বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার বেতাগীতে একই দিনে পাল্টাপাল্টি কর্মিসভা আহ্বানকে কেন্দ্র করে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে উপজেলা বিএনপির দুটি পক্ষ। এ নিয়ে উভয় পক্ষের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হলে ১৪৪ ধারা জারি করে উপজেলা প্রশাসন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সুহৃদ সালেহীন এই নিষেধাজ্ঞার আদেশ জারি করেন। আজ রোববার বেলা আড়ইটায় উপজেলার পৌর শহরে মাইকিং করে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি প্রচার করা হয়।
ইউএনও মো. সুহৃদ সালেহীন নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রায় একই সময়ে ও কাছাকাছি স্থানে বিএনপির দুটি পক্ষ কর্মিসভা আহ্বান করেছে। তাই সেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হবে বলে প্রশাসন মনে করছে। তাই রোববার দুপুর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত উপজেলার পৌর শহরের আশপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ থাকবে।
জানা যায়, বরগুনা জেলা বিএনপির নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটি গত ১৮ জুন বেতাগী উপজেলা ও পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্তি ঘোষণা করে। বেতাগী উপজেলা ও পৌর বিএনপির নতুন কমিটি গঠনের জন্য উপজেলা ও পৌর বিএনপির দুটি পক্ষ জেলা বিএনপির নেতাদের নিয়ে রোববার বিকেলে কর্মিসভা করার প্রস্তুতি নেয়। কর্মীসভাকে কেন্দ্র করে কয়েক দিন যাবৎ স্থানীয় নেতা-কর্মীদের মধ্য চলছিল চরম উৎকণ্ঠা ও উত্তেজনা। এর পরিপ্রেক্ষিতে পৌর বিএনপির সদ্য বিলুপ্ত কমিটির আহ্বায়ক মো. হুমায়ূন কবির মল্লিকের নেতৃত্বে বিকেল ৪টায় দলীয় কার্যালয়ে এবং উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান কবিরের নেতৃত্বে পৌর শহরের পুরাতন ডাক বাংলোয় বিকেল সাড়ে ৫টায় কর্মিসভা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কর্মিসভায় বরগুনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহাবুব আলম ফারুক মোল্লার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল। এতে আইনশৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কা থাকায় প্রশাসন রোববার মধ্যরাত পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করে।
এ বিষয়ে সদ্য বিলুপ্ত কমিটির আহ্বায়ক মো. হুমায়ূন কবির মল্লিক বলেন, ‘রোববার বিকেল ৪টায় উপজেলা ও পৌর বিএনপির কমিটি পুনর্গঠনের জন্য আমাদের কর্মিসভা ছিল, কিন্তু বিএনপির বহিষ্কৃত একদল নেতা-কর্মী শহরের পুরাতন ডাকবাংলোর সামনে পৃথক সভা করতে মঞ্চ তৈরি করেন। প্রশাসন সেটি দেখে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের আশঙ্কায় ১৪৪ ধারা জারি করে। ওই পক্ষ পরিকল্পিতভাবে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।’
উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান কবির বলেন, ‘দীর্ঘ সাত বছর পর আয়োজিত কর্মিসভাকে ঘিরে আমাদের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ছিল। প্রতিপক্ষ এতে ঈর্ষান্বিত হয়ে আমার কর্মীদের ফোন দিয়ে সভায় আসতে নিষেধ করে। কিন্তু তাতে কোনো কাজ না হওয়ায় তারা কর্মিসভায় বাধা দেয়। এতে প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে। আমরা এ ঘটনার নিন্দা জানাই।’
বরগুনার বেতাগীতে একই দিনে পাল্টাপাল্টি কর্মিসভা আহ্বানকে কেন্দ্র করে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে উপজেলা বিএনপির দুটি পক্ষ। এ নিয়ে উভয় পক্ষের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হলে ১৪৪ ধারা জারি করে উপজেলা প্রশাসন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সুহৃদ সালেহীন এই নিষেধাজ্ঞার আদেশ জারি করেন। আজ রোববার বেলা আড়ইটায় উপজেলার পৌর শহরে মাইকিং করে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি প্রচার করা হয়।
ইউএনও মো. সুহৃদ সালেহীন নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রায় একই সময়ে ও কাছাকাছি স্থানে বিএনপির দুটি পক্ষ কর্মিসভা আহ্বান করেছে। তাই সেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হবে বলে প্রশাসন মনে করছে। তাই রোববার দুপুর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত উপজেলার পৌর শহরের আশপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ থাকবে।
জানা যায়, বরগুনা জেলা বিএনপির নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটি গত ১৮ জুন বেতাগী উপজেলা ও পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্তি ঘোষণা করে। বেতাগী উপজেলা ও পৌর বিএনপির নতুন কমিটি গঠনের জন্য উপজেলা ও পৌর বিএনপির দুটি পক্ষ জেলা বিএনপির নেতাদের নিয়ে রোববার বিকেলে কর্মিসভা করার প্রস্তুতি নেয়। কর্মীসভাকে কেন্দ্র করে কয়েক দিন যাবৎ স্থানীয় নেতা-কর্মীদের মধ্য চলছিল চরম উৎকণ্ঠা ও উত্তেজনা। এর পরিপ্রেক্ষিতে পৌর বিএনপির সদ্য বিলুপ্ত কমিটির আহ্বায়ক মো. হুমায়ূন কবির মল্লিকের নেতৃত্বে বিকেল ৪টায় দলীয় কার্যালয়ে এবং উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান কবিরের নেতৃত্বে পৌর শহরের পুরাতন ডাক বাংলোয় বিকেল সাড়ে ৫টায় কর্মিসভা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কর্মিসভায় বরগুনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহাবুব আলম ফারুক মোল্লার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল। এতে আইনশৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কা থাকায় প্রশাসন রোববার মধ্যরাত পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করে।
এ বিষয়ে সদ্য বিলুপ্ত কমিটির আহ্বায়ক মো. হুমায়ূন কবির মল্লিক বলেন, ‘রোববার বিকেল ৪টায় উপজেলা ও পৌর বিএনপির কমিটি পুনর্গঠনের জন্য আমাদের কর্মিসভা ছিল, কিন্তু বিএনপির বহিষ্কৃত একদল নেতা-কর্মী শহরের পুরাতন ডাকবাংলোর সামনে পৃথক সভা করতে মঞ্চ তৈরি করেন। প্রশাসন সেটি দেখে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের আশঙ্কায় ১৪৪ ধারা জারি করে। ওই পক্ষ পরিকল্পিতভাবে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।’
উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান কবির বলেন, ‘দীর্ঘ সাত বছর পর আয়োজিত কর্মিসভাকে ঘিরে আমাদের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ছিল। প্রতিপক্ষ এতে ঈর্ষান্বিত হয়ে আমার কর্মীদের ফোন দিয়ে সভায় আসতে নিষেধ করে। কিন্তু তাতে কোনো কাজ না হওয়ায় তারা কর্মিসভায় বাধা দেয়। এতে প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে। আমরা এ ঘটনার নিন্দা জানাই।’
রংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
৬ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১০ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১৯ মিনিট আগেগণ-অভ্যুত্থানের পর রাজনৈতিক দলগুলো আপসের পথে হাঁটছে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার বিষয়ে আপস করা হয়েছে বিএনপি, জামায়াতসহ অন্যান্য দলের সঙ্গে। দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টাও চলছে বলে তাঁরা মন্তব্য করেন।
২৭ মিনিট আগে