আমানুর রহমান রনি, নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে
মিয়ানমারের হেলিকপ্টার থেকে ছোড়া মর্টার শেলের আঘাতে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নে দুজন নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজন বাংলাদেশি নারী, অন্যজন রোহিঙ্গা পুরুষ। এ ছাড়া এ ঘটনায় এক শিশু আহত হয়েছে।
আজ সোমবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে ঘুমধুম ইউনিয়নের জলপাইতলী গ্রামের একটি রান্নাঘরের ওপর মর্টার শেলটি এসে পড়লে তাঁরা মারা যান। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘুমধুম ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড জলপাইতলীর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মেম্বার শফিকুল ইসলাম।
নিহত নারী জলপাইতলী গ্রামের বাদশা মিয়ার স্ত্রী হোসনে আরা বেগম (৫৫)। অন্যদিকে ওই রোহিঙ্গা ব্যক্তির নাম জানা যায়নি। তিনি বাদশা মিয়ার বাড়িতে কাজ করতেন।
নিহতের প্রতিবেশী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. শাহজাহান বলেন, একজন নারী ও তাঁর বাড়িতে কাজ করা এক রোহিঙ্গা মারা গেছেন। তা ছাড়া এক শিশু আহত হয়েছে।
শাহজাহান বলেন, দুপুরে রান্নাঘরে রোহিঙ্গা কৃষিশ্রমিককে খাবার দিচ্ছিলেন হোসনে আরা বেগম। তখন মিয়ানমারের হেলিকপ্টার থেকে মর্টার শেল নিক্ষেপ করা হয়। ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হন। একই ঘটনায় হোসনে আরা বেগমের নাতি গুরুতর আহত হয়েছে। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সরজমিন দেখা গেছে, মর্টার শেলের আঘাতে রান্নাঘরটি বিধ্বস্ত এবং লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। পুরো রান্নাঘরের রক্তের ছোপ ছোপ দাগ। ছড়ানো-ছিটানো খাবার।
এদিকে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁদের লাশ উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছে। ঘটনার পর র্যাব-পুলিশ ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছে।
ঘুমধুম পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মাহফুজ ইমতিয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুজনের মধ্যে নারীর পরিচয় পাওয়া গেলেও অপরজনের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আমরা তার পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করছি। ঘটনাটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। বাসিন্দাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’
প্রসঙ্গত, দক্ষিণ ঘুমধুমের এই এলাকাটি বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার অন্তভুক্ত। এর পাশেই মিয়ানমার সীমান্ত। সেখানে মিয়ানমার বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরকান আর্মির সঙ্গে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর তুমুল সংঘর্ষ চলছে। কিছুক্ষণ পরপরই ভারী আগ্নেয়াস্ত্রের শব্দ। এতে পুরো সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারী পরিবারের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকেই ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদে আশ্রয় চলে যাচ্ছেন। দুজনের মৃত্যুর পর ওই বাড়ির আশপাশের পরিবারগুলো বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছে।
মিয়ানমারের হেলিকপ্টার থেকে ছোড়া মর্টার শেলের আঘাতে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নে দুজন নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজন বাংলাদেশি নারী, অন্যজন রোহিঙ্গা পুরুষ। এ ছাড়া এ ঘটনায় এক শিশু আহত হয়েছে।
আজ সোমবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে ঘুমধুম ইউনিয়নের জলপাইতলী গ্রামের একটি রান্নাঘরের ওপর মর্টার শেলটি এসে পড়লে তাঁরা মারা যান। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘুমধুম ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড জলপাইতলীর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মেম্বার শফিকুল ইসলাম।
নিহত নারী জলপাইতলী গ্রামের বাদশা মিয়ার স্ত্রী হোসনে আরা বেগম (৫৫)। অন্যদিকে ওই রোহিঙ্গা ব্যক্তির নাম জানা যায়নি। তিনি বাদশা মিয়ার বাড়িতে কাজ করতেন।
নিহতের প্রতিবেশী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. শাহজাহান বলেন, একজন নারী ও তাঁর বাড়িতে কাজ করা এক রোহিঙ্গা মারা গেছেন। তা ছাড়া এক শিশু আহত হয়েছে।
শাহজাহান বলেন, দুপুরে রান্নাঘরে রোহিঙ্গা কৃষিশ্রমিককে খাবার দিচ্ছিলেন হোসনে আরা বেগম। তখন মিয়ানমারের হেলিকপ্টার থেকে মর্টার শেল নিক্ষেপ করা হয়। ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হন। একই ঘটনায় হোসনে আরা বেগমের নাতি গুরুতর আহত হয়েছে। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সরজমিন দেখা গেছে, মর্টার শেলের আঘাতে রান্নাঘরটি বিধ্বস্ত এবং লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। পুরো রান্নাঘরের রক্তের ছোপ ছোপ দাগ। ছড়ানো-ছিটানো খাবার।
এদিকে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁদের লাশ উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছে। ঘটনার পর র্যাব-পুলিশ ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছে।
ঘুমধুম পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মাহফুজ ইমতিয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুজনের মধ্যে নারীর পরিচয় পাওয়া গেলেও অপরজনের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আমরা তার পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করছি। ঘটনাটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। বাসিন্দাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’
প্রসঙ্গত, দক্ষিণ ঘুমধুমের এই এলাকাটি বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার অন্তভুক্ত। এর পাশেই মিয়ানমার সীমান্ত। সেখানে মিয়ানমার বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরকান আর্মির সঙ্গে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর তুমুল সংঘর্ষ চলছে। কিছুক্ষণ পরপরই ভারী আগ্নেয়াস্ত্রের শব্দ। এতে পুরো সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারী পরিবারের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকেই ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদে আশ্রয় চলে যাচ্ছেন। দুজনের মৃত্যুর পর ওই বাড়ির আশপাশের পরিবারগুলো বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছে।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
১ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
৩ ঘণ্টা আগে