বরুড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি:
স্কোয়াশ এটি বিদেশি সবজি। বিগত কয়েক বছর বাংলাদেশে বিদেশি সবজি স্কোয়াশের চাষ হচ্ছে। এটি দেখতে অনেকটা শসার মতো। স্কোয়াশে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ আছে। এর পাতা ও কাণ্ড সবজি হিসেবে খাওয়া হয়।
এ সবজি সবুজ ও হলুদ দুই ধরনের রঙের হয়ে থাকে। অনেক আগে থেকে বাংলাদেশে স্কোয়াশের চাষ শুরু হলেও বরুড়া উপজেলায় এই সবজির চাষ শুরু হয়েছে এই প্রথম।
সরেজমিনে দেখা যায়, স্কোয়াশের লতা কুমড়ার লতার মতো। লতার নিচে থাকে স্কোয়াশ। একেকটি স্কোয়াশের ওজন দুই থেকে দেড় কেজির মতো। একটি স্কোয়াশ গাছে গড়ে ১২-১৬ কেজি ফল হয়। প্রতি বিঘা জমিতে স্কোয়াশ উৎপাদনের জন্য খরচ হয় ৯-১০ হাজার টাকা। মুনাফা হয় ৬০-৭০ হাজার টাকা। স্থানীয় বাজারে সবজি হিসেবে স্কোয়াশ পরিচিত না হলেও বিভিন্ন সুপার শপে এর চাহিদা অনেক।
জানা যায়, বরুড়া উপজেলার মহেশপুর গ্রামে সবুজ হোসেন নামের এক তরুণ ইউটিউবে দেখে স্কোয়াশের চাষ শুরু করেন। এবং ধীরে ধীরে তিনি এ চাষে সফলতা পাচ্ছেন।
কৃষি অফিসের তথ্যমতে, এটি শীতকালীন সবজি। স্কোয়াশ চাষের জন্য বেলে-দোআঁশ মাটি উপযুক্ত। ভালো ফলন পেতে হলে জমি গভীরভাবে চাষ করতে হয়। শীতকালীন সবজি হিসেবে চাষাবাদের জন্য সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে এর বীজ বপন করতে হয়। তবে আগাম শীতকালীন ফসলের জন্য আগস্টের মাঝামাঝি থেকে সেপ্টেম্বরে জমিতে এ বীজ রোপণ করা হয়। বীজ রোপণের অল্প দিনের মধ্যেই গাছ বেড়ে ওঠে। ৩৫-৪০ দিনের মধ্যেই গাছে ফুল আসে। পরাগায়নের ১০-১৫ দিনের মধ্যে ফল সংগ্রহ করতে হয়। বীজ লাগানো থেকে ফল তুলতে সময় লাগে দুই থেকে আড়াই মাস। কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার ইলিয়টগঞ্জ দক্ষিণ ইউনিয়নের মাঠে স্কোয়াশের বেশি চাষ হলেও বরুড়া উপজেলায় এই প্রথম স্কোয়াশের চাষ শুরু হয়েছে।
এ বিষয়ে বরুড়ার মহেশপুর গ্রামের কৃষক সবুজ হোসেন জানান, তিনি এই প্রথম স্কোয়াশের চাষ করে ভালো ফলন পাচ্ছেন। নিজে খাচ্ছেন এবং বাজারে বিক্রি করছেন। এ ছাড়া ৩৪ শতাংশ কৃষিজমিতে স্কোয়াশের পাশাপাশি আধুনিক পদ্ধতিতে ক্যাপসিকামের চাষও করেন।
স্কোয়াশ এটি বিদেশি সবজি। বিগত কয়েক বছর বাংলাদেশে বিদেশি সবজি স্কোয়াশের চাষ হচ্ছে। এটি দেখতে অনেকটা শসার মতো। স্কোয়াশে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ আছে। এর পাতা ও কাণ্ড সবজি হিসেবে খাওয়া হয়।
এ সবজি সবুজ ও হলুদ দুই ধরনের রঙের হয়ে থাকে। অনেক আগে থেকে বাংলাদেশে স্কোয়াশের চাষ শুরু হলেও বরুড়া উপজেলায় এই সবজির চাষ শুরু হয়েছে এই প্রথম।
সরেজমিনে দেখা যায়, স্কোয়াশের লতা কুমড়ার লতার মতো। লতার নিচে থাকে স্কোয়াশ। একেকটি স্কোয়াশের ওজন দুই থেকে দেড় কেজির মতো। একটি স্কোয়াশ গাছে গড়ে ১২-১৬ কেজি ফল হয়। প্রতি বিঘা জমিতে স্কোয়াশ উৎপাদনের জন্য খরচ হয় ৯-১০ হাজার টাকা। মুনাফা হয় ৬০-৭০ হাজার টাকা। স্থানীয় বাজারে সবজি হিসেবে স্কোয়াশ পরিচিত না হলেও বিভিন্ন সুপার শপে এর চাহিদা অনেক।
জানা যায়, বরুড়া উপজেলার মহেশপুর গ্রামে সবুজ হোসেন নামের এক তরুণ ইউটিউবে দেখে স্কোয়াশের চাষ শুরু করেন। এবং ধীরে ধীরে তিনি এ চাষে সফলতা পাচ্ছেন।
কৃষি অফিসের তথ্যমতে, এটি শীতকালীন সবজি। স্কোয়াশ চাষের জন্য বেলে-দোআঁশ মাটি উপযুক্ত। ভালো ফলন পেতে হলে জমি গভীরভাবে চাষ করতে হয়। শীতকালীন সবজি হিসেবে চাষাবাদের জন্য সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে এর বীজ বপন করতে হয়। তবে আগাম শীতকালীন ফসলের জন্য আগস্টের মাঝামাঝি থেকে সেপ্টেম্বরে জমিতে এ বীজ রোপণ করা হয়। বীজ রোপণের অল্প দিনের মধ্যেই গাছ বেড়ে ওঠে। ৩৫-৪০ দিনের মধ্যেই গাছে ফুল আসে। পরাগায়নের ১০-১৫ দিনের মধ্যে ফল সংগ্রহ করতে হয়। বীজ লাগানো থেকে ফল তুলতে সময় লাগে দুই থেকে আড়াই মাস। কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার ইলিয়টগঞ্জ দক্ষিণ ইউনিয়নের মাঠে স্কোয়াশের বেশি চাষ হলেও বরুড়া উপজেলায় এই প্রথম স্কোয়াশের চাষ শুরু হয়েছে।
এ বিষয়ে বরুড়ার মহেশপুর গ্রামের কৃষক সবুজ হোসেন জানান, তিনি এই প্রথম স্কোয়াশের চাষ করে ভালো ফলন পাচ্ছেন। নিজে খাচ্ছেন এবং বাজারে বিক্রি করছেন। এ ছাড়া ৩৪ শতাংশ কৃষিজমিতে স্কোয়াশের পাশাপাশি আধুনিক পদ্ধতিতে ক্যাপসিকামের চাষও করেন।
কোটি টাকা লেনদেনে ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় একটি পশুর হাট ইজারায় ব্যাপক অনিয়মের মধ্য দিয়ে সমঝোতার অভিযোগ উঠেছে পৌর প্রশাসন ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। সমঝোতার একটি অডিও কথোপকথন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সমালোচনা সৃষ্টি হয়।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীসহ সারা দেশে যৌথ বাহিনীর ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এ ২১ দিনে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সাড়ে ১২ হাজার জনকে। কিন্তু কোনো শীর্ষ সন্ত্রাসী বা দাগি অপরাধী ধরা পড়েনি। আবার উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে ছুরি, রামদা, লাঠি, রডই বেশি; আগ্নেয়াস্ত্র মাত্র ৩৯টি। এর মধ্যে গত বছরের আগস্টে পুলিশের লুট হওয়া...
৬ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীর শরীফ হোসেন (২০) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নয়, মারা গেছেন টঙ্গীতে নির্মাণকাজের সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে। এ ঘটনায় তাঁর বাবা জয়নাল আবেদিন ওরফে জয়নাল বাবুর্চি অর্থ নিয়ে আপসও করেছিলেন। পরে এক ব্যক্তি সরকার থেকে অনেক টাকা পাওয়ার লোভ দেখালে...
৬ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ত্রিশালে জনস্বাস্থ্য কার্যালয়ের নলকূপ স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরকারি কর্মকর্তারা সরাসরি অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের অনুগত স্থানীয় ঠিকাদারের প্রতিনিধি, আওয়ামী লীগ নেতা, নৈশপ্রহরীর স্বামী, নলকূপ বিক্রেতাসহ এলাকাভিত্তিক বেশ কয়েকজনের মাধ্যমে...
৭ ঘণ্টা আগে