আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার আমতলীতে অগ্নিকাণ্ডে সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। উপজেলার সদর ইউনিয়নের মাইঠা বাজারে গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ৪০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ব্যবসায়ীরা দাবি করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতে মিলন গাজীর মুদিদোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে তা চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে আমতলী ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের নিয়ে দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। ততক্ষণে সাতটি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন জানান, তাঁরা ডাকাডাকি শুনে বাজারে গিয়ে দেখেন আগুন জ্বলছে। তখন তাঁরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হন। পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন আসে।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী মিলন কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘মোর সব শ্যাস অইয়্যা গ্যাছে। হারা জীবন য্যা কামাই হরছি সব আগুনে পুইর্যা গ্যাছে। মোর পথে বসা ছাড়া আর উপায় নেই। মুই অ্যাহন গুড়াগাড়া লইয়্যা ক্যামনে সোংসার চালামু হেইয়্যাই কইতে পারি না।’
আরেক ব্যবসায়ী রুহুল আমিন খন্দকার বলেন, ‘জীবনে যা আয় করেছি, তা এক নিমেষেই শেষ হয়ে গেছে। বাজারের সাত ব্যবসায়ীর অন্তত ৪০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জাহিদুল ইসলাম মিঠু মৃধা বলেন, ‘আগুনে বাজারের অর্ধেক ব্যবসায়ীর দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ব্যবসায়ীদের পথে বসা ছাড়া উপায় নেই।’
আমতলী ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যার হাউস ইন্সপেক্টর মো. হানিফ জানান, শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আশরাফুল আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি বলেন, ব্যবসায়ীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে সহায়তা করা হবে।
বরগুনার আমতলীতে অগ্নিকাণ্ডে সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। উপজেলার সদর ইউনিয়নের মাইঠা বাজারে গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ৪০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ব্যবসায়ীরা দাবি করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতে মিলন গাজীর মুদিদোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে তা চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে আমতলী ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের নিয়ে দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। ততক্ষণে সাতটি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন জানান, তাঁরা ডাকাডাকি শুনে বাজারে গিয়ে দেখেন আগুন জ্বলছে। তখন তাঁরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হন। পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন আসে।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী মিলন কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘মোর সব শ্যাস অইয়্যা গ্যাছে। হারা জীবন য্যা কামাই হরছি সব আগুনে পুইর্যা গ্যাছে। মোর পথে বসা ছাড়া আর উপায় নেই। মুই অ্যাহন গুড়াগাড়া লইয়্যা ক্যামনে সোংসার চালামু হেইয়্যাই কইতে পারি না।’
আরেক ব্যবসায়ী রুহুল আমিন খন্দকার বলেন, ‘জীবনে যা আয় করেছি, তা এক নিমেষেই শেষ হয়ে গেছে। বাজারের সাত ব্যবসায়ীর অন্তত ৪০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জাহিদুল ইসলাম মিঠু মৃধা বলেন, ‘আগুনে বাজারের অর্ধেক ব্যবসায়ীর দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ব্যবসায়ীদের পথে বসা ছাড়া উপায় নেই।’
আমতলী ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যার হাউস ইন্সপেক্টর মো. হানিফ জানান, শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আশরাফুল আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি বলেন, ব্যবসায়ীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে সহায়তা করা হবে।
‘আমার ছেলে কী অপরাধ করেছিল? আমার ছেলেসহ বহু ছাত্রকে ওরা নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করেছিল। আমার ছেলের হত্যাকারীদের বিচার কি হবে না? হত্যাকারীদের ফাঁসি দেখলে মরেও শান্তি পাব।’ আজ সোমবার কথাগুলো বলছিলেন ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে ১৯ জুলাই নিহত জিহাদের (২৫) বাবা নুরুল আমিন মোল্লা।
১০ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর বাঘায় বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার বাউসা ইউনিয়নে ভিজিডি কার্ড বাণিজ্যের অভিযোগকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটে। রোববার (৩০ মার্চ) বিকেল থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত হামলায় পাঁচটি মোটরসাইকেল ও একটি ভ্যান ভাঙচুর করে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
১০ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক যুবকের লাশ দেখে অসুস্থ হয়ে প্রতিবেশী এক নারী মারা গেছেন। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার বিশালপুর ইউনিয়নের হিন্দু পানিসাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া নারীর নাম স্বপ্না রানী সরকার (৪০)। তিনি ওই গ্রামের কৃষক সঞ্জিত সরকারের স্ত্রী। তাঁর অনামিকা সরকা
১১ ঘণ্টা আগেপুরো রমজান মাসে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ছিল প্রায় সুনসান নীরবতা। হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস ও রিসোর্টগুলো কক্ষভাড়ায় ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিয়েও অতিথি পায়নি। বন্ধ ছিল পর্যটকনির্ভর রেস্তোরাঁসহ অন্যান্য ব্যবসা। সেই নীরবতা ভেঙেছে ঈদুল ফিতরের ছুটিতে। আজ সোমবার দুপুর থেকে স্থানীয় পর্যটকেরা সৈকতমুখী হয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে