জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলী খেলার ১১৪ তম আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন কুমিল্লার হোমনা থানার শাহজালাল বলী। কক্সবাজারের চকরিয়ার তারেকুল ইসলাম জীবন বলীকে হারিয়ে তিনি এই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছেন। এর আগের আসরে শাহজালাল বলী রার্নাস আপ হয়েছিলেন। তিনি পেশায় একজন ফল বিক্রেতা।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে লালদীঘি সংলগ্ন জেলা পরিষদ মার্কেট চত্বরে এ বলি খেলা হয়। ২০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২০ ফুট প্রস্থের বালুর মঞ্চে এ খেলা হয়। এ সময় হাজারো মানুষ উপস্থিতি ছিলেন।
এদিন বিকেল ৪টার দিকে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরীর পৃষ্ঠপোষকতায় নগরীর ঐতিহাসিক লালদীঘির চত্বরে ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলী খেলার ১১৪তম আসরের আয়োজন করা হয়। খেলার রেফারি ছিলেন আবদুল মালেক। বলী খেলাকে কেন্দ্র করে চলছে ৩ দিনের বৈশাখী মেলাও।
মেলা কমিটির সভাপতি জহলাল হাজারী জানান, এবারের বলী খেলায় প্রথম রাউন্ড, কোয়ার্টার ফাইনাল (চ্যালেঞ্জিং বাউট), সেমি ফাইনাল ও ফাইনালে (চ্যাম্পিয়ন বাউট) মোট ৬৮ জন বলী অংশ নেন।
ফাইনালে জীবন বলী ও শাহজালাল বলী অংশ নেন। সাড়ে ৫টায় শুরু হয় এই দুজনের মধ্যে খেলা। মাত্র এক মিনিট ৩১ সেকেন্ডের লড়াইয়ে হার মানেন জীবন বলী। অবশ্য খেলা শুরুর আগে জীবন বলী আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছিলেন, তিনি পায়ে ব্যথায় ভুগছেন। খেলবেন কি-না তা নিয়েও তিনি সংশয় প্রকাশ করেন। এরপরও জীবন বলী খেলায় অংশ নিয়ে সৃজন চাকমাকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন রাউন্ডে ওঠেন।
খেলার শুরুর আগে শাহজালাল বলী আজকের পত্রিকাকে জানান, গত ১৫ বছর ধরে তিনি এই খেলায় অংশ নিচ্ছেন। তিনি হোমনা থানা এলাকায় ফল বিক্রি করেন। ১০ বছর ধরে ফল বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন।
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর অনুভূতি প্রকাশ করে শাহজালার বলী সাংবাদিকদের বলেন, ‘খুবই ভালো লাগছে। স্বপ্ন ছিল এই জব্বারের বলী খেলায় চ্যাম্পিয়ন হব। অবশেষে চ্যাম্পিয়ন হতে পেরে ভীষণ খুশি হয়েছি। আল্লাহ আমার দোয়া কবুল করেছেন।’
১৯০৯ সালে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে লড়তে দেশের তরুণ যুবকদের শারীরিকভাবে তৈরি করতে এই বলী খেলার প্রচলন করেছিলেন চট্টগ্রামের বদরপাতি এলাকার বাসিন্দা আবদুল জব্বার। ধারাবাহিকভাবে শত বছর পেরিয়ে এই খেলা ঠাঁই করে নিয়েছে ইতিহাসের পাতায়।
চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলী খেলার ১১৪ তম আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন কুমিল্লার হোমনা থানার শাহজালাল বলী। কক্সবাজারের চকরিয়ার তারেকুল ইসলাম জীবন বলীকে হারিয়ে তিনি এই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছেন। এর আগের আসরে শাহজালাল বলী রার্নাস আপ হয়েছিলেন। তিনি পেশায় একজন ফল বিক্রেতা।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে লালদীঘি সংলগ্ন জেলা পরিষদ মার্কেট চত্বরে এ বলি খেলা হয়। ২০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২০ ফুট প্রস্থের বালুর মঞ্চে এ খেলা হয়। এ সময় হাজারো মানুষ উপস্থিতি ছিলেন।
এদিন বিকেল ৪টার দিকে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরীর পৃষ্ঠপোষকতায় নগরীর ঐতিহাসিক লালদীঘির চত্বরে ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলী খেলার ১১৪তম আসরের আয়োজন করা হয়। খেলার রেফারি ছিলেন আবদুল মালেক। বলী খেলাকে কেন্দ্র করে চলছে ৩ দিনের বৈশাখী মেলাও।
মেলা কমিটির সভাপতি জহলাল হাজারী জানান, এবারের বলী খেলায় প্রথম রাউন্ড, কোয়ার্টার ফাইনাল (চ্যালেঞ্জিং বাউট), সেমি ফাইনাল ও ফাইনালে (চ্যাম্পিয়ন বাউট) মোট ৬৮ জন বলী অংশ নেন।
ফাইনালে জীবন বলী ও শাহজালাল বলী অংশ নেন। সাড়ে ৫টায় শুরু হয় এই দুজনের মধ্যে খেলা। মাত্র এক মিনিট ৩১ সেকেন্ডের লড়াইয়ে হার মানেন জীবন বলী। অবশ্য খেলা শুরুর আগে জীবন বলী আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছিলেন, তিনি পায়ে ব্যথায় ভুগছেন। খেলবেন কি-না তা নিয়েও তিনি সংশয় প্রকাশ করেন। এরপরও জীবন বলী খেলায় অংশ নিয়ে সৃজন চাকমাকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন রাউন্ডে ওঠেন।
খেলার শুরুর আগে শাহজালাল বলী আজকের পত্রিকাকে জানান, গত ১৫ বছর ধরে তিনি এই খেলায় অংশ নিচ্ছেন। তিনি হোমনা থানা এলাকায় ফল বিক্রি করেন। ১০ বছর ধরে ফল বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন।
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর অনুভূতি প্রকাশ করে শাহজালার বলী সাংবাদিকদের বলেন, ‘খুবই ভালো লাগছে। স্বপ্ন ছিল এই জব্বারের বলী খেলায় চ্যাম্পিয়ন হব। অবশেষে চ্যাম্পিয়ন হতে পেরে ভীষণ খুশি হয়েছি। আল্লাহ আমার দোয়া কবুল করেছেন।’
১৯০৯ সালে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে লড়তে দেশের তরুণ যুবকদের শারীরিকভাবে তৈরি করতে এই বলী খেলার প্রচলন করেছিলেন চট্টগ্রামের বদরপাতি এলাকার বাসিন্দা আবদুল জব্বার। ধারাবাহিকভাবে শত বছর পেরিয়ে এই খেলা ঠাঁই করে নিয়েছে ইতিহাসের পাতায়।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৭ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৭ ঘণ্টা আগে