নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
৩৬ ঘন্টা ভোগান্তির পর চট্টগ্রামে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে। গত শুক্রবার সকাল ১০টার পর নগরীতে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হয় বলে জানান গ্রাহকেরা। এতে নগরীর বাসিন্দাদের মধ্যে স্বস্তি দেখা গেছে।
কেজিডিসিএলের মহাব্যবস্থাপক (ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিস) প্রকৌশলী মো. শফিউল আজম খান গ্যাস সরবরাহের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার রাত থেকে চট্টগ্রামের শিল্প–কারখানাসহ সব গ্রাহকেরা গ্যাস পাচ্ছেন। গ্যাস না পাওয়ার কোনো অভিযোগ আসেনি।’
জানা যায়, মহেশখালী এলএনজি টার্মিনালে দুটি বিশেষায়িত জাহাজ ফ্লোটিং স্টোরেজ রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিটে (এফএসআরইউ) আমদানি করা এলএনজি গ্যাসে পরিণত করে পাইপলাইনে চট্টগ্রামে সরবরাহ হয়। এই পাইপলাইন দিয়ে দৈনিক ১০০ কোটি ঘনফুট পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ হতো। চট্টগ্রামের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাস রেখে বাকিটা জাতীয় গ্রিডে দেওয়া হতো।
গত বুধবার মধ্যরাতে একটি এফএসআরইউ সংস্কারের জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানোর পর চট্টগ্রামে গ্রাহকদের গ্যাস দিতে হিমশিম খায় কেজিডিসিএল। শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ বন্ধ ছিল। সকাল ১০টার পর নগরীতে ধীরে ধীরে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হয়।
ওই দিন গ্যাস পায় বাকলিয়ার কিছু অংশ, চকবাজার, মেহেদীবাগ, বহদ্দারহাট, কোতোয়ালি ও আকবরশাহ থানার কিছু এলাকা। গ্যাসের চাপ কম এমন এলাকার মধ্যে ছিল হালিশহরের বেশ কিছু এলাকা ও বাকলিয়ার বউবাজার এলাকায়। আজ রোববার সেখানে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে।
বাকলিয়ার বউবাজার এলাকার বাসিন্দা আব্দুল কুদ্দুস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার রাত থেকে গ্যাস এসেছে। গ্যাসের চাপও বেশি।’
এদিকে গ্যাসের সরবরাহ স্বাভাবিক হলেও শিল্প–কারখানায় এখনো গ্যাসের চাপ কম বলে অভিযোগ করেছেন মালিকেরা। তারা জানান, বয়লার চালানোর জন্য প্রতি ঘনফুটে ১৫ পিএসআই গ্যাসের চাপ থাকা দরকার। কিন্তু অনেক কারখানায় চাপ কমে প্রতি ঘনফুটে ১ থেকে ২ পিএসআইতে দাঁড়িয়েছে। তাই, বয়লার পুরোপুরি সচল না হওয়ায় উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিজিএমইএর ভাইস প্রেসিডেন্ট রাকিবুল আলম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৭৫ শতাংশ শিল্পকারখানায় গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হলেও ২৫ শতাংশে এখনো গ্যাসের ফ্লু স্বাভাবিক হয়নি। ফলে বয়লার উৎপাদন করা যাচ্ছে না।’
৩৬ ঘন্টা ভোগান্তির পর চট্টগ্রামে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে। গত শুক্রবার সকাল ১০টার পর নগরীতে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হয় বলে জানান গ্রাহকেরা। এতে নগরীর বাসিন্দাদের মধ্যে স্বস্তি দেখা গেছে।
কেজিডিসিএলের মহাব্যবস্থাপক (ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিস) প্রকৌশলী মো. শফিউল আজম খান গ্যাস সরবরাহের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার রাত থেকে চট্টগ্রামের শিল্প–কারখানাসহ সব গ্রাহকেরা গ্যাস পাচ্ছেন। গ্যাস না পাওয়ার কোনো অভিযোগ আসেনি।’
জানা যায়, মহেশখালী এলএনজি টার্মিনালে দুটি বিশেষায়িত জাহাজ ফ্লোটিং স্টোরেজ রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিটে (এফএসআরইউ) আমদানি করা এলএনজি গ্যাসে পরিণত করে পাইপলাইনে চট্টগ্রামে সরবরাহ হয়। এই পাইপলাইন দিয়ে দৈনিক ১০০ কোটি ঘনফুট পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ হতো। চট্টগ্রামের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাস রেখে বাকিটা জাতীয় গ্রিডে দেওয়া হতো।
গত বুধবার মধ্যরাতে একটি এফএসআরইউ সংস্কারের জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানোর পর চট্টগ্রামে গ্রাহকদের গ্যাস দিতে হিমশিম খায় কেজিডিসিএল। শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ বন্ধ ছিল। সকাল ১০টার পর নগরীতে ধীরে ধীরে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হয়।
ওই দিন গ্যাস পায় বাকলিয়ার কিছু অংশ, চকবাজার, মেহেদীবাগ, বহদ্দারহাট, কোতোয়ালি ও আকবরশাহ থানার কিছু এলাকা। গ্যাসের চাপ কম এমন এলাকার মধ্যে ছিল হালিশহরের বেশ কিছু এলাকা ও বাকলিয়ার বউবাজার এলাকায়। আজ রোববার সেখানে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে।
বাকলিয়ার বউবাজার এলাকার বাসিন্দা আব্দুল কুদ্দুস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার রাত থেকে গ্যাস এসেছে। গ্যাসের চাপও বেশি।’
এদিকে গ্যাসের সরবরাহ স্বাভাবিক হলেও শিল্প–কারখানায় এখনো গ্যাসের চাপ কম বলে অভিযোগ করেছেন মালিকেরা। তারা জানান, বয়লার চালানোর জন্য প্রতি ঘনফুটে ১৫ পিএসআই গ্যাসের চাপ থাকা দরকার। কিন্তু অনেক কারখানায় চাপ কমে প্রতি ঘনফুটে ১ থেকে ২ পিএসআইতে দাঁড়িয়েছে। তাই, বয়লার পুরোপুরি সচল না হওয়ায় উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিজিএমইএর ভাইস প্রেসিডেন্ট রাকিবুল আলম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৭৫ শতাংশ শিল্পকারখানায় গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হলেও ২৫ শতাংশে এখনো গ্যাসের ফ্লু স্বাভাবিক হয়নি। ফলে বয়লার উৎপাদন করা যাচ্ছে না।’
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৬ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৭ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে