বরগুনা সংবাদদাতা
বরগুনায় সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলার বাদীকে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তবে এ ঘটনায় এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। হত্যাকাণ্ডের ছয় দিন পেরিয়ে গেলেও খুনিরা শনাক্ত না হওয়ায় ক্ষোভ বিরাজ করছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে।
এদিকে একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে চরম খারাপ অবস্থায় নিহত ব্যক্তির পরিবার। তিন সন্তান নিয়ে দিশেহারা স্ত্রী। স্বামী হত্যার সুষ্ঠু বিচার ও সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে বরগুনা জেলা প্রশাসকের কাছে একটি চাকরির আবেদন জানিয়েছেন তিনি।
গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১টার দিকে বরগুনা পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কালীবাড়ি করইতলা এলাকায় নিজ বাড়ির পেছনের ঝোপঝাড় থেকে মেয়ের বাবার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরদিন নিহত ব্যক্তির স্ত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে বরগুনা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
এর ছয় দিন আগে ৫ মার্চ স্কুলে যাওয়ার পথে অপহরণের শিকার হয় নিহত ব্যক্তির সপ্তম শ্রেণিপড়ুয়া কন্যা। পরে ধর্ষণের শিকার হওয়ার অভিযোগ এনে স্থানীয় সিজিত চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে বরগুনা সদর থানায় মামলা করেন। ওই দিনই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর আদালতের নির্দেশে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
নিহত ব্যক্তির স্ত্রী বলেন, ‘আমার স্বামী ধর্ষণের ঘটনায় মামলা করেছিলেন। মামলার তারিখের আগের রাতে তাঁকে হত্যা করা হলো। আমরা সন্দেহ করছি, অভিযুক্ত ব্যক্তির পরিবারের লোকজন এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। এখন সন্তানদের নিয়ে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছি।’
নিহত ব্যক্তির বোন জানান, ভাইয়ের কোনো শত্রু ছিল না। ধর্ষণ মামলার পর থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তির পরিবার তাঁকে বিভিন্নভাবে চাপ দিচ্ছিল। অভিযুক্ত সিজিত রায়ের বাবা শ্রীরাম বিভিন্নভাবে মামলা তুলে নিতে বলেছিলেন। হুমকিও দিয়েছিলেন।
নিহত ব্যক্তির বোন আরও বলেন, ‘ভাইয়ের হত্যাকাণ্ডের পেছনে ধর্ষণ মামলার আসামির পরিবার জড়িত থাকতে পারে। কারণ, মামলা করার দিন থেকে তারা নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছিল।’
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, ‘নিহত ব্যক্তির স্ত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আমরা তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছি। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কারা জড়িত, তা দ্রুত শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।’
বরগুনায় সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলার বাদীকে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তবে এ ঘটনায় এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। হত্যাকাণ্ডের ছয় দিন পেরিয়ে গেলেও খুনিরা শনাক্ত না হওয়ায় ক্ষোভ বিরাজ করছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে।
এদিকে একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে চরম খারাপ অবস্থায় নিহত ব্যক্তির পরিবার। তিন সন্তান নিয়ে দিশেহারা স্ত্রী। স্বামী হত্যার সুষ্ঠু বিচার ও সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে বরগুনা জেলা প্রশাসকের কাছে একটি চাকরির আবেদন জানিয়েছেন তিনি।
গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১টার দিকে বরগুনা পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কালীবাড়ি করইতলা এলাকায় নিজ বাড়ির পেছনের ঝোপঝাড় থেকে মেয়ের বাবার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরদিন নিহত ব্যক্তির স্ত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে বরগুনা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
এর ছয় দিন আগে ৫ মার্চ স্কুলে যাওয়ার পথে অপহরণের শিকার হয় নিহত ব্যক্তির সপ্তম শ্রেণিপড়ুয়া কন্যা। পরে ধর্ষণের শিকার হওয়ার অভিযোগ এনে স্থানীয় সিজিত চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে বরগুনা সদর থানায় মামলা করেন। ওই দিনই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর আদালতের নির্দেশে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
নিহত ব্যক্তির স্ত্রী বলেন, ‘আমার স্বামী ধর্ষণের ঘটনায় মামলা করেছিলেন। মামলার তারিখের আগের রাতে তাঁকে হত্যা করা হলো। আমরা সন্দেহ করছি, অভিযুক্ত ব্যক্তির পরিবারের লোকজন এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। এখন সন্তানদের নিয়ে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছি।’
নিহত ব্যক্তির বোন জানান, ভাইয়ের কোনো শত্রু ছিল না। ধর্ষণ মামলার পর থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তির পরিবার তাঁকে বিভিন্নভাবে চাপ দিচ্ছিল। অভিযুক্ত সিজিত রায়ের বাবা শ্রীরাম বিভিন্নভাবে মামলা তুলে নিতে বলেছিলেন। হুমকিও দিয়েছিলেন।
নিহত ব্যক্তির বোন আরও বলেন, ‘ভাইয়ের হত্যাকাণ্ডের পেছনে ধর্ষণ মামলার আসামির পরিবার জড়িত থাকতে পারে। কারণ, মামলা করার দিন থেকে তারা নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছিল।’
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, ‘নিহত ব্যক্তির স্ত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আমরা তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছি। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কারা জড়িত, তা দ্রুত শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।’
গাজীপুর মহানগরের ভোগড়া বাইপাস এলাকায় বকেয়া বেতনের দাবিতে একটি তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেছেন। তাঁরা আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে সড়ক দুটি অবরোধ করে প্রায় আধা ঘণ্টা বিক্ষোভ করেন।
৫ মিনিট আগেএমআরটি পুলিশ সদস্যের দ্বারা মৌখিক ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হওয়ার অভিযোগ এনেছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) চারজন কর্মী। এ ঘটনায় ৬ দফা দাবিতে কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছে মেট্রোরেল কর্মীরা।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীসহ সারা দেশেই সড়কে বিশৃঙ্খলার অন্যতম একটি কারণ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাসহ তিন চাকার যান। ঢাকার প্রধান সড়কগুলোয়ও এখন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা। এ কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনাও ঘটছে। এসব কারণে ঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। তার প্রতিবাদে সড়ক ও রেলপথ অ
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর সেগুনবাগিচায় শিল্পকলা একাডেমির প্রধান ফটকের সামনের দৃশ্য। ইফতারের সময়ের আগে আগে সারি দিয়ে রাখা হচ্ছে ইফতারসামগ্রী। সেখানে সুশৃঙ্খলভাবে সারি বেঁধে বসে যাচ্ছেন খেটে খাওয়া মানুষেরা। সময় হতেই মুখে তুলে নিলেন পানি ও খাবার।
৯ ঘণ্টা আগে