মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন।
আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর বাজার এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়।
নিহত রুমন ওচমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর গ্রামের মৃত নুরের জামানের ছেলে। উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা দাবি করছে রুমন ছাত্রলীগ কর্মী। তবে নিহত জাহিদ হোসেন রুমনের মামা ইউনুছ নবী প্রকাশ হোনা বলেন, ‘আমার ভাগিনা নানার বাড়িতে থেকে ক্লাস সেভেন পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। এরপর আর পড়াশোনা করেনি। সে এখন একটি পানির পাম্পে চাকরি করে। শুক্রবার সংঘর্ষের রুমন নিহত হয়েছে। সে কোনো দলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নয়।’
এদিকে হাসপাতাল থেকে নিহত রুমনের লাশ থানায় নেওয়ার পর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে রাত ৮টার দিকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আমিনের বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
অন্যদিকে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ করেছে আওয়ামী লীগ। এ ঘটনায় ওসমানপুর ইউনিয়নসহ আশপাশের এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের সহকারী পুলিশ সুপার (মিরসরাই সার্কেল) মনিরুল ইসলাম বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় একজন নিহত ও একাধিক লোক আহত হয়েছে। হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে বিএনপির ৫ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। ওই এলাকায় অভিযান চলছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। তবে আটককৃত বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিচয় জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি।
জানা গেছে, আগামী ৫ অক্টোবর কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে বিএনপির রোডমার্চ উপলক্ষে মিরসরাইয়ে একটি পথসভা করার কথা রয়েছে। রোড মার্চের পথসভা সফল করার জন্য মতবিনিময় সভা আহ্বান করা হয় নুরুল আমিনের বাড়িতে।
সভায় বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে বিএনপি যুবদলের নেতা কর্মীরা যোগদান করেন। তখন আজমপুর বাজার ও মুহুরি প্রজেক্ট বাজারে গাড়ি তল্লাশি করে নেতা কর্মীদের মারধর করে ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা কর্মীরা। একপর্যায়ে নুরুল আমিনের মতবিনিময় সভা চলাকালে সেখানে খবর পৌঁছে আজমপুর বাজারে যুবলীগ-ছাত্রলীগ রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে বিএনপি যুবদল কর্মীদের ওপর হামলা করেছে। সেখানে অনেক নেতাকর্মী আহত হয়েছে।
খবর শুনে বিএনপি যুবদল কর্মীরা সংগঠিত হয়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের লোকজনকে ধাওয়া করলে তারা পিছু হটে। এ সময় হামলায় ১৫ জন নেতাকর্মী আহত হওয়ার দাবি করে বিএনপি।
তবে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দাবি শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে স্থানীয় ওচমানপুর ইউনিয়ন এলাকার আজমপুর বাজারে বিএনপির লোকজন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় ওচমানপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মোহাম্মদ হাসান, মিরাজ, আরেফিন, সাঈদ খান দুখু ও রাফিসহ ৫ নেতাকর্মী আহত হন।
উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মাসুদ করিম রানা বলেন, নিহত জাহিদুল ইসলাম রুমন ছাত্রলীগের কর্মী। বিএনপির নেতা-কর্মীরা রুমনকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। তাকে পিটিয়ে পুকুরের ফেলে দেওয়া হয়।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘মানুষ খুন করা, অগ্নিসংযোগ করা বিএনপির পুরনো চরিত্র। তাদেরকে মিরসরাইতে আর সে সুযোগ দেওয়া হবেন। রুমনকে তাদের দলীয় ছাত্রসংগঠনের কর্মী বলেও দাবি করেন।’
মিরসরাই উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শাহিনুল ইসলাম স্বপন বলেন, আগামী ৫ অক্টোবর কর্মসূচির প্রস্তুতি হিসেবে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন চেয়ারম্যান স্থানীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে একটি প্রস্তুতি সভার আয়োজন করে। সভা শেষে ফেরার পথে আজমপুর বাজারে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের অন্তত ১৫ জন নেতাকর্মী আহত হন। আহতরা হলেন যুবদল নেতা হানিফ, জিয়া উদ্দিন জিয়া, সালা উদ্দিন বাবু নুর হোসেন বাদশা, মোহাম্মদ মিঠু, আরিফ মাইনুদ্দিন, রানা, মোজাম্মেল হোসেন, মাসুদ কালা, মোহাম্মদ তারেক, রাজু, রাকিব হোসেন, মোহাম্মদ নাসির সাইফুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, জিলানী মিঝি, জামশেদ আলমসহ ১৫ জন। আহতদের মিরসরাই ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, শুক্রবার রাত ৮টার দিকে আওয়ামী লীগের লোকজন ওচমানপুরে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানের বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। ঘরের ভেতরে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়িয়ে ফেলে।
ওচমানপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শাহ্ আলম বলেন, ‘বিএনপি নেতা নুরুল আমিন চেয়ারম্যানের অনুসারীরা স্থানীয় আজমপুর বাজারে আমাদের ছাত্রলীগ নেতা হাসান ও তার কয়েকজন সহকর্মীর ওপর হামলা চালায়। এতে হাসপাতালে রুমন নামে এক ছাত্রলীগ কর্মী নিহত ও ৫ জন আহত হয়েছে।’
মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত ডাক্তার খোন্দকার নোমান সাঈরী বলেন, আহত ৫ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়েছে। জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে একজনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়। তাঁর মাথায় রক্তক্ষরণ হয়েছে। পানিতে ডুবে মারা গেছে বলে মনে হচ্ছে। আহতদের মধ্যে হাসান নামে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে চমেকে প্রেরণ করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন।
আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর বাজার এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়।
নিহত রুমন ওচমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর গ্রামের মৃত নুরের জামানের ছেলে। উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা দাবি করছে রুমন ছাত্রলীগ কর্মী। তবে নিহত জাহিদ হোসেন রুমনের মামা ইউনুছ নবী প্রকাশ হোনা বলেন, ‘আমার ভাগিনা নানার বাড়িতে থেকে ক্লাস সেভেন পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। এরপর আর পড়াশোনা করেনি। সে এখন একটি পানির পাম্পে চাকরি করে। শুক্রবার সংঘর্ষের রুমন নিহত হয়েছে। সে কোনো দলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নয়।’
এদিকে হাসপাতাল থেকে নিহত রুমনের লাশ থানায় নেওয়ার পর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে রাত ৮টার দিকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আমিনের বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
অন্যদিকে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ করেছে আওয়ামী লীগ। এ ঘটনায় ওসমানপুর ইউনিয়নসহ আশপাশের এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের সহকারী পুলিশ সুপার (মিরসরাই সার্কেল) মনিরুল ইসলাম বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় একজন নিহত ও একাধিক লোক আহত হয়েছে। হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে বিএনপির ৫ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। ওই এলাকায় অভিযান চলছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। তবে আটককৃত বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিচয় জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি।
জানা গেছে, আগামী ৫ অক্টোবর কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে বিএনপির রোডমার্চ উপলক্ষে মিরসরাইয়ে একটি পথসভা করার কথা রয়েছে। রোড মার্চের পথসভা সফল করার জন্য মতবিনিময় সভা আহ্বান করা হয় নুরুল আমিনের বাড়িতে।
সভায় বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে বিএনপি যুবদলের নেতা কর্মীরা যোগদান করেন। তখন আজমপুর বাজার ও মুহুরি প্রজেক্ট বাজারে গাড়ি তল্লাশি করে নেতা কর্মীদের মারধর করে ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা কর্মীরা। একপর্যায়ে নুরুল আমিনের মতবিনিময় সভা চলাকালে সেখানে খবর পৌঁছে আজমপুর বাজারে যুবলীগ-ছাত্রলীগ রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে বিএনপি যুবদল কর্মীদের ওপর হামলা করেছে। সেখানে অনেক নেতাকর্মী আহত হয়েছে।
খবর শুনে বিএনপি যুবদল কর্মীরা সংগঠিত হয়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের লোকজনকে ধাওয়া করলে তারা পিছু হটে। এ সময় হামলায় ১৫ জন নেতাকর্মী আহত হওয়ার দাবি করে বিএনপি।
তবে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দাবি শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে স্থানীয় ওচমানপুর ইউনিয়ন এলাকার আজমপুর বাজারে বিএনপির লোকজন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় ওচমানপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মোহাম্মদ হাসান, মিরাজ, আরেফিন, সাঈদ খান দুখু ও রাফিসহ ৫ নেতাকর্মী আহত হন।
উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মাসুদ করিম রানা বলেন, নিহত জাহিদুল ইসলাম রুমন ছাত্রলীগের কর্মী। বিএনপির নেতা-কর্মীরা রুমনকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। তাকে পিটিয়ে পুকুরের ফেলে দেওয়া হয়।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘মানুষ খুন করা, অগ্নিসংযোগ করা বিএনপির পুরনো চরিত্র। তাদেরকে মিরসরাইতে আর সে সুযোগ দেওয়া হবেন। রুমনকে তাদের দলীয় ছাত্রসংগঠনের কর্মী বলেও দাবি করেন।’
মিরসরাই উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শাহিনুল ইসলাম স্বপন বলেন, আগামী ৫ অক্টোবর কর্মসূচির প্রস্তুতি হিসেবে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন চেয়ারম্যান স্থানীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে একটি প্রস্তুতি সভার আয়োজন করে। সভা শেষে ফেরার পথে আজমপুর বাজারে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের অন্তত ১৫ জন নেতাকর্মী আহত হন। আহতরা হলেন যুবদল নেতা হানিফ, জিয়া উদ্দিন জিয়া, সালা উদ্দিন বাবু নুর হোসেন বাদশা, মোহাম্মদ মিঠু, আরিফ মাইনুদ্দিন, রানা, মোজাম্মেল হোসেন, মাসুদ কালা, মোহাম্মদ তারেক, রাজু, রাকিব হোসেন, মোহাম্মদ নাসির সাইফুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, জিলানী মিঝি, জামশেদ আলমসহ ১৫ জন। আহতদের মিরসরাই ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, শুক্রবার রাত ৮টার দিকে আওয়ামী লীগের লোকজন ওচমানপুরে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানের বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। ঘরের ভেতরে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়িয়ে ফেলে।
ওচমানপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শাহ্ আলম বলেন, ‘বিএনপি নেতা নুরুল আমিন চেয়ারম্যানের অনুসারীরা স্থানীয় আজমপুর বাজারে আমাদের ছাত্রলীগ নেতা হাসান ও তার কয়েকজন সহকর্মীর ওপর হামলা চালায়। এতে হাসপাতালে রুমন নামে এক ছাত্রলীগ কর্মী নিহত ও ৫ জন আহত হয়েছে।’
মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত ডাক্তার খোন্দকার নোমান সাঈরী বলেন, আহত ৫ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়েছে। জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে একজনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়। তাঁর মাথায় রক্তক্ষরণ হয়েছে। পানিতে ডুবে মারা গেছে বলে মনে হচ্ছে। আহতদের মধ্যে হাসান নামে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে চমেকে প্রেরণ করা হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৫ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৬ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে