বালিয়াতলী গ্রামের জামাল সরদারের বাড়িতে যান। গ্রেপ্তার এড়াতে আসামিরা পুলিশের ওপর অতর্কিতে হামলা করেন। আসামিদের লাঠি এবং অস্ত্রের আঘাতে পুলিশ সদস্য মো. নাইম আহত হন। পরে আসামিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি বোমার বিস্ফোরণ ঘটালে পুলিশ শটগান দিয়ে পাঁচটি গুলি ছোড়ে। এ সময় জামাল সরদারকে (৫৫) গ্রেপ্তার করা হয়।
বরিশালের মুলাদীতে দুজনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় দুটি মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার নিহত আলমগীর কবিরাজের স্ত্রী রাবেয়া বেগম বাদী হয়ে ৬৪ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন। এর আগে গতকাল বুধবার পুলিশ বাদী হয়ে সরকারি কাজে বাধা ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগ এনে ৫৫ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ১৫০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করে।
পুলিশের মামলায় ওই দিনই জামাল সরদার নামের একজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া হত্যার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে একই দিন বাটামারা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আলম ব্যাপারীকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তুষার কুমার মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহতের পরিবারের একজন বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেছেন। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এ ছাড়া পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় বাটামারা অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পের উপপরিদর্শক বেল্লাল হোসেন মাতুব্বর বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন।
নিহতের পরিবারের মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, ১০ এপ্রিল উত্তর বালিয়াতলী গ্রামের দাদন হাওলাদারের ছেলে কাজল ও ইয়াকুব, আলমগীর হাওলাদারের ছেলে মিলন ও রবিন, আনিছ হাওলাদারের ছেলে নয়ন ও সজল, বাটামারা ইউপি সদস্য আলম ব্যাপারীসহ ৬৫-৭০ জন লোক উত্তর বালিয়াতলী গ্রামে বোমা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি ও ঘরবাড়ি ভাঙচুর করেন। ওই সময় আলমগীর কবিরাজ, হেলাল ব্যাপারী, কামাল ব্যাপারী ও তাঁদের লোকজন বাধা দিলে সংঘর্ষ হয়।
একপর্যায়ে আসামিরা আলমগীর কবিরাজ, হেলাল ও কামালকে তুলে নিয়ে কুপিয়ে, পিটিয়ে মারাত্মক আহত করে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে চলে যান। পরে সমীর কবিরাজের বাড়ির পাশে বিলে আলমগীর কবিরাজের এবং চাকলা বাজার এলাকায় হেলাল ব্যাপারীর লাশ পাওয়া যায়।
অন্যদিকে পুলিশের মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, গত সোমবার উপজেলার উত্তর বালিয়াতলী এলাকায় ঘটনার সূত্রপাত হয়। ওই দিন মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তুষার কুমার মণ্ডল ও পরিদর্শক (তদন্ত) সমীর কুমার দাসের নেতৃত্বে পুলিশ বাটামারা ও সফিপুর ইউনিয়নের নিয়মিত মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার ও মাদক উদ্ধারের জন্য বিশেষ অভিযানে যায়। পুলিশ সদস্যরা বেলা পৌনে তিনটার দিকে উত্তর বালিয়াতলী গ্রামের জামাল সরদারের বাড়িতে যান। গ্রেপ্তার এড়াতে আসামিরা পুলিশের ওপর অতর্কিতে হামলা করেন। আসামিদের লাঠি এবং অস্ত্রের আঘাতে পুলিশ সদস্য মো. নাইম আহত হন। পরে আসামিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি বোমার বিস্ফোরণ ঘটালে পুলিশ শটগান দিয়ে পাঁচটি গুলি ছোড়ে। এ সময় জামাল সরদারকে (৫৫) গ্রেপ্তার করা হয়।
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় মাদকের টাকার জন্য মাকে মারধর করায় শাহজাহান মিয়া (২৫) নামের এক যুবককে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে শাহজাহানের মা সাজেদা খাতুন ছেলেকে থানায় সোপর্দ করেন। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁকে এক বছরের কারাদণ্ড দেন।
১৭ মিনিট আগেঝিনাইদহ সদরের নতুন বাড়ি এলাকায় দুই ট্রাকের সংঘর্ষে আল আমিন (২৫) নামের এক ট্রাকচালকের নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হন আরও ৩ জন। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৫টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাজেদুল লস্কর (৩২) নামের এক ব্যক্তির লাঠির আঘাতে তার চাচাতো ভাই আপেল লস্করের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুন্ডি লস্কর পাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। সাজেদুল লস্করকে আটক করেছে পুলিশ। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আউয়াল কবির বিষয়টি নিশ
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
২ ঘণ্টা আগে