নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
আমু ভাই আমাকে বিএনপিতে পাঠিয়েছিলেন, আবার তিনিই আওয়ামী লীগে ফিরিয়ে এনেছেন — এমনটা জানিয়েছেন সদ্য আওয়ামী লীগের যোগ দেওয়া ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর (বীর উত্তম)।
বুধবার রাত সোয়া ৮টায় বরিশাল নগরীর বগুড়া সড়কে আমির হোসেন আমুর বাসায় সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান শাহজাহান ওমর। সেখানে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও ১৪ দলের মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। এবার ঝালকাঠী-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনে নৌকার প্রার্থী হয়েছেন শাহজাহান ওমর।
আমুকে দেখিয়ে ওমর বলেন, ‘আমু ভাই আমাকে বিএনপিতে পাঠিয়েছিলেন, আবার তিনিই আওয়ামী লীগে ফিরিয়ে এনেছেন। এ কথা বলে অট্ট হাসি দেন ওমর ও আমু।’
এছাড়া ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বলেন, ‘অস্তাগফিরুল্লাহ, আর জীবনে আওয়ামী লীগ ছেড়ে যাব না।’
তার নির্বাচনী এলাকা রাজাপুর-কাঠালিয়া সর্বশেষ পরিস্থিতি জানাতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। তবে এসব প্রসঙ্গ এড়িয়ে শাহজাহান ওমর বলেছেন, কীভাবে বিএনপিতে গেলেন এবং আওয়ামী লীগে ফেরত আসলেন সেই গল্প।
শাহজাহান ওমর বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের পর ১৯৭৪ সালে একটি মামলায় জড়িয়ে কারাগারে যাওয়ার পর তিনি সেনাবাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত হয়ে বিপদগ্রস্ত হন। তখনকার সময়ে বরিশাল আওয়ামী লীগের একচ্ছত্র নেতা নুরুল ইসলাম মঞ্জুর (প্রয়াত) সঙ্গে তাঁর ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। তখনকার মন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত (পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট শহীদ), তাঁর ছেলে বর্তমানে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ এবং আমির হোসেন আমু তাকে সাহায্যে করেছিলেন। হাসানাত আবদুল্লাহ কয়েকবার তাকে কারাগারে দেখতে গেছেন।
শাহজাহান ওমর বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীতে তাঁর শিক্ষক ছিলেন। সেই পরিচয় সূত্রে বিএনপিতে গিয়েছিলেন। ৯১ এর নির্বাচনের আগে আমির হোসেন আমু তাকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন। তখন শেখ হাসিনা জানান, তাঁর বাবার (বঙ্গবন্ধু) বন্ধুর চিঠি নিয়ে এসেছেন আরেকজন। তাই তাঁর জন্য কিছু করতে পারছেন না। তখন আমু আবার তাকে বিএনপিতে ফেরত যেতে বলেন।
ওমর বলেন, গত ২৯ নভেম্বর কারাগার থেকে বের হওয়ার পর এবারও আমু তাকে আওয়ামী লীগে যোগদানের ব্যবস্থা করেছেন। রাজাপুর-কাঠালিয়ার বিএনপির সকলে তার সঙ্গে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছে। কিছু নাবালক ছেলে এখনো বিএনপিত আছে, তাদের কীভাবে আনতে হয় সে ব্যবস্থাও তার জানা আছে।
সংবাদ সম্মেলনে আমু বলেন, জনগণ সম্পৃক্ত না থাকলে সেই আন্দোলন কখনো সফল হয় না। আওয়ামী লীগ হরতাল ডেকে ঘরে বসে থাকলেও সেই হরতাল পালিত হতো। এখন বিএনপির হরতাল-অবরোধে সবকিছুই স্বাভাবিক থাকে। এর কারণ জনগণ তাদের সঙ্গে নেই।
আমু ভাই আমাকে বিএনপিতে পাঠিয়েছিলেন, আবার তিনিই আওয়ামী লীগে ফিরিয়ে এনেছেন — এমনটা জানিয়েছেন সদ্য আওয়ামী লীগের যোগ দেওয়া ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর (বীর উত্তম)।
বুধবার রাত সোয়া ৮টায় বরিশাল নগরীর বগুড়া সড়কে আমির হোসেন আমুর বাসায় সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান শাহজাহান ওমর। সেখানে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও ১৪ দলের মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। এবার ঝালকাঠী-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনে নৌকার প্রার্থী হয়েছেন শাহজাহান ওমর।
আমুকে দেখিয়ে ওমর বলেন, ‘আমু ভাই আমাকে বিএনপিতে পাঠিয়েছিলেন, আবার তিনিই আওয়ামী লীগে ফিরিয়ে এনেছেন। এ কথা বলে অট্ট হাসি দেন ওমর ও আমু।’
এছাড়া ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বলেন, ‘অস্তাগফিরুল্লাহ, আর জীবনে আওয়ামী লীগ ছেড়ে যাব না।’
তার নির্বাচনী এলাকা রাজাপুর-কাঠালিয়া সর্বশেষ পরিস্থিতি জানাতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। তবে এসব প্রসঙ্গ এড়িয়ে শাহজাহান ওমর বলেছেন, কীভাবে বিএনপিতে গেলেন এবং আওয়ামী লীগে ফেরত আসলেন সেই গল্প।
শাহজাহান ওমর বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের পর ১৯৭৪ সালে একটি মামলায় জড়িয়ে কারাগারে যাওয়ার পর তিনি সেনাবাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত হয়ে বিপদগ্রস্ত হন। তখনকার সময়ে বরিশাল আওয়ামী লীগের একচ্ছত্র নেতা নুরুল ইসলাম মঞ্জুর (প্রয়াত) সঙ্গে তাঁর ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। তখনকার মন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত (পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট শহীদ), তাঁর ছেলে বর্তমানে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ এবং আমির হোসেন আমু তাকে সাহায্যে করেছিলেন। হাসানাত আবদুল্লাহ কয়েকবার তাকে কারাগারে দেখতে গেছেন।
শাহজাহান ওমর বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীতে তাঁর শিক্ষক ছিলেন। সেই পরিচয় সূত্রে বিএনপিতে গিয়েছিলেন। ৯১ এর নির্বাচনের আগে আমির হোসেন আমু তাকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন। তখন শেখ হাসিনা জানান, তাঁর বাবার (বঙ্গবন্ধু) বন্ধুর চিঠি নিয়ে এসেছেন আরেকজন। তাই তাঁর জন্য কিছু করতে পারছেন না। তখন আমু আবার তাকে বিএনপিতে ফেরত যেতে বলেন।
ওমর বলেন, গত ২৯ নভেম্বর কারাগার থেকে বের হওয়ার পর এবারও আমু তাকে আওয়ামী লীগে যোগদানের ব্যবস্থা করেছেন। রাজাপুর-কাঠালিয়ার বিএনপির সকলে তার সঙ্গে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছে। কিছু নাবালক ছেলে এখনো বিএনপিত আছে, তাদের কীভাবে আনতে হয় সে ব্যবস্থাও তার জানা আছে।
সংবাদ সম্মেলনে আমু বলেন, জনগণ সম্পৃক্ত না থাকলে সেই আন্দোলন কখনো সফল হয় না। আওয়ামী লীগ হরতাল ডেকে ঘরে বসে থাকলেও সেই হরতাল পালিত হতো। এখন বিএনপির হরতাল-অবরোধে সবকিছুই স্বাভাবিক থাকে। এর কারণ জনগণ তাদের সঙ্গে নেই।
ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের দাবি, চট্টগ্রাম পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে বহিরাগত ছাত্রদলের হামলায় তাঁদের অন্তত আটজন আহত হয়েছেন। আহত সবাই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে জড়িতদের শনাক্ত করে শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান তাঁরা।
৪ মিনিট আগেবরগুনার আমতলীতে একদিনে কুকুরের কামড়ে নারী-শিশুসহ ২৭ জন আহত হয়েছেন। আহতদের স্বজনেরা উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। তাঁদের মধ্যে গুরুতর আহত ১০ জনকে পটুয়াখালী ও বরগুনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ শুক্রবার এ ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগেগত ৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিজের স্বামীকে ‘নিহত’ দেখিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে কক্সবাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় এ ঘটনায় জড়িত শফিকুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকেও...
২৪ মিনিট আগেসম্প্রতি নগরের বিনোদপুর বাজারের এক ভাঙারি ব্যবসায়ী আমিরুল মোমেনিনের স্টুডিও থেকে ভাস্কর্য দুটি কিনে এনেছেন। এখন বিনোদপুর বাজারে খোকন নামের ওই ব্যবসায়ীর দোকানের সামনে পড়ে আছে ভাস্কর্য দুটি। দোকানটির নাম ‘খোকন আয়রন ঘর’। খোকন আছেন ক্রেতার অপেক্ষায়। কেউ না কিনলে ভাস্কর্য দুটি ভেঙে লোহা হিসেবে বিক্রি করব
২৯ মিনিট আগে