দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় মন্দিরে পূজা দেওয়াকে কেন্দ্র করে কৃষ্ণ ও মতুয়া সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষে আহত এক কৃষ্ণভক্তের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
মৃত ব্যক্তি হলেন রনগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর গ্রামের কৃষ্ণভক্ত অমল্য হাওলাদারের ছেলে দেবাংসু হাওলাদার (কালু)।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দশমিনায় উপজেলা রনগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর গ্রামে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এবং বুধবার সকালে কৃষ্ণভক্ত ও মতুয়া সম্প্রদায়ের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় সম্প্রদায়ের ২৪ জন আহত হন। উভয় দলের ৭-৮ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কৃষ্ণভক্ত আহত দেবাংসু হাওলাদারের অবস্থা গুরুতর হলে তাঁকে ১৮ জানুয়ারি ঢামেক হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়। এই ঘটনায় কৃষ্ণভক্তের ভবরজ্ঞন হাওলাদার বাদী হয়ে মতুয়া সম্প্রদায়ের ২৭ জনকে আসামি করে ১৬ জানুয়ারি দশমিনা থানায় এজাহার দাখিল করেন। মামলায় ৪ নম্বর সাক্ষী ছিলেন দেবাংসু হাওলাদার। দেবাংসু হাওলাদার দীর্ঘ সাত দিন চিকিৎসার পর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢামেক হাসপাতালে মারা যান।
ভবরজ্ঞন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১৪ ও ১৫ জানুয়ারি মতুয়া সম্প্রদায় দফায় দফায় আমাদের কৃষ্ণভক্তদের ওপর হামলা ও আহত করে। এই ঘটনায় আমি বাদী হয়ে দশমিনা থানায় মতুয়া সম্প্রদায়ের ২৭ জনকে আসামি করে এজাহার দাখিল করি। ওই মামলার ৪ নম্বর সাক্ষী দেবাংসু হাওলাদার। দেবাংসু হাওলাদারকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা হাসপাতাল থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৮ জানুয়ারি ভর্তি করা হয়। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের পর বুধবার সন্ধ্যায় দশমিনায় গ্রামের বাড়ি এসে পৌঁছাবে।’
দশমিনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মাদ আবদুল আলীম বলেন, ‘দেবাংসু হাওলাদারের মৃত্যুর কথা কৃষ্ণভক্ত ভবরজ্ঞন আমাকে জানান। আমি দেবাংসু হাওলাদারের মৃত্যুর কথা শুনে রাতে আউলিপুর গিয়াছিলাম, ২-৩ ঘণ্টা অবস্থান করে চলে আসি। আজ বুধবার সন্ধ্যায় দেবাংসু হাওলাদারের মরদেহ বাড়িতে আসার কথা আছে। আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক আছে।’
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় মন্দিরে পূজা দেওয়াকে কেন্দ্র করে কৃষ্ণ ও মতুয়া সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষে আহত এক কৃষ্ণভক্তের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
মৃত ব্যক্তি হলেন রনগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর গ্রামের কৃষ্ণভক্ত অমল্য হাওলাদারের ছেলে দেবাংসু হাওলাদার (কালু)।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দশমিনায় উপজেলা রনগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর গ্রামে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এবং বুধবার সকালে কৃষ্ণভক্ত ও মতুয়া সম্প্রদায়ের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় সম্প্রদায়ের ২৪ জন আহত হন। উভয় দলের ৭-৮ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কৃষ্ণভক্ত আহত দেবাংসু হাওলাদারের অবস্থা গুরুতর হলে তাঁকে ১৮ জানুয়ারি ঢামেক হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়। এই ঘটনায় কৃষ্ণভক্তের ভবরজ্ঞন হাওলাদার বাদী হয়ে মতুয়া সম্প্রদায়ের ২৭ জনকে আসামি করে ১৬ জানুয়ারি দশমিনা থানায় এজাহার দাখিল করেন। মামলায় ৪ নম্বর সাক্ষী ছিলেন দেবাংসু হাওলাদার। দেবাংসু হাওলাদার দীর্ঘ সাত দিন চিকিৎসার পর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢামেক হাসপাতালে মারা যান।
ভবরজ্ঞন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১৪ ও ১৫ জানুয়ারি মতুয়া সম্প্রদায় দফায় দফায় আমাদের কৃষ্ণভক্তদের ওপর হামলা ও আহত করে। এই ঘটনায় আমি বাদী হয়ে দশমিনা থানায় মতুয়া সম্প্রদায়ের ২৭ জনকে আসামি করে এজাহার দাখিল করি। ওই মামলার ৪ নম্বর সাক্ষী দেবাংসু হাওলাদার। দেবাংসু হাওলাদারকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা হাসপাতাল থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৮ জানুয়ারি ভর্তি করা হয়। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের পর বুধবার সন্ধ্যায় দশমিনায় গ্রামের বাড়ি এসে পৌঁছাবে।’
দশমিনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মাদ আবদুল আলীম বলেন, ‘দেবাংসু হাওলাদারের মৃত্যুর কথা কৃষ্ণভক্ত ভবরজ্ঞন আমাকে জানান। আমি দেবাংসু হাওলাদারের মৃত্যুর কথা শুনে রাতে আউলিপুর গিয়াছিলাম, ২-৩ ঘণ্টা অবস্থান করে চলে আসি। আজ বুধবার সন্ধ্যায় দেবাংসু হাওলাদারের মরদেহ বাড়িতে আসার কথা আছে। আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক আছে।’
রাজধানীর বনানীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দুই সেনা সদস্যসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে বনানীর ১৭ নম্বর সড়ক থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে সেনাবাহিনীর পোশাক, জুতা, পরিচয়পত্র, তালা ভাঙার সরঞ্জামাদি উদ্ধারসহ একটি মাইক্রোবাস জব্দ করা হয়েছে।
২ মিনিট আগেমধ্যরাতে রাজশাহীর পবায় যুবদল নেতা সালাহউদ্দিন মিন্টুর বাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুর্বৃত্তরা। দরজা ভেদ করে একটি গুলি বাড়ির ভেতরে ঢোকে। এতে আহত হন মিন্টুর বাবা আলাউদ্দিন (৬০)। গুলিটি তাঁর কোমরে লাগে। পরদিন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মারা যান তিনি।
৫ মিনিট আগেজুলাই আন্দোলনে নিহত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থী মেহেদি হাসানসহ তিন রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যুবিমা দাবি পরিশোধ করেছে জেনিথ ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড। আজ বুধবার (২২ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের...
৭ মিনিট আগেছয় ঘণ্টা অবরোধের পর শাহবাগ ছাড়লেন মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুলের (ম্যাটস) শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা ৬টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীরা। এরপর সড়কে যান চলাচল শুরু হয়। রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকায় শাহবাগসহ আশপাশের বিভিন্ন সড়কে তীব্র যানজট দেখা যায়। ফলে ভোগা
১৬ মিনিট আগে