চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলায় ডাকাতিয়া নদীর পারে দৃষ্টিনন্দন ওয়াকওয়ে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। উপজেলার সূচিপাড়া সেতু এলাকায় এক কিলোমিটারজুড়ে এই চলার পথ তৈরি করা হয়েছে।
আজ শনিবার বিকেলে ওয়াকওয়ের পূর্ব পাশে ফলক উন্মোচন করে এর উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি চাঁদপুর-৫ আসনের সংসদ সদস্য মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম।
প্রধান অতিথি বলেন, এটি নির্মাণের উদ্দেশ্য হচ্ছে নদীর পার ঘিরে একটি নান্দনিক পর্যটনকেন্দ্র গড়ে তোলা। দীর্ঘস্থায়ীভাবে নদীভাঙন থেকে পারকে রক্ষা করা এবং পর্যটনকেন্দ্রিক কর্মসংস্থান ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখবে।
তিনি আরও বলেন, এই ওয়াকওয়ে সম্পূর্ণ ইঞ্জিনচালিত যানবাহন ও ধূমপান মুক্ত। পাশাপাশি এখানে বিনোদন পার্ক, আধুনিক রেস্তোরাঁর ব্যবস্থা ও পার্কিং ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে।
তা ছাড়া পর্যটকদের জন্য নদীতে প্যাডেলচালিত নৌযান থাকছে। যেটি পুরো চাঁদপুর জেলার মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে স্থান পাবে।
মেজর রফিক বলেন, ওয়াকওয়েতে হাঁটাহাঁটি করার পর যেন বিশ্রাম নিতে পারে সে জন্য বেঞ্চের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এটি নির্মাণ করতে প্রায় ৪৯ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।
উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল।
সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান কমোডর আরিফ আহমেদ মোস্তফা।
বক্তব্য দেন চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কাজী শাহাদাত, ইকবাল পাটওয়ারী, শাহরাস্তি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হুমায়ুন রশিদ, শাহরাস্তি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নাসরিন জাহান চৌধুরী, হাজিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আ স ম মাহবুবুল আলম লিপন ও শাহরাস্তি পৌরসভার মেয়র হাজী মো. আব্দুল লতিফ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলায় ডাকাতিয়া নদীর পারে দৃষ্টিনন্দন ওয়াকওয়ে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। উপজেলার সূচিপাড়া সেতু এলাকায় এক কিলোমিটারজুড়ে এই চলার পথ তৈরি করা হয়েছে।
আজ শনিবার বিকেলে ওয়াকওয়ের পূর্ব পাশে ফলক উন্মোচন করে এর উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি চাঁদপুর-৫ আসনের সংসদ সদস্য মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম।
প্রধান অতিথি বলেন, এটি নির্মাণের উদ্দেশ্য হচ্ছে নদীর পার ঘিরে একটি নান্দনিক পর্যটনকেন্দ্র গড়ে তোলা। দীর্ঘস্থায়ীভাবে নদীভাঙন থেকে পারকে রক্ষা করা এবং পর্যটনকেন্দ্রিক কর্মসংস্থান ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখবে।
তিনি আরও বলেন, এই ওয়াকওয়ে সম্পূর্ণ ইঞ্জিনচালিত যানবাহন ও ধূমপান মুক্ত। পাশাপাশি এখানে বিনোদন পার্ক, আধুনিক রেস্তোরাঁর ব্যবস্থা ও পার্কিং ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে।
তা ছাড়া পর্যটকদের জন্য নদীতে প্যাডেলচালিত নৌযান থাকছে। যেটি পুরো চাঁদপুর জেলার মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে স্থান পাবে।
মেজর রফিক বলেন, ওয়াকওয়েতে হাঁটাহাঁটি করার পর যেন বিশ্রাম নিতে পারে সে জন্য বেঞ্চের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এটি নির্মাণ করতে প্রায় ৪৯ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।
উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল।
সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান কমোডর আরিফ আহমেদ মোস্তফা।
বক্তব্য দেন চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কাজী শাহাদাত, ইকবাল পাটওয়ারী, শাহরাস্তি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হুমায়ুন রশিদ, শাহরাস্তি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নাসরিন জাহান চৌধুরী, হাজিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আ স ম মাহবুবুল আলম লিপন ও শাহরাস্তি পৌরসভার মেয়র হাজী মো. আব্দুল লতিফ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪৩ মিনিট আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪৩ মিনিট আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪৩ মিনিট আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে