তালতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার তালতলীতে দাখিল পরীক্ষাকেন্দ্রে বই কেটে নকল সরবরাহের সময় শিক্ষকসহ ১০ জনকে আটক করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ রোববার (৭ মে) উপজেলার সালেহিয়া দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় নিয়মিত মামলার আদেশ দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সিফাত আনোয়ার তুমপা।
আটক ব্যক্তিরা হলেন—আমতলী উপজেলার বালিয়াতলী দাখিল মাদ্রাসার সমাজ বিজ্ঞানের শিক্ষক জামাল উদ্দিন ও জুনিয়র শিক্ষক (বাংলা) মো. মনোয়ার হোসেন, তালতলী উপজেলার কড়ইবাড়িয়া এতিম মঞ্জিল মাদ্রাসার ইবতেদায়ি শিক্ষক মো. নাজমুল ও সহকারী শিক্ষক (গণিত) মোছা. ফাহিমা, অভিভাবক ফজিলা (৪০), মো. কামাল (২৫), জাকিরতবক গ্রামের সাফা মনি (১৭), বরগুনা সদর উপজেলার কেওড়াবুনিয়া গ্রামের শাহ নওয়াজ (২৩), বালিয়াতলী গ্রামের ইয়ামিন (১৮), বালিয়াতলী গ্রামের মো. ওবায়দুল্লাহ।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, আজ সালেহিয়া দাখিল মাদ্রাসার পরীক্ষা কেন্দ্রে গণিত পরীক্ষা চলছিল। কাছেই ওই মাদ্রাসার সচিব মাওলানা হারুন অব রশিদের বাসায় গণিত প্রশ্ন কপি করে উত্তর খুঁজে বের করছিলেন কয়েকজন শিক্ষক ও অভিভাবক। এরপর সেই উত্তর বই থেকে কেটে শিক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হচ্ছিল। এমন সময় কেন্দ্র পরিদর্শনে আসেন ইউএনও সিফাত আনোয়ার তুমপা। ওই বাসায় অভিযান চালিয়ে হাতেনাতে শিক্ষক ও অভিভাবকসহ ১০ জনকে আটক করা হয়। এ সময় কেন্দ্র সচিবের স্ত্রী ও এতিম মঞ্জিলের শিক্ষকসহ বেশ কয়েক জন পালিয়ে যান। তবে তাৎক্ষণিকভাবে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা না করে নিয়মিত মামলার নির্দেশ দেন ইউএনও।
এ নিয়ে ইউএনও সিফাত আনোয়ার তুমপা বলেন, ‘পরীক্ষা চলাকালে কেন্দ্রের পাশেই একটি বাসা থেকে বই কেটে নকল সরবরাহ করা হচ্ছিল। এ সময় তাদের আটক করা হয়েছে। এখানে সব মিলিয়ে অনেক অনিয়মের হয়েছে। তাই ভ্রাম্যমাণ আদালতে সাজা দেওয়া সম্ভব হয়নি। এ জন্য নিয়মিত মামলা নেওয়ার জন্য থানায় বলা হয়েছে। এ ছাড়া যারা পালিয়ে গেছেন বা যারা নকলের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, ‘আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলার প্রস্তুতি চলছে। তাঁদের আগামীকাল আদালতে হাজির করা হবে।’
বরগুনার তালতলীতে দাখিল পরীক্ষাকেন্দ্রে বই কেটে নকল সরবরাহের সময় শিক্ষকসহ ১০ জনকে আটক করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ রোববার (৭ মে) উপজেলার সালেহিয়া দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় নিয়মিত মামলার আদেশ দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সিফাত আনোয়ার তুমপা।
আটক ব্যক্তিরা হলেন—আমতলী উপজেলার বালিয়াতলী দাখিল মাদ্রাসার সমাজ বিজ্ঞানের শিক্ষক জামাল উদ্দিন ও জুনিয়র শিক্ষক (বাংলা) মো. মনোয়ার হোসেন, তালতলী উপজেলার কড়ইবাড়িয়া এতিম মঞ্জিল মাদ্রাসার ইবতেদায়ি শিক্ষক মো. নাজমুল ও সহকারী শিক্ষক (গণিত) মোছা. ফাহিমা, অভিভাবক ফজিলা (৪০), মো. কামাল (২৫), জাকিরতবক গ্রামের সাফা মনি (১৭), বরগুনা সদর উপজেলার কেওড়াবুনিয়া গ্রামের শাহ নওয়াজ (২৩), বালিয়াতলী গ্রামের ইয়ামিন (১৮), বালিয়াতলী গ্রামের মো. ওবায়দুল্লাহ।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, আজ সালেহিয়া দাখিল মাদ্রাসার পরীক্ষা কেন্দ্রে গণিত পরীক্ষা চলছিল। কাছেই ওই মাদ্রাসার সচিব মাওলানা হারুন অব রশিদের বাসায় গণিত প্রশ্ন কপি করে উত্তর খুঁজে বের করছিলেন কয়েকজন শিক্ষক ও অভিভাবক। এরপর সেই উত্তর বই থেকে কেটে শিক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হচ্ছিল। এমন সময় কেন্দ্র পরিদর্শনে আসেন ইউএনও সিফাত আনোয়ার তুমপা। ওই বাসায় অভিযান চালিয়ে হাতেনাতে শিক্ষক ও অভিভাবকসহ ১০ জনকে আটক করা হয়। এ সময় কেন্দ্র সচিবের স্ত্রী ও এতিম মঞ্জিলের শিক্ষকসহ বেশ কয়েক জন পালিয়ে যান। তবে তাৎক্ষণিকভাবে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা না করে নিয়মিত মামলার নির্দেশ দেন ইউএনও।
এ নিয়ে ইউএনও সিফাত আনোয়ার তুমপা বলেন, ‘পরীক্ষা চলাকালে কেন্দ্রের পাশেই একটি বাসা থেকে বই কেটে নকল সরবরাহ করা হচ্ছিল। এ সময় তাদের আটক করা হয়েছে। এখানে সব মিলিয়ে অনেক অনিয়মের হয়েছে। তাই ভ্রাম্যমাণ আদালতে সাজা দেওয়া সম্ভব হয়নি। এ জন্য নিয়মিত মামলা নেওয়ার জন্য থানায় বলা হয়েছে। এ ছাড়া যারা পালিয়ে গেছেন বা যারা নকলের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, ‘আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলার প্রস্তুতি চলছে। তাঁদের আগামীকাল আদালতে হাজির করা হবে।’
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৬ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৭ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে