কুবি প্রতিনিধি
দেশব্যাপী শিক্ষার্থী হত্যা, নিপীড়ন ও হয়রানির প্রতিবাদে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) ছয়জন শিক্ষক মানববন্ধনে দাঁড়ালেও দেখা যায়নি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কাউকে। এ ব্যাপারে শিক্ষক সমিতির সভাপতি বলছেন, শিক্ষার্থীদের পক্ষে মানববন্ধনে দাঁড়ানোর ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
আজ শুক্রবার মোবাইল ফোনে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক আবু তাহের বিষয়টি জানান। তিনি বলেন, ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি আগেই বিবৃতি দিয়েছে, শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবির সঙ্গে আমরা আছি। শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের আদেশে সরকারের সঙ্গে তিন দফা দাবি নিয়ে একটা কর্মসূচিতে আছি। আবার কুবি উপাচার্য ও প্রশাসনের বিপক্ষেও আমাদের বিভিন্ন দাবি দাওয়া নিয়ে একটা কর্মসূচি চলমান। এগুলোর মাঝে শিক্ষার্থীদের পক্ষে মানববন্ধনে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত আমরা নিইনি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির এক বৈঠকে কার্যনির্বাহী কমিটি থেকে কেউ যেন মানববন্ধনে না দাঁড়ায়—এমন নির্দেশনা দেওয়া হয় বলে কার্যনির্বাহী কমিটির কয়েকজন নিশ্চিত করেন। এ ব্যাপারে অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের বলেন, ‘এক্সিকিউটিভ কমিটি মানা করেছে—এ ব্যাপারে যে বলেছে তাকে জিজ্ঞেস করো, এ ধরনের আলোচনা হয়েছে কি না। আজকের যে কর্মসূচি ছিল, এটি কীভাবে হয়েছে, কারা ডেকেছে, আমরা কিছু জানি না। আজ কর্মসূচিতে দাঁড়াবে—এটা অন্তত আমি জানি না। তবে একজন শিক্ষক আমাকে মেইল পাঠিয়েছেন। তো উনি মেইল পাঠালেই যে শিক্ষক সমিতি দাঁড়াবে ব্যাপারটা এমন না। সাধারণ শিক্ষকদের ব্যানারে মানববন্ধন করবে, এটা তাঁর ব্যাপার।’
অধ্যাপক আবু তাহের বলেন, ‘পাঁচজন শিক্ষক, ১০ জন শিক্ষক, একজন শিক্ষক দাঁড়াতেই পারেন। মানববন্ধন করতেই পারেন। কিন্তু শিক্ষক সমিতির কারও সঙ্গে আলাপ-পরামর্শ করা হয়নি। শিক্ষক সমিতির এক্সিকিউটিভ মেম্বারদের কারও যদি দাঁড়াতে হয়, তাহলে আলোচনা করে দাঁড়াতে হবে। শিক্ষক সমিতির কেউ যদি দাঁড়াতে চায়, তাহলে সে তো শিক্ষক সমিতির সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে দাঁড়াতে পারবে না। এখন আমরা শিক্ষক সমিতি তো এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করিনি।’
ড. তাহের আরও বলেন, ‘শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতিসহ সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতিদের নিয়ে আমাদের একটি গ্রুপ আছে। ওই গ্রুপে প্রতিনিয়ত আলোচনা হচ্ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি এ ধরনের কোনো কর্মসূচি পালন করেনি। যাঁরা দাঁড়িয়েছেন তাঁরা হত্যাযজ্ঞ, গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে শিক্ষকসমাজের ব্যানারে দাঁড়িয়েছেন। যা-ই হোক, অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আমাদের তুলনা নেই। এখানকার প্রেক্ষাপট ভিন্ন। আমরা কোনো কর্মসূচিতে গেলে সেটা আলাপ-আলোচনা করেই যাব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে গতকাল বৃহস্পতিবার মানববন্ধনে অংশ নেওয়া কুবির সহযোগী অধ্যাপক ড. কামরুন নাহার শিলা বলেন, ‘এই আন্দোলনে অনেক শিক্ষকই অংশগ্রহণ করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এখন অনেকেই ক্যাম্পাসে নেই। শহর থেকে আসা কাউকে কাউকে কোটবাড়ীতে আটকে দেওয়া হয়েছিল। কেউ হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। আবার ফেসবুকে শিক্ষার্থীদের নানা নেতিবাচক কথাবার্তায় কেউ কেউ হতোদ্যম হয়েছেন বলে আমি মনে করি। এমন আচরণে আমরা নিজেরাও ভীষণ ব্যথিত হয়েছি। তবে যাঁরা রাজনৈতিক পরিচয়কে বড় করে দেখলেন বলে আজ এলেন না, তাঁদের উদ্দেশে বলব, দেশের এমন ক্রান্তিলগ্নে, শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষকে যখন নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে, তখন বিবেককে আমরা রাজনীতির কাছে বন্ধক দিতে পারি না।’
কামরুন নাহার শিলা আরও বলেন, ‘একদিন আমাদের ক্লাসে ফিরতে হবে। তখন আমরা কীভাবে মুখ দেখাব? কীভাবে ন্যায়ের বুলি আওড়াব? এমন দিনে আমাদের রাজনৈতিক পরিচয় ভুলে কেবল মনুষ্যত্বের প্রয়োজনেই আসা উচিত ছিল। শিক্ষক সমিতি থেকে যদি শিক্ষার্থীদের প্রতি ন্যায়বিচারের এমন দাবিতে অংশগ্রহণ করায় নিষেধাজ্ঞা থাকে, তাহলে বলব এটি ভীষণ হতাশার। আমরা আজ সবাই সাধারণ শিক্ষক হিসেবেই দাঁড়িয়েছি। তাঁরা চাইলেই আজ শিক্ষক সমিতির পরিচয়কে একপাশে রেখে সাধারণ শিক্ষক হিসেবেই এই মানববন্ধনে অংশ নিতে পারতেন। সবার ওপরে আমাদের পরিচয়, আমরা মানুষ, আর মানুষের জন্যই মানুষ।’
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সৈয়দূর রহমান বলেন, ‘যে ছয়জন শিক্ষক মানববন্ধনে দাঁড়িয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে আমি যুক্ত হতে চেয়েছিলাম। কিন্তু প্রচণ্ড বৃষ্টির কারণে যেতে পারিনি। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক হিসেবে মনে করি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যারা যৌক্তিক আন্দোলনের সঙ্গে আছে, তারা যেন কোনো প্রকার হেনস্তা, হয়রানির শিকার না হয়। অযথা যেন তাদের গ্রেপ্তার করা না হয়। তাদের এই আন্দোলন যৌক্তিক। এ বিষয়ে শিক্ষকদের থাকা উচিত ছাত্রদের পাশে। এ ছাড়া শিক্ষক সমিতি এ ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারত। তারা একটি মিটিং ডেকে সাধারণ শিক্ষকদের মতামত নিতে পারত, পরামর্শ নিতে পারত। এরপর যদি শিক্ষকেরা মানববন্ধনের প্রস্তাব রাখত, তাহলে সেই মানববন্ধনে শিক্ষক সমিতির নৈতিক সমর্থন থাকা উচিত ছিল।’
অধ্যাপক সৈয়দূর রহমান আরও বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীরা অনেকে আহত হয়েছে। হতাহতের সংখ্যাটা এত হতো না যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন সঠিক ভূমিকা রাখত। প্রশাসন মানে এখানে শুধু উপাচার্য নয়। প্রভোস্ট, প্রক্টর, ছাত্র উপদেষ্টাসহ অন্য পদধারীদের বোঝায় যারা প্রশাসনের অংশ। তাই এই মুহূর্তে সবাইকে শিক্ষার্থীর পাশে থাকা উচিত।’
দেশব্যাপী শিক্ষার্থী হত্যা, নিপীড়ন ও হয়রানির প্রতিবাদে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) ছয়জন শিক্ষক মানববন্ধনে দাঁড়ালেও দেখা যায়নি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কাউকে। এ ব্যাপারে শিক্ষক সমিতির সভাপতি বলছেন, শিক্ষার্থীদের পক্ষে মানববন্ধনে দাঁড়ানোর ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
আজ শুক্রবার মোবাইল ফোনে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক আবু তাহের বিষয়টি জানান। তিনি বলেন, ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি আগেই বিবৃতি দিয়েছে, শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবির সঙ্গে আমরা আছি। শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের আদেশে সরকারের সঙ্গে তিন দফা দাবি নিয়ে একটা কর্মসূচিতে আছি। আবার কুবি উপাচার্য ও প্রশাসনের বিপক্ষেও আমাদের বিভিন্ন দাবি দাওয়া নিয়ে একটা কর্মসূচি চলমান। এগুলোর মাঝে শিক্ষার্থীদের পক্ষে মানববন্ধনে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত আমরা নিইনি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির এক বৈঠকে কার্যনির্বাহী কমিটি থেকে কেউ যেন মানববন্ধনে না দাঁড়ায়—এমন নির্দেশনা দেওয়া হয় বলে কার্যনির্বাহী কমিটির কয়েকজন নিশ্চিত করেন। এ ব্যাপারে অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের বলেন, ‘এক্সিকিউটিভ কমিটি মানা করেছে—এ ব্যাপারে যে বলেছে তাকে জিজ্ঞেস করো, এ ধরনের আলোচনা হয়েছে কি না। আজকের যে কর্মসূচি ছিল, এটি কীভাবে হয়েছে, কারা ডেকেছে, আমরা কিছু জানি না। আজ কর্মসূচিতে দাঁড়াবে—এটা অন্তত আমি জানি না। তবে একজন শিক্ষক আমাকে মেইল পাঠিয়েছেন। তো উনি মেইল পাঠালেই যে শিক্ষক সমিতি দাঁড়াবে ব্যাপারটা এমন না। সাধারণ শিক্ষকদের ব্যানারে মানববন্ধন করবে, এটা তাঁর ব্যাপার।’
অধ্যাপক আবু তাহের বলেন, ‘পাঁচজন শিক্ষক, ১০ জন শিক্ষক, একজন শিক্ষক দাঁড়াতেই পারেন। মানববন্ধন করতেই পারেন। কিন্তু শিক্ষক সমিতির কারও সঙ্গে আলাপ-পরামর্শ করা হয়নি। শিক্ষক সমিতির এক্সিকিউটিভ মেম্বারদের কারও যদি দাঁড়াতে হয়, তাহলে আলোচনা করে দাঁড়াতে হবে। শিক্ষক সমিতির কেউ যদি দাঁড়াতে চায়, তাহলে সে তো শিক্ষক সমিতির সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে দাঁড়াতে পারবে না। এখন আমরা শিক্ষক সমিতি তো এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করিনি।’
ড. তাহের আরও বলেন, ‘শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতিসহ সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতিদের নিয়ে আমাদের একটি গ্রুপ আছে। ওই গ্রুপে প্রতিনিয়ত আলোচনা হচ্ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি এ ধরনের কোনো কর্মসূচি পালন করেনি। যাঁরা দাঁড়িয়েছেন তাঁরা হত্যাযজ্ঞ, গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে শিক্ষকসমাজের ব্যানারে দাঁড়িয়েছেন। যা-ই হোক, অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আমাদের তুলনা নেই। এখানকার প্রেক্ষাপট ভিন্ন। আমরা কোনো কর্মসূচিতে গেলে সেটা আলাপ-আলোচনা করেই যাব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে গতকাল বৃহস্পতিবার মানববন্ধনে অংশ নেওয়া কুবির সহযোগী অধ্যাপক ড. কামরুন নাহার শিলা বলেন, ‘এই আন্দোলনে অনেক শিক্ষকই অংশগ্রহণ করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এখন অনেকেই ক্যাম্পাসে নেই। শহর থেকে আসা কাউকে কাউকে কোটবাড়ীতে আটকে দেওয়া হয়েছিল। কেউ হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। আবার ফেসবুকে শিক্ষার্থীদের নানা নেতিবাচক কথাবার্তায় কেউ কেউ হতোদ্যম হয়েছেন বলে আমি মনে করি। এমন আচরণে আমরা নিজেরাও ভীষণ ব্যথিত হয়েছি। তবে যাঁরা রাজনৈতিক পরিচয়কে বড় করে দেখলেন বলে আজ এলেন না, তাঁদের উদ্দেশে বলব, দেশের এমন ক্রান্তিলগ্নে, শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষকে যখন নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে, তখন বিবেককে আমরা রাজনীতির কাছে বন্ধক দিতে পারি না।’
কামরুন নাহার শিলা আরও বলেন, ‘একদিন আমাদের ক্লাসে ফিরতে হবে। তখন আমরা কীভাবে মুখ দেখাব? কীভাবে ন্যায়ের বুলি আওড়াব? এমন দিনে আমাদের রাজনৈতিক পরিচয় ভুলে কেবল মনুষ্যত্বের প্রয়োজনেই আসা উচিত ছিল। শিক্ষক সমিতি থেকে যদি শিক্ষার্থীদের প্রতি ন্যায়বিচারের এমন দাবিতে অংশগ্রহণ করায় নিষেধাজ্ঞা থাকে, তাহলে বলব এটি ভীষণ হতাশার। আমরা আজ সবাই সাধারণ শিক্ষক হিসেবেই দাঁড়িয়েছি। তাঁরা চাইলেই আজ শিক্ষক সমিতির পরিচয়কে একপাশে রেখে সাধারণ শিক্ষক হিসেবেই এই মানববন্ধনে অংশ নিতে পারতেন। সবার ওপরে আমাদের পরিচয়, আমরা মানুষ, আর মানুষের জন্যই মানুষ।’
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সৈয়দূর রহমান বলেন, ‘যে ছয়জন শিক্ষক মানববন্ধনে দাঁড়িয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে আমি যুক্ত হতে চেয়েছিলাম। কিন্তু প্রচণ্ড বৃষ্টির কারণে যেতে পারিনি। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক হিসেবে মনে করি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যারা যৌক্তিক আন্দোলনের সঙ্গে আছে, তারা যেন কোনো প্রকার হেনস্তা, হয়রানির শিকার না হয়। অযথা যেন তাদের গ্রেপ্তার করা না হয়। তাদের এই আন্দোলন যৌক্তিক। এ বিষয়ে শিক্ষকদের থাকা উচিত ছাত্রদের পাশে। এ ছাড়া শিক্ষক সমিতি এ ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারত। তারা একটি মিটিং ডেকে সাধারণ শিক্ষকদের মতামত নিতে পারত, পরামর্শ নিতে পারত। এরপর যদি শিক্ষকেরা মানববন্ধনের প্রস্তাব রাখত, তাহলে সেই মানববন্ধনে শিক্ষক সমিতির নৈতিক সমর্থন থাকা উচিত ছিল।’
অধ্যাপক সৈয়দূর রহমান আরও বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীরা অনেকে আহত হয়েছে। হতাহতের সংখ্যাটা এত হতো না যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন সঠিক ভূমিকা রাখত। প্রশাসন মানে এখানে শুধু উপাচার্য নয়। প্রভোস্ট, প্রক্টর, ছাত্র উপদেষ্টাসহ অন্য পদধারীদের বোঝায় যারা প্রশাসনের অংশ। তাই এই মুহূর্তে সবাইকে শিক্ষার্থীর পাশে থাকা উচিত।’
মূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
১২ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১ ঘণ্টা আগে