তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা
চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজারের ঘুমধুম পর্যন্ত সিঙ্গেল ডুয়েলগেজ রেললাইন প্রকল্প হাতে নিয়েছে রেলওয়ে। স্বপ্নপূরণের পথে দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে এই রেললাইনের কাজ। প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে পর্যটন শহর কক্সবাজার দেশের রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে। একই সঙ্গে সড়ক-পথের যানজট এড়িয়ে ট্রেনে চড়ে কক্সবাজার যেতে পারবেন ভ্রমণপিপাসুরা। প্রকল্পের অগ্রগতির নথি অনুসারে এখন পর্যন্ত রেললাইনের কাজ এগিয়েছে প্রায় ৬২ শতাংশ, দৃশ্যমান হচ্ছে রেললাইন।
চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার রেলপথ প্রথম ধাপে নির্মাণ করা হচ্ছে। পরের ধাপে কক্সবাজার থেকে মিয়ানমার সীমান্তের ঘুমধুম পর্যন্ত আরও ২৮ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার নির্মাণ করা হবে। এই রেলপথ নির্মাণ হলে ট্রান্স এশিয়া করিডরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন হবে।
দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পটি ২০১০ সালে একনেকে অনুমোদন পায়। পরবর্তীকালে ঠিকাদার নিয়োগের পর ২০১৭ সালে প্রকল্প নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করে। ফার্স্ট ট্র্যাক এই প্রকল্পের কাজ ২০২২ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। তবে এই সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ না-ও হতে পারে। প্রকল্পের আওতায় ৯টি রেলস্টেশন, ৪টি বড় ও ৪৭টি ছোট সেতু, ১৪৯টি বক্স কালভার্ট, ৫২টি রাউন্ড কালভার্ট নির্মাণ করা হবে।
প্রকল্পের অগ্রগতির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দোহাজারী, হারবাং, চকরিয়া, ডুলাহাজারা, ইসলামাবাদ ও কক্সবাজারে আইকনিক রেলস্টেশনের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে।
এরই মধ্যে প্রায় ৩ দশমিক ৮৫ কিলোমিটার অংশে রেলওয়ে ট্র্যাক বসানো হয়েছে। কিছু জায়গার মাটি ভরাট করে রেলওয়ে ট্র্যাক বসানোর জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। বর্ষা মৌসুম শেষে রেলওয়ে ট্র্যাক বসানোর কাজে আরও অগ্রগতি হবে।
এ প্রকল্পের অধীন তৈরি করা হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন ঝিনুক আকৃতির স্টেশন। কক্সবাজার বাস টার্মিনালের কাছে ইতিমধ্যে কক্সবাজার আইকনিক স্টেশনের দ্বিতীয় তলার নির্মাণকাজ চলছে। স্টেশনটিতে থাকছে আন্তর্জাতিক মানের সব সুযোগ-সুবিধা। এতে থাকবে ওয়েটিং রুম, শিশু পরিচর্যাকেন্দ্র, শিশুদের বিনোদন সুবিধা, আবাসিক হোটেল, মিলনায়তন ইত্যাদি। এ স্টেশন নির্মিত হলে পর্যটননগরী কক্সবাজার পর্যটকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
রেলপথ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শনে আগামীকাল মঙ্গলবার কক্সবাজার যাচ্ছেন রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইনের প্রকল্প পরিচালক মো. মফিজুর রহমান বলেন, ‘বর্তমানে প্রকল্পের কাজ পুরোদমে চলছে। আশা করছি, প্রকল্পের কাজ যথাসময়ে শেষ করতে পারব।’
প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হচ্ছে ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ঋণ দিচ্ছে ১৩ হাজার ১১৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা। বাকি ৪ হাজার ৯১৯ কোটি ৭ লাখ টাকা সরকারি তহবিল থেকে সরবরাহ করা হবে।
চীনের দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন (সিআরইসি) ও চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন করপোরেশন (সিসিইসিসি) প্রকল্পের কাজ করছে। এ ছাড়া বাংলাদেশের তমা কনস্ট্রাকশন কোম্পানি ও ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড এ প্রকল্পের কাজের সঙ্গে যুক্ত।
চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজারের ঘুমধুম পর্যন্ত সিঙ্গেল ডুয়েলগেজ রেললাইন প্রকল্প হাতে নিয়েছে রেলওয়ে। স্বপ্নপূরণের পথে দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে এই রেললাইনের কাজ। প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে পর্যটন শহর কক্সবাজার দেশের রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে। একই সঙ্গে সড়ক-পথের যানজট এড়িয়ে ট্রেনে চড়ে কক্সবাজার যেতে পারবেন ভ্রমণপিপাসুরা। প্রকল্পের অগ্রগতির নথি অনুসারে এখন পর্যন্ত রেললাইনের কাজ এগিয়েছে প্রায় ৬২ শতাংশ, দৃশ্যমান হচ্ছে রেললাইন।
চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার রেলপথ প্রথম ধাপে নির্মাণ করা হচ্ছে। পরের ধাপে কক্সবাজার থেকে মিয়ানমার সীমান্তের ঘুমধুম পর্যন্ত আরও ২৮ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার নির্মাণ করা হবে। এই রেলপথ নির্মাণ হলে ট্রান্স এশিয়া করিডরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন হবে।
দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পটি ২০১০ সালে একনেকে অনুমোদন পায়। পরবর্তীকালে ঠিকাদার নিয়োগের পর ২০১৭ সালে প্রকল্প নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করে। ফার্স্ট ট্র্যাক এই প্রকল্পের কাজ ২০২২ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। তবে এই সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ না-ও হতে পারে। প্রকল্পের আওতায় ৯টি রেলস্টেশন, ৪টি বড় ও ৪৭টি ছোট সেতু, ১৪৯টি বক্স কালভার্ট, ৫২টি রাউন্ড কালভার্ট নির্মাণ করা হবে।
প্রকল্পের অগ্রগতির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দোহাজারী, হারবাং, চকরিয়া, ডুলাহাজারা, ইসলামাবাদ ও কক্সবাজারে আইকনিক রেলস্টেশনের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে।
এরই মধ্যে প্রায় ৩ দশমিক ৮৫ কিলোমিটার অংশে রেলওয়ে ট্র্যাক বসানো হয়েছে। কিছু জায়গার মাটি ভরাট করে রেলওয়ে ট্র্যাক বসানোর জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। বর্ষা মৌসুম শেষে রেলওয়ে ট্র্যাক বসানোর কাজে আরও অগ্রগতি হবে।
এ প্রকল্পের অধীন তৈরি করা হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন ঝিনুক আকৃতির স্টেশন। কক্সবাজার বাস টার্মিনালের কাছে ইতিমধ্যে কক্সবাজার আইকনিক স্টেশনের দ্বিতীয় তলার নির্মাণকাজ চলছে। স্টেশনটিতে থাকছে আন্তর্জাতিক মানের সব সুযোগ-সুবিধা। এতে থাকবে ওয়েটিং রুম, শিশু পরিচর্যাকেন্দ্র, শিশুদের বিনোদন সুবিধা, আবাসিক হোটেল, মিলনায়তন ইত্যাদি। এ স্টেশন নির্মিত হলে পর্যটননগরী কক্সবাজার পর্যটকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
রেলপথ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শনে আগামীকাল মঙ্গলবার কক্সবাজার যাচ্ছেন রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইনের প্রকল্প পরিচালক মো. মফিজুর রহমান বলেন, ‘বর্তমানে প্রকল্পের কাজ পুরোদমে চলছে। আশা করছি, প্রকল্পের কাজ যথাসময়ে শেষ করতে পারব।’
প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হচ্ছে ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ঋণ দিচ্ছে ১৩ হাজার ১১৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা। বাকি ৪ হাজার ৯১৯ কোটি ৭ লাখ টাকা সরকারি তহবিল থেকে সরবরাহ করা হবে।
চীনের দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন (সিআরইসি) ও চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন করপোরেশন (সিসিইসিসি) প্রকল্পের কাজ করছে। এ ছাড়া বাংলাদেশের তমা কনস্ট্রাকশন কোম্পানি ও ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড এ প্রকল্পের কাজের সঙ্গে যুক্ত।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ছাত্রলীগের এক নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ২টার দিকে পৌর শহরের চকচকা গ্রামের কাঠিহারধর এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ মিনিট আগেশেরপুরে ছাত্র-জনতার তোপের মুখে পড়ে হাসপাতাল থেকে চলে যান শেরপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেলিম মিঞা। আজ শনিবার সকালে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ শুরু করলে কার্যালয় ছেড়ে চলে যান তিনি।
১ ঘণ্টা আগেদেশের অন্যতম শীর্ষ চাল ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের মজমপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে নন-এসি বাসের ভাড়া ৫৫ থেকে কমিয়ে ৪৫ টাকা নির্ধারণসহ একাধিক দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম। দাবি আদায় না হলে ১৭ নভেম্বর হরতাল পালনের ঘোষণা দিয়েছিল সংগঠনটি। হরতালের ঘোষণায় শহরের প্রধান দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। তবে জেলা প্রশাসনের...
১ ঘণ্টা আগে