টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
মাছ শিকারে ভাগ্য বদলেছে সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা মো. গণির। একাধিকবার গণির জালে ও বড়শিতে ধরা পড়ছে নানা প্রজাতির দামি মাছ। এসব মাছ বিক্রি করে পেয়েছেন মোটা অঙ্কের টাকা। আর তাতেই ঘুরেছে গণির ভাগ্যের চাকা। এবার গণির ধরা পড়েছে ৬০ কেজি ওজনের দুটি বড় পোয়া মাছ।
আজ মঙ্গলবার ভোর রাতে টেকনাফ উপজেলার সেন্টমার্টিনে গণির বড়শিতে বড় দুটি পোয়া মাছ ধরা পড়ে। মাছ বিক্রির জন্য ১৫ লাখ টাকা দাম হাঁকান তিনি। তবে সন্ধ্যায় কক্সবাজারে ৮ লাখ টাকায় মাছ দুটো বিক্রি করেন।
মাছ দুইটি সকাল থেকে সেন্টমার্টিন বাজারে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত দর ওঠে। পরে কক্সবাজার ফিশারি ঘাটের উদ্দেশ্যে সেন্টমার্টিন ছেড়ে যান বলে জানান সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা জসিম উদ্দিন শুভ। তিনি বলেন, প্রায় গণির জালে মূল্যবান মাছ ধরা পড়ে। আসলেই তিনি ভাগ্যবান। মাছ শিকার করে তাঁর ভাগ্য পরিবর্তন কয়েছে।
জানান, মাছ দুটো সেন্টমার্টিনে প্রথমে ৬ লাখ টাকা দর তোলেন ক্রেতারা। সেখান থেকে টেকনাফে আনা হলে ৮ লাখ টাকায় চান ক্রেতারা। আরও বেশি লাভের আশায় কক্সবাজারে ফিশারি ঘাটে নিয়ে ১৫ লাখ টাকা দাম হাঁকানো হয়। কিন্তু সন্ধ্যায় ঘনিয়ে আসায় ৮ লাখ টাকা দামে মাছ দুটো বিক্রি করা হয়।
গণি বলেন, ‘২০ সদস্যের পরিবার আমার। মাছ বিক্রি করে দুটো মাছ ধরার ট্রলার, ৪০টি জাল কেনার মাধ্যমে বিনিয়োগ করি। বাড়িটিও মাছ বিক্রির টাকায় তৈরি করা।’
জানা গেছে, ২০১৮ সালের নভেম্বর গণি ৩৪ কেজি ওজনের একটি পোয়া মাছ বিক্রি করেন। যার মূল্য ছিল ১০ লাখ টাকা। ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে গণি পোয়া মাছ বিক্রি করেছিল ৬ লাখ টাকায়।
পোয়া মাছ চড়া দামে রপ্তানি করা হয়। বিশেষ করে এই মাছের বায়ুথলী মেডিকেল কেমিক্যাল হিসেবে ব্যবহার হয় বলে মাছ ব্যবসায়ীরা জানান।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান জানান, গণির জালে মাছ দুটো ধরা পড়েছে। এটি নিঃসন্দেহে তাঁর জন্য সু-খবর।
মাছ শিকারে ভাগ্য বদলেছে সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা মো. গণির। একাধিকবার গণির জালে ও বড়শিতে ধরা পড়ছে নানা প্রজাতির দামি মাছ। এসব মাছ বিক্রি করে পেয়েছেন মোটা অঙ্কের টাকা। আর তাতেই ঘুরেছে গণির ভাগ্যের চাকা। এবার গণির ধরা পড়েছে ৬০ কেজি ওজনের দুটি বড় পোয়া মাছ।
আজ মঙ্গলবার ভোর রাতে টেকনাফ উপজেলার সেন্টমার্টিনে গণির বড়শিতে বড় দুটি পোয়া মাছ ধরা পড়ে। মাছ বিক্রির জন্য ১৫ লাখ টাকা দাম হাঁকান তিনি। তবে সন্ধ্যায় কক্সবাজারে ৮ লাখ টাকায় মাছ দুটো বিক্রি করেন।
মাছ দুইটি সকাল থেকে সেন্টমার্টিন বাজারে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত দর ওঠে। পরে কক্সবাজার ফিশারি ঘাটের উদ্দেশ্যে সেন্টমার্টিন ছেড়ে যান বলে জানান সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা জসিম উদ্দিন শুভ। তিনি বলেন, প্রায় গণির জালে মূল্যবান মাছ ধরা পড়ে। আসলেই তিনি ভাগ্যবান। মাছ শিকার করে তাঁর ভাগ্য পরিবর্তন কয়েছে।
জানান, মাছ দুটো সেন্টমার্টিনে প্রথমে ৬ লাখ টাকা দর তোলেন ক্রেতারা। সেখান থেকে টেকনাফে আনা হলে ৮ লাখ টাকায় চান ক্রেতারা। আরও বেশি লাভের আশায় কক্সবাজারে ফিশারি ঘাটে নিয়ে ১৫ লাখ টাকা দাম হাঁকানো হয়। কিন্তু সন্ধ্যায় ঘনিয়ে আসায় ৮ লাখ টাকা দামে মাছ দুটো বিক্রি করা হয়।
গণি বলেন, ‘২০ সদস্যের পরিবার আমার। মাছ বিক্রি করে দুটো মাছ ধরার ট্রলার, ৪০টি জাল কেনার মাধ্যমে বিনিয়োগ করি। বাড়িটিও মাছ বিক্রির টাকায় তৈরি করা।’
জানা গেছে, ২০১৮ সালের নভেম্বর গণি ৩৪ কেজি ওজনের একটি পোয়া মাছ বিক্রি করেন। যার মূল্য ছিল ১০ লাখ টাকা। ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে গণি পোয়া মাছ বিক্রি করেছিল ৬ লাখ টাকায়।
পোয়া মাছ চড়া দামে রপ্তানি করা হয়। বিশেষ করে এই মাছের বায়ুথলী মেডিকেল কেমিক্যাল হিসেবে ব্যবহার হয় বলে মাছ ব্যবসায়ীরা জানান।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান জানান, গণির জালে মাছ দুটো ধরা পড়েছে। এটি নিঃসন্দেহে তাঁর জন্য সু-খবর।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
১ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে