মো. আকতারুজ্জামান, চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা)
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণার আট বছর পরও পুরোনো দুটি সেতুর জায়গায় নতুন সেতু নির্মাণ করা হয়নি বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে এই অঞ্চলের ২০ গ্রামের কয়েক হাজার মানুষকে সেতু দুটি দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে।
উপজেলা এলজিইডির কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯০ সালের দিকে ডাকাতিয়া নদীর সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের নাইয়ারা ও সাতবাড়িয়া এলাকায় সেতু দুটি নির্মিত হয়। যানবাহন চলাচলের কারণে ধীরে ধীরে সেতুগুলো দুর্বল হয়ে যায়। তাই স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ সেতু দুটিকে ২০১৫ সালে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের ডাকাতিয়া নদীর পাড়ঘেঁষা ঢালুয়া ইউনিয়নের চৌকুড়ী বাজার থেকে সাতবাড়িয়া ইউনিয়ন বাজার পর্যন্ত সড়কের দুই কিলোমিটারের মধ্যে দুটি সেতু ও একটি কালভার্ট রয়েছে। ২০১৫ সালে সেতু দুটিকে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে। কিন্তু নতুন সেতু নির্মাণ না হওয়ায় সাতবাড়িয়া, বক্সগঞ্জ ও ঢালুয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে এই সেতু পারাপার হচ্ছে। সাতবাড়িয়া সেতুর মধ্যে তৈরি হওয়া গর্তে কাঠের তক্তা বসিয়ে মানুষ চলাচল করছে। এদিক নাইয়ারা সেতুর মধ্যে তক্তা ও গাছের গুঁড়ি বসিয়ে চলাচল করছে মানুষ। এলাকাবাসীর আশঙ্কা, যেকোনো মুহূর্তে সেতু দুটি ধসে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
স্থানীয় সেকান্দর মিয়া বলেন, গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে সাতবাড়িয়া সেতুটির মাঝখানে বিশালাকৃতির কয়েকটি গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। সেই গর্তে কাঠের তক্তা বসিয়ে মানুষ চলাচল করছে। সেই সঙ্গে ভেঙে গেছে পশ্চিম পাশের রেলিংও। এতে বড় যান চলাচল বন্ধ। আবার সেতুটির বিভিন্ন অংশে ভেতরের রড বেরিয়ে গেছে। অপর সেতুটির অবস্থাও ভালো নয়।
ঢালুয়া গ্রামের বৃদ্ধ আলী হায়দার বলেন, নাঙ্গলকোট উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের ডাকাতিয়া নদীর পাড়ঘেঁষা ঢালুয়া ও সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের মানুষের যাতায়াতের জন্য এই সেতু দুটি গুরুত্বপূর্ণ। এই সড়কের সাতবাড়িয়া বাজার থেকে চৌকুড়ী বাজার পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকা। এর মধ্যে চৌকুড়ী-নাইয়ারা ও সাতবাড়িয়া এলাকায় সেতু নির্মাণ করা হয়। এতে এখানকার গ্রামগুলোর কৃষকদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য ছোট যানবাহন দিয়ে হাটবাজারে নেওয়া সহজ হয়। কিন্তু সেতু দুটির অবস্থা খারাপ হওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে তাঁদের। নাইয়ারা সেতুর কিছুটা অংশ ভেঙে গেছে। কাঠের তক্তা ও গাছের গুঁড়ি ফেলে চলাচল করছে মানুষ।
সাতবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ কবির মজুমদার টুটুল বলেন, এই জনপদের জন্য সেতু দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সড়কের মধ্যে দুটি সেতু ও একটি কালভার্ট রয়েছে। এখান দিয়ে সাতবাড়িয়া, বক্সগঞ্জ ও ঢালুয়া ইউনিয়নের ২০ গ্রামের হাজারো মানুষ চলাচল করে। দীর্ঘদিন ধরে সেতু দুটি ও কালভার্টটি ভেঙে গিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বর্তমানে ভারী যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
নাঙ্গলকোটে এলজিইডির প্রকৌশলী আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সেতু দুটি নির্মাণে করতে অর্থ বরাদ্দের জন্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছি। বরাদ্দ পেলে নতুন সেতু নির্মাণ করা হবে।
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণার আট বছর পরও পুরোনো দুটি সেতুর জায়গায় নতুন সেতু নির্মাণ করা হয়নি বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে এই অঞ্চলের ২০ গ্রামের কয়েক হাজার মানুষকে সেতু দুটি দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে।
উপজেলা এলজিইডির কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯০ সালের দিকে ডাকাতিয়া নদীর সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের নাইয়ারা ও সাতবাড়িয়া এলাকায় সেতু দুটি নির্মিত হয়। যানবাহন চলাচলের কারণে ধীরে ধীরে সেতুগুলো দুর্বল হয়ে যায়। তাই স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ সেতু দুটিকে ২০১৫ সালে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের ডাকাতিয়া নদীর পাড়ঘেঁষা ঢালুয়া ইউনিয়নের চৌকুড়ী বাজার থেকে সাতবাড়িয়া ইউনিয়ন বাজার পর্যন্ত সড়কের দুই কিলোমিটারের মধ্যে দুটি সেতু ও একটি কালভার্ট রয়েছে। ২০১৫ সালে সেতু দুটিকে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে। কিন্তু নতুন সেতু নির্মাণ না হওয়ায় সাতবাড়িয়া, বক্সগঞ্জ ও ঢালুয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে এই সেতু পারাপার হচ্ছে। সাতবাড়িয়া সেতুর মধ্যে তৈরি হওয়া গর্তে কাঠের তক্তা বসিয়ে মানুষ চলাচল করছে। এদিক নাইয়ারা সেতুর মধ্যে তক্তা ও গাছের গুঁড়ি বসিয়ে চলাচল করছে মানুষ। এলাকাবাসীর আশঙ্কা, যেকোনো মুহূর্তে সেতু দুটি ধসে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
স্থানীয় সেকান্দর মিয়া বলেন, গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে সাতবাড়িয়া সেতুটির মাঝখানে বিশালাকৃতির কয়েকটি গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। সেই গর্তে কাঠের তক্তা বসিয়ে মানুষ চলাচল করছে। সেই সঙ্গে ভেঙে গেছে পশ্চিম পাশের রেলিংও। এতে বড় যান চলাচল বন্ধ। আবার সেতুটির বিভিন্ন অংশে ভেতরের রড বেরিয়ে গেছে। অপর সেতুটির অবস্থাও ভালো নয়।
ঢালুয়া গ্রামের বৃদ্ধ আলী হায়দার বলেন, নাঙ্গলকোট উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের ডাকাতিয়া নদীর পাড়ঘেঁষা ঢালুয়া ও সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের মানুষের যাতায়াতের জন্য এই সেতু দুটি গুরুত্বপূর্ণ। এই সড়কের সাতবাড়িয়া বাজার থেকে চৌকুড়ী বাজার পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকা। এর মধ্যে চৌকুড়ী-নাইয়ারা ও সাতবাড়িয়া এলাকায় সেতু নির্মাণ করা হয়। এতে এখানকার গ্রামগুলোর কৃষকদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য ছোট যানবাহন দিয়ে হাটবাজারে নেওয়া সহজ হয়। কিন্তু সেতু দুটির অবস্থা খারাপ হওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে তাঁদের। নাইয়ারা সেতুর কিছুটা অংশ ভেঙে গেছে। কাঠের তক্তা ও গাছের গুঁড়ি ফেলে চলাচল করছে মানুষ।
সাতবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ কবির মজুমদার টুটুল বলেন, এই জনপদের জন্য সেতু দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সড়কের মধ্যে দুটি সেতু ও একটি কালভার্ট রয়েছে। এখান দিয়ে সাতবাড়িয়া, বক্সগঞ্জ ও ঢালুয়া ইউনিয়নের ২০ গ্রামের হাজারো মানুষ চলাচল করে। দীর্ঘদিন ধরে সেতু দুটি ও কালভার্টটি ভেঙে গিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বর্তমানে ভারী যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
নাঙ্গলকোটে এলজিইডির প্রকৌশলী আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সেতু দুটি নির্মাণে করতে অর্থ বরাদ্দের জন্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছি। বরাদ্দ পেলে নতুন সেতু নির্মাণ করা হবে।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৫ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৫ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৫ ঘণ্টা আগে