জমির উদ্দিন চট্টগ্রাম
সাবেক মন্ত্রীপুত্র থেকে নির্বাচন কমিশনের পরিচালক, কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক থেকে রেলওয়ের সাবেক জিএম—কেউ বাদ যাননি। দুর্নীতির প্রমাণ পেয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কর্মকর্তা শরীফ উদ্দিন। শুধু কি মামলা? এঁদের কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়। কিন্তু অভিযানের রেশ কাটতে না কাটতেই গত ১৬ জুন তাঁকে হঠাৎ বদলি করা হয় পটুয়াখালীতে।
শরীফের বদলির পর থেমে গেছে তাঁর করা মামলাগুলোর কার্যক্রম। গত ছয় মাসে এসব মামলায় নতুন করে একজনকেও গ্রেপ্তার করেনি দুদক। অথচ মামলার পরপরই আসামিদের গ্রেপ্তার করে আদালতে তোলে দুদক। আগের অনেক মামলায় এমনটাই দেখা গেছে।
প্রভাবশালীদের চাপেই শরীফকে বদলি করা হয়েছে বলে তখন আলোচনা ছিল। এখন তাঁর বদলির পর করা মামলার কার্যক্রম থেমে যাওয়ায় প্রভাবশালী এসব অভিযুক্ত ব্যক্তি পার পেয়ে যাচ্ছেন কি না, সেই প্রশ্ন উঠছে।
দুদকের আইনজীবী কাজী সানোয়ার হোসেন লাভলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো কর্মকর্তা বদলির পর তাঁর মামলাগুলো পরিচালনার জন্য নতুন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু নতুন কর্মকর্তাকে এসব মামলা সম্পর্কে ধারণা পেতে স্বাভাবিকভাবে সময় দিতে হয়। এ জন্য মামলার কার্যক্রম কিছুটা ধীরগতি হয়ে যায়।
দুদকের কর্মকর্তা শরীফ উদ্দীন সর্বশেষ ১৬ জুন হালনাগাদ ভোটার তালিকায় রোহিঙ্গাদের অবৈধভাবে অন্তর্ভুক্ত করার অভিযোগে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের পরিচালকসহ ইসির চারজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা করেন। শরীফ বদলির পর এই মামলা পরিচালনার দায়িত্ব কাউকে দেওয়া হয়নি বলে জানা গেছে।
এর আগে গত ১৫ জুন রোহিঙ্গা নাগরিকদের অবৈধ উপায়ে জন্ম নিবন্ধন সনদ প্রদান ও ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তিকরণের ঘটনায় ৩৯ নম্বর দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর সরফরাজ কাদের রাসেলসহ ছয়জন এবং ১২ জুন ৩৪ নম্বর পাথরঘাটা ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মোহাম্মদ ইসমাইল বালিসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। এই মামলায় এখনো পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার হননি।
১০ জুন দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধভাবে গ্যাস সংযোগ প্রদান করায় সাবেক প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী নুরুল ইসলামের (বিএসসি) বড় ছেলে আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য মো. মুজিবুর রহমান, কেজিডিসিএলের মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো. সারওয়ার হোসেন, সাবেক ব্যবস্থাপক মো. মজিবুর রহমান, সাবেক মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সার্ভেয়ার মো. দিদারুল আলমের বিরুদ্ধে মামলা করেন শরীফ। এ মামলায় সারওয়ার হোসেন, সাবেক কর্মকর্তা মুজিবুর রহমান ও সার্ভেয়ার মো. দিদারুল আলমকে গ্রেপ্তারও করে দুদক। পরে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। কিন্তু অন্য আসামিরা এখনো রয়েছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে।
চলতি বছরে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার হাইওয়ে সংলগ্ন কলাতলী বাইপাস রোড এলাকায় পুলিশ ব্যুরো অব ইন্টেলিজেন্স (পিবিআই) অফিস তৈরির জন্য এক একর (১০০ শতক) জমি অধিগ্রহণে জালিয়াতির ঘটনা ও দুর্নীতির তথ্য উঠে আসে দুদকের এই কর্মকর্তার তদন্তে। এ ঘটনাসহ কক্সবাজারের মেগা উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর জমি অধিগ্রহণের দুর্নীতিতে জড়িত বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও রাজনীতিকের বিরুদ্ধে মামলা ও গ্রেপ্তার করা হয়। এসব তদন্ত ও মামলার কার্যক্রমেরও অগ্রগতি নেই বলে জানা গেছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের টেন্ডার কারা নিয়ন্ত্রণ করে, বদলি ও নিয়োগ বাণিজ্যের সঙ্গে কারা জড়িত, বেসরকারি হাসপাতাল কারা পরিচালনা করছেন, ওই সব হাসপাতাল ও ক্লিনিকের যাবতীয় কাগজপত্র ঠিক আছে কি না—এসব বিষয় তদন্তে নেমে বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার এবং মামলাও করেন শরীফ। কিন্তু তিনি বদলি হওয়ার পর মামলার কার্যক্রম আর এগোয়নি।
এ বছরের মার্চে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে খালাসি পদে ১৯ জনকে নিয়োগে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে ১ কোটি ২ লাখ ৪৪ হাজার টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগে পূর্বাঞ্চলের সাবেক মহাব্যবস্থাপক (জিএম) ফারুক আহমেদ, মহাব্যবস্থাপক (প্রকল্প) মিজানুর রহমানসহ আরও ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন এই দুদক কর্মকর্তা। এই মামলায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হননি। থেমে গেছে মামলার কার্যক্রমও।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের জুনিয়র হিসাব কর্মকর্তা ফয়সাল মাহমুদের কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা দুদকের মামলার কার্যক্রমেরও কোনো অগ্রগতি নেই। মার্চে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশি পাসপোর্ট পেতে সহায়তা ও জালিয়াতি করে জন্মনিবন্ধনের মামলায় কক্সবাজার পৌরসভার কাউন্সিলর মিজানুর রহমানসহ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে দুদক। তারও আগে জানুয়ারিতে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় দুর্নীতি ও নানা অনিয়মে জড়িত থাকা একজন শীর্ষ দালাল ও সাবেক একজন সার্ভেয়ারকে আটক করেছিলেন আলোচিত দুদক কর্মকর্তা শরীফ উদ্দীন। এসব মামলার কার্যক্রমও থেমে গেছে।
আলাপকালে সুশাসনের জন্য নাগরিক চট্টগ্রামের সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি (শরীফ) বড় বড় রাঘববোয়ালদের ধরার কারণে যে বদলি হয়েছেন, সেই আশঙ্কায় সত্যি হলো। তাঁর বদলির পর কোনো মামলার অগ্রগতি নেই। তাঁকে পুনরায় চট্টগ্রামে এনে অসম্পূর্ণ মামলাগুলো সম্পূর্ণ করার দায়িত্ব দেওয়া হোক। না হয়, দুর্নীতিবাজরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে।
দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর উপপরিচালক মোহাম্মদ লুৎফুল কবির চন্দনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। পরে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা (উপপরিচালক) মুহাম্মদ আরফি সাদেকের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনিও কোনো মন্তব্য করেননি।
সাবেক মন্ত্রীপুত্র থেকে নির্বাচন কমিশনের পরিচালক, কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক থেকে রেলওয়ের সাবেক জিএম—কেউ বাদ যাননি। দুর্নীতির প্রমাণ পেয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কর্মকর্তা শরীফ উদ্দিন। শুধু কি মামলা? এঁদের কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়। কিন্তু অভিযানের রেশ কাটতে না কাটতেই গত ১৬ জুন তাঁকে হঠাৎ বদলি করা হয় পটুয়াখালীতে।
শরীফের বদলির পর থেমে গেছে তাঁর করা মামলাগুলোর কার্যক্রম। গত ছয় মাসে এসব মামলায় নতুন করে একজনকেও গ্রেপ্তার করেনি দুদক। অথচ মামলার পরপরই আসামিদের গ্রেপ্তার করে আদালতে তোলে দুদক। আগের অনেক মামলায় এমনটাই দেখা গেছে।
প্রভাবশালীদের চাপেই শরীফকে বদলি করা হয়েছে বলে তখন আলোচনা ছিল। এখন তাঁর বদলির পর করা মামলার কার্যক্রম থেমে যাওয়ায় প্রভাবশালী এসব অভিযুক্ত ব্যক্তি পার পেয়ে যাচ্ছেন কি না, সেই প্রশ্ন উঠছে।
দুদকের আইনজীবী কাজী সানোয়ার হোসেন লাভলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো কর্মকর্তা বদলির পর তাঁর মামলাগুলো পরিচালনার জন্য নতুন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু নতুন কর্মকর্তাকে এসব মামলা সম্পর্কে ধারণা পেতে স্বাভাবিকভাবে সময় দিতে হয়। এ জন্য মামলার কার্যক্রম কিছুটা ধীরগতি হয়ে যায়।
দুদকের কর্মকর্তা শরীফ উদ্দীন সর্বশেষ ১৬ জুন হালনাগাদ ভোটার তালিকায় রোহিঙ্গাদের অবৈধভাবে অন্তর্ভুক্ত করার অভিযোগে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের পরিচালকসহ ইসির চারজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা করেন। শরীফ বদলির পর এই মামলা পরিচালনার দায়িত্ব কাউকে দেওয়া হয়নি বলে জানা গেছে।
এর আগে গত ১৫ জুন রোহিঙ্গা নাগরিকদের অবৈধ উপায়ে জন্ম নিবন্ধন সনদ প্রদান ও ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তিকরণের ঘটনায় ৩৯ নম্বর দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর সরফরাজ কাদের রাসেলসহ ছয়জন এবং ১২ জুন ৩৪ নম্বর পাথরঘাটা ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মোহাম্মদ ইসমাইল বালিসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। এই মামলায় এখনো পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার হননি।
১০ জুন দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধভাবে গ্যাস সংযোগ প্রদান করায় সাবেক প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী নুরুল ইসলামের (বিএসসি) বড় ছেলে আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য মো. মুজিবুর রহমান, কেজিডিসিএলের মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো. সারওয়ার হোসেন, সাবেক ব্যবস্থাপক মো. মজিবুর রহমান, সাবেক মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সার্ভেয়ার মো. দিদারুল আলমের বিরুদ্ধে মামলা করেন শরীফ। এ মামলায় সারওয়ার হোসেন, সাবেক কর্মকর্তা মুজিবুর রহমান ও সার্ভেয়ার মো. দিদারুল আলমকে গ্রেপ্তারও করে দুদক। পরে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। কিন্তু অন্য আসামিরা এখনো রয়েছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে।
চলতি বছরে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার হাইওয়ে সংলগ্ন কলাতলী বাইপাস রোড এলাকায় পুলিশ ব্যুরো অব ইন্টেলিজেন্স (পিবিআই) অফিস তৈরির জন্য এক একর (১০০ শতক) জমি অধিগ্রহণে জালিয়াতির ঘটনা ও দুর্নীতির তথ্য উঠে আসে দুদকের এই কর্মকর্তার তদন্তে। এ ঘটনাসহ কক্সবাজারের মেগা উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর জমি অধিগ্রহণের দুর্নীতিতে জড়িত বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও রাজনীতিকের বিরুদ্ধে মামলা ও গ্রেপ্তার করা হয়। এসব তদন্ত ও মামলার কার্যক্রমেরও অগ্রগতি নেই বলে জানা গেছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের টেন্ডার কারা নিয়ন্ত্রণ করে, বদলি ও নিয়োগ বাণিজ্যের সঙ্গে কারা জড়িত, বেসরকারি হাসপাতাল কারা পরিচালনা করছেন, ওই সব হাসপাতাল ও ক্লিনিকের যাবতীয় কাগজপত্র ঠিক আছে কি না—এসব বিষয় তদন্তে নেমে বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার এবং মামলাও করেন শরীফ। কিন্তু তিনি বদলি হওয়ার পর মামলার কার্যক্রম আর এগোয়নি।
এ বছরের মার্চে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে খালাসি পদে ১৯ জনকে নিয়োগে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে ১ কোটি ২ লাখ ৪৪ হাজার টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগে পূর্বাঞ্চলের সাবেক মহাব্যবস্থাপক (জিএম) ফারুক আহমেদ, মহাব্যবস্থাপক (প্রকল্প) মিজানুর রহমানসহ আরও ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন এই দুদক কর্মকর্তা। এই মামলায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হননি। থেমে গেছে মামলার কার্যক্রমও।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের জুনিয়র হিসাব কর্মকর্তা ফয়সাল মাহমুদের কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা দুদকের মামলার কার্যক্রমেরও কোনো অগ্রগতি নেই। মার্চে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশি পাসপোর্ট পেতে সহায়তা ও জালিয়াতি করে জন্মনিবন্ধনের মামলায় কক্সবাজার পৌরসভার কাউন্সিলর মিজানুর রহমানসহ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে দুদক। তারও আগে জানুয়ারিতে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় দুর্নীতি ও নানা অনিয়মে জড়িত থাকা একজন শীর্ষ দালাল ও সাবেক একজন সার্ভেয়ারকে আটক করেছিলেন আলোচিত দুদক কর্মকর্তা শরীফ উদ্দীন। এসব মামলার কার্যক্রমও থেমে গেছে।
আলাপকালে সুশাসনের জন্য নাগরিক চট্টগ্রামের সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি (শরীফ) বড় বড় রাঘববোয়ালদের ধরার কারণে যে বদলি হয়েছেন, সেই আশঙ্কায় সত্যি হলো। তাঁর বদলির পর কোনো মামলার অগ্রগতি নেই। তাঁকে পুনরায় চট্টগ্রামে এনে অসম্পূর্ণ মামলাগুলো সম্পূর্ণ করার দায়িত্ব দেওয়া হোক। না হয়, দুর্নীতিবাজরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে।
দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর উপপরিচালক মোহাম্মদ লুৎফুল কবির চন্দনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। পরে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা (উপপরিচালক) মুহাম্মদ আরফি সাদেকের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনিও কোনো মন্তব্য করেননি।
অহিংস গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম সংগঠক মাহবুবুল আলম চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের একটি টিম
৪০ মিনিট আগেজামিনে কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পরই গ্রেপ্তার হয়েছেন রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনের সাবেক এমপি ও আওয়ামী লীগ নেতা রাহেনুল হক। সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে তিনি রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান এবং এরপরই জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা তাঁকে গ্রেপ্তার করেন
১ ঘণ্টা আগেঅবশেষে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন রুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি দিয়েছে জেলা প্রশাসন। আগামী বৃহস্পতিবার কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া বিআইডব্লিউটিএর ঘাট থেকে কেয়ারি সিন্দাবাদ নামক একটি জাহাজ পর্যটক নিয়ে সেন্ট মার্টিন যাবে
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম হল শাখা ছাত্রলীগের আপ্যায়নবিষয়ক সম্পাদক ইমন খান জীবনকে (২৮) গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাতে নারায়ণগঞ্জ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়
২ ঘণ্টা আগে