চবি প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য অধ্যাপক শিরীণ আখতার বলেছেন, ‘আন্দোলন–প্রতিবাদের অনেক পথ থাকতে পথে দাঁড়িয়ে উপাচার্য এবং সহ-উপাচার্যের বিরুদ্ধে কটূক্তি করা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের কাজ হতে পারে না।’
আজ রোববার নগরীর চারুকলা ইনস্টিটিউটে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য তিন পৃষ্ঠার বক্তব্য পড়ে শোনান। যার পুরোটা ছিল উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে শিক্ষক সমিতির চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে।
উপাচার্য বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী চলে। এর ব্যত্যয় হলে সিন্ডিকেট, সিনেট, এফসি ও সরকারি অডিট অফিসের মতো প্রয়োজনীয় বিধিবদ্ধ বডি রয়েছে। সেগুলো উপেক্ষা করে আইন নিজেদের হাতে তুলে নেওয়া, আমার এবং সহ-উপাচার্যের পদত্যাগের আন্দোলন করা অনভিপ্রেত।’
আন্দোলন প্রত্যাখ্যানের আহ্বান জানিয়ে অধ্যাপক শিরীণ আখতার বলেন, ‘সামগ্রিক স্বার্থে শিক্ষক সমিতির একাংশের এ ধরনের অযৌক্তিক দাবি আপনারা প্রত্যাখ্যান করে যার যার জায়গা থেকে নিজেদের নৈতিক দায়িত্ব পালন করে যাবেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মনে করে, আলোচনার পথ রুদ্ধ করে শিক্ষক সমিতির কতিপয় সদস্যের সিদ্ধান্তের ওপর ভিত্তি করে বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থির করার প্রয়াস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ এবং সচেতন মানুষকে বিভ্রান্ত করার এ ধরনের প্রয়াস বিশ্ববিদ্যালয়কে অনেক পিছিয়ে দেবে। শিক্ষক সমিতির মূল কাজ, যেখানে শিক্ষকদের স্বার্থ এবং সম্মান সমুন্নত রাখা, এ ক্ষেত্রে যেকোনো নেতিবাচক কাজ থেকে নিজেদের বিরত রাখা সমীচীন।’
এ সময় সহ-উপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দে, শিক্ষক সমিতির সদস্য অধ্যাপক ড. দানেশ মিয়া, আলাওল হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. ফরিদুল আলম, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সজীব কুমার ঘোষ, শহীদ আবদুর রব হলের প্রাধ্যক্ষ ও প্রক্টর অধ্যাপক ড. নুরুল আজিম সিকদার, কলেজ পরিদর্শক (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. শ্যামল রঞ্জন চক্রবর্তী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ১৭ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও বাংলা বিভাগের নিয়োগ বোর্ড বাতিল নিয়ে শিক্ষক সমিতির নেতারা উপাচার্যের কাছে গেলে একপর্যায়ে বাগ্বিতণ্ডা হয়। পরে নির্বাচন বোর্ড বাতিলের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করে শিক্ষক সমিতি। সেই কর্মসূচি পরে উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবির আন্দোলনে পরিণত হয়।
এরপর শীতকালীন ছুটি ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আন্দোলন স্থগিত করে শিক্ষক সমিতি। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর পুনরায় অবস্থান কর্মসূচি, সংবাদ প্রদর্শনী, কর্মবিরতিসহ লাগাতার কর্মসূচি পালন করে আসছে সংগঠনটি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য অধ্যাপক শিরীণ আখতার বলেছেন, ‘আন্দোলন–প্রতিবাদের অনেক পথ থাকতে পথে দাঁড়িয়ে উপাচার্য এবং সহ-উপাচার্যের বিরুদ্ধে কটূক্তি করা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের কাজ হতে পারে না।’
আজ রোববার নগরীর চারুকলা ইনস্টিটিউটে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য তিন পৃষ্ঠার বক্তব্য পড়ে শোনান। যার পুরোটা ছিল উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে শিক্ষক সমিতির চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে।
উপাচার্য বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী চলে। এর ব্যত্যয় হলে সিন্ডিকেট, সিনেট, এফসি ও সরকারি অডিট অফিসের মতো প্রয়োজনীয় বিধিবদ্ধ বডি রয়েছে। সেগুলো উপেক্ষা করে আইন নিজেদের হাতে তুলে নেওয়া, আমার এবং সহ-উপাচার্যের পদত্যাগের আন্দোলন করা অনভিপ্রেত।’
আন্দোলন প্রত্যাখ্যানের আহ্বান জানিয়ে অধ্যাপক শিরীণ আখতার বলেন, ‘সামগ্রিক স্বার্থে শিক্ষক সমিতির একাংশের এ ধরনের অযৌক্তিক দাবি আপনারা প্রত্যাখ্যান করে যার যার জায়গা থেকে নিজেদের নৈতিক দায়িত্ব পালন করে যাবেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মনে করে, আলোচনার পথ রুদ্ধ করে শিক্ষক সমিতির কতিপয় সদস্যের সিদ্ধান্তের ওপর ভিত্তি করে বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থির করার প্রয়াস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ এবং সচেতন মানুষকে বিভ্রান্ত করার এ ধরনের প্রয়াস বিশ্ববিদ্যালয়কে অনেক পিছিয়ে দেবে। শিক্ষক সমিতির মূল কাজ, যেখানে শিক্ষকদের স্বার্থ এবং সম্মান সমুন্নত রাখা, এ ক্ষেত্রে যেকোনো নেতিবাচক কাজ থেকে নিজেদের বিরত রাখা সমীচীন।’
এ সময় সহ-উপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দে, শিক্ষক সমিতির সদস্য অধ্যাপক ড. দানেশ মিয়া, আলাওল হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. ফরিদুল আলম, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সজীব কুমার ঘোষ, শহীদ আবদুর রব হলের প্রাধ্যক্ষ ও প্রক্টর অধ্যাপক ড. নুরুল আজিম সিকদার, কলেজ পরিদর্শক (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. শ্যামল রঞ্জন চক্রবর্তী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ১৭ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও বাংলা বিভাগের নিয়োগ বোর্ড বাতিল নিয়ে শিক্ষক সমিতির নেতারা উপাচার্যের কাছে গেলে একপর্যায়ে বাগ্বিতণ্ডা হয়। পরে নির্বাচন বোর্ড বাতিলের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করে শিক্ষক সমিতি। সেই কর্মসূচি পরে উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবির আন্দোলনে পরিণত হয়।
এরপর শীতকালীন ছুটি ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আন্দোলন স্থগিত করে শিক্ষক সমিতি। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর পুনরায় অবস্থান কর্মসূচি, সংবাদ প্রদর্শনী, কর্মবিরতিসহ লাগাতার কর্মসূচি পালন করে আসছে সংগঠনটি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
৯ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
৩৩ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
৪১ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
৪৩ মিনিট আগে