রামু (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের রামুতে ৫০ হাজার ধাতব মুদ্রা (পয়সা) দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় রামু উপজেলার শহীদ মিনার চত্বরে ‘বঙ্গবন্ধু সবার’ শিরোনামে ধাতব মুদ্রা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি তৈরির এ কাজ শুরু হয়।
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে ৫০ হাজার ধাতব মুদ্রা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর শিল্পকর্ম তৈরিসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদানে বঙ্গবন্ধুর আরও ৯৯টি শিল্পকর্ম তৈরি করা হবে। রামু উপজেলার মেরংলোয়ার সন্তান তরুণ শিল্পী সাজ্জাদ হোসেন সাঈদ এসব শিল্পকর্ম তৈরি করছেন। এরই মধ্যে প্রাকৃতিক বিভিন্ন উপাদান দিয়ে বঙ্গবন্ধুর মুখের ১৫টি শিল্পকর্ম তৈরি করা হয়েছে। মাটি, পেরেক, সুতো ও সমুদ্রের বালু দিয়ে তৈরি চারটি শিল্পকর্মের আজ প্রদর্শনী করা হয়েছে।
শিল্পী সাজ্জাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা জানিয়ে এমন আয়োজন করেছি। ২০২২ সালের মার্চ মাসের আগেই পঞ্চাশ হাজার ধাতব মুদ্রা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি তৈরির কাজ শেষ হবে বলে আশা রাখছি।’
সাজ্জাদ হোসেন জানিয়েছেন, মুদি দোকান ও বন্ধুবান্ধবের মাটির ব্যাংক থেকে তিনি পয়সা সংগ্রহ করেছেন। নিজের টাকা খরচ করে তিনি এসব শিল্পকর্ম তৈরি করছেন। শিল্পী সাজ্জাদ হোসেনের প্রত্যাশা তাঁর এমন শিল্পকর্ম তৈরির কাজে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে আসবে।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করে রামু উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা তপন মল্লিক বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর প্রতি এমন ভালোবাসা প্রশংসনীয়। সবার উচিত সহযোগিতায় এগিয়ে আসা। শিল্পীকে যথাযথ মর্যাদা না দিলে এমন কাজ ভবিষ্যতে হবে না।’
শিক্ষক সুমথ বড়ুয়া বলেন, ‘নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধুকে পৌঁছে দিতে আরও নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া দরকার। সাজ্জাদ হোসেন আমার ছাত্র। সে প্রতিভাবান ছেলে।’
উল্লেখ্য, শিল্পী সাজ্জাদ হোসেন এর আগে ১০ হাজার ধাতব মুদ্রা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর অবয়ব তৈরি করেছিলেন। যা ঢাকার টিএসসিতে প্রদর্শিত হয়েছিল।
কক্সবাজারের রামুতে ৫০ হাজার ধাতব মুদ্রা (পয়সা) দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় রামু উপজেলার শহীদ মিনার চত্বরে ‘বঙ্গবন্ধু সবার’ শিরোনামে ধাতব মুদ্রা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি তৈরির এ কাজ শুরু হয়।
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে ৫০ হাজার ধাতব মুদ্রা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর শিল্পকর্ম তৈরিসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদানে বঙ্গবন্ধুর আরও ৯৯টি শিল্পকর্ম তৈরি করা হবে। রামু উপজেলার মেরংলোয়ার সন্তান তরুণ শিল্পী সাজ্জাদ হোসেন সাঈদ এসব শিল্পকর্ম তৈরি করছেন। এরই মধ্যে প্রাকৃতিক বিভিন্ন উপাদান দিয়ে বঙ্গবন্ধুর মুখের ১৫টি শিল্পকর্ম তৈরি করা হয়েছে। মাটি, পেরেক, সুতো ও সমুদ্রের বালু দিয়ে তৈরি চারটি শিল্পকর্মের আজ প্রদর্শনী করা হয়েছে।
শিল্পী সাজ্জাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা জানিয়ে এমন আয়োজন করেছি। ২০২২ সালের মার্চ মাসের আগেই পঞ্চাশ হাজার ধাতব মুদ্রা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি তৈরির কাজ শেষ হবে বলে আশা রাখছি।’
সাজ্জাদ হোসেন জানিয়েছেন, মুদি দোকান ও বন্ধুবান্ধবের মাটির ব্যাংক থেকে তিনি পয়সা সংগ্রহ করেছেন। নিজের টাকা খরচ করে তিনি এসব শিল্পকর্ম তৈরি করছেন। শিল্পী সাজ্জাদ হোসেনের প্রত্যাশা তাঁর এমন শিল্পকর্ম তৈরির কাজে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে আসবে।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করে রামু উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা তপন মল্লিক বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর প্রতি এমন ভালোবাসা প্রশংসনীয়। সবার উচিত সহযোগিতায় এগিয়ে আসা। শিল্পীকে যথাযথ মর্যাদা না দিলে এমন কাজ ভবিষ্যতে হবে না।’
শিক্ষক সুমথ বড়ুয়া বলেন, ‘নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধুকে পৌঁছে দিতে আরও নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া দরকার। সাজ্জাদ হোসেন আমার ছাত্র। সে প্রতিভাবান ছেলে।’
উল্লেখ্য, শিল্পী সাজ্জাদ হোসেন এর আগে ১০ হাজার ধাতব মুদ্রা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর অবয়ব তৈরি করেছিলেন। যা ঢাকার টিএসসিতে প্রদর্শিত হয়েছিল।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
১ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
১ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে