চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুরের হাইমচরে শিশু ধর্ষণ মামলায় এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার চাঁদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক জান্নাতুল ফেরদাউস চৌধুরী এই রায় দেন। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত শাহ আলম (২৮) চাঁদপুর সদর উপজেলার চান্দ্রা ইউনিয়নের বাখরপুর গ্রামের মো. ফারুক মোল্লার ছেলে। রায়ের সময় আসামি আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১৬ জুন রাতে আসামি শাহ আলম শ্বশুরবাড়ি চরকৃষ্ণপুর যান। এর আগ তাঁর স্ত্রী ওই বাড়িতে বেড়াতে যান। কিন্তু ঘটনার দিন রাতে শাহ আলম স্ত্রীকে গিয়ে পাননি। স্ত্রী তাঁর মামার বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন। ওই সময় শাহ আলম শ্বশুরবাড়ির একটি ঘরে ঘুমিয়ে থাকা শিশুকে তুলে নিয়ে পাশের বাগানে ধর্ষণ করে। শিশুটি চিৎকার করলে বাড়ির আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসেন। এরপর শিশুটিকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনার পরদিন (১৭ জুন) শিশুর নানা হাইমচর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মো. শাহ আলমের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পান হাইমচর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুল হালিম সরকার। তিনি মামলার তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ৩০ আগস্ট আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
আদালতে সরকার পক্ষের আইনজীবী সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) খোরশেদ আলম শাওন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘ নয় বছর মামলা চলাকালীন সময়ে আদালত ছয়জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে। সাক্ষ্য গ্রহণ ও মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা করে অভিযোগ প্রমাণের ভিত্তিতে বিচারক এই রায় দেন। রায়ের সময় আসামি আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।’
মামলায় আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট হান্নান কাজী।
চাঁদপুরের হাইমচরে শিশু ধর্ষণ মামলায় এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার চাঁদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক জান্নাতুল ফেরদাউস চৌধুরী এই রায় দেন। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত শাহ আলম (২৮) চাঁদপুর সদর উপজেলার চান্দ্রা ইউনিয়নের বাখরপুর গ্রামের মো. ফারুক মোল্লার ছেলে। রায়ের সময় আসামি আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১৬ জুন রাতে আসামি শাহ আলম শ্বশুরবাড়ি চরকৃষ্ণপুর যান। এর আগ তাঁর স্ত্রী ওই বাড়িতে বেড়াতে যান। কিন্তু ঘটনার দিন রাতে শাহ আলম স্ত্রীকে গিয়ে পাননি। স্ত্রী তাঁর মামার বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন। ওই সময় শাহ আলম শ্বশুরবাড়ির একটি ঘরে ঘুমিয়ে থাকা শিশুকে তুলে নিয়ে পাশের বাগানে ধর্ষণ করে। শিশুটি চিৎকার করলে বাড়ির আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসেন। এরপর শিশুটিকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনার পরদিন (১৭ জুন) শিশুর নানা হাইমচর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মো. শাহ আলমের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পান হাইমচর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুল হালিম সরকার। তিনি মামলার তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ৩০ আগস্ট আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
আদালতে সরকার পক্ষের আইনজীবী সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) খোরশেদ আলম শাওন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘ নয় বছর মামলা চলাকালীন সময়ে আদালত ছয়জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে। সাক্ষ্য গ্রহণ ও মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা করে অভিযোগ প্রমাণের ভিত্তিতে বিচারক এই রায় দেন। রায়ের সময় আসামি আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।’
মামলায় আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট হান্নান কাজী।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে বাড়ির পাশের পুকুরে ডুবে দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে আজ রোববার বিকেলে উপজেলার আন্দি পূর্বপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেদেশে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন থাকলেও তার প্রভাব কম। শিশুদের জন্য যে পারিবারিক, সামাজিক এবং শিক্ষার পরিবেশ দরকার, তা এখনো পরিপূর্ণভাবে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া বাংলাদেশ জেন্ডার সমতায়নেও অনেক পিছিয়ে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা না থাকা এবং ধর্মীয় কারণে সমাজে বাল্যবিয়ে এখনো বিদ্যমান রয়েছে। আগের তুলনায়
৬ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার কুমারখালীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ডাকা সালিসে দুই ব্যক্তিকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ উঠেছে। আহতদের মধ্যে একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী।
১৫ মিনিট আগেঝিনাইদহের সাবেক দুই সংসদ সদস্যকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এমরান হোসেন চৌধুরী এ জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
৪৩ মিনিট আগে