কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের পেকুয়ায় শিক্ষককে অপহরণের পর হত্যার ঘটনায় উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলমকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল শনিবার গভীর রাতে চট্টগ্রাম মহানগরীর সদরঘাট থানার পূর্ব মাদারবাড়ি এলাকায় বন্ধুর বাসায় আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে মো. রুবেল খানকে (২৭) চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা কাঁচা বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। রুবেল খান চাঁদপুর সদরের চরপুরচন্ডী এলাকার হাবিবুল্লাহ খানের ছেলে।
আজ রোববার দুপুরে র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান র্যাবের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বলেন, স্কুলশিক্ষক মোহাম্মদ আরিফের সঙ্গে প্রতিবেশী সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলমের জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। এর জেরে আরিফকে অপহরণ ও হত্যার পরিকল্পনা করেন জাহাঙ্গীর।
এইচ এম সাজ্জাদ বলেন, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে দুই সপ্তাহ অভিযান পরিচালনা করে নৃশংস এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করতে এবং মূল হোতা ও প্রধান পরিকল্পনাকারীকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় র্যাব।
গ্রেপ্তার জাহাঙ্গীর আলম ও রুবেল খান প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শিক্ষক আরিফকে অপহরণ করে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, তারপর হত্যা করে বস্তাবন্দী করে পুকুরে লাশ গুম করার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। এই তথ্য জানিয়ে র্যাবের অধিনায়ক বলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আরও তদন্ত ও জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত রয়েছে।
আরিফের স্ত্রী মেহবুবা আনোয়ার লাইজু অভিযোগ করেছিলেন, গত ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে পেকুয়া সদরের চৌমুহনী থেকে বাড়ি ফেরার পথে আরিফকে অপহরণ করে আট-নয়জন সশস্ত্র সন্ত্রাসী। তাঁর দাবি, জমির বিরোধ নিয়ে তাঁদের কোণঠাসা করতে ও মুক্তিপণ আদায় করতে তাঁর স্বামীকে অপহরণ করা হয়। অপহরণের পর তাঁর শাশুড়ির মোবাইল ফোনে কল করে আরিফকে জীবিত ফিরে পেতে মোটা অঙ্কের টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছিল। প্রথমে ২৫ লাখ টাকা, দ্বিতীয় দফায় ৬০ লাখ টাকা এবং সর্বশেষ ৩ অক্টোবর ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছিল তারা।
এ ঘটনায় আরিফের স্ত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে পেকুয়া থানায় অপহরণের মামলা করেছিলেন। সেই মামলায় জাহাঙ্গীর আলম ও রুবেল খানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষক মোহাম্মদ আরিফের ভাই বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অপহরণ মামলা করেছিলেন। লাশ উদ্ধারের পর মামলাটিতে হত্যাকাণ্ডের ধারা যুক্ত হবে।’
মোহাম্মদ আরিফ উপজেলার সদরের মাতব্বরপাড়ার মৃত বজল আহমদের ছেলে। তিনি পেকুয়া সেন্ট্রাল স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন।
কক্সবাজারের পেকুয়ায় শিক্ষককে অপহরণের পর হত্যার ঘটনায় উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলমকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল শনিবার গভীর রাতে চট্টগ্রাম মহানগরীর সদরঘাট থানার পূর্ব মাদারবাড়ি এলাকায় বন্ধুর বাসায় আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে মো. রুবেল খানকে (২৭) চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা কাঁচা বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। রুবেল খান চাঁদপুর সদরের চরপুরচন্ডী এলাকার হাবিবুল্লাহ খানের ছেলে।
আজ রোববার দুপুরে র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান র্যাবের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বলেন, স্কুলশিক্ষক মোহাম্মদ আরিফের সঙ্গে প্রতিবেশী সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলমের জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। এর জেরে আরিফকে অপহরণ ও হত্যার পরিকল্পনা করেন জাহাঙ্গীর।
এইচ এম সাজ্জাদ বলেন, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে দুই সপ্তাহ অভিযান পরিচালনা করে নৃশংস এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করতে এবং মূল হোতা ও প্রধান পরিকল্পনাকারীকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় র্যাব।
গ্রেপ্তার জাহাঙ্গীর আলম ও রুবেল খান প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শিক্ষক আরিফকে অপহরণ করে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, তারপর হত্যা করে বস্তাবন্দী করে পুকুরে লাশ গুম করার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। এই তথ্য জানিয়ে র্যাবের অধিনায়ক বলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আরও তদন্ত ও জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত রয়েছে।
আরিফের স্ত্রী মেহবুবা আনোয়ার লাইজু অভিযোগ করেছিলেন, গত ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে পেকুয়া সদরের চৌমুহনী থেকে বাড়ি ফেরার পথে আরিফকে অপহরণ করে আট-নয়জন সশস্ত্র সন্ত্রাসী। তাঁর দাবি, জমির বিরোধ নিয়ে তাঁদের কোণঠাসা করতে ও মুক্তিপণ আদায় করতে তাঁর স্বামীকে অপহরণ করা হয়। অপহরণের পর তাঁর শাশুড়ির মোবাইল ফোনে কল করে আরিফকে জীবিত ফিরে পেতে মোটা অঙ্কের টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছিল। প্রথমে ২৫ লাখ টাকা, দ্বিতীয় দফায় ৬০ লাখ টাকা এবং সর্বশেষ ৩ অক্টোবর ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছিল তারা।
এ ঘটনায় আরিফের স্ত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে পেকুয়া থানায় অপহরণের মামলা করেছিলেন। সেই মামলায় জাহাঙ্গীর আলম ও রুবেল খানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষক মোহাম্মদ আরিফের ভাই বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অপহরণ মামলা করেছিলেন। লাশ উদ্ধারের পর মামলাটিতে হত্যাকাণ্ডের ধারা যুক্ত হবে।’
মোহাম্মদ আরিফ উপজেলার সদরের মাতব্বরপাড়ার মৃত বজল আহমদের ছেলে। তিনি পেকুয়া সেন্ট্রাল স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন।
প্রাণিকল্যাণ আইন ২০১৯ মোতাবেক বিষ প্রয়োগে কোনো প্রাণী হত্যা করা দণ্ডনীয় অপরাধ। এ ছাড়া স্বেচ্ছাসেবীরা আগেই এখানকার সব পথকুকুর ও বিড়ালকে বন্ধ্যা করেছিল এবং প্রয়োজনীয় টিকা দিয়েছিলেন।
৩ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের উলিপুরে মন্দিরে নির্মাণাধীন প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ ও প্রশাসন তদন্তে নেমেছে। রোববার দুপুর পর্যন্ত ঘটনার সঙ্গে জড়িত কাউকে শনাক্ত করা যায়নি।
১১ মিনিট আগেস্বপ্ন ছিল আদরের সন্তান একদিন নামকরা প্রকৌশলী হবে। সে আশায় সন্তানকে ভর্তি করান ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজির মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। পড়াশোনা শিখে নিজের ও পরিবারের জন্য আলোকিত ভবিষ্যৎ বয়ে আনবেন এই ছিল স্বপ্ন। কিন্তু মর্মান্তিক এক দুর্ঘটনায় সব স্বপ্ন শেষ হয়ে গেল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ টে
২১ মিনিট আগেনড়াইলে চার মামলার পরোয়ানাভুক্ত ও এক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বিল্লাল শেখকে (৫০) পুলিশের গাড়ি থেকে হাতকড়া পরা অবস্থায় ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্বজনদের বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে সদর উপজেলার গোবরা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগে